মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন, শায়েস্তাগঞ্জ ,হবিগঞ্জ
চলতি বছর একটু আগেই শায়েস্তাগঞ্জে শীত আসতে শুরু করেছে। শীতের আগমনে এলাকার প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শুরু করে শহরের বিভিন্ন এলাকায় লেপ-তোশক তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন কারিগরেরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, শায়েস্তাগঞ্জ পৌরশহর ও উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ও দোকানে ব্যবসায়ীরা বিক্রির জন্য লেপ-তোশক মজুত করে রেখেছেন।
এদিকে কয়েক দিন ধরে ঠান্ডা বাতাস ও ঘনকুয়াশা পড়ছে। দিনে সূর্যের আলো থাকলেও সন্ধ্যার পর হালকা কুয়াশায় চারদিক ঢেকে যাচ্ছে। আগাম শীতের কারণে বিক্রি বেড়ে যাওয়ায় বেজায় খুশি লেপ-তোশক ব্যবসায়ীরা। অনেকে আবার পরিবারের সদস্যদের জন্য লেপ-তোশক সংগ্রহ করছেন।
উপজেলার দাউদনগর বাজার, পুরান বাজার, সুতাংবাজার, বাছিরগঞ্জ বাজার, অলিপুর বাজারে গেলে এসব চিত্র দেখা যায়। কেবল শহর নয়, গ্রামের ছোট ছোট বাজারগুলোতেও একই অবস্থা।
উপজেলার অলিপুর বাজারের লেপ-তোশক তৈরির কারিগর মো. আফসার আলী বলেন, বাজারে প্রতি কেজি গার্মেন্টস তুলা ৪০ থেকে ৫০ টাকা, শিমুল তুলা ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা, ফোম তুলা ১৫০ টাকা কেজি, সাদা হুল তুলা ৮০ টাকা কেজি, সাদা ব্লাজার তুলা ৫০ টাকা কেজি দরে বেচাকেনা হচ্ছে। গত বছরের তুলনায় এ বছর তুলার দাম বাড়ায় লেপ-তোশকের দামও বেড়েছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, লেপ বানাতে প্রকারভেদে ১ হাজার ২০০ টাকা থেকে ১ হাজার ৬০০ টাকা পর্যন্ত নেওয়া হচ্ছে। উপজেলার সুতাং এলাকার বাসিন্দা রতন মিয়া জানান, গতবার ১ হাজার টাকায় যে লেপ বানানো হয়েছিল, এবার সেটা ১ ২০০ টাকা খরচ পড়ছে।
ব্যবসায়ী রমিজ আলী বলেন, ‘আমার দোকানে ১৫০টি ছোট-বড় আকারের লেপ-তোশক তৈরি আছে। প্রতিদিন ভাগ ভাগ করে রোদে এগুলো শুকিয়ে রাখি। তবে ধীরে ধীরে আমাদের বেচাকেনা বাড়ছে। শীত বাড়ার সঙ্গে বেচাকেনা আরও বেশি হবে বলে আশাবাদী।’
ব্যবসায়ী রংগু মিয়া বলেন, সারা বছর লেপের তেমন বেচা হয় না। শীত বাড়লে কিছুটা ভালো বেচা হয়।
চলতি বছর একটু আগেই শায়েস্তাগঞ্জে শীত আসতে শুরু করেছে। শীতের আগমনে এলাকার প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শুরু করে শহরের বিভিন্ন এলাকায় লেপ-তোশক তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন কারিগরেরা।
সরেজমিনে দেখা যায়, শায়েস্তাগঞ্জ পৌরশহর ও উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ও দোকানে ব্যবসায়ীরা বিক্রির জন্য লেপ-তোশক মজুত করে রেখেছেন।
এদিকে কয়েক দিন ধরে ঠান্ডা বাতাস ও ঘনকুয়াশা পড়ছে। দিনে সূর্যের আলো থাকলেও সন্ধ্যার পর হালকা কুয়াশায় চারদিক ঢেকে যাচ্ছে। আগাম শীতের কারণে বিক্রি বেড়ে যাওয়ায় বেজায় খুশি লেপ-তোশক ব্যবসায়ীরা। অনেকে আবার পরিবারের সদস্যদের জন্য লেপ-তোশক সংগ্রহ করছেন।
উপজেলার দাউদনগর বাজার, পুরান বাজার, সুতাংবাজার, বাছিরগঞ্জ বাজার, অলিপুর বাজারে গেলে এসব চিত্র দেখা যায়। কেবল শহর নয়, গ্রামের ছোট ছোট বাজারগুলোতেও একই অবস্থা।
উপজেলার অলিপুর বাজারের লেপ-তোশক তৈরির কারিগর মো. আফসার আলী বলেন, বাজারে প্রতি কেজি গার্মেন্টস তুলা ৪০ থেকে ৫০ টাকা, শিমুল তুলা ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা, ফোম তুলা ১৫০ টাকা কেজি, সাদা হুল তুলা ৮০ টাকা কেজি, সাদা ব্লাজার তুলা ৫০ টাকা কেজি দরে বেচাকেনা হচ্ছে। গত বছরের তুলনায় এ বছর তুলার দাম বাড়ায় লেপ-তোশকের দামও বেড়েছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, লেপ বানাতে প্রকারভেদে ১ হাজার ২০০ টাকা থেকে ১ হাজার ৬০০ টাকা পর্যন্ত নেওয়া হচ্ছে। উপজেলার সুতাং এলাকার বাসিন্দা রতন মিয়া জানান, গতবার ১ হাজার টাকায় যে লেপ বানানো হয়েছিল, এবার সেটা ১ ২০০ টাকা খরচ পড়ছে।
ব্যবসায়ী রমিজ আলী বলেন, ‘আমার দোকানে ১৫০টি ছোট-বড় আকারের লেপ-তোশক তৈরি আছে। প্রতিদিন ভাগ ভাগ করে রোদে এগুলো শুকিয়ে রাখি। তবে ধীরে ধীরে আমাদের বেচাকেনা বাড়ছে। শীত বাড়ার সঙ্গে বেচাকেনা আরও বেশি হবে বলে আশাবাদী।’
ব্যবসায়ী রংগু মিয়া বলেন, সারা বছর লেপের তেমন বেচা হয় না। শীত বাড়লে কিছুটা ভালো বেচা হয়।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪