সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
করোনা মহামারির কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে নতুন বছরে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বই বিতরণ করা হয়েছে। তবে প্রথম দিনে পঞ্চম ও ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বই পেয়েছে। বই নিতে এসে খালি হাতে ফিরেছে অনেক শিক্ষার্থী। গতকাল শনিবার বেলা ১১টা থেকে বই বিতরণ শুরু হয়। সুনামগঞ্জ প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, জেলার ১ হাজার ৪৭৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪ লাখ ৭ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৯ লাখ ৫৩ হাজার বই বিতরণ করা হয়েছে।
জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, ২৩০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৬ লাখ ২৮৪ শিক্ষার্থী, ৯১টি মাদ্রাসায় ৪০ হাজার ৪০০, ৫২টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসায় ৪৩ হাজার ৯৭৮, ২ হাজার ৫ কারিগরি শিক্ষার্থী ও ইংরেজি ভার্সনের ২২৬ শিক্ষার্থীর হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হয়। নতুন বই হাতে পেয়ে শিক্ষার্থীরা খুশি। জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘মাধ্যমিক পর্যায়ে ৩৩ শতাংশ বই বিতরণ করা হয়েছে।’ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলায় প্রাথমিক পর্যায়ের ১৯৩টি বিদ্যালয়ে বই বিতরণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৫৮টি সরকারি, বেসরকারি ৫টি ও ৩০টি কিন্ডারগার্টেন।
জামালগঞ্জ উপজেলার ১২৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বই বিতরণ করা হয়। দোয়ারাবাজার উপজেলার সবকয়টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিতরণ করা হয়। শান্তিগঞ্জ উপজেলায় উৎসবমুখর পরিবেশে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে বই বিতরণ করা হয়েছে। এদিকে মৌলভীবাজার জেলায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নির্দিষ্ট কিছু শ্রেণির শিক্ষার্থীকে বই দেওয়া হয়েছে। জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, জেলায় ১ হাজার ২টি প্রাথমিক, ২১২টি মাধ্যমিক ও ৯২টি মাদ্রাসায় পর্যায়ক্রমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বই বিতরণ করা হবে। পঞ্চম ও ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বই দেওয়া হয়েছে। কোথাও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীরাও পেয়েছে বই।
অভিভাবক আতর আলী বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবাইকে বই দেওয়া যেত। বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান হচ্ছে, সেখানে কোনো নিয়ম মানা হচ্ছে না। এখানেই মানা হচ্ছে নিয়মনীতি। মনে হয় বইয়ের সংকট রয়েছে, এ জন্য সবাইকে বই দেওয়া হচ্ছে না।’ শিক্ষার্থী জুঁই চৌধুরী বই নিতে এসেও পায়নি। সে জানায়, শিক্ষকেরা বলেছেন, আগামীকাল (সোমবার) বই দেওয়া হবে। বানেশ্রী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক পিকলু দাশ বলেন, ‘আজ (রোববার) শুধু পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বই দেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে বাকি শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বই দেওয়া হবে। তবে প্রথম, দ্বিতীয় ও প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির বই এখনো দেওয়া হয়নি।’
জেলা প্রাথমিক সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘প্রতিবছর বই উৎসব করা হলেও এ বছর হচ্ছে না। জেলায় ১ হাজার ২টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বই দেওয়া হয়েছে।’ জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফজলুর রহমান বলেন, ‘করোনার কারণে ভিড় এড়াতে ধাপে ধাপে বই দেওয়া হবে। ২১২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৯২টি মাদ্রাসায় পর্যায়ক্রমে ১৩ জানুয়ারির মধ্যে সব শিক্ষার্থীকে বই দেওয়া হবে।’ মৌলভীবাজারে বইয়ের চাহিদা রয়েছে ৩৬ লাখের বেশি। অধিকাংশ বই জেলা শিক্ষা অফিসে রয়েছে। তবে কিছু বইয়ের সংকটও রয়েছে বলে তিনি জানান।
করোনা মহামারির কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে নতুন বছরে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বই বিতরণ করা হয়েছে। তবে প্রথম দিনে পঞ্চম ও ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা বই পেয়েছে। বই নিতে এসে খালি হাতে ফিরেছে অনেক শিক্ষার্থী। গতকাল শনিবার বেলা ১১টা থেকে বই বিতরণ শুরু হয়। সুনামগঞ্জ প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, জেলার ১ হাজার ৪৭৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪ লাখ ৭ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৯ লাখ ৫৩ হাজার বই বিতরণ করা হয়েছে।
জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, ২৩০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৬ লাখ ২৮৪ শিক্ষার্থী, ৯১টি মাদ্রাসায় ৪০ হাজার ৪০০, ৫২টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসায় ৪৩ হাজার ৯৭৮, ২ হাজার ৫ কারিগরি শিক্ষার্থী ও ইংরেজি ভার্সনের ২২৬ শিক্ষার্থীর হাতে নতুন বই তুলে দেওয়া হয়। নতুন বই হাতে পেয়ে শিক্ষার্থীরা খুশি। জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘মাধ্যমিক পর্যায়ে ৩৩ শতাংশ বই বিতরণ করা হয়েছে।’ জেলার জগন্নাথপুর উপজেলায় প্রাথমিক পর্যায়ের ১৯৩টি বিদ্যালয়ে বই বিতরণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৫৮টি সরকারি, বেসরকারি ৫টি ও ৩০টি কিন্ডারগার্টেন।
জামালগঞ্জ উপজেলার ১২৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বই বিতরণ করা হয়। দোয়ারাবাজার উপজেলার সবকয়টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিতরণ করা হয়। শান্তিগঞ্জ উপজেলায় উৎসবমুখর পরিবেশে ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে বই বিতরণ করা হয়েছে। এদিকে মৌলভীবাজার জেলায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নির্দিষ্ট কিছু শ্রেণির শিক্ষার্থীকে বই দেওয়া হয়েছে। জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, জেলায় ১ হাজার ২টি প্রাথমিক, ২১২টি মাধ্যমিক ও ৯২টি মাদ্রাসায় পর্যায়ক্রমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বই বিতরণ করা হবে। পঞ্চম ও ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বই দেওয়া হয়েছে। কোথাও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীরাও পেয়েছে বই।
অভিভাবক আতর আলী বলেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবাইকে বই দেওয়া যেত। বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান হচ্ছে, সেখানে কোনো নিয়ম মানা হচ্ছে না। এখানেই মানা হচ্ছে নিয়মনীতি। মনে হয় বইয়ের সংকট রয়েছে, এ জন্য সবাইকে বই দেওয়া হচ্ছে না।’ শিক্ষার্থী জুঁই চৌধুরী বই নিতে এসেও পায়নি। সে জানায়, শিক্ষকেরা বলেছেন, আগামীকাল (সোমবার) বই দেওয়া হবে। বানেশ্রী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক পিকলু দাশ বলেন, ‘আজ (রোববার) শুধু পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বই দেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে বাকি শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বই দেওয়া হবে। তবে প্রথম, দ্বিতীয় ও প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির বই এখনো দেওয়া হয়নি।’
জেলা প্রাথমিক সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘প্রতিবছর বই উৎসব করা হলেও এ বছর হচ্ছে না। জেলায় ১ হাজার ২টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বই দেওয়া হয়েছে।’ জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফজলুর রহমান বলেন, ‘করোনার কারণে ভিড় এড়াতে ধাপে ধাপে বই দেওয়া হবে। ২১২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৯২টি মাদ্রাসায় পর্যায়ক্রমে ১৩ জানুয়ারির মধ্যে সব শিক্ষার্থীকে বই দেওয়া হবে।’ মৌলভীবাজারে বইয়ের চাহিদা রয়েছে ৩৬ লাখের বেশি। অধিকাংশ বই জেলা শিক্ষা অফিসে রয়েছে। তবে কিছু বইয়ের সংকটও রয়েছে বলে তিনি জানান।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৬ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৬ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৬ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫