কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের দুই আঞ্চলিক দল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল এবং অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টিকে (সপা) নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়েছে দেশটির প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস। বিরোধী ঐক্যেও বড় বাধা এই দুই দল। সামনেই দেশের সবচেয়ে বড় রাজ্য উত্তর প্রদেশের (ইউপি) বিধানসভা ভোট। সেখানকার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী এবং সপা নেতা অখিলেশ জানিয়ে দিয়েছেন, কংগ্রেসের সঙ্গে জোটের কোনো সম্ভাবনা নেই। তাঁর দাবি, শতাব্দী প্রাচীন দলটি একটি আসনও পাবে না। তবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূলকে রাজ্যে স্বাগত জানিয়েছেন অখিলেশ।
যদিও ভারতের অন্যান্য আঞ্চলিক দলগুলোর কংগ্রেসের প্রতি আস্থা অটুট। মহারাষ্ট্রের শিবসেনার মুখপত্রে লেখা হয়েছে, বিজেপিকে হারাতে হলে কংগ্রেসকে অন্তত ১০০ আসন পেতে হবে। আর কংগ্রেস ছাড়া বিরোধী কোনো দলেরই যে এত আসন পাওয়ার সম্ভাবনা নেই সেটিও স্পষ্ট করে দিয়েছে পত্রিকাটি।
২০১৭ সালে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করেই ইউপি নির্বাচনে লড়ে পরাজয় স্বীকার করতে হয় সপাকে। তারপর থেকেই ইউপি নিয়ে উভয় দলের সম্পর্ক খারাপ।
কংগ্রেস অবশ্য সপা ও তৃণমূলকে বাদ দিয়ে বাকি ১৫টি আঞ্চলিক দলকে নিয়ে জাতীয় স্তরে ঐক্য ধরে রাখতে এখনো সক্ষম। এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ারের সঙ্গে মমতা বৈঠক করলেও তিনিও রয়েছেন কংগ্রেসের সঙ্গেই। শারদও মনে করেন, ভারতীয় রাজনীতিতে বিজেপি বিরোধিতায় কংগ্রেসই বড় শক্তি। গোটা দেশে কংগ্রেসেরই একমাত্র উপস্থিতি রয়েছে।
তৃণমূল সাংসদ সুস্মিতা দেবের মতে, কংগ্রেস অবশ্যই বড় দল। কিন্তু বিজেপি বিরোধিতায় কংগ্রেসকে সেভাবে সক্রিয় হতে দেখা যাচ্ছে না। তৃণমূল তাই বিজেপিকে হঠাতে সবাইকে একত্রিত করার চেষ্টা করছে।
কিন্তু কংগ্রেস নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরীর অভিযোগ, বিজেপিকে খুশি করতেই কংগ্রেসকে দুর্বল করার চেষ্টা চালাচ্ছে তৃণমূল। মেকি ধর্মনিরপেক্ষতার মুখোশ পরে সাম্প্রদায়িক শক্তিকে মদদ জোগানোরও অভিযোগ তুলেছেন তিনি।
ভারতের দুই আঞ্চলিক দল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল এবং অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টিকে (সপা) নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়েছে দেশটির প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস। বিরোধী ঐক্যেও বড় বাধা এই দুই দল। সামনেই দেশের সবচেয়ে বড় রাজ্য উত্তর প্রদেশের (ইউপি) বিধানসভা ভোট। সেখানকার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী এবং সপা নেতা অখিলেশ জানিয়ে দিয়েছেন, কংগ্রেসের সঙ্গে জোটের কোনো সম্ভাবনা নেই। তাঁর দাবি, শতাব্দী প্রাচীন দলটি একটি আসনও পাবে না। তবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূলকে রাজ্যে স্বাগত জানিয়েছেন অখিলেশ।
যদিও ভারতের অন্যান্য আঞ্চলিক দলগুলোর কংগ্রেসের প্রতি আস্থা অটুট। মহারাষ্ট্রের শিবসেনার মুখপত্রে লেখা হয়েছে, বিজেপিকে হারাতে হলে কংগ্রেসকে অন্তত ১০০ আসন পেতে হবে। আর কংগ্রেস ছাড়া বিরোধী কোনো দলেরই যে এত আসন পাওয়ার সম্ভাবনা নেই সেটিও স্পষ্ট করে দিয়েছে পত্রিকাটি।
২০১৭ সালে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করেই ইউপি নির্বাচনে লড়ে পরাজয় স্বীকার করতে হয় সপাকে। তারপর থেকেই ইউপি নিয়ে উভয় দলের সম্পর্ক খারাপ।
কংগ্রেস অবশ্য সপা ও তৃণমূলকে বাদ দিয়ে বাকি ১৫টি আঞ্চলিক দলকে নিয়ে জাতীয় স্তরে ঐক্য ধরে রাখতে এখনো সক্ষম। এনসিপি নেতা শারদ পাওয়ারের সঙ্গে মমতা বৈঠক করলেও তিনিও রয়েছেন কংগ্রেসের সঙ্গেই। শারদও মনে করেন, ভারতীয় রাজনীতিতে বিজেপি বিরোধিতায় কংগ্রেসই বড় শক্তি। গোটা দেশে কংগ্রেসেরই একমাত্র উপস্থিতি রয়েছে।
তৃণমূল সাংসদ সুস্মিতা দেবের মতে, কংগ্রেস অবশ্যই বড় দল। কিন্তু বিজেপি বিরোধিতায় কংগ্রেসকে সেভাবে সক্রিয় হতে দেখা যাচ্ছে না। তৃণমূল তাই বিজেপিকে হঠাতে সবাইকে একত্রিত করার চেষ্টা করছে।
কিন্তু কংগ্রেস নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরীর অভিযোগ, বিজেপিকে খুশি করতেই কংগ্রেসকে দুর্বল করার চেষ্টা চালাচ্ছে তৃণমূল। মেকি ধর্মনিরপেক্ষতার মুখোশ পরে সাম্প্রদায়িক শক্তিকে মদদ জোগানোরও অভিযোগ তুলেছেন তিনি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪