নাঈম ইসলাম, ধামরাই
মুজিববর্ষ উপলক্ষে দেওয়া আশ্রয়ণের ঘর পেয়েছেন অনেক সচ্ছল মানুষও। তবে অন্যের জমিতে টিনের ছাপড়া করে থাকা ধামরাইয়ের শুকুরজান বেগমের (৫৬) ভাগ্যে জোটেনি তা। কষ্টে দিন পার করা শুকুরজান চান আশ্রয়ণের ঘর।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলার গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়নের হাতকোড়া গ্রামের বাসিন্দা শুকুরজান বেগম। শুকুরজানের বিয়ে হয়েছিল চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার সন্তোষপুর গ্রামের বাসু মিয়ার সঙ্গে। বিয়ের পর শুকুরজান কিছুদিন শ্বশুরবাড়িতে থাকলেও অভাবের তাড়নায় স্বামীর সঙ্গে চলে আসেন ঢাকার সাভারে।
শুকুরজানের নুর হোসেন (২৮) নামে একটি ছেলে রয়েছে। আর তাঁর স্বামী সাভারের রানা প্লাজায় রাজমিস্ত্রির কাজ করার সময় মারা যান। এরপর ছেলেকে নিয়ে শুকুরজান চলে আসেন নিজের জন্মস্থান হাতকোড়া গ্রামে। মা-বাবাও মারা গেছেন অনেক আগেই। বাবার জমিজমাও নেই। ফলে তাঁর ঠাঁই হয় প্রতিবেশী ফজল মিয়ার বাড়িতে। সেখানে ধারদেনা করে ছয়টি টিন দিয়ে একটি ছাপরা ঘর তুলে আছেন শুকুরজান।
ইটভাটা থেকে শুরু করে অন্যের বাড়িতে কাজ করেই সংসার চালাতে হচ্ছে শুকুরজানকে। ছেলে বিয়ে করে আলাদা বাসায় ভাড়া থাকেন। চার সদস্যের সংসার শুকুরজানের ছেলে নুরের। ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মায়ের তেমন দেখাশোনা করতে পারে না তিনি।
শুকুরজান বলেন, ‘আমারে যদি সরকার থেকে একটি ঘর দিত বা কোনো গুচ্ছগ্রামে থাকার ব্যবস্থা করে দিত তাইলে আমার খুব উপকার অইত। হুনছি সরকার থ্যাইকা ঘর দেয়, কিন্তু আমারতো জমিও নাই, বাড়িও নাই। তাইলে কি আমি একটা ঘর পামু না?’
স্থানীয় বাসিন্দা মনোয়ার হোসেন রুবেল বলেন, ‘শুকুরজানের একটি ঘর খুবই প্রয়োজন। এলাকার জনপ্রতিনিধিরা যদি নজর দিতেন তাহলে শুকুরজানের থাকার ঠাঁই হতো। তাঁর ছেলের অবস্থাও ভালো না।’
গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল কাদের মোল্লা বলেন, ‘অসহায় শুকুরজানকে কোনো গুচ্ছগ্রাম কিংবা আশ্রয়ণ প্রকল্পের একটি ঘর দিলে ছেলেকে নিয়ে থাকতে পারতেন। তিনি ঘর পাওয়ার উপযোগী বিধবা এক নারী। তাঁকে ঘর দেওয়ার চেষ্টা করছি।’
ধামরাই উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকী বলেন, ‘আবেদন করলে যাচাই-বাছাই করে একটি ঘর দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।’
মুজিববর্ষ উপলক্ষে দেওয়া আশ্রয়ণের ঘর পেয়েছেন অনেক সচ্ছল মানুষও। তবে অন্যের জমিতে টিনের ছাপড়া করে থাকা ধামরাইয়ের শুকুরজান বেগমের (৫৬) ভাগ্যে জোটেনি তা। কষ্টে দিন পার করা শুকুরজান চান আশ্রয়ণের ঘর।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপজেলার গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়নের হাতকোড়া গ্রামের বাসিন্দা শুকুরজান বেগম। শুকুরজানের বিয়ে হয়েছিল চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার সন্তোষপুর গ্রামের বাসু মিয়ার সঙ্গে। বিয়ের পর শুকুরজান কিছুদিন শ্বশুরবাড়িতে থাকলেও অভাবের তাড়নায় স্বামীর সঙ্গে চলে আসেন ঢাকার সাভারে।
শুকুরজানের নুর হোসেন (২৮) নামে একটি ছেলে রয়েছে। আর তাঁর স্বামী সাভারের রানা প্লাজায় রাজমিস্ত্রির কাজ করার সময় মারা যান। এরপর ছেলেকে নিয়ে শুকুরজান চলে আসেন নিজের জন্মস্থান হাতকোড়া গ্রামে। মা-বাবাও মারা গেছেন অনেক আগেই। বাবার জমিজমাও নেই। ফলে তাঁর ঠাঁই হয় প্রতিবেশী ফজল মিয়ার বাড়িতে। সেখানে ধারদেনা করে ছয়টি টিন দিয়ে একটি ছাপরা ঘর তুলে আছেন শুকুরজান।
ইটভাটা থেকে শুরু করে অন্যের বাড়িতে কাজ করেই সংসার চালাতে হচ্ছে শুকুরজানকে। ছেলে বিয়ে করে আলাদা বাসায় ভাড়া থাকেন। চার সদস্যের সংসার শুকুরজানের ছেলে নুরের। ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মায়ের তেমন দেখাশোনা করতে পারে না তিনি।
শুকুরজান বলেন, ‘আমারে যদি সরকার থেকে একটি ঘর দিত বা কোনো গুচ্ছগ্রামে থাকার ব্যবস্থা করে দিত তাইলে আমার খুব উপকার অইত। হুনছি সরকার থ্যাইকা ঘর দেয়, কিন্তু আমারতো জমিও নাই, বাড়িও নাই। তাইলে কি আমি একটা ঘর পামু না?’
স্থানীয় বাসিন্দা মনোয়ার হোসেন রুবেল বলেন, ‘শুকুরজানের একটি ঘর খুবই প্রয়োজন। এলাকার জনপ্রতিনিধিরা যদি নজর দিতেন তাহলে শুকুরজানের থাকার ঠাঁই হতো। তাঁর ছেলের অবস্থাও ভালো না।’
গাঙ্গুটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল কাদের মোল্লা বলেন, ‘অসহায় শুকুরজানকে কোনো গুচ্ছগ্রাম কিংবা আশ্রয়ণ প্রকল্পের একটি ঘর দিলে ছেলেকে নিয়ে থাকতে পারতেন। তিনি ঘর পাওয়ার উপযোগী বিধবা এক নারী। তাঁকে ঘর দেওয়ার চেষ্টা করছি।’
ধামরাই উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকী বলেন, ‘আবেদন করলে যাচাই-বাছাই করে একটি ঘর দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫