রামগড় (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির রামগড়ের শতবর্ষী এসডিও বাংলো সংস্কারের উদ্বোধন করা হয়েছে। গত সোমবার উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এ উদ্বোধন করেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ ত্রিপুরা।
এদিকে তবে শূন্যরেখা থেকে ১৫০ গজের ভেতর হলেও এসডিও বাংলো সংস্কারে অনুমতি না নেওয়ার অভিযোগ তুলে উদ্বোধনে বাধা দেয় বিজিবি।
ডাকবাংলোটি রামগড় পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডে সীমান্তবর্তী ফেনী নদীর কূলঘেঁষে অবস্থিত। বাংলোর সংক্ষিপ্ত ইতিহাসসংবলিত বিলবোর্ড এর প্রবেশমুখে স্থাপন করা হয়েছে। গতকাল সংস্কারকাজ উদ্বোধনের সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খোন্দকার ইখতিয়ার উদ্দীন মোহাম্মদ আরাফাত ছাড়াও রামগড় পৌরসভার মেয়র মো. রফিকুল আলম কামাল, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার ফারুক, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হাসিনা আক্তার ছিলেন।
রামগড় ইউএনও ইখতিয়ার উদ্দীন আরাফাত বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় রাঙামাটির পতনের পর পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা সদর রামগড়ে স্থানান্তরিত করে স্বাধীন বাংলা সরকারের কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। তৎকালীন রাঙামাটি জেলা প্রশাসক এইচ টি ইমাম এখানে স্বাধীন সরকারের প্রশাসনিক কার্যক্রম চালাতেন। ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসেবে এসডিও বাংলোটি জেলা প্রশাসকের নির্দেশে সংরক্ষণ ও প্রয়োজনীয় সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পর্যটকেরা যেন বেড়াতে এসে সেই ইতিহাস জানতে পারেন, এ জন্য বিলবোর্ড স্থাপন করা হয়েছে।’
সংস্কারে বাধা দেওয়া প্রসঙ্গে রামগড় ৪৩ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল আনোয়ারুল মাজহার বলেন, ‘শূন্যরেখা থেকে ১৫০ গজের ভেতরে কোনো স্থাপনা নির্মাণ করতে হলে বিজিবির অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন হয়। এসডিও বাংলো সংস্কারের সময় বিলবোর্ড স্থাপনে কোনো অনুমতি নেওয়া হয়নি। যার জন্য বিজিবি সদস্যরা প্রথমে বাধা দেয়। যেহেতু প্রাথমিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে, সে জন্য বিজিবি সদস্যরা ক্যাম্পে ফিরে আসে। পরবর্তীতে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
১৯২০ সালে রামগড়কে মহাকুমায় রূপান্তরের পর সীমান্তবর্তী ফেনী নদীর কূলঘেঁষে তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার মহাকুমা প্রশাসকের জন্য বাংলোটি নির্মাণ করে।
খাগড়াছড়ির রামগড়ের শতবর্ষী এসডিও বাংলো সংস্কারের উদ্বোধন করা হয়েছে। গত সোমবার উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এ উদ্বোধন করেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ ত্রিপুরা।
এদিকে তবে শূন্যরেখা থেকে ১৫০ গজের ভেতর হলেও এসডিও বাংলো সংস্কারে অনুমতি না নেওয়ার অভিযোগ তুলে উদ্বোধনে বাধা দেয় বিজিবি।
ডাকবাংলোটি রামগড় পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডে সীমান্তবর্তী ফেনী নদীর কূলঘেঁষে অবস্থিত। বাংলোর সংক্ষিপ্ত ইতিহাসসংবলিত বিলবোর্ড এর প্রবেশমুখে স্থাপন করা হয়েছে। গতকাল সংস্কারকাজ উদ্বোধনের সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খোন্দকার ইখতিয়ার উদ্দীন মোহাম্মদ আরাফাত ছাড়াও রামগড় পৌরসভার মেয়র মো. রফিকুল আলম কামাল, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার ফারুক, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হাসিনা আক্তার ছিলেন।
রামগড় ইউএনও ইখতিয়ার উদ্দীন আরাফাত বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় রাঙামাটির পতনের পর পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা সদর রামগড়ে স্থানান্তরিত করে স্বাধীন বাংলা সরকারের কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। তৎকালীন রাঙামাটি জেলা প্রশাসক এইচ টি ইমাম এখানে স্বাধীন সরকারের প্রশাসনিক কার্যক্রম চালাতেন। ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসেবে এসডিও বাংলোটি জেলা প্রশাসকের নির্দেশে সংরক্ষণ ও প্রয়োজনীয় সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পর্যটকেরা যেন বেড়াতে এসে সেই ইতিহাস জানতে পারেন, এ জন্য বিলবোর্ড স্থাপন করা হয়েছে।’
সংস্কারে বাধা দেওয়া প্রসঙ্গে রামগড় ৪৩ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল আনোয়ারুল মাজহার বলেন, ‘শূন্যরেখা থেকে ১৫০ গজের ভেতরে কোনো স্থাপনা নির্মাণ করতে হলে বিজিবির অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন হয়। এসডিও বাংলো সংস্কারের সময় বিলবোর্ড স্থাপনে কোনো অনুমতি নেওয়া হয়নি। যার জন্য বিজিবি সদস্যরা প্রথমে বাধা দেয়। যেহেতু প্রাথমিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে, সে জন্য বিজিবি সদস্যরা ক্যাম্পে ফিরে আসে। পরবর্তীতে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
১৯২০ সালে রামগড়কে মহাকুমায় রূপান্তরের পর সীমান্তবর্তী ফেনী নদীর কূলঘেঁষে তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার মহাকুমা প্রশাসকের জন্য বাংলোটি নির্মাণ করে।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫