রাতুল মন্ডল, শ্রীপুর (গাজীপুর)
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার গোসিংগা ইউনিয়নের পটকা গ্রামে অবস্থান সেরার খালের। খালের উভয় পাশে পাকা সড়ক থাকলেও সেতু না থাকায় কাজে আসছে না। মানুষের চলাচল না থাকায় ঝোপঝাড়ে ঢেকে যাচ্ছে সড়ক দুটি।
জানা গেছে, ২০১৬ সালে সড়ক দুটির পাকাকরণের কাজ শেষ করা হয়। কিন্তু সেরার খালের ওপর সেতু না থাকায় খালের দুপাশের তিনটি গ্রামের মানুষ পড়েছেন চরম দুর্ভোগে। বিশেষ শিক্ষার্থীদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। সেতু না থাকায় অতিরিক্ত রাস্তা ঘুরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেতে হয় তাদের। এ ছাড়া এলাকার কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে চিকিৎসাকেন্দ্রে নিতেও দুর্ভোগে পড়তে হয়। গর্ভবতী মা ও বৃদ্ধ রোগীদের ক্ষেত্রে এ সমস্যা ব্যাপক আকার ধারণ করে।
গতকাল বুধবার সরেজমিন দেখা যায়, খালের দুপাশে পাকা সড়ক। খালের একপাশে পটকা গ্রাম, অন্য পাশে কর্ণপুর ও সিটপাড়া গ্রাম। এই গ্রামের ভেতর দিয়ে এঁকেবেঁকে চলে গেছে পিচ ঢালাই রাস্তা। চারদিকে সবুজের সমারোহ। রাস্তাটি গিয়ে শেষ হয়েছে একটি খালের পাড়ে। একটি মাত্র সেতুর অভাবে খালের দুই পাড়ের বাসিন্দারা যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন। মানুষের চলাচল না থাকায় পাকা সড়ক ঝোপঝাড়ে ঢেকে গেছে। অথচ তিন গ্রামের বাসিন্দাদের যাতায়াতের সহজ রাস্তা এটি।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বছরের বেশির ভাগ সময়ই সেরার খালে পানির প্রবাহ থাকে। কাঠ দিয়ে নির্মিত সাঁকো দিয়ে চলাচল করতেন তিন গ্রামের হাজারো মানুষ। বর্তমানে সাঁকোটি নেই। এতে মানুষের দুর্ভোগ আরও বেড়েছে।
পটকা গ্রামের বাসিন্দা মিজানুর রহমান বলেন, বেশ কয়েক বছর আগে সড়কটি পাকা হয়েছে। কিন্তু সেতুর অভাবে সড়কটি কোনো কাজে আসছে না। সেতু নির্মাণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
স্থানীয় সিটপাড়া এলাকার বাসিন্দা নাজমুল ইসলাম বলেন, সেরার খালের ওপর সেতু নির্মাণের ব্যাপারে শুধু আশ্বাস মেলে। কিন্তু বাস্তবে হয় না। সেতু থাকলে মানুষের চলাচল সহজ হতো। এখন কয়েক কিলোমিটার অতিরিক্ত পথ ঘুরে চলতে হয়।
গোসিংগা সিনিয়র মাদ্রাসার শিক্ষক মো. রফিকুল ইসলাম জানান, খালের ওপর সেতু না থাকায় মাদ্রাসায় আসা-যাওয়ায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অনেক সমস্যা হচ্ছে।
গোসিংগা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য তাজউদ্দিন বলেন, ‘সেরার খালের ওপর একটি সেতু নির্মাণ জরুরি হয়ে পড়েছে। সেতু না থাকায় অচল হয়ে পড়েছে পাকা সড়ক। বর্ষাকালে চলাচলে শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষ সীমাহীন ভোগান্তিতে পড়েন।
গোসিঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান শাহীন মোড়ল বলেন, ‘আমি নির্বাচিত হওয়ার পরপরই সেরার খালের ওপর সেতু নির্মাণের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আশা করি দ্রুত সময়ের মধ্যে সেতু নির্মাণ হবে।’
এ বিষয়ে কথা হলে শ্রীপুর উপজেলা প্রকৌশলী এ জেড এম রাকিবুল আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেরার খালের ওপর সেতু নির্মাণের বিষয়টি কি অবস্থায় রয়েছে, বিস্তারিত জেনে জানাব।’
শ্রীপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট শামসুল আলম প্রধান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেরার খালের পাশেই আমার বাড়ি। খালের ওপর সেতু নির্মাণে সব ধরনের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে সেতু নির্মাণে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার গোসিংগা ইউনিয়নের পটকা গ্রামে অবস্থান সেরার খালের। খালের উভয় পাশে পাকা সড়ক থাকলেও সেতু না থাকায় কাজে আসছে না। মানুষের চলাচল না থাকায় ঝোপঝাড়ে ঢেকে যাচ্ছে সড়ক দুটি।
জানা গেছে, ২০১৬ সালে সড়ক দুটির পাকাকরণের কাজ শেষ করা হয়। কিন্তু সেরার খালের ওপর সেতু না থাকায় খালের দুপাশের তিনটি গ্রামের মানুষ পড়েছেন চরম দুর্ভোগে। বিশেষ শিক্ষার্থীদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। সেতু না থাকায় অতিরিক্ত রাস্তা ঘুরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেতে হয় তাদের। এ ছাড়া এলাকার কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে চিকিৎসাকেন্দ্রে নিতেও দুর্ভোগে পড়তে হয়। গর্ভবতী মা ও বৃদ্ধ রোগীদের ক্ষেত্রে এ সমস্যা ব্যাপক আকার ধারণ করে।
গতকাল বুধবার সরেজমিন দেখা যায়, খালের দুপাশে পাকা সড়ক। খালের একপাশে পটকা গ্রাম, অন্য পাশে কর্ণপুর ও সিটপাড়া গ্রাম। এই গ্রামের ভেতর দিয়ে এঁকেবেঁকে চলে গেছে পিচ ঢালাই রাস্তা। চারদিকে সবুজের সমারোহ। রাস্তাটি গিয়ে শেষ হয়েছে একটি খালের পাড়ে। একটি মাত্র সেতুর অভাবে খালের দুই পাড়ের বাসিন্দারা যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন। মানুষের চলাচল না থাকায় পাকা সড়ক ঝোপঝাড়ে ঢেকে গেছে। অথচ তিন গ্রামের বাসিন্দাদের যাতায়াতের সহজ রাস্তা এটি।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বছরের বেশির ভাগ সময়ই সেরার খালে পানির প্রবাহ থাকে। কাঠ দিয়ে নির্মিত সাঁকো দিয়ে চলাচল করতেন তিন গ্রামের হাজারো মানুষ। বর্তমানে সাঁকোটি নেই। এতে মানুষের দুর্ভোগ আরও বেড়েছে।
পটকা গ্রামের বাসিন্দা মিজানুর রহমান বলেন, বেশ কয়েক বছর আগে সড়কটি পাকা হয়েছে। কিন্তু সেতুর অভাবে সড়কটি কোনো কাজে আসছে না। সেতু নির্মাণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
স্থানীয় সিটপাড়া এলাকার বাসিন্দা নাজমুল ইসলাম বলেন, সেরার খালের ওপর সেতু নির্মাণের ব্যাপারে শুধু আশ্বাস মেলে। কিন্তু বাস্তবে হয় না। সেতু থাকলে মানুষের চলাচল সহজ হতো। এখন কয়েক কিলোমিটার অতিরিক্ত পথ ঘুরে চলতে হয়।
গোসিংগা সিনিয়র মাদ্রাসার শিক্ষক মো. রফিকুল ইসলাম জানান, খালের ওপর সেতু না থাকায় মাদ্রাসায় আসা-যাওয়ায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অনেক সমস্যা হচ্ছে।
গোসিংগা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য তাজউদ্দিন বলেন, ‘সেরার খালের ওপর একটি সেতু নির্মাণ জরুরি হয়ে পড়েছে। সেতু না থাকায় অচল হয়ে পড়েছে পাকা সড়ক। বর্ষাকালে চলাচলে শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষ সীমাহীন ভোগান্তিতে পড়েন।
গোসিঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান শাহীন মোড়ল বলেন, ‘আমি নির্বাচিত হওয়ার পরপরই সেরার খালের ওপর সেতু নির্মাণের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আশা করি দ্রুত সময়ের মধ্যে সেতু নির্মাণ হবে।’
এ বিষয়ে কথা হলে শ্রীপুর উপজেলা প্রকৌশলী এ জেড এম রাকিবুল আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেরার খালের ওপর সেতু নির্মাণের বিষয়টি কি অবস্থায় রয়েছে, বিস্তারিত জেনে জানাব।’
শ্রীপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট শামসুল আলম প্রধান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেরার খালের পাশেই আমার বাড়ি। খালের ওপর সেতু নির্মাণে সব ধরনের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে সেতু নির্মাণে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৭ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫