নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মার্চের শেষ সপ্তাহের মতো এপ্রিলেও বৃষ্টি হবে। তবে এপ্রিলে গরম বাড়বে। উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। বিভিন্ন স্থানে মাঝারি ও তীব্র কালবৈশাখী হতে পারে। আবহাওয়া অধিদপ্তর গতকাল শুক্রবার এমন পূর্বাভাস দিয়েছে।
গত মার্চের শেষ সপ্তাহে দেশের বিভিন্ন স্থানের বৃষ্টিকে স্বাভাবিক বলছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বলেছে, গতকাল স্বাভাবিকের চেয়ে ৬ শতাংশ বেশি বৃষ্টি হয়েছে। টাঙ্গাইলে সর্বোচ্চ ৬৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। ঢাকায় হয়েছে ২৮ মিলিমিটার। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল বান্দরবানে ৩৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নিকলীতে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফেব্রুয়ারি মাসে মার্চ নিয়ে এমন পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল। মার্চে স্বাভাবিকের চেয়ে যে পরিমাণ বেশি বৃষ্টি হয়েছে, তা স্বাভাবিক হিসেবেই গণ্য করা হয়। সাধারণত ১০ শতাংশ কমবেশি হয়ে থাকে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তিন মাস মেয়াদি পূর্বাভাস বলছে, এপ্রিলেও দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। এ মাসে বঙ্গোপসাগরে এক থেকে দুটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।
এপ্রিলে দেশের উত্তর থেকে মধ্যাঞ্চল পর্যন্ত দুই থেকে তিন দিন বজ্র, শিলাবৃষ্টিসহ মাঝারি বা তীব্র কালবৈশাখী এবং দেশের অন্যান্য অঞ্চলে চার থেকে পাঁচ দিন বজ্র, শিলাবৃষ্টিসহ হালকা বা মাঝারি ধরনের কালবৈশাখী হতে পারে। এ ছাড়া এপ্রিলে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে একটি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে, যা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি হতে পারে। অন্যান্য অঞ্চলে দুই থেকে তিনটি মৃদু (৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি) বা মাঝারি (৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস) তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
নাজমুল হক আরও বলেন, মার্চে বৃষ্টিপাতে তেমন কোনো পরিবর্তন আসেনি। এপ্রিলেও আসার সম্ভাবনা কম।
এদিকে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) বলছে, এমন আবহাওয়ার পর ধানে পোকা ধরার প্রবণতা বাড়তে পারে। বর্তমানে সারা দেশে ধানগাছ সর্বোচ্চ কুশি ও থোড় অবস্থায় রয়েছে। তাই কালবৈশাখী, বৃষ্টি ও পরবর্তী অবস্থায় তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ধানে মাজরা পোকা, বাদামি গাছফড়িং, পাতা মোড়ানো পোকা ও গান্ধি পোকার আক্রমণ বাড়তে পারে। তাই ঝড়-বৃষ্টির পর জমিতে জমে থাকা পানি সরিয়ে ফেলার এবং বৃষ্টির সময় কীটনাশক দেওয়া থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়েছে ব্রি।
মার্চের শেষ সপ্তাহের মতো এপ্রিলেও বৃষ্টি হবে। তবে এপ্রিলে গরম বাড়বে। উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। বিভিন্ন স্থানে মাঝারি ও তীব্র কালবৈশাখী হতে পারে। আবহাওয়া অধিদপ্তর গতকাল শুক্রবার এমন পূর্বাভাস দিয়েছে।
গত মার্চের শেষ সপ্তাহে দেশের বিভিন্ন স্থানের বৃষ্টিকে স্বাভাবিক বলছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বলেছে, গতকাল স্বাভাবিকের চেয়ে ৬ শতাংশ বেশি বৃষ্টি হয়েছে। টাঙ্গাইলে সর্বোচ্চ ৬৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। ঢাকায় হয়েছে ২৮ মিলিমিটার। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল বান্দরবানে ৩৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নিকলীতে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফেব্রুয়ারি মাসে মার্চ নিয়ে এমন পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল। মার্চে স্বাভাবিকের চেয়ে যে পরিমাণ বেশি বৃষ্টি হয়েছে, তা স্বাভাবিক হিসেবেই গণ্য করা হয়। সাধারণত ১০ শতাংশ কমবেশি হয়ে থাকে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তিন মাস মেয়াদি পূর্বাভাস বলছে, এপ্রিলেও দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। এ মাসে বঙ্গোপসাগরে এক থেকে দুটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে।
এপ্রিলে দেশের উত্তর থেকে মধ্যাঞ্চল পর্যন্ত দুই থেকে তিন দিন বজ্র, শিলাবৃষ্টিসহ মাঝারি বা তীব্র কালবৈশাখী এবং দেশের অন্যান্য অঞ্চলে চার থেকে পাঁচ দিন বজ্র, শিলাবৃষ্টিসহ হালকা বা মাঝারি ধরনের কালবৈশাখী হতে পারে। এ ছাড়া এপ্রিলে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে একটি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে, যা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি হতে পারে। অন্যান্য অঞ্চলে দুই থেকে তিনটি মৃদু (৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি) বা মাঝারি (৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস) তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
নাজমুল হক আরও বলেন, মার্চে বৃষ্টিপাতে তেমন কোনো পরিবর্তন আসেনি। এপ্রিলেও আসার সম্ভাবনা কম।
এদিকে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) বলছে, এমন আবহাওয়ার পর ধানে পোকা ধরার প্রবণতা বাড়তে পারে। বর্তমানে সারা দেশে ধানগাছ সর্বোচ্চ কুশি ও থোড় অবস্থায় রয়েছে। তাই কালবৈশাখী, বৃষ্টি ও পরবর্তী অবস্থায় তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ধানে মাজরা পোকা, বাদামি গাছফড়িং, পাতা মোড়ানো পোকা ও গান্ধি পোকার আক্রমণ বাড়তে পারে। তাই ঝড়-বৃষ্টির পর জমিতে জমে থাকা পানি সরিয়ে ফেলার এবং বৃষ্টির সময় কীটনাশক দেওয়া থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়েছে ব্রি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪