লবীব আহমদ, সিলেট
সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) ও মহানগর ট্রাফিক বিভাগের তথ্যে, সিলেট নগরে সিএনজিচালিত অটোরিকশার বৈধ কোনো স্ট্যান্ড নেই; কিন্তু বাস্তব চিত্র ভিন্ন। নগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে ব্যস্ততম সড়ক দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে মাইক্রোবাস, প্রাইভেট কার, অটোরিকশা ও লেগুনার অনেক অবৈধ স্ট্যান্ড। যত্রতত্র এসব পরিবহনের স্ট্যান্ড গড়ে ওঠায় নগরবাসীকে পড়তে হচ্ছে ভোগান্তিতে। আলাদা সমিতির নামে এসব স্ট্যান্ড নিয়ন্ত্রণ করা হয় বলে জানা গেছে।
সিলেট নগরের চারটি সড়কের সংযোগস্থল আম্বরখানা পয়েন্ট। এ পয়েন্টে রয়েছে চারটি মোড়। সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা গেছে, এখানকার প্রতিটি মোড়ে গড়ে উঠেছে একটি করে অটোরিকশা স্ট্যান্ড। এ ছাড়া নগরের গুরুত্বপূর্ণ কোর্ট পয়েন্ট ঘিরে রয়েছে চারটি স্ট্যান্ড। নরের পাইকারি বাজার কালীঘাট, মহাজনপট্টি, লালদীঘিরপাড় ও হকার মার্কেটে যাতায়াতের সড়কটির দুই পাশ দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে ট্রাকের অবৈধ স্ট্যান্ড।
এ ছাড়া নগরের তেমুখী, মদিনা মার্কেট, পাঠানটোলা, রিকাবীবাজার, শাহি ঈদগাহ, ওসমানী মেডিকেল, লাক্কাতুরা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, জিতুমিয়ার পয়েন্ট, পুরানপুল এলাকা, উপশহর, শিবগঞ্জ, টিলাগড়, মেজরটিলা, শাহপরান, চণ্ডীপুল, হুমায়ুন রশিদ চত্বর, মুক্তিযোদ্ধা চত্বরসহ নগরের বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ স্ট্যান্ড রয়েছে।
নগরের আম্বরখানা বড় বাজারের বাসিন্দা মামুন আহমদ বলেন, আম্বরখানায় অটোরিকশা স্ট্যান্ডের কারণে প্রতিদিন যানজট লেগেই থাকে। এ বিষয়ে প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
নগরের সুবিদবাজার এলাকার অটোরিকশাচালক মোস্তাক আহমদ বলেন, শুরু থেকেই দেখে আসছি, নগরের সব জায়গায় স্ট্যান্ড। কোনটা বৈধ আর অবৈধম সেটা দেখবে পুলিশ আর শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা। আর রাস্তার পাশে যদি স্ট্যান্ড না থাকে, তাহলে প্যাসেঞ্জাররা কোথা থেকে ওঠানামা করবে।
সিএনজিচালিত অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়নের সিলেট জেলা শাখার সভাপতি মো. জাকারিয়া আহমেদ বলেন, ‘সিলেটে প্রায় ৪০-৫০ বছর ধরে অটোরিকশার ২৭টি স্ট্যান্ড রয়েছে। এগুলো অনুমোদিত না হলেও অনেকটা অনুমোদিতই বলা যায়। এখানে আগে স্ট্যান্ডের আলাদা সাইনবোর্ড ছিল, সেটা দুই বছর আগে ট্রাফিক বিভাগ তুলে নিয়েছে স্থায়ীভাবে করে দেওয়ার জন্য। সিটি করপোরেশন ও ট্রাফিকে বারবার আবেদন করেও কোনো সুরাহা হচ্ছে না। স্থায়ীভাবে কোনো ব্যবস্থা করে দিলে যত্রতত্র এ রকম স্ট্যান্ড হবে না।’
সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মতিউর রহমান খান বলেন, ‘অটোরিকশার স্ট্যান্ড করার বিষয়ে সিটি করপোরেশন থেকে এখনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। সিটি মেয়রের পরিকল্পনায় রয়েছে এসব। শিগগিরই অভিযানে নামব।’
সিলেট মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (ডিসি-ট্রাফিক) মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘সিলেট নগরে কোনো বৈধ স্ট্যান্ড নেই। এগুলো অনেক আগে থেকেই অবৈধভাবে করা হয়েছে। এ বিষয়ে সিটি করপোরেশন উদ্যোগ নিলে আমরা সহযোগিতা করব। যত্রতত্র অবৈধ স্ট্যান্ড গড়ে ওঠায় শহরে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে, আর তা সামাল দিতে কষ্ট করতে হয় আমাদের।’
সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) ও মহানগর ট্রাফিক বিভাগের তথ্যে, সিলেট নগরে সিএনজিচালিত অটোরিকশার বৈধ কোনো স্ট্যান্ড নেই; কিন্তু বাস্তব চিত্র ভিন্ন। নগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে ব্যস্ততম সড়ক দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে মাইক্রোবাস, প্রাইভেট কার, অটোরিকশা ও লেগুনার অনেক অবৈধ স্ট্যান্ড। যত্রতত্র এসব পরিবহনের স্ট্যান্ড গড়ে ওঠায় নগরবাসীকে পড়তে হচ্ছে ভোগান্তিতে। আলাদা সমিতির নামে এসব স্ট্যান্ড নিয়ন্ত্রণ করা হয় বলে জানা গেছে।
সিলেট নগরের চারটি সড়কের সংযোগস্থল আম্বরখানা পয়েন্ট। এ পয়েন্টে রয়েছে চারটি মোড়। সম্প্রতি সরেজমিনে দেখা গেছে, এখানকার প্রতিটি মোড়ে গড়ে উঠেছে একটি করে অটোরিকশা স্ট্যান্ড। এ ছাড়া নগরের গুরুত্বপূর্ণ কোর্ট পয়েন্ট ঘিরে রয়েছে চারটি স্ট্যান্ড। নরের পাইকারি বাজার কালীঘাট, মহাজনপট্টি, লালদীঘিরপাড় ও হকার মার্কেটে যাতায়াতের সড়কটির দুই পাশ দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে ট্রাকের অবৈধ স্ট্যান্ড।
এ ছাড়া নগরের তেমুখী, মদিনা মার্কেট, পাঠানটোলা, রিকাবীবাজার, শাহি ঈদগাহ, ওসমানী মেডিকেল, লাক্কাতুরা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, জিতুমিয়ার পয়েন্ট, পুরানপুল এলাকা, উপশহর, শিবগঞ্জ, টিলাগড়, মেজরটিলা, শাহপরান, চণ্ডীপুল, হুমায়ুন রশিদ চত্বর, মুক্তিযোদ্ধা চত্বরসহ নগরের বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ স্ট্যান্ড রয়েছে।
নগরের আম্বরখানা বড় বাজারের বাসিন্দা মামুন আহমদ বলেন, আম্বরখানায় অটোরিকশা স্ট্যান্ডের কারণে প্রতিদিন যানজট লেগেই থাকে। এ বিষয়ে প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
নগরের সুবিদবাজার এলাকার অটোরিকশাচালক মোস্তাক আহমদ বলেন, শুরু থেকেই দেখে আসছি, নগরের সব জায়গায় স্ট্যান্ড। কোনটা বৈধ আর অবৈধম সেটা দেখবে পুলিশ আর শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা। আর রাস্তার পাশে যদি স্ট্যান্ড না থাকে, তাহলে প্যাসেঞ্জাররা কোথা থেকে ওঠানামা করবে।
সিএনজিচালিত অটোরিকশা শ্রমিক ইউনিয়নের সিলেট জেলা শাখার সভাপতি মো. জাকারিয়া আহমেদ বলেন, ‘সিলেটে প্রায় ৪০-৫০ বছর ধরে অটোরিকশার ২৭টি স্ট্যান্ড রয়েছে। এগুলো অনুমোদিত না হলেও অনেকটা অনুমোদিতই বলা যায়। এখানে আগে স্ট্যান্ডের আলাদা সাইনবোর্ড ছিল, সেটা দুই বছর আগে ট্রাফিক বিভাগ তুলে নিয়েছে স্থায়ীভাবে করে দেওয়ার জন্য। সিটি করপোরেশন ও ট্রাফিকে বারবার আবেদন করেও কোনো সুরাহা হচ্ছে না। স্থায়ীভাবে কোনো ব্যবস্থা করে দিলে যত্রতত্র এ রকম স্ট্যান্ড হবে না।’
সিলেট সিটি করপোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মতিউর রহমান খান বলেন, ‘অটোরিকশার স্ট্যান্ড করার বিষয়ে সিটি করপোরেশন থেকে এখনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। সিটি মেয়রের পরিকল্পনায় রয়েছে এসব। শিগগিরই অভিযানে নামব।’
সিলেট মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (ডিসি-ট্রাফিক) মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘সিলেট নগরে কোনো বৈধ স্ট্যান্ড নেই। এগুলো অনেক আগে থেকেই অবৈধভাবে করা হয়েছে। এ বিষয়ে সিটি করপোরেশন উদ্যোগ নিলে আমরা সহযোগিতা করব। যত্রতত্র অবৈধ স্ট্যান্ড গড়ে ওঠায় শহরে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে, আর তা সামাল দিতে কষ্ট করতে হয় আমাদের।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪