শেখ আবু হাসান, খুলনা
খুলনায় আদৌ বিমানবন্দর চালু হবে কী? এ প্রশ্ন এখন সবার। গত দেড় যুগেরও বেশি সময় আগে নির্মাণকাজ শুরু হলেও শেষ হওয়ার কোনো লক্ষণ নেই। জমি অধিগ্রহণ, মাটি ভরাট ও সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ ছাড়া আর কোনো কাজই হয়নি।
বর্তমানে বিমানবন্দর হওয়ার স্থানটি অভিভাবকহীন বিরান অবস্থায় পড়ে আছে। দেখার কেউ নেই। প্রায় দুই বছর ধরে প্রকল্প পরিচালকও নেই। কবে নাগাদ বিমানবন্দর চালু হবে, তারও কোনো হদিস নেই। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষও বলতে পারছে না, কবে খুলনা বিমানবন্দরের নির্মাণকাজ শেষ হবে। এ নিয়ে খুলনা অঞ্চলের মানুষের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভ বিরাজ করছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিভাগীয় শহর খুলনায় বিমানবন্দর নির্মাণের বিষয়টি আলোচনায় সেই ষাটের দশক থেকে। এরপর এরশাদ সরকারের আমলে তৎকালীন বিমানমন্ত্রী কর্নেল এইচ এম গাফফার খুলনা-মোংলা সড়কের ওপর স্টল বিমান নামানোর ঘোষণা দেন। সর্বশেষ ১৯৯৬ সালে ৯৬ একর জমি অধিগ্রহণ করে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া বাগেরহাট জেলার রামপালের ফয়লা নামক স্থানে খানজাহান আলী বিমানবন্দরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। প্রাথমিকভাবে স্টল পোর্ট চালুর জন্য মাটি ভরাটসহ বিভিন্ন কাজও সম্পন্ন হয়।
পরে ২০১১ সালের ৫ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুলনায় খানজাহান আলী বিমানবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ বিমানবন্দরে রূপ দেওয়ার ঘোষণা দেন। এই ঘোষণার পর নতুন করে আরও ৫৩৬ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়। ৫৪৪ কোটি টাকায় প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। দেশি ও বিদেশি যৌথ উদ্যোগে এই প্রকল্প ২০১৮ সালের মধ্যে শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু বাস্তবে জমি অধিগ্রহণ, সীমানাপ্রাচীর আর একটি সাইনবোর্ড লাগানো ছাড়া আর কিছুই হয়নি।
খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের উন্নয়ন পরিকল্পনায় জড়িত খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর এবং গ্রামীণ পরিকল্পনা ডিসিপ্লিনের সাবেক ডিন প্রফেসর ড. রেজাউল করিম জানান, পদ্মা সেতু নির্মাণ সমাপ্ত হলে খানজাহান আলী বিমানবন্দরের প্রয়োজনীয়তা কমে যাবে। একইভাবে সুন্দরবনের কাছাকাছি হওয়ায় বিমানের শব্দে জীবজন্তুর স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ও কার্যক্রম ব্যাহত হবে।
এ ব্যাপারে বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সভাপতি শেখ আশরাফ-উজ-জামান জানান, বিমান বন্দরটি পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপে (পিপিপি) করার জন্য সরকার উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল। কিন্তু খুলনায় বিমানবন্দর বর্তমানে লাভজনক হবে না বিধায় দেশি বা বিদেশি বিনিয়োগে কেউ এগিয়ে না আসায় এটি এখন ঝুলে গেছে। তা ছাড়া পদ্মা সেতু চালু হলে বিমানবন্দরের গুরুত্ব অনেকাংশে কমে যাবে। এ জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থা এই প্রকল্পে নতুন করে বিনিয়োগ বন্ধ রেখেছে।
খুলনায় আদৌ বিমানবন্দর চালু হবে কী? এ প্রশ্ন এখন সবার। গত দেড় যুগেরও বেশি সময় আগে নির্মাণকাজ শুরু হলেও শেষ হওয়ার কোনো লক্ষণ নেই। জমি অধিগ্রহণ, মাটি ভরাট ও সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ ছাড়া আর কোনো কাজই হয়নি।
বর্তমানে বিমানবন্দর হওয়ার স্থানটি অভিভাবকহীন বিরান অবস্থায় পড়ে আছে। দেখার কেউ নেই। প্রায় দুই বছর ধরে প্রকল্প পরিচালকও নেই। কবে নাগাদ বিমানবন্দর চালু হবে, তারও কোনো হদিস নেই। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষও বলতে পারছে না, কবে খুলনা বিমানবন্দরের নির্মাণকাজ শেষ হবে। এ নিয়ে খুলনা অঞ্চলের মানুষের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভ বিরাজ করছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিভাগীয় শহর খুলনায় বিমানবন্দর নির্মাণের বিষয়টি আলোচনায় সেই ষাটের দশক থেকে। এরপর এরশাদ সরকারের আমলে তৎকালীন বিমানমন্ত্রী কর্নেল এইচ এম গাফফার খুলনা-মোংলা সড়কের ওপর স্টল বিমান নামানোর ঘোষণা দেন। সর্বশেষ ১৯৯৬ সালে ৯৬ একর জমি অধিগ্রহণ করে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া বাগেরহাট জেলার রামপালের ফয়লা নামক স্থানে খানজাহান আলী বিমানবন্দরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন। প্রাথমিকভাবে স্টল পোর্ট চালুর জন্য মাটি ভরাটসহ বিভিন্ন কাজও সম্পন্ন হয়।
পরে ২০১১ সালের ৫ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুলনায় খানজাহান আলী বিমানবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ বিমানবন্দরে রূপ দেওয়ার ঘোষণা দেন। এই ঘোষণার পর নতুন করে আরও ৫৩৬ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়। ৫৪৪ কোটি টাকায় প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। দেশি ও বিদেশি যৌথ উদ্যোগে এই প্রকল্প ২০১৮ সালের মধ্যে শেষ করার কথা ছিল। কিন্তু বাস্তবে জমি অধিগ্রহণ, সীমানাপ্রাচীর আর একটি সাইনবোর্ড লাগানো ছাড়া আর কিছুই হয়নি।
খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের উন্নয়ন পরিকল্পনায় জড়িত খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর এবং গ্রামীণ পরিকল্পনা ডিসিপ্লিনের সাবেক ডিন প্রফেসর ড. রেজাউল করিম জানান, পদ্মা সেতু নির্মাণ সমাপ্ত হলে খানজাহান আলী বিমানবন্দরের প্রয়োজনীয়তা কমে যাবে। একইভাবে সুন্দরবনের কাছাকাছি হওয়ায় বিমানের শব্দে জীবজন্তুর স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ও কার্যক্রম ব্যাহত হবে।
এ ব্যাপারে বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির সভাপতি শেখ আশরাফ-উজ-জামান জানান, বিমান বন্দরটি পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপে (পিপিপি) করার জন্য সরকার উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল। কিন্তু খুলনায় বিমানবন্দর বর্তমানে লাভজনক হবে না বিধায় দেশি বা বিদেশি বিনিয়োগে কেউ এগিয়ে না আসায় এটি এখন ঝুলে গেছে। তা ছাড়া পদ্মা সেতু চালু হলে বিমানবন্দরের গুরুত্ব অনেকাংশে কমে যাবে। এ জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থা এই প্রকল্পে নতুন করে বিনিয়োগ বন্ধ রেখেছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫