এইচ এম শাহনেওয়াজ, পুঠিয়া
রাজশাহীর বৃহৎ খেজুর গুড়ের মোকাম পুঠিয়ার বানেশ্বর ও ঝলমলিয়া বাজার। তবে কয়েক বছর ধরে উৎপাদিত গুড় শুধু এ দুটি হাটে কেনাবেচায় সীমাবদ্ধ নেই। প্রতিদিন এ এলাকার খেজুর গুড়ের একটি বড় অংশ অনলাইন মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে চলে যাচ্ছে দেশের সব অঞ্চলের ক্রেতার কাছে। এলাকার যুবকেরাই অনলাইনে গুড় বিক্রি করছেন।
উপজেলার গুড় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতি শনি ও মঙ্গলবার বসে বানেশ্বর হাট। আর সোম ও বৃহস্পতিবার ঝলমলিয়া হাট বসে। এখন খেজুর গুড়ের বাজার পুরোদমে জমে উঠেছে। প্রতি সপ্তাহে হাট দুটি থেকে প্রায় ২৫০ টন পাটালি গুড় কেনাবেচা হয়। সেই সঙ্গে প্রায় ১০০ টনের বেশি কেনাবেচা হয় গুড়ের লালি।
বানেশ্বর বাজারের ব্যবসায়ী শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা আমের মৌসুমে আম ও শীত মৌসুমে খেজুর গুড়ের ব্যবসা করি। গত কয়েক বছর আগে আমরা যে পরিমাণ খেজুর গুড় সরবরাহ করতাম, এখন তা অনেক কমে গেছে।’ এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, এখন প্রতিদিন এ এলাকার উৎপাদিত প্রায় ১ টন গুড় কেনাবেচা হচ্ছে অনলাইনের মাধ্যমে।
পুঠিয়া সদর এলাকার সিয়াম আলী অনলাইনে গুড়ের ব্যবসা করেন। তিনি জানান, প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে গুড়ের অর্ডার পান তিনি। কুরিয়ারের মাধ্যমে ক্রেতার চাহিদানুযায়ী গুড় সরবরাহ করেন। গুড় বিক্রির টাকা নেন মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে। প্রতিদিন একেকজন ব্যবসায়ী অনলাইনে ৫০-১০০ কেজি পর্যন্ত গুড় বিক্রি করেন। কারও কারও বিক্রি আরও বেশি।
নুর হাসান নামের অনলাইনের আরেক গুড় ব্যবসায়ী বলেন, উপজেলার দুই শর বেশি যুবক অনলাইনে ব্যবসা করছেন। এঁদের অনেকেই বিভিন্ন মসলামিশ্রিত গুড় অর্ডারে তৈরি করে সরবরাহ করছেন। আর এই গুড় তৈরিতে খরচ বেশি হয়। এর চাহিদাও বেশি।
নুর হাসান আরও বলেন, ভালো মানের এক কেজি খেজুর গুড় অনলাইনে বিক্রি হচ্ছে১৩০ টাকা। আর মসলাযুক্ত গুড় ১৫০ টাকা। আর ক্রেতার গন্তব্য অনুসারে সার্ভিস চার্জ আলাদা হয়।
বানেশ্বর বাজার ব্যবসায়ী সমিতির আহ্বায়ক ও বানেশ্বর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গাজি সুলতান বলেন, বিগত বছরগুলোয় বাজারে অনেক বেশি খেজুর গুড় আমদানি হতো। সে তুলনায় এখন কেনাবেচা প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে। এর কারণ, এখন ক্রেতা-বিক্রেতারা অনেক সচেতন। প্রযুক্তির যুগে বর্তমানে অনেকেই অনলাইনে গুড় কেনাবেচা করছেন। ফলে এখন শুধু গুড় নয়, বেশির ভাগ কৃষিপণ্য অনলাইনে বেচাকেনা হচ্ছে। এতে অনেক বেকার যুবক আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন।
রাজশাহীর বৃহৎ খেজুর গুড়ের মোকাম পুঠিয়ার বানেশ্বর ও ঝলমলিয়া বাজার। তবে কয়েক বছর ধরে উৎপাদিত গুড় শুধু এ দুটি হাটে কেনাবেচায় সীমাবদ্ধ নেই। প্রতিদিন এ এলাকার খেজুর গুড়ের একটি বড় অংশ অনলাইন মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে চলে যাচ্ছে দেশের সব অঞ্চলের ক্রেতার কাছে। এলাকার যুবকেরাই অনলাইনে গুড় বিক্রি করছেন।
উপজেলার গুড় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতি শনি ও মঙ্গলবার বসে বানেশ্বর হাট। আর সোম ও বৃহস্পতিবার ঝলমলিয়া হাট বসে। এখন খেজুর গুড়ের বাজার পুরোদমে জমে উঠেছে। প্রতি সপ্তাহে হাট দুটি থেকে প্রায় ২৫০ টন পাটালি গুড় কেনাবেচা হয়। সেই সঙ্গে প্রায় ১০০ টনের বেশি কেনাবেচা হয় গুড়ের লালি।
বানেশ্বর বাজারের ব্যবসায়ী শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা আমের মৌসুমে আম ও শীত মৌসুমে খেজুর গুড়ের ব্যবসা করি। গত কয়েক বছর আগে আমরা যে পরিমাণ খেজুর গুড় সরবরাহ করতাম, এখন তা অনেক কমে গেছে।’ এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, এখন প্রতিদিন এ এলাকার উৎপাদিত প্রায় ১ টন গুড় কেনাবেচা হচ্ছে অনলাইনের মাধ্যমে।
পুঠিয়া সদর এলাকার সিয়াম আলী অনলাইনে গুড়ের ব্যবসা করেন। তিনি জানান, প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে গুড়ের অর্ডার পান তিনি। কুরিয়ারের মাধ্যমে ক্রেতার চাহিদানুযায়ী গুড় সরবরাহ করেন। গুড় বিক্রির টাকা নেন মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে। প্রতিদিন একেকজন ব্যবসায়ী অনলাইনে ৫০-১০০ কেজি পর্যন্ত গুড় বিক্রি করেন। কারও কারও বিক্রি আরও বেশি।
নুর হাসান নামের অনলাইনের আরেক গুড় ব্যবসায়ী বলেন, উপজেলার দুই শর বেশি যুবক অনলাইনে ব্যবসা করছেন। এঁদের অনেকেই বিভিন্ন মসলামিশ্রিত গুড় অর্ডারে তৈরি করে সরবরাহ করছেন। আর এই গুড় তৈরিতে খরচ বেশি হয়। এর চাহিদাও বেশি।
নুর হাসান আরও বলেন, ভালো মানের এক কেজি খেজুর গুড় অনলাইনে বিক্রি হচ্ছে১৩০ টাকা। আর মসলাযুক্ত গুড় ১৫০ টাকা। আর ক্রেতার গন্তব্য অনুসারে সার্ভিস চার্জ আলাদা হয়।
বানেশ্বর বাজার ব্যবসায়ী সমিতির আহ্বায়ক ও বানেশ্বর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গাজি সুলতান বলেন, বিগত বছরগুলোয় বাজারে অনেক বেশি খেজুর গুড় আমদানি হতো। সে তুলনায় এখন কেনাবেচা প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে। এর কারণ, এখন ক্রেতা-বিক্রেতারা অনেক সচেতন। প্রযুক্তির যুগে বর্তমানে অনেকেই অনলাইনে গুড় কেনাবেচা করছেন। ফলে এখন শুধু গুড় নয়, বেশির ভাগ কৃষিপণ্য অনলাইনে বেচাকেনা হচ্ছে। এতে অনেক বেকার যুবক আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪