দাগনভূঞা (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর দাগনভূঞা পৌরসভায় বর্জ্য অপসারণ প্রায় ১৪ দিন বন্ধ রয়েছে। ফলে বিভিন্ন সড়কে গড়ে উঠেছে ছোট ছোট ময়লার স্তূপ। এতে দুর্গন্ধসহ বাড়ছে মশার উপদ্রব। ভোগান্তি বাড়ছে পৌরবাসীর।
সরেজমিনে জানা গেছে, দাগনভূঞা পৌরসভায় ময়লা অপসারণ করার নির্দিষ্ট স্থান না থাকায় গত ৩ মে থেকে পৌর এলাকার ময়লা অপসারণ কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। ফলে দাগনভূঞা বাজারের বসুরহাট রোড, ফাজিলের ঘাট রোড, ফেনী নোয়াখালী রোড, চৌধুরীহাট রোডে গড়ে উঠেছে ছোট ছোট ময়লার ভাগাড়।
পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, ইতিপূর্বে পৌরসভার ময়লা ফেনী-নোয়াখালী মহাসড়ক মাতুভূঞা ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় অপসারণ করত পৌর কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সড়কে চার লেনের কাজ চলার কারণে কর্তৃপক্ষ সেখান থেকে ময়লার ভাগাড় তুলে রাস্তার কাজ আরম্ভ করে।
এরপর পৌর কর্তৃপক্ষ ময়লা ফেলানোর জন্য দাগনভূঞা সরকারি ইকবাল মেমোরিয়াল ডিগ্রি কলেজের সামনে স্থান নির্ধারণ করে। সম্প্রতি ওই স্থানটিতে ময়লা ফেলা নিয়ে বিপাকে পড়ে পৌরসভা।
পৌর এলাকার বাসিন্দা নিজাম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঈদের পর থেকে দাগনভূঞা পৌরসভার বর্জ্য অপসারণ ব্যবস্থা বন্ধ রয়েছে। ফলে বাজারের বিভিন্ন সড়কে গড়ে উঠেছে ছোট ছোট ময়লার ভাগাড়। এতে করে মশার উপদ্রব বেড়েছে।
দাগনভূঞা কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ী মো. খোকন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ১৪ দিন ধরে কাঁচাবাজারে বর্জ্য পৌর কর্তৃপক্ষ অপসারণ না করায় এখানে বড় ধরনের ভাগাড় তৈরি হয়েছে। ময়লার গন্ধের কারণে ফলে আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য করতে চরম অসুবিধা হচ্ছে। ময়লার দুর্গন্ধের কারণে ক্রেতারা এখানে দাঁড়ালে বেশিক্ষণ স্থির থাকেন না।’
দাগনভূঞা বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি নাজমুল হক ইস্কান্দার আজকের পত্রিকাকে বলেন, পৌর কর্তৃপক্ষ ময়লা জমাট করে রাখার কারণে বাজারজুড়ে দুর্গন্ধময় পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। এতে বাজারের ব্যবসায়ীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। এ বিষয়টি মেয়রকে জানিয়েছি। তিনি দ্রুত বাজার থেকে বর্জ্য সরিয়ে নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।
আতাতুর্ক সরকারি মডেল বিদ্যালয়ের ছাত্রী ইলমা বিনতে ইমাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত কয়েক দিনে পৌরসভার ময়লা অপসারণ না করায় আমাদের বিদ্যালয়ের মার্কেটের সামনে ছোট একটি ময়লার ভাগাড় তৈরি হয়েছে। এতে করে ময়লার তীব্র গন্ধে আশপাশের পরিবেশ ভারী হয়ে উঠেছে।’
পৌর মেয়র ওমর ফারুক খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দাগনভূঞা বর্জ্য ও নিষ্কাশন ব্যবস্থাপনার গত কিছুদিন বন্ধ থাকায় আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি। আমাদের প্রতিদিন ২০ টন ময়লা উৎপন্ন হয়। ইতিমধ্যে আমরা ডাম্পিং করার জন্য দুটি জায়গা কিনেছি। আজ মঙ্গলবার থেকে দাগনভূঞা থানা সংলগ্ন মদিনা ব্রিকফিল্ডের পাশে আমাদের জায়গায় ময়লা অপসারণ করা হবে। কাল থেকে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।’
ফেনীর দাগনভূঞা পৌরসভায় বর্জ্য অপসারণ প্রায় ১৪ দিন বন্ধ রয়েছে। ফলে বিভিন্ন সড়কে গড়ে উঠেছে ছোট ছোট ময়লার স্তূপ। এতে দুর্গন্ধসহ বাড়ছে মশার উপদ্রব। ভোগান্তি বাড়ছে পৌরবাসীর।
সরেজমিনে জানা গেছে, দাগনভূঞা পৌরসভায় ময়লা অপসারণ করার নির্দিষ্ট স্থান না থাকায় গত ৩ মে থেকে পৌর এলাকার ময়লা অপসারণ কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। ফলে দাগনভূঞা বাজারের বসুরহাট রোড, ফাজিলের ঘাট রোড, ফেনী নোয়াখালী রোড, চৌধুরীহাট রোডে গড়ে উঠেছে ছোট ছোট ময়লার ভাগাড়।
পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, ইতিপূর্বে পৌরসভার ময়লা ফেনী-নোয়াখালী মহাসড়ক মাতুভূঞা ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় অপসারণ করত পৌর কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সড়কে চার লেনের কাজ চলার কারণে কর্তৃপক্ষ সেখান থেকে ময়লার ভাগাড় তুলে রাস্তার কাজ আরম্ভ করে।
এরপর পৌর কর্তৃপক্ষ ময়লা ফেলানোর জন্য দাগনভূঞা সরকারি ইকবাল মেমোরিয়াল ডিগ্রি কলেজের সামনে স্থান নির্ধারণ করে। সম্প্রতি ওই স্থানটিতে ময়লা ফেলা নিয়ে বিপাকে পড়ে পৌরসভা।
পৌর এলাকার বাসিন্দা নিজাম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঈদের পর থেকে দাগনভূঞা পৌরসভার বর্জ্য অপসারণ ব্যবস্থা বন্ধ রয়েছে। ফলে বাজারের বিভিন্ন সড়কে গড়ে উঠেছে ছোট ছোট ময়লার ভাগাড়। এতে করে মশার উপদ্রব বেড়েছে।
দাগনভূঞা কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ী মো. খোকন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ১৪ দিন ধরে কাঁচাবাজারে বর্জ্য পৌর কর্তৃপক্ষ অপসারণ না করায় এখানে বড় ধরনের ভাগাড় তৈরি হয়েছে। ময়লার গন্ধের কারণে ফলে আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য করতে চরম অসুবিধা হচ্ছে। ময়লার দুর্গন্ধের কারণে ক্রেতারা এখানে দাঁড়ালে বেশিক্ষণ স্থির থাকেন না।’
দাগনভূঞা বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি নাজমুল হক ইস্কান্দার আজকের পত্রিকাকে বলেন, পৌর কর্তৃপক্ষ ময়লা জমাট করে রাখার কারণে বাজারজুড়ে দুর্গন্ধময় পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। এতে বাজারের ব্যবসায়ীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। এ বিষয়টি মেয়রকে জানিয়েছি। তিনি দ্রুত বাজার থেকে বর্জ্য সরিয়ে নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।
আতাতুর্ক সরকারি মডেল বিদ্যালয়ের ছাত্রী ইলমা বিনতে ইমাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত কয়েক দিনে পৌরসভার ময়লা অপসারণ না করায় আমাদের বিদ্যালয়ের মার্কেটের সামনে ছোট একটি ময়লার ভাগাড় তৈরি হয়েছে। এতে করে ময়লার তীব্র গন্ধে আশপাশের পরিবেশ ভারী হয়ে উঠেছে।’
পৌর মেয়র ওমর ফারুক খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দাগনভূঞা বর্জ্য ও নিষ্কাশন ব্যবস্থাপনার গত কিছুদিন বন্ধ থাকায় আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি। আমাদের প্রতিদিন ২০ টন ময়লা উৎপন্ন হয়। ইতিমধ্যে আমরা ডাম্পিং করার জন্য দুটি জায়গা কিনেছি। আজ মঙ্গলবার থেকে দাগনভূঞা থানা সংলগ্ন মদিনা ব্রিকফিল্ডের পাশে আমাদের জায়গায় ময়লা অপসারণ করা হবে। কাল থেকে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪