শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
অল্প বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতায় তলিয়ে যায় মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল পৌরশহর। এতে দোকানপাটে পানি উঠে ক্ষতির মুখে পড়েন পৌরসভা সদরের ব্যবসায়ী। যাতায়াতসহ দৈনন্দিন কাজকর্মে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের। এ কারণে সংশ্লিষ্টদের কাছে জলাবদ্ধতা নিরসনসহ কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের দাবি জানিয়েছে পৌরবাসী। অন্যদিকে এই জলাবদ্ধতা থেকে উত্তরণের জন্য জনগণের সহযোগিতা প্রয়োজন বলে মনে করছেন শ্রীমঙ্গল পৌরসভা কর্তৃপক্ষ।
গতকাল সরেজমিনে দেখা গেছে, ময়লায় পরিপূর্ণ ড্রেনগুলো। বিশেষ করে শহরের চৌমুহনী ও হবিগঞ্জ সড়ক, সাগরদিঘি সড়ক, স্টেশন রোড, উকিলবাড়ি সড়ক ও ভানুগাছ রোডসহ বেশ কয়েকটি সড়কের ড্রেনের মুখে ময়লা আটকে ডুবে গেছে। এসব ময়লার বেশির ভাগই শহরের ফলের দোকানের বর্জ্য। জলাবদ্ধতায় অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে পানি উঠে। কম্পিউটার থেকে শুরু করে অনেক মূল্যবান জিনিসপত্র নষ্ট হয় ব্যবসায়ীদের।
দুর্ভোগের কথা জানিয়ে চা ব্যবসায়ী নিরেশ দাশ বলেন, আমার দোকানে দুই থেকে আড়াই ফুট পানি উঠেছে। অনেক কিছু ভিজে নষ্ট হয়ে গেছে। ওই দিনের জন্য ব্যবসা বন্ধ করে দিতে হয়েছে।
শ্রীমঙ্গল পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কাজী আব্দুল করিম জানান, বেশি বৃষ্টি হয়েছে তাই পানি উঠেছে। তবে ভানুগাছ সড়কে ড্রেন নির্মাণের সময় ঠিকাদার ড্রেনে বাঁধ দিয়ে রেখেছিলেন। এটি ভুলে অপসারণ করা হয়নি। তাই পানি দ্রুত নামেনি। তিনি বলেন, শনিবার দুপুরে তিনি এই বাঁধ অপসারণ করে দেওয়া হয়েছে।
পৌরসভার-৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মীর এম এ সালাম জানান, ড্রেনের ভেতর প্লাস্টিক, বোতল এবং ফলের দোকানের ময়লায় ভরে গিয়েছিল। তাই পানি কাটতে সময় লেগেছে।
এদিকে শহরের হবিগঞ্জ সড়কের পানি দ্রুত নিষ্কাশনের বিষয়ে শহরবাসীর অভিমত—সড়কের উত্তর পাশের ড্রেনের মতো দক্ষিণ পাশের ড্রেন আরও উঁচু করতে হবে। শহরের ফল ব্যবসায়ীদের বর্জ্য ফেলার বিষয়ে আরও সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। তাঁরা জানান, বৃষ্টির পর পর পৌরসভার লোকজন যদি ওই ড্রেনের প্রতিবন্ধকতা ছাড়িয়ে দিতেন তাহলে মানুষের ভোগান্তি আরও কম হতো।
সার্বিক বিষয়ে ব্যাপারে শ্রীমঙ্গল পৌরসভার মেয়র মহসীন মিয়া মধু বলেন, শহরের সৌন্দর্যের জন্য অনেক উঁচু করে ড্রেন নির্মাণ করে ওপরে টাইলস করা ফুটপাত করে দিয়েছি। কিন্তু মানুষ সেই ড্রেনেই ময়লা ফেলেন। টাকা খরচ করে সেই ময়লা আবার ওঠাতে হয়। এতে জনগণের টাকাই নষ্ট হচ্ছে। তিনি বলেন, সবাই সহযোগিতা না করলে শহর সুন্দর রাখা সম্ভব নয়।
শ্রীমঙ্গল পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী জহিরুল ইসলাম জানান, শহরের ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রায় ৭ কোটি টাকার কাজ সম্পন্ন হয়েছে। নতুন প্রকল্প জমা দেওয়া আছে। পুরো কাজ হয়ে গেলে এ সমস্যা আর থাকবে না।
অল্প বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতায় তলিয়ে যায় মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল পৌরশহর। এতে দোকানপাটে পানি উঠে ক্ষতির মুখে পড়েন পৌরসভা সদরের ব্যবসায়ী। যাতায়াতসহ দৈনন্দিন কাজকর্মে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের। এ কারণে সংশ্লিষ্টদের কাছে জলাবদ্ধতা নিরসনসহ কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের দাবি জানিয়েছে পৌরবাসী। অন্যদিকে এই জলাবদ্ধতা থেকে উত্তরণের জন্য জনগণের সহযোগিতা প্রয়োজন বলে মনে করছেন শ্রীমঙ্গল পৌরসভা কর্তৃপক্ষ।
গতকাল সরেজমিনে দেখা গেছে, ময়লায় পরিপূর্ণ ড্রেনগুলো। বিশেষ করে শহরের চৌমুহনী ও হবিগঞ্জ সড়ক, সাগরদিঘি সড়ক, স্টেশন রোড, উকিলবাড়ি সড়ক ও ভানুগাছ রোডসহ বেশ কয়েকটি সড়কের ড্রেনের মুখে ময়লা আটকে ডুবে গেছে। এসব ময়লার বেশির ভাগই শহরের ফলের দোকানের বর্জ্য। জলাবদ্ধতায় অনেক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে পানি উঠে। কম্পিউটার থেকে শুরু করে অনেক মূল্যবান জিনিসপত্র নষ্ট হয় ব্যবসায়ীদের।
দুর্ভোগের কথা জানিয়ে চা ব্যবসায়ী নিরেশ দাশ বলেন, আমার দোকানে দুই থেকে আড়াই ফুট পানি উঠেছে। অনেক কিছু ভিজে নষ্ট হয়ে গেছে। ওই দিনের জন্য ব্যবসা বন্ধ করে দিতে হয়েছে।
শ্রীমঙ্গল পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কাজী আব্দুল করিম জানান, বেশি বৃষ্টি হয়েছে তাই পানি উঠেছে। তবে ভানুগাছ সড়কে ড্রেন নির্মাণের সময় ঠিকাদার ড্রেনে বাঁধ দিয়ে রেখেছিলেন। এটি ভুলে অপসারণ করা হয়নি। তাই পানি দ্রুত নামেনি। তিনি বলেন, শনিবার দুপুরে তিনি এই বাঁধ অপসারণ করে দেওয়া হয়েছে।
পৌরসভার-৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মীর এম এ সালাম জানান, ড্রেনের ভেতর প্লাস্টিক, বোতল এবং ফলের দোকানের ময়লায় ভরে গিয়েছিল। তাই পানি কাটতে সময় লেগেছে।
এদিকে শহরের হবিগঞ্জ সড়কের পানি দ্রুত নিষ্কাশনের বিষয়ে শহরবাসীর অভিমত—সড়কের উত্তর পাশের ড্রেনের মতো দক্ষিণ পাশের ড্রেন আরও উঁচু করতে হবে। শহরের ফল ব্যবসায়ীদের বর্জ্য ফেলার বিষয়ে আরও সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। তাঁরা জানান, বৃষ্টির পর পর পৌরসভার লোকজন যদি ওই ড্রেনের প্রতিবন্ধকতা ছাড়িয়ে দিতেন তাহলে মানুষের ভোগান্তি আরও কম হতো।
সার্বিক বিষয়ে ব্যাপারে শ্রীমঙ্গল পৌরসভার মেয়র মহসীন মিয়া মধু বলেন, শহরের সৌন্দর্যের জন্য অনেক উঁচু করে ড্রেন নির্মাণ করে ওপরে টাইলস করা ফুটপাত করে দিয়েছি। কিন্তু মানুষ সেই ড্রেনেই ময়লা ফেলেন। টাকা খরচ করে সেই ময়লা আবার ওঠাতে হয়। এতে জনগণের টাকাই নষ্ট হচ্ছে। তিনি বলেন, সবাই সহযোগিতা না করলে শহর সুন্দর রাখা সম্ভব নয়।
শ্রীমঙ্গল পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী জহিরুল ইসলাম জানান, শহরের ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রায় ৭ কোটি টাকার কাজ সম্পন্ন হয়েছে। নতুন প্রকল্প জমা দেওয়া আছে। পুরো কাজ হয়ে গেলে এ সমস্যা আর থাকবে না।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
১০ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪