ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের ইসলামপুর-ঝগড়ারচর সড়কে বৃষ্টির পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। কোথাও জমেছে হাঁটুপানি। সেই পানিতে সাঁতার কাটে হাঁসের দল। আর এই জলাবদ্ধতার জন্য পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না করেই সড়ক নির্মাণ করাকে দায়ী করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁদের দাবি, দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থাসহ সড়ক মেরামত করে চলাচলের উপযোগী করা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সড়কটি জনগুরুত্বপূর্ণ। জেলার বকশীগঞ্জসহ এ সড়কে চলাচল করে কুড়িগ্রামের রৌমারী, রাজিবপুর,শেরপুর, জামালপুর, টাঙ্গাইলসহ ঢাকাগামী যানবাহন। এ ছাড়া ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ ও গুঠাইল বাজারের ব্যবসায়ীরা এ সড়ক ব্যবহার করেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, চন্দনপুর এলাকায় সড়কটি দেখে হঠাৎ যে কারও কাছে মনে হবে এটা কোনো ডোবা বা জলাশয়। বৃষ্টির পানি জমে এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া সড়কের অন্তত অর্ধশত জায়গায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। কোথাও কোথাও সড়কের পিচ উঠে গেছে। খোয়া-পাথর সরে মাঝখানে বড় বড় গর্ত হয়ে পানি জমছে। কোথাও হাঁটুপানি, আবার কোথাও তারও বেশি। যান চলাচল করলে দূর থেকে দেখে মনে হয় যেন পানির ভেতর দিয়ে ছুটে চলছে কোনো জলযান। এর মধ্য দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন পথচারীরা। মাঝে-মধ্যে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন যাত্রী ও চালকেরা।
চন্দনপুর গ্রামের বাসিন্দা আলম মিয়া, জালাল উদ্দীন, নাজমা বেগম বলেন, বৃষ্টি হতে না হতেই সড়কে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে চলাচল করতে চরম ভোগান্তির বিষয়ে হতে হচ্ছে।
অটোরিকশাচালক সুজন শেখ বলেন, এ সড়কে চলাচল করতে গিয়ে প্রায়ই গর্তে পড়ে উল্টে যাওয়ার ঘটনা ঘটছে। এতে নারী-শিশুরা আহত হচ্ছেন।
গাইবান্ধা ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ বলেন, এ সড়কে প্রতিদিন হাজার হাজার আসা-যাওয়া করেন। সড়ক চলাচলে অনুপযোগী হওয়ায় জনসাধারণের নিদারুণ কষ্টের শিকার হচ্ছেন।
উপজেলা চেয়ারম্যান এসএম জামাল আব্দুন নাছের বাবুল বলেন, পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থাসহ সড়কে যেন নির্বিঘ্নে চলাচল করা যায়, সে বিষয়ে এলজিইডি বিভাগকে অবগত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলী মো. আমিনুল হক বলেন, সড়কে জলাবদ্ধ এলাকাগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে সড়কটি মেরামতের জন্য বলা হয়েছে।
জামালপুরের ইসলামপুর-ঝগড়ারচর সড়কে বৃষ্টির পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। কোথাও জমেছে হাঁটুপানি। সেই পানিতে সাঁতার কাটে হাঁসের দল। আর এই জলাবদ্ধতার জন্য পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না করেই সড়ক নির্মাণ করাকে দায়ী করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁদের দাবি, দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থাসহ সড়ক মেরামত করে চলাচলের উপযোগী করা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সড়কটি জনগুরুত্বপূর্ণ। জেলার বকশীগঞ্জসহ এ সড়কে চলাচল করে কুড়িগ্রামের রৌমারী, রাজিবপুর,শেরপুর, জামালপুর, টাঙ্গাইলসহ ঢাকাগামী যানবাহন। এ ছাড়া ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ ও গুঠাইল বাজারের ব্যবসায়ীরা এ সড়ক ব্যবহার করেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, চন্দনপুর এলাকায় সড়কটি দেখে হঠাৎ যে কারও কাছে মনে হবে এটা কোনো ডোবা বা জলাশয়। বৃষ্টির পানি জমে এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া সড়কের অন্তত অর্ধশত জায়গায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। কোথাও কোথাও সড়কের পিচ উঠে গেছে। খোয়া-পাথর সরে মাঝখানে বড় বড় গর্ত হয়ে পানি জমছে। কোথাও হাঁটুপানি, আবার কোথাও তারও বেশি। যান চলাচল করলে দূর থেকে দেখে মনে হয় যেন পানির ভেতর দিয়ে ছুটে চলছে কোনো জলযান। এর মধ্য দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন পথচারীরা। মাঝে-মধ্যে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন যাত্রী ও চালকেরা।
চন্দনপুর গ্রামের বাসিন্দা আলম মিয়া, জালাল উদ্দীন, নাজমা বেগম বলেন, বৃষ্টি হতে না হতেই সড়কে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে চলাচল করতে চরম ভোগান্তির বিষয়ে হতে হচ্ছে।
অটোরিকশাচালক সুজন শেখ বলেন, এ সড়কে চলাচল করতে গিয়ে প্রায়ই গর্তে পড়ে উল্টে যাওয়ার ঘটনা ঘটছে। এতে নারী-শিশুরা আহত হচ্ছেন।
গাইবান্ধা ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ বলেন, এ সড়কে প্রতিদিন হাজার হাজার আসা-যাওয়া করেন। সড়ক চলাচলে অনুপযোগী হওয়ায় জনসাধারণের নিদারুণ কষ্টের শিকার হচ্ছেন।
উপজেলা চেয়ারম্যান এসএম জামাল আব্দুন নাছের বাবুল বলেন, পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থাসহ সড়কে যেন নির্বিঘ্নে চলাচল করা যায়, সে বিষয়ে এলজিইডি বিভাগকে অবগত করা হয়েছে।
এ বিষয়ে এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলী মো. আমিনুল হক বলেন, সড়কে জলাবদ্ধ এলাকাগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে সড়কটি মেরামতের জন্য বলা হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪