আবদুল মান্নান, মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি)
খাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকায় শীত মৌসুমে বুনো ‘ঝাড়ু ফুল’ বিক্রি করে বাড়তি আয় করছেন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর পরিবারের সদস্যরা। শীতে এসব ঝাড়ু ফুল বিক্রি করে বাড়তি আয়ে সংসারের ব্যয় মেটাচ্ছেন তাঁরা।
উপজেলার বর্মাছড়ি বাজারে ঝাড়ু ফুল বিক্রি করতে এসেছেন মুখপাড়া, বৈদ্যপাড়া, বেতছড়ি এলাকার বাসিন্দা উমাপ্রু মারমা, উক্রই মারমা ও আনুমং মারমা, অনিল চাকমাসহ অনেকে। ফুলের মাঝারি ও বড় আঁটি গড়ে ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকা দরে বিক্রি করেন। যা উপজেলা সদর এর দাম বিক্রি দ্বিগুণ বলে তাঁরা জানান। বিশেষ করে রাঙামাটির কাউখালী ও খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি থেকে আসা পাইকারেরা ঝাড়ু ফুল কিনে নেন।
উক্রই মারমা বলেন, ‘আমরা জঙ্গল থেকে এই ঝাড়ু ফুল কুড়িয়ে এনে বাজারে বিক্রি করি। এখানকার বনে-জঙ্গলে অনেক ফুল পাওয়া যায়। প্রতিদিন ছেলেমেয়ে নিয়ে ফুল সংগ্রহ করি। প্রতি মৌসুমে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকার ফুল বিক্রি করতে পারি।’
সাবেক বার্মাছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান নীল বর্ণ চাকমা ও রাজনৈতিক কর্মী ধীমান চাকমা জানান, এখানকার বেশির ভাগ মানুষ দরিদ্র সীমার নিচে বসবাস করে। তাঁদের নির্দিষ্ট আয় বলতে নেই। জুমচাষ আয়ই তাদের প্রধান উৎস। শীত মৌসুমে বুনো ফুল (ঝাড়ু ফুল) বিক্রি করে আয় করে। অনেকের বাৎসরিক আয়ের বড় একটি অংশ এই ঝাড়ু ফুল বিক্রি থেকে আসে।
এদিকে গত রোববার উপজেলার লক্ষ্মীছড়ি বাজারে অন্তত অর্ধশত ব্যক্তিকে ঝাঁড়ুফুল বিক্রি করতে দেখা গেছে। এই বাজারে ফুলের চাহিদা ও দাম বেশি।
বাজার থেকে পারিবারিক প্রয়োজনে ‘ঝাড়ু ফুল’ ক্রেতা দ্বিপন কর্মকার বলেন, পাহাড়ের এই ঝাড়ু ফুল হলেও সমতলে চাহিদা বেশি। ঘর পরিষ্কারের পাশাপাশি নতুন ভবনে রং কাজে এর ব্যবহার হয়। তবে প্রতিনিয়ত বন-জঙ্গল যেভাবে এই ফুল কেটে আনা হচ্ছে, তাতে হারিয়ে যাওয়ার পণ্যে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
লক্ষ্মীছড়ি বন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত রেঞ্জার মো. আবদুল গফুর চৌধুরী বলেন, পাহাড়ে প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা এই ‘ঝাড়ু ফুল মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় ঘরোয়া পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এই ফুলের গাছ রক্ষার জন্য মানুষজনকে পরামর্শ প্রদান করছে বন বিভাগ।
খাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়ি উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকায় শীত মৌসুমে বুনো ‘ঝাড়ু ফুল’ বিক্রি করে বাড়তি আয় করছেন ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর পরিবারের সদস্যরা। শীতে এসব ঝাড়ু ফুল বিক্রি করে বাড়তি আয়ে সংসারের ব্যয় মেটাচ্ছেন তাঁরা।
উপজেলার বর্মাছড়ি বাজারে ঝাড়ু ফুল বিক্রি করতে এসেছেন মুখপাড়া, বৈদ্যপাড়া, বেতছড়ি এলাকার বাসিন্দা উমাপ্রু মারমা, উক্রই মারমা ও আনুমং মারমা, অনিল চাকমাসহ অনেকে। ফুলের মাঝারি ও বড় আঁটি গড়ে ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকা দরে বিক্রি করেন। যা উপজেলা সদর এর দাম বিক্রি দ্বিগুণ বলে তাঁরা জানান। বিশেষ করে রাঙামাটির কাউখালী ও খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি থেকে আসা পাইকারেরা ঝাড়ু ফুল কিনে নেন।
উক্রই মারমা বলেন, ‘আমরা জঙ্গল থেকে এই ঝাড়ু ফুল কুড়িয়ে এনে বাজারে বিক্রি করি। এখানকার বনে-জঙ্গলে অনেক ফুল পাওয়া যায়। প্রতিদিন ছেলেমেয়ে নিয়ে ফুল সংগ্রহ করি। প্রতি মৌসুমে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকার ফুল বিক্রি করতে পারি।’
সাবেক বার্মাছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান নীল বর্ণ চাকমা ও রাজনৈতিক কর্মী ধীমান চাকমা জানান, এখানকার বেশির ভাগ মানুষ দরিদ্র সীমার নিচে বসবাস করে। তাঁদের নির্দিষ্ট আয় বলতে নেই। জুমচাষ আয়ই তাদের প্রধান উৎস। শীত মৌসুমে বুনো ফুল (ঝাড়ু ফুল) বিক্রি করে আয় করে। অনেকের বাৎসরিক আয়ের বড় একটি অংশ এই ঝাড়ু ফুল বিক্রি থেকে আসে।
এদিকে গত রোববার উপজেলার লক্ষ্মীছড়ি বাজারে অন্তত অর্ধশত ব্যক্তিকে ঝাঁড়ুফুল বিক্রি করতে দেখা গেছে। এই বাজারে ফুলের চাহিদা ও দাম বেশি।
বাজার থেকে পারিবারিক প্রয়োজনে ‘ঝাড়ু ফুল’ ক্রেতা দ্বিপন কর্মকার বলেন, পাহাড়ের এই ঝাড়ু ফুল হলেও সমতলে চাহিদা বেশি। ঘর পরিষ্কারের পাশাপাশি নতুন ভবনে রং কাজে এর ব্যবহার হয়। তবে প্রতিনিয়ত বন-জঙ্গল যেভাবে এই ফুল কেটে আনা হচ্ছে, তাতে হারিয়ে যাওয়ার পণ্যে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
লক্ষ্মীছড়ি বন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত রেঞ্জার মো. আবদুল গফুর চৌধুরী বলেন, পাহাড়ে প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা এই ‘ঝাড়ু ফুল মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় ঘরোয়া পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। এই ফুলের গাছ রক্ষার জন্য মানুষজনকে পরামর্শ প্রদান করছে বন বিভাগ।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪