চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের দুর্লভপুরের বালুটুঙ্গি এলাকায় পাঁচ বছর আগে একটি সেতু নির্মাণ করা হয়। তবে এর পরেও এই সেতুতে সংযোগ সড়ক স্থাপন করা হয়নি। ফলে মানুষকে বাঁশের সাঁকোতে পার হতে হচ্ছে সেতুটি।
গতকাল বুধবার দুপুরে বালুটুঙ্গি গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে, সেতু আছে; কিন্তু সংযোগ সড়ক নেই। তাই ভারী বৃষ্টিতে ডুবে গেছে সেতুর দুই পাশ আর এক পাশে থইথই করছে পানি। এতে বাঁশের সাঁকো বানিয়ে চলাচল করছে শত শত মানুষ।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে এই সেতুটি নির্মাণ করা হয়। এটি নির্মাণ করতে ৩২ লাখ ৫২ হাজার ৬৫৩ টাকা ব্যয় করা হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা জালাল উদ্দীন বলেন, সেতুটি নির্মাণ করা হলেও এখনো যোগাযোগ সড়ক নির্মিত হয়নি। ওই সময় দুই পাশে মাটি দিয়ে ভরাট করা ছিল; কিন্তু বন্যা ও বৃষ্টির পানিতে মাটি পুকুরে চলে গেছে। এখন বাঁশের সাঁকো তৈরি করে পারাপার হতে হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, এই সেতুর ওপারে খুব বেশি মানুষের বসবাস না হলেও অনেক ফসলি জমি রয়েছে। এই সেতু দিয়ে পারাপার অনেক জরুরি।
রফিকুল নামের এক কৃষক বলেন, সেতুটির ওপারে তাঁর তিন বিঘা জমি রয়েছে। এতে পাট, আখসহ বিভিন্ন ফসলের চাষ হয়; কিন্তু গাড়িতে করে ফসলগুলো আনতে পারেন না তিনি। আবার রাস্তাটি পানিতে ডুবে যাওয়ার কারণে মাথায় করেও ফসল আনতে পারেন না। তাঁর দাবি, এই সেতুর দুই পাশে রাস্তা নির্মাণ করা হোক। এতে তাঁদের ভোগান্তি কমে আসবে।
দুর্লভপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা মনোয়ার হোসেন বলেন, সেতুটির ওপারে অসংখ্য ফসলি জমি রয়েছে; কিন্তু রাস্তা না থাকায় ফসল আনতে পারছেন না কৃষকেরা। বিশেষ করে ওই এলাকায় এবার পাটের ভালো ফলন হয়েছে; কিন্তু রাস্তা না থাকায় পাটগুলো ঘরে তুলতে কষ্ট হয়েছে কৃষকদের।
দুর্লভপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রাজিব বলেন, সেতুটির দুই পাশে মাটি ফেলা হয়েছিল; কিন্তু বন্যা ও বৃষ্টিতে মাটি সরে গেছে। পানি কমলে ফের মাটি ফেলা হবে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম বলেন, বালুটুঙ্গিতে সেতু আছে, রাস্তা নেই বিষয়টি তাঁর জানা নেই। তিনি খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেবেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জের দুর্লভপুরের বালুটুঙ্গি এলাকায় পাঁচ বছর আগে একটি সেতু নির্মাণ করা হয়। তবে এর পরেও এই সেতুতে সংযোগ সড়ক স্থাপন করা হয়নি। ফলে মানুষকে বাঁশের সাঁকোতে পার হতে হচ্ছে সেতুটি।
গতকাল বুধবার দুপুরে বালুটুঙ্গি গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে, সেতু আছে; কিন্তু সংযোগ সড়ক নেই। তাই ভারী বৃষ্টিতে ডুবে গেছে সেতুর দুই পাশ আর এক পাশে থইথই করছে পানি। এতে বাঁশের সাঁকো বানিয়ে চলাচল করছে শত শত মানুষ।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে এই সেতুটি নির্মাণ করা হয়। এটি নির্মাণ করতে ৩২ লাখ ৫২ হাজার ৬৫৩ টাকা ব্যয় করা হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা জালাল উদ্দীন বলেন, সেতুটি নির্মাণ করা হলেও এখনো যোগাযোগ সড়ক নির্মিত হয়নি। ওই সময় দুই পাশে মাটি দিয়ে ভরাট করা ছিল; কিন্তু বন্যা ও বৃষ্টির পানিতে মাটি পুকুরে চলে গেছে। এখন বাঁশের সাঁকো তৈরি করে পারাপার হতে হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, এই সেতুর ওপারে খুব বেশি মানুষের বসবাস না হলেও অনেক ফসলি জমি রয়েছে। এই সেতু দিয়ে পারাপার অনেক জরুরি।
রফিকুল নামের এক কৃষক বলেন, সেতুটির ওপারে তাঁর তিন বিঘা জমি রয়েছে। এতে পাট, আখসহ বিভিন্ন ফসলের চাষ হয়; কিন্তু গাড়িতে করে ফসলগুলো আনতে পারেন না তিনি। আবার রাস্তাটি পানিতে ডুবে যাওয়ার কারণে মাথায় করেও ফসল আনতে পারেন না। তাঁর দাবি, এই সেতুর দুই পাশে রাস্তা নির্মাণ করা হোক। এতে তাঁদের ভোগান্তি কমে আসবে।
দুর্লভপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা মনোয়ার হোসেন বলেন, সেতুটির ওপারে অসংখ্য ফসলি জমি রয়েছে; কিন্তু রাস্তা না থাকায় ফসল আনতে পারছেন না কৃষকেরা। বিশেষ করে ওই এলাকায় এবার পাটের ভালো ফলন হয়েছে; কিন্তু রাস্তা না থাকায় পাটগুলো ঘরে তুলতে কষ্ট হয়েছে কৃষকদের।
দুর্লভপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রাজিব বলেন, সেতুটির দুই পাশে মাটি ফেলা হয়েছিল; কিন্তু বন্যা ও বৃষ্টিতে মাটি সরে গেছে। পানি কমলে ফের মাটি ফেলা হবে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম বলেন, বালুটুঙ্গিতে সেতু আছে, রাস্তা নেই বিষয়টি তাঁর জানা নেই। তিনি খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেবেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪