লোহাগাড়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নের সুখছড়ি কালিবাড়ি এলাকায় জসিম উদ্দিন নামে এক প্রতিবন্ধী কৃষক ভোজ্যতেলের ফসল সূর্যমুখীর আবাদ করেছেন। ইতিমধ্যে সূর্যমুখীগাছে ফুল ধরতে শুরু করেছে। তার দেখাদেখি এলাকায় অন্যরাও সূর্যমুখীর চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। ইতিমধ্যে তার এই ফুল চাষ দেখতে মাঠে ভিড় জমাচ্ছেন বহু দর্শনার্থী।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, সূর্যমুখী চাষ স্বল্প খরচে কম সময়ে ভালো লাভ পাওয়ায় সুযোগ রয়েছে। উপজেলায় এবার ১ দশমিক ৫ হেক্টর জমিতে সূর্যমুখী ফুলের চাষ হয়েছে। উপজেলার চুনতি, আধুনগর, আমিরাবাদসহ কয়েকটি এলাকায় এবারে সূর্যমুখী ফুলের চাষ হয়েছে।
কৃষক মো. জসিম উদ্দিন জানান, উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নের সুখছড়ি গ্রামে তার বাড়ির পাশের ৩৩ শতক জমিতে সূর্যমুখীর চাষ করেছেন। এতে তাঁর খরচ হয়েছে প্রায় ৫ হাজার টাকা। কর্তন করতে কিছু টাকা খরচ হবে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসের সহযোগিতা নিয়ে তিনি এই সফলতা পেয়েছেন। ভবিষ্যতে আরও ৫০ থেকে ১০০ বিঘা জমিতে সূর্যমুখী চাষের পরিকল্পনা আছে তার।
আমিরাবাদ এলাকার দায়িত্বপ্রাপ্ত কৃষি অফিসের ফিল্ড অফিসার রুপনা চক্রবর্তী জানান, উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নে এই প্রথম সূর্যমুখী ফুলের চাষ। তেল ফসলের আবাদ বৃদ্ধি করার জন্য প্রথম সূর্যমুখী ফুলের চাষের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কারণ সয়াবিনের চেয়ে সূর্যমুখী তেল বেশি পুষ্টিগুণসম্পন্ন। আর্থিকভাবে লাভজনক হওয়ায় এ ফুলের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাঁর দেখাদেখি অন্যরাও সূর্যমুখীর চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মনিরুল ইসলাম জানান, সূর্যমুখী ফুল চাষিদের রাজস্ব প্রকল্প থেকে ও প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ফসল করতে বীজসহ সার্বিক সহযোগিতা করা হয়েছে। মো. জসিমের সূর্যমুখী ফুলের বাগানে প্রতিদিনই দর্শনার্থীরা ভিড় করছেন। তার চাষ খুবই ভালো হয়েছে। সূর্যমুখী ফুলের চাষে চাষিদের সহযোগিতাসহ পরামর্শ দেওয়া অব্যাহত রয়েছে। সূর্যমুখী ফুল থেকে সূর্যমুখী তেল উৎপাদন হবে। প্রতি বীজের কেজি ২২ টাকা টাকা। সূর্যমুখী তেলের প্রতি কেজি ২৫০ টাকা বিক্রি করা হয়। দেশের চাষ করা সূর্যমুখীর মাধ্যমে তেলে ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব। এই তেল অনেক পুষ্টিকর এবং অন্য তেলের চেয়ে অনেক ভালো। অন্য সফলের তুলনায় সূর্যমুখীর উৎপাদন অনেক সহজ। পোকামাকড়ের কোনো আক্রমণ নেই। তা ছাড়া বাজারেও সূর্যমুখীর চাহিদা রয়েছে, দাম অনেক ভালো।
চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নের সুখছড়ি কালিবাড়ি এলাকায় জসিম উদ্দিন নামে এক প্রতিবন্ধী কৃষক ভোজ্যতেলের ফসল সূর্যমুখীর আবাদ করেছেন। ইতিমধ্যে সূর্যমুখীগাছে ফুল ধরতে শুরু করেছে। তার দেখাদেখি এলাকায় অন্যরাও সূর্যমুখীর চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। ইতিমধ্যে তার এই ফুল চাষ দেখতে মাঠে ভিড় জমাচ্ছেন বহু দর্শনার্থী।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, সূর্যমুখী চাষ স্বল্প খরচে কম সময়ে ভালো লাভ পাওয়ায় সুযোগ রয়েছে। উপজেলায় এবার ১ দশমিক ৫ হেক্টর জমিতে সূর্যমুখী ফুলের চাষ হয়েছে। উপজেলার চুনতি, আধুনগর, আমিরাবাদসহ কয়েকটি এলাকায় এবারে সূর্যমুখী ফুলের চাষ হয়েছে।
কৃষক মো. জসিম উদ্দিন জানান, উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নের সুখছড়ি গ্রামে তার বাড়ির পাশের ৩৩ শতক জমিতে সূর্যমুখীর চাষ করেছেন। এতে তাঁর খরচ হয়েছে প্রায় ৫ হাজার টাকা। কর্তন করতে কিছু টাকা খরচ হবে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিসের সহযোগিতা নিয়ে তিনি এই সফলতা পেয়েছেন। ভবিষ্যতে আরও ৫০ থেকে ১০০ বিঘা জমিতে সূর্যমুখী চাষের পরিকল্পনা আছে তার।
আমিরাবাদ এলাকার দায়িত্বপ্রাপ্ত কৃষি অফিসের ফিল্ড অফিসার রুপনা চক্রবর্তী জানান, উপজেলার আমিরাবাদ ইউনিয়নে এই প্রথম সূর্যমুখী ফুলের চাষ। তেল ফসলের আবাদ বৃদ্ধি করার জন্য প্রথম সূর্যমুখী ফুলের চাষের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কারণ সয়াবিনের চেয়ে সূর্যমুখী তেল বেশি পুষ্টিগুণসম্পন্ন। আর্থিকভাবে লাভজনক হওয়ায় এ ফুলের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাঁর দেখাদেখি অন্যরাও সূর্যমুখীর চাষে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মনিরুল ইসলাম জানান, সূর্যমুখী ফুল চাষিদের রাজস্ব প্রকল্প থেকে ও প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় ফসল করতে বীজসহ সার্বিক সহযোগিতা করা হয়েছে। মো. জসিমের সূর্যমুখী ফুলের বাগানে প্রতিদিনই দর্শনার্থীরা ভিড় করছেন। তার চাষ খুবই ভালো হয়েছে। সূর্যমুখী ফুলের চাষে চাষিদের সহযোগিতাসহ পরামর্শ দেওয়া অব্যাহত রয়েছে। সূর্যমুখী ফুল থেকে সূর্যমুখী তেল উৎপাদন হবে। প্রতি বীজের কেজি ২২ টাকা টাকা। সূর্যমুখী তেলের প্রতি কেজি ২৫০ টাকা বিক্রি করা হয়। দেশের চাষ করা সূর্যমুখীর মাধ্যমে তেলে ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব। এই তেল অনেক পুষ্টিকর এবং অন্য তেলের চেয়ে অনেক ভালো। অন্য সফলের তুলনায় সূর্যমুখীর উৎপাদন অনেক সহজ। পোকামাকড়ের কোনো আক্রমণ নেই। তা ছাড়া বাজারেও সূর্যমুখীর চাহিদা রয়েছে, দাম অনেক ভালো।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪