বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
আব্দুল ওয়াহেদ এলাকায় পাখি শিকারি হিসেবে পরিচিত। ছোটবেলা থেকেই পাখি শিকারের কাজে তিনি ছিলেন বেশ পটু। এমনকি পাখি শিকারের জন্য তিনি বন্দুকও ব্যবহার করতেন। একসময় জানলেন পাখি শিকার করা অপরাধ। এরপর থেকে শিকার বন্ধ করে দেন। বিক্রি করেন বন্দুক। শুরু করেন কবুতর পালনের কাজ। এখন তাঁর খামারে ১০০ জোড়া কবুতর।
ওয়াহেদের বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের কালমেঘ বারঢালী এলাকায়। কৃষিকাজের পাশাপাশি নিজ বাড়িতে তিনি কবুতর পালন করছেন। শখের বসে সাত বছর আগে লাল সিরাজি ও কালো সিরাজি জাতের আটটি কবুতর নিয়ে পালন করা শুরু করেন তিনি। এখন তাঁর খামারে ছয় জাতের ১০০ জোড়া কবুতর।
গত সোমবার সকালে ওয়াহের বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, কবুতরের খাবার দিচ্ছেন তিনি। চারপাশ ঘিরে রয়েছে কবুতর। কেউ মাথায় চড়ছে, কেউবা হাত থেকে খাবার খাচ্ছে। এমন দৃশ্য দেখতে অনেকে আসেন তাঁর বাড়িতে।
খামার দেখতে আসা কালমেঘ আর আলী কলেজের শিক্ষার্থী সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘কবুতরগুলো সরাসরি হাত থেকে খাবার খাচ্ছে। তাঁর সঙ্গে খেলা করছে। কতটা নিরাপদ এবং নির্ভরশীল মনে করলে মানুষের এত কাছে আসে পাখি। ভাবছি বাড়িতে আমিও কবুতর পালন করব।’
কবুতর চাষি আব্দুল ওয়াহেদ বলেন, ‘কবুতরের প্রতি আমার আলাদা ভালোবাসা তৈরি হয়ে গেছে। কৃষি কাজের পর যেটুকু সময় পায় এদের সঙ্গে সময় কাটায়। প্রথমে এটি শখের বসে হলেও এখন বৃহৎ আকারে করার চিন্তা করছি। সরকারি সহযোগিতা পেলে খামার বড় করব। তখন এতে অনেকের কর্মসংস্থান হবে।’
ওয়াহেদ বলেন, ‘২০০ কবুতর খাওয়ানোর জন্য দৈনিক ৪০ থেকে ৭০ টাকা খরচ হয়। মাসে মাসে ডিম এবং বাচ্চা দেয় এগুলো। বাজারে কবুতরের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। জোড়া প্রতি দুই হাজার পর্যন্ত বিক্রি হয়।’
উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় বাণিজ্যিকভাবে কেউ কবুতরের খামার করেননি। সবচেয়ে বেশি কবুতর পালন হচ্ছে ওয়াহেদের বাড়িতে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা নাসিরুল ইসলাম বলেন, ‘উপজেলার বিভিন্ন বাড়িতে অল্প অল্প করে কবুতর পালন করা হলেও বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদের চিন্তা কেউ করেনি। ওয়াহেদের কথা শুনেছি। আমরা তাঁর পাশে থাকব।’
আব্দুল ওয়াহেদ এলাকায় পাখি শিকারি হিসেবে পরিচিত। ছোটবেলা থেকেই পাখি শিকারের কাজে তিনি ছিলেন বেশ পটু। এমনকি পাখি শিকারের জন্য তিনি বন্দুকও ব্যবহার করতেন। একসময় জানলেন পাখি শিকার করা অপরাধ। এরপর থেকে শিকার বন্ধ করে দেন। বিক্রি করেন বন্দুক। শুরু করেন কবুতর পালনের কাজ। এখন তাঁর খামারে ১০০ জোড়া কবুতর।
ওয়াহেদের বাড়ি ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের কালমেঘ বারঢালী এলাকায়। কৃষিকাজের পাশাপাশি নিজ বাড়িতে তিনি কবুতর পালন করছেন। শখের বসে সাত বছর আগে লাল সিরাজি ও কালো সিরাজি জাতের আটটি কবুতর নিয়ে পালন করা শুরু করেন তিনি। এখন তাঁর খামারে ছয় জাতের ১০০ জোড়া কবুতর।
গত সোমবার সকালে ওয়াহের বাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, কবুতরের খাবার দিচ্ছেন তিনি। চারপাশ ঘিরে রয়েছে কবুতর। কেউ মাথায় চড়ছে, কেউবা হাত থেকে খাবার খাচ্ছে। এমন দৃশ্য দেখতে অনেকে আসেন তাঁর বাড়িতে।
খামার দেখতে আসা কালমেঘ আর আলী কলেজের শিক্ষার্থী সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘কবুতরগুলো সরাসরি হাত থেকে খাবার খাচ্ছে। তাঁর সঙ্গে খেলা করছে। কতটা নিরাপদ এবং নির্ভরশীল মনে করলে মানুষের এত কাছে আসে পাখি। ভাবছি বাড়িতে আমিও কবুতর পালন করব।’
কবুতর চাষি আব্দুল ওয়াহেদ বলেন, ‘কবুতরের প্রতি আমার আলাদা ভালোবাসা তৈরি হয়ে গেছে। কৃষি কাজের পর যেটুকু সময় পায় এদের সঙ্গে সময় কাটায়। প্রথমে এটি শখের বসে হলেও এখন বৃহৎ আকারে করার চিন্তা করছি। সরকারি সহযোগিতা পেলে খামার বড় করব। তখন এতে অনেকের কর্মসংস্থান হবে।’
ওয়াহেদ বলেন, ‘২০০ কবুতর খাওয়ানোর জন্য দৈনিক ৪০ থেকে ৭০ টাকা খরচ হয়। মাসে মাসে ডিম এবং বাচ্চা দেয় এগুলো। বাজারে কবুতরের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। জোড়া প্রতি দুই হাজার পর্যন্ত বিক্রি হয়।’
উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় বাণিজ্যিকভাবে কেউ কবুতরের খামার করেননি। সবচেয়ে বেশি কবুতর পালন হচ্ছে ওয়াহেদের বাড়িতে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা নাসিরুল ইসলাম বলেন, ‘উপজেলার বিভিন্ন বাড়িতে অল্প অল্প করে কবুতর পালন করা হলেও বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদের চিন্তা কেউ করেনি। ওয়াহেদের কথা শুনেছি। আমরা তাঁর পাশে থাকব।’
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫