বড়লেখা (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
মৌলভীবাজারের বড়লেখায় জন্মনিবন্ধনের তথ্য ও ফি দিয়ে অনলাইনে সংশোধনের জন্য আবেদন করেও যথাসময়ে সনদ পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে নাগরিকদের সীমাহীন দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। এ কারণে অনেকে প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারছে না।
স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ, যারা মোটা অঙ্কের টাকা দিচ্ছে, তাদের জন্মসনদ দ্রুত সংশোধন করে দেওয়া হচ্ছে। তবে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার বিষয়ে কোনো অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা। অন্যদিকে বিষয়টি অস্বীকার করেন বড়লেখা পৌরসভার মেয়র ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা।
তাঁরা আজকের পত্রিকাকে জানান, জন্মনিবন্ধন সংশোধনের আবেদনের ক্ষেত্রে নির্ধারিত ফি নেওয়া হয়। এর বাইরে কারও কাছ থেকে অতিরিক্ত কোনো টাকা নেওয়া হয় না।
ইউনিয়নের নাগরিকদের আবেদন ইউএনও অফিস থেকে অনুমোদন হয়। তা যাচাই-বাছাই হতে একটু সময় লাগে। আর পৌরসভার নাগরিকদের সংশোধনের আবেদন জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে অনুমোদন হয়।
বড়লেখা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুনজিত কুমার চন্দ বলেন, ‘আগের ইউএনও বদলি হওয়া আর আমার যোগদানের মাঝখানে জন্মনিবন্ধন সংশোধনের অনেক আবেদন জমা পড়েছে। এ জন্য একটু সময় লাগছে। এরপরও যার খুব জরুরি, তিনি তাঁর ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে গিয়ে বিষয়টি জানাবেন। চেয়ারম্যান আমাদের কাছে পাঠিয়ে দিলে আমরা তা সঙ্গে সঙ্গে করে দেব।’
সুনজিত কুমার চন্দ আরও বলেন, ‘ইউনিয়নে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের বিষয়ে কারও কোনো অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সম্প্রতি বড়লেখা পৌরসভা, বড়লেখা সদর, দক্ষিণভাগ দক্ষিণ, দক্ষিণভাগ উত্তর, সুজানগরসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, জন্মনিবন্ধন সনদের জন্য অনেকে পৌরসভা ও ইউনিয়ন অফিসে আসছেন। কেউ নতুন জন্মনিবন্ধন নিতে আসেন, কেউবা সংশোধনীর জন্য আসেন। সংশোধনী করতে আসা নাগরিকদের কারও সন্তানের নামে ভুল, কারও মা-বাবার নামে ভুল, কারও লিঙ্গ পরিচয়ে ভুল রয়েছে।
বড়লেখা সদর ইউনিয়নের হিনাইনগর গ্রামের বাসিন্দা খন্দকার সাহেদ হাসান ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমার ভাতিজির জন্মসনদে নামের ভুল সংশোধনের জন্য গত ৬ সেপ্টেম্বর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও নির্ধারিত ফি দিয়ে অনলাইনে আবেদন করি। পরে এর কপি ইউনিয়ন পরিষদে জমা দিয়েছি। এরপর থেকে অন্তত সাত দিন ইউনিয়নে গিয়েছি। ইউনিয়নে যাওয়ার পর দায়িত্বশীলেরা ইউএনও অফিসে যেতে বলেন। সেখানে দুই দিন গিয়েও কোনো কাজ হয়নি।’
মৌলভীবাজারের বড়লেখায় জন্মনিবন্ধনের তথ্য ও ফি দিয়ে অনলাইনে সংশোধনের জন্য আবেদন করেও যথাসময়ে সনদ পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে নাগরিকদের সীমাহীন দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। এ কারণে অনেকে প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারছে না।
স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ, যারা মোটা অঙ্কের টাকা দিচ্ছে, তাদের জন্মসনদ দ্রুত সংশোধন করে দেওয়া হচ্ছে। তবে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার বিষয়ে কোনো অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা। অন্যদিকে বিষয়টি অস্বীকার করেন বড়লেখা পৌরসভার মেয়র ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা।
তাঁরা আজকের পত্রিকাকে জানান, জন্মনিবন্ধন সংশোধনের আবেদনের ক্ষেত্রে নির্ধারিত ফি নেওয়া হয়। এর বাইরে কারও কাছ থেকে অতিরিক্ত কোনো টাকা নেওয়া হয় না।
ইউনিয়নের নাগরিকদের আবেদন ইউএনও অফিস থেকে অনুমোদন হয়। তা যাচাই-বাছাই হতে একটু সময় লাগে। আর পৌরসভার নাগরিকদের সংশোধনের আবেদন জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে অনুমোদন হয়।
বড়লেখা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুনজিত কুমার চন্দ বলেন, ‘আগের ইউএনও বদলি হওয়া আর আমার যোগদানের মাঝখানে জন্মনিবন্ধন সংশোধনের অনেক আবেদন জমা পড়েছে। এ জন্য একটু সময় লাগছে। এরপরও যার খুব জরুরি, তিনি তাঁর ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে গিয়ে বিষয়টি জানাবেন। চেয়ারম্যান আমাদের কাছে পাঠিয়ে দিলে আমরা তা সঙ্গে সঙ্গে করে দেব।’
সুনজিত কুমার চন্দ আরও বলেন, ‘ইউনিয়নে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের বিষয়ে কারও কোনো অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সম্প্রতি বড়লেখা পৌরসভা, বড়লেখা সদর, দক্ষিণভাগ দক্ষিণ, দক্ষিণভাগ উত্তর, সুজানগরসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, জন্মনিবন্ধন সনদের জন্য অনেকে পৌরসভা ও ইউনিয়ন অফিসে আসছেন। কেউ নতুন জন্মনিবন্ধন নিতে আসেন, কেউবা সংশোধনীর জন্য আসেন। সংশোধনী করতে আসা নাগরিকদের কারও সন্তানের নামে ভুল, কারও মা-বাবার নামে ভুল, কারও লিঙ্গ পরিচয়ে ভুল রয়েছে।
বড়লেখা সদর ইউনিয়নের হিনাইনগর গ্রামের বাসিন্দা খন্দকার সাহেদ হাসান ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমার ভাতিজির জন্মসনদে নামের ভুল সংশোধনের জন্য গত ৬ সেপ্টেম্বর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও নির্ধারিত ফি দিয়ে অনলাইনে আবেদন করি। পরে এর কপি ইউনিয়ন পরিষদে জমা দিয়েছি। এরপর থেকে অন্তত সাত দিন ইউনিয়নে গিয়েছি। ইউনিয়নে যাওয়ার পর দায়িত্বশীলেরা ইউএনও অফিসে যেতে বলেন। সেখানে দুই দিন গিয়েও কোনো কাজ হয়নি।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪