শ্রীবরদী (শেরপুর) প্রতিনিধি
শেরপুরের শ্রীবরদীতে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ১০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রির তালিকা করতে উপকারভোগীদের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার অধিকাংশ ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোক্তারা সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানের যোগসাজশে এসব টাকা আদায় করছেন বলে অভিযোগ করেন উপকারভোগীরা।
জানা গেছে, উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি ১০ টাকা কেজি চালের সুবিধাভোগী রয়েছে ১২ হাজার ৫১১ জন। ইতিপূর্বে কার্ডের মাধ্যমে তাঁদের চাল দেওয়া হতো। সরকার উপকারভোগীর কার্ড অনলাইনে ডেটাবেইস করার সিদ্ধান্ত নেয়। এর পরই কার্ড অনলাইনভুক্ত করার কাজ চলমান রয়েছে।
কিন্তু উপকারভোগীদের কার্ড অনলাইন ডেটাবেইসের অন্তর্ভুক্ত করার জন্য কার্ডপ্রতি ১০০ থেকে ১৫০ টাকা আদায় করা হচ্ছে। প্রতিবাদ করলে তাঁর কার্ড ডেটাবেইসের অন্তর্ভুক্ত না করে বিভিন্নভাবে হয়রানি করছেন বলে অভিযোগ করেন ভুক্তভোগীরা। উপজেলার গোশাইপুর ইউপির ডিজিটালসেবার উদ্যোক্তা সুজন মিয়া পরিষদ রেখে চেয়ারম্যান মো. শাহাজামাল ইসলাম আশিকের বাড়িতে গিয়ে অনলাইনে কাজ করছেন।এ সুযোগে উপকারভোগীদের কাছ থেকে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা নিচ্ছেন।
সুবিধাভোগী মাটিয়াকুড়া গ্রামের আশরাফ হোসেনের ছেলে আবুল হোসেন বলেন, ‘চৌকিদার বলেছেন ইউএনওর হুকুম, তাই টাকা নেওয়া লাগব। সরকারি খরচের কথা বলে আমার কাছে ১০০ টাকা নিয়েছে।’ ভারেরা গ্রামের আবদুল খালেক বলেন, ‘আমি টাকা নিয়ে না যাওয়ায় ফেরত পাঠায়। পরে টাকা দিয়ে কার্ড অনলাইন করি। টাকা না দিলে বিভিন্নভাবে হয়রানি করা হচ্ছে।’
গোশাইপুর ইউনিয়নের ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা সুজন মিয়া বলেন, ‘আমি কোনো টাকা নিইনি। এ বিষয়ে কিছুই জানি না।’ পরিষদ রেখে ইউপি চেয়ারম্যানের বাড়িতে কেন কাজ করা হচ্ছে? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘চেয়ারম্যান আমাকে তাঁর বাড়িতে কাজ করতে বলেছেন।’
গোশাইপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহাজামাল ইসলাম আশিক টাকা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘এখন থেকে ইউনিয়ন পরিষদেই কাজ করা হবে।’
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম মামুন বলেন, ‘টাকা নেওয়ার ব্যাপারটি খুবই লজ্জাজনক। আমরা বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিদর্শন করছি।’
ইউএনও নিলুফা আক্তার বলেন, ‘এ বিষয়ে অভিযোগ পেলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
শেরপুরের শ্রীবরদীতে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ১০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রির তালিকা করতে উপকারভোগীদের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার অধিকাংশ ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোক্তারা সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানের যোগসাজশে এসব টাকা আদায় করছেন বলে অভিযোগ করেন উপকারভোগীরা।
জানা গেছে, উপজেলার ১০টি ইউনিয়নে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি ১০ টাকা কেজি চালের সুবিধাভোগী রয়েছে ১২ হাজার ৫১১ জন। ইতিপূর্বে কার্ডের মাধ্যমে তাঁদের চাল দেওয়া হতো। সরকার উপকারভোগীর কার্ড অনলাইনে ডেটাবেইস করার সিদ্ধান্ত নেয়। এর পরই কার্ড অনলাইনভুক্ত করার কাজ চলমান রয়েছে।
কিন্তু উপকারভোগীদের কার্ড অনলাইন ডেটাবেইসের অন্তর্ভুক্ত করার জন্য কার্ডপ্রতি ১০০ থেকে ১৫০ টাকা আদায় করা হচ্ছে। প্রতিবাদ করলে তাঁর কার্ড ডেটাবেইসের অন্তর্ভুক্ত না করে বিভিন্নভাবে হয়রানি করছেন বলে অভিযোগ করেন ভুক্তভোগীরা। উপজেলার গোশাইপুর ইউপির ডিজিটালসেবার উদ্যোক্তা সুজন মিয়া পরিষদ রেখে চেয়ারম্যান মো. শাহাজামাল ইসলাম আশিকের বাড়িতে গিয়ে অনলাইনে কাজ করছেন।এ সুযোগে উপকারভোগীদের কাছ থেকে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা নিচ্ছেন।
সুবিধাভোগী মাটিয়াকুড়া গ্রামের আশরাফ হোসেনের ছেলে আবুল হোসেন বলেন, ‘চৌকিদার বলেছেন ইউএনওর হুকুম, তাই টাকা নেওয়া লাগব। সরকারি খরচের কথা বলে আমার কাছে ১০০ টাকা নিয়েছে।’ ভারেরা গ্রামের আবদুল খালেক বলেন, ‘আমি টাকা নিয়ে না যাওয়ায় ফেরত পাঠায়। পরে টাকা দিয়ে কার্ড অনলাইন করি। টাকা না দিলে বিভিন্নভাবে হয়রানি করা হচ্ছে।’
গোশাইপুর ইউনিয়নের ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তা সুজন মিয়া বলেন, ‘আমি কোনো টাকা নিইনি। এ বিষয়ে কিছুই জানি না।’ পরিষদ রেখে ইউপি চেয়ারম্যানের বাড়িতে কেন কাজ করা হচ্ছে? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘চেয়ারম্যান আমাকে তাঁর বাড়িতে কাজ করতে বলেছেন।’
গোশাইপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহাজামাল ইসলাম আশিক টাকা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘এখন থেকে ইউনিয়ন পরিষদেই কাজ করা হবে।’
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম মামুন বলেন, ‘টাকা নেওয়ার ব্যাপারটি খুবই লজ্জাজনক। আমরা বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিদর্শন করছি।’
ইউএনও নিলুফা আক্তার বলেন, ‘এ বিষয়ে অভিযোগ পেলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪