গনেশ দাস, বগুড়া
বগুড়া জেলার বিভিন্ন শহর এবং গ্রামাঞ্চলে জুয়া খেলা সামাজিক ব্যাধিতে রূপ নিয়েছে। কোথাও প্রকাশ্যে, আবার কোথাও গোপনে বসছে জুয়ার আসর। জুয়ার খপ্পরে পড়ে একদিকে নিম্ন আয়ের মানুষ আর্থিকভাবে নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন, অন্যদিকে এর প্রভাবে বাড়ছে সামাজিক অস্থিরতা। বাড়ছে নানা অপরাধও। জনপ্রতিনিধি ও থানা-পুলিশ ম্যানেজ করে এসব জুয়ার আসর চলছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, বগুড়া শহর ছাড়াও জেলার বেশ কয়েকটি উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে নিয়মিত জুয়ার আসর চলে আসছে মাসের পর মাস। এগুলোর মধ্যে দুপচাঁচিয়া উপজেলার জিয়ানগর ইউনিয়নের মোর্তুজাপুর গ্রামের একটি চাতালে, সদর ইউনিয়নের সঞ্জয়পুর গ্রামে, ধাপের হাটনাগর নদের তীরে, দুপচাঁচিয়া, কাহালু ও শিবগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী স্থানে চলে জুয়ার আসর। বগুড়া সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী গড় মহাস্থানে একটি কলাবাগানে, মহাস্থান বন্দরে একটি চায়ের দোকানে বসানো হয় জুয়ার আসর।
এ ছাড়া সদর উপজেলার টেংরা বাজারের উত্তর পার্শ্বে ইউক্যালিপটাস বাগানে, শিবগঞ্জ উপজেলার বিহার মৃধাপাড়ায় কলাবাগানে দিনের পর দিন জুয়ার আসর চলে। সোনাতলা উপজেলার হুয়াকুয়া ও তেকানী চুকাইনগর এলাকায় যমুনা নদীর চরে সন্ধ্যার পর থেকে রাতভর জুয়ার আসর বসানো হয়। কাহালু উপজেলার বীরকেদার ইউনিয়নের বার মাইল, পৌর এলাকার লক্ষ্মীপুর, জামগ্রাম এলাকায় চলছে জুয়ার আসর।
শেরপুর উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের দর্শিকাপাড়া, শাকদহ স্কুলমাঠ, চৌবাড়িয়া বিলের মাঝে সেচপাম্পের ঘরে চলে জুয়ার আসর। শাহ বন্দেগি ইউনিয়নের খন্দকার টোলা, ফাঁসিতলা মাঠের মধ্যে, সুঘাট ইউনিয়ন পরিষদের কল্যাণী পালপাড়া, ভবানীপুরের ঘোগা বটতলা মোড় থেকে পশ্চিম দিকে মাঠের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে জুয়ার আসর চলছে।
এসব জুয়ার আসরে স্থানীয় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকজন ছাড়াও সিরাজগঞ্জ, জয়পুরহাট, নওগাঁ, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট জেলা থেকে লোকজন আসে জুয়া খেলতে। দূরদূরান্ত থেকে আসা জুয়াড়িদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করেন আয়োজকেরা।
সুশাসনের জন্য প্রচারাভিযান (সুপ্র), বগুড়া জেলা কমিটি সাধারণ সম্পাদক কে জি এম ফারুক বলেছেন, জুয়া আসক্তির ফলে পারিবারিক সহিংসতা বাড়ছে, ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়া, নেশা বাড়ছে। ঘটছে খুন-জখমও।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় বেশ কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, জুয়া খেলা সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহের জন্য অনেকে চুরি, ছিনতাইয়ের মতো অপরাধে জড়িয়ে পড়েছেন। এমনকি খুনখারাবির ঘটনাও ঘটছে। অনেক জায়গায় জুয়ার আসর বসছে প্রশাসনের নাকের ডগায়। কিন্তু প্রশাসন শক্ত কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। জুয়া খেলা বন্ধে লোকদেখানো অভিযান চালায় পুলিশ। কিন্তু পরে ঠিকই জুয়ার আসর জমান আয়োজকেরা। এই সামাজিক ব্যাধি থেকে সাধারণ মানুষকে রক্ষায় প্রশাসনের উচিত শিগগির কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া।
জানা গেছে, জুয়ার প্রভাবে জেলায় নিয়মিত বিরতিতে খুন-জখমের ঘটনা ঘটছে। গত বছরের ১৭ এপ্রিল রাতে ধুনট ও শাজাহানপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা বেড়েরবাড়িতে জুয়ার আসর বসানো নিয়ে বিরোধে গ্রামবাসী পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করে আরিফুল ইসলাম হিটলু নামের এক সন্ত্রাসীকে। একই বছরের ১৫ এপ্রিল শেরপুরের বাগড়া কলোনিতে জুয়া খেলা নিয়ে বিরোধে জনি নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। গত বছরের ১ অক্টোবর বগুড়া সদরে তেলিহারা দক্ষিণপাড়া গ্রামে দুর্গাপূজা মণ্ডপের পেছনে বসানো জুয়ার আসরে পেটে লাথি মেরে হত্যা করা হয় গোপাল চন্দ্র দাস নামের এক ব্যক্তিকে। গত বছরের ২৬ জুলাই গাবতলীর পাঁচকাতুলি গ্রামে জুয়া খেলার প্রতিবাদ করা নিয়ে রহিম নামের এক যুবক তাঁর ভাইয়ের হাতে খুন হন। ২০২০ সালের ৬ মে গাবতলী বাজার এলাকায় জুয়া খেলা নিয়ে বিরোধে ছুরিকাঘাতে খুন হয় মানিক মিয়া নামের এক যুবক।
একাধিক জুয়ার আয়োজকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জুয়ার আয়োজন করতে প্রথমেই তাঁরা স্থানীয় জনপ্রতিনিধিকে ম্যানেজ করেন। এরপর থানা-পুলিশের ইউনিয়ন বিট পুলিশ কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে জুয়ার আসর পরিচালনা করেন। জুয়ার আসরে অভিযান হওয়ার আগেই বিট পুলিশ কর্মকর্তা জনপ্রতিনিধির মাধ্যমে সংবাদ পৌঁছে দেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে শিবগঞ্জ থানা-পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, গত মঙ্গলবার রাতে এক ইউনিয়নে জুয়ার আসরে অভিযান চালাতে গিয়ে দেখেন ১০ মিনিট আগে আসর ভেঙে নিয়ে জুয়াড়িরা নিরাপদ স্থানে চলে গেছেন।
বগুড়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) শরাফত ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, জেলার যে প্রান্তেই হোক সংবাদ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ জুয়ার আসর তছনছ করে দিচ্ছে। জুয়ার বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
বগুড়া জেলার বিভিন্ন শহর এবং গ্রামাঞ্চলে জুয়া খেলা সামাজিক ব্যাধিতে রূপ নিয়েছে। কোথাও প্রকাশ্যে, আবার কোথাও গোপনে বসছে জুয়ার আসর। জুয়ার খপ্পরে পড়ে একদিকে নিম্ন আয়ের মানুষ আর্থিকভাবে নিঃস্ব হয়ে পড়ছেন, অন্যদিকে এর প্রভাবে বাড়ছে সামাজিক অস্থিরতা। বাড়ছে নানা অপরাধও। জনপ্রতিনিধি ও থানা-পুলিশ ম্যানেজ করে এসব জুয়ার আসর চলছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, বগুড়া শহর ছাড়াও জেলার বেশ কয়েকটি উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে নিয়মিত জুয়ার আসর চলে আসছে মাসের পর মাস। এগুলোর মধ্যে দুপচাঁচিয়া উপজেলার জিয়ানগর ইউনিয়নের মোর্তুজাপুর গ্রামের একটি চাতালে, সদর ইউনিয়নের সঞ্জয়পুর গ্রামে, ধাপের হাটনাগর নদের তীরে, দুপচাঁচিয়া, কাহালু ও শিবগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী স্থানে চলে জুয়ার আসর। বগুড়া সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী গড় মহাস্থানে একটি কলাবাগানে, মহাস্থান বন্দরে একটি চায়ের দোকানে বসানো হয় জুয়ার আসর।
এ ছাড়া সদর উপজেলার টেংরা বাজারের উত্তর পার্শ্বে ইউক্যালিপটাস বাগানে, শিবগঞ্জ উপজেলার বিহার মৃধাপাড়ায় কলাবাগানে দিনের পর দিন জুয়ার আসর চলে। সোনাতলা উপজেলার হুয়াকুয়া ও তেকানী চুকাইনগর এলাকায় যমুনা নদীর চরে সন্ধ্যার পর থেকে রাতভর জুয়ার আসর বসানো হয়। কাহালু উপজেলার বীরকেদার ইউনিয়নের বার মাইল, পৌর এলাকার লক্ষ্মীপুর, জামগ্রাম এলাকায় চলছে জুয়ার আসর।
শেরপুর উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের দর্শিকাপাড়া, শাকদহ স্কুলমাঠ, চৌবাড়িয়া বিলের মাঝে সেচপাম্পের ঘরে চলে জুয়ার আসর। শাহ বন্দেগি ইউনিয়নের খন্দকার টোলা, ফাঁসিতলা মাঠের মধ্যে, সুঘাট ইউনিয়ন পরিষদের কল্যাণী পালপাড়া, ভবানীপুরের ঘোগা বটতলা মোড় থেকে পশ্চিম দিকে মাঠের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে জুয়ার আসর চলছে।
এসব জুয়ার আসরে স্থানীয় বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার লোকজন ছাড়াও সিরাজগঞ্জ, জয়পুরহাট, নওগাঁ, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট জেলা থেকে লোকজন আসে জুয়া খেলতে। দূরদূরান্ত থেকে আসা জুয়াড়িদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করেন আয়োজকেরা।
সুশাসনের জন্য প্রচারাভিযান (সুপ্র), বগুড়া জেলা কমিটি সাধারণ সম্পাদক কে জি এম ফারুক বলেছেন, জুয়া আসক্তির ফলে পারিবারিক সহিংসতা বাড়ছে, ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়া, নেশা বাড়ছে। ঘটছে খুন-জখমও।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় বেশ কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, জুয়া খেলা সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহের জন্য অনেকে চুরি, ছিনতাইয়ের মতো অপরাধে জড়িয়ে পড়েছেন। এমনকি খুনখারাবির ঘটনাও ঘটছে। অনেক জায়গায় জুয়ার আসর বসছে প্রশাসনের নাকের ডগায়। কিন্তু প্রশাসন শক্ত কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না। জুয়া খেলা বন্ধে লোকদেখানো অভিযান চালায় পুলিশ। কিন্তু পরে ঠিকই জুয়ার আসর জমান আয়োজকেরা। এই সামাজিক ব্যাধি থেকে সাধারণ মানুষকে রক্ষায় প্রশাসনের উচিত শিগগির কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া।
জানা গেছে, জুয়ার প্রভাবে জেলায় নিয়মিত বিরতিতে খুন-জখমের ঘটনা ঘটছে। গত বছরের ১৭ এপ্রিল রাতে ধুনট ও শাজাহানপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা বেড়েরবাড়িতে জুয়ার আসর বসানো নিয়ে বিরোধে গ্রামবাসী পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করে আরিফুল ইসলাম হিটলু নামের এক সন্ত্রাসীকে। একই বছরের ১৫ এপ্রিল শেরপুরের বাগড়া কলোনিতে জুয়া খেলা নিয়ে বিরোধে জনি নামের এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। গত বছরের ১ অক্টোবর বগুড়া সদরে তেলিহারা দক্ষিণপাড়া গ্রামে দুর্গাপূজা মণ্ডপের পেছনে বসানো জুয়ার আসরে পেটে লাথি মেরে হত্যা করা হয় গোপাল চন্দ্র দাস নামের এক ব্যক্তিকে। গত বছরের ২৬ জুলাই গাবতলীর পাঁচকাতুলি গ্রামে জুয়া খেলার প্রতিবাদ করা নিয়ে রহিম নামের এক যুবক তাঁর ভাইয়ের হাতে খুন হন। ২০২০ সালের ৬ মে গাবতলী বাজার এলাকায় জুয়া খেলা নিয়ে বিরোধে ছুরিকাঘাতে খুন হয় মানিক মিয়া নামের এক যুবক।
একাধিক জুয়ার আয়োজকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জুয়ার আয়োজন করতে প্রথমেই তাঁরা স্থানীয় জনপ্রতিনিধিকে ম্যানেজ করেন। এরপর থানা-পুলিশের ইউনিয়ন বিট পুলিশ কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে জুয়ার আসর পরিচালনা করেন। জুয়ার আসরে অভিযান হওয়ার আগেই বিট পুলিশ কর্মকর্তা জনপ্রতিনিধির মাধ্যমে সংবাদ পৌঁছে দেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে শিবগঞ্জ থানা-পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, গত মঙ্গলবার রাতে এক ইউনিয়নে জুয়ার আসরে অভিযান চালাতে গিয়ে দেখেন ১০ মিনিট আগে আসর ভেঙে নিয়ে জুয়াড়িরা নিরাপদ স্থানে চলে গেছেন।
বগুড়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) শরাফত ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, জেলার যে প্রান্তেই হোক সংবাদ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ জুয়ার আসর তছনছ করে দিচ্ছে। জুয়ার বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪