সনি আজাদ, চারঘাট
কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত রাস্তাকে ব্যবহার করা হচ্ছে পুকুরপাড় হিসেবে। তাতে বছর না যেতেই রাস্তা ধসে পড়ছে পুকুরে। এতে অল্প কিছুদিনেই রাস্তাগুলো চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ছে।
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় গ্রামীণ জনপদের পাকা রাস্তাগুলো এভাবেই একের পর এক পুকুরে বিলীন হয়ে যাওয়ার অভিযোগ স্থানীয়দের। উপজেলার পাকা রাস্তাগুলোর আড়াই শতাধিক স্থান ঝুঁকিপূর্ণ।
এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রাস্তার ভাঙন রোধে প্রতিবছর বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে প্যালাসাইড তৈরি করতে হচ্ছে। ফলে প্রতিবছর সরকারের লাখ লাখ টাকা শুধু রাস্তা রক্ষায় ব্যয় হচ্ছে। এ ছাড়া নিয়মনীতি উপেক্ষা করে একের পর এক পুকুর খনন অব্যাহত থাকলেও এর বিরুদ্ধে কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।
চারঘাট উপজেলা প্রকৌশল বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১১৪টি গ্রামে ২৩৩টি রাস্তা রয়েছে। রাস্তার মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ৪৬৪ কিলোমিটার। এর মধ্যে পাকা রাস্তা রয়েছে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার। প্রায় প্রতিটি গ্রামীণ এলাকায় রাস্তার ধারে অসংখ্য পুকুর রয়েছে। রাস্তাকে পাড় হিসেবে ব্যবহার করে একের পর এক নতুন পুকুর খনন করছে স্থানীয় প্রভাবশালীরা।
উপজেলার পৌরসভা ও ছয় ইউনিয়ন পরিষদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ পুকুরপাড় আছে ১৯৯টি। এগুলোর মধ্যে সদর ইউনিয়নে প্রায় ৩৫টি, ভায়ালক্ষ্মীপুর ইউনিয়নে ৩২টি, নিমপাড়া ইউনিয়নে ৩৬টি, সরদহ ইউনিয়নে ২৯টি, শলুয়া ইউনিয়নে ৩৮টি ও পৌরসভায় ২৯টি স্থানে ঝুঁকিপূর্ণ পুকুরপাড় রয়েছে। এসব স্থানে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে যানবাহন ও পথচারীদের।
উপজেলার পরানপুর এলাকার বাসিন্দা খাইরুল ইসলাম বলেন, ‘গ্রামের রাস্তা নির্মাণের বছর না ঘুরতেই পুকুরে বিলীন হচ্ছে। পুকুর খননকারীরা এতটাই প্রভাবশালী যে এ বিষয়ে প্রশাসন ব্যবস্থা নেয় না। এতে সরকারি টাকা অপচয় হচ্ছে আর আমাদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।’
চারঘাট সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মতিউর রহমান বলেন, ‘আমরা এ বিষয়ে পুকুরের মালিকদের সতর্ক করলেও তাঁরা শুনছেন না। পুকুরে সার প্রয়োগের অল্প দিনেই কোটি টাকার রাস্তা পুকুরে বিলীন হচ্ছে। সরকারি টাকায় এত পুকুরপাড় মেরামত সম্ভব নয়। আমরা পুকুরগুলোর তালিকা করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাব।’
উপজেলা প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম জানান, ‘আমরা সরকারি টাকায় রাস্তাগুলো তৈরি করি। অথচ সেই রাস্তা কিছুদিন না যেতেই পুকুরে ধসে পড়ছে। ব্যক্তিগত পুকুরের জন্য সরকারি সম্পদ নষ্ট করা আইনগত অপরাধ। উপজেলা সমন্বয় সভায় আলোচনা করে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত রাস্তাকে ব্যবহার করা হচ্ছে পুকুরপাড় হিসেবে। তাতে বছর না যেতেই রাস্তা ধসে পড়ছে পুকুরে। এতে অল্প কিছুদিনেই রাস্তাগুলো চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ছে।
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় গ্রামীণ জনপদের পাকা রাস্তাগুলো এভাবেই একের পর এক পুকুরে বিলীন হয়ে যাওয়ার অভিযোগ স্থানীয়দের। উপজেলার পাকা রাস্তাগুলোর আড়াই শতাধিক স্থান ঝুঁকিপূর্ণ।
এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, রাস্তার ভাঙন রোধে প্রতিবছর বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে প্যালাসাইড তৈরি করতে হচ্ছে। ফলে প্রতিবছর সরকারের লাখ লাখ টাকা শুধু রাস্তা রক্ষায় ব্যয় হচ্ছে। এ ছাড়া নিয়মনীতি উপেক্ষা করে একের পর এক পুকুর খনন অব্যাহত থাকলেও এর বিরুদ্ধে কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।
চারঘাট উপজেলা প্রকৌশল বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১১৪টি গ্রামে ২৩৩টি রাস্তা রয়েছে। রাস্তার মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ৪৬৪ কিলোমিটার। এর মধ্যে পাকা রাস্তা রয়েছে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার। প্রায় প্রতিটি গ্রামীণ এলাকায় রাস্তার ধারে অসংখ্য পুকুর রয়েছে। রাস্তাকে পাড় হিসেবে ব্যবহার করে একের পর এক নতুন পুকুর খনন করছে স্থানীয় প্রভাবশালীরা।
উপজেলার পৌরসভা ও ছয় ইউনিয়ন পরিষদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণ পুকুরপাড় আছে ১৯৯টি। এগুলোর মধ্যে সদর ইউনিয়নে প্রায় ৩৫টি, ভায়ালক্ষ্মীপুর ইউনিয়নে ৩২টি, নিমপাড়া ইউনিয়নে ৩৬টি, সরদহ ইউনিয়নে ২৯টি, শলুয়া ইউনিয়নে ৩৮টি ও পৌরসভায় ২৯টি স্থানে ঝুঁকিপূর্ণ পুকুরপাড় রয়েছে। এসব স্থানে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে যানবাহন ও পথচারীদের।
উপজেলার পরানপুর এলাকার বাসিন্দা খাইরুল ইসলাম বলেন, ‘গ্রামের রাস্তা নির্মাণের বছর না ঘুরতেই পুকুরে বিলীন হচ্ছে। পুকুর খননকারীরা এতটাই প্রভাবশালী যে এ বিষয়ে প্রশাসন ব্যবস্থা নেয় না। এতে সরকারি টাকা অপচয় হচ্ছে আর আমাদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।’
চারঘাট সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মতিউর রহমান বলেন, ‘আমরা এ বিষয়ে পুকুরের মালিকদের সতর্ক করলেও তাঁরা শুনছেন না। পুকুরে সার প্রয়োগের অল্প দিনেই কোটি টাকার রাস্তা পুকুরে বিলীন হচ্ছে। সরকারি টাকায় এত পুকুরপাড় মেরামত সম্ভব নয়। আমরা পুকুরগুলোর তালিকা করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাব।’
উপজেলা প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম জানান, ‘আমরা সরকারি টাকায় রাস্তাগুলো তৈরি করি। অথচ সেই রাস্তা কিছুদিন না যেতেই পুকুরে ধসে পড়ছে। ব্যক্তিগত পুকুরের জন্য সরকারি সম্পদ নষ্ট করা আইনগত অপরাধ। উপজেলা সমন্বয় সভায় আলোচনা করে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪