শাপলা খন্দকার, বগুড়া
জিয়াউর রহমানের জন্মস্থান হিসেবে বিএনপির রাজনীতিতে বরাবরই বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে বগুড়া। উত্তরের এই জেলায় সাংগঠনিকভাবেও শক্ত অবস্থান ছিল বিএনপির। ভোটের রাজনীতিতেও ধানের শীষের প্রভাব ছিল একচেটিয়া। তাই বগুড়াকে বলা হতো বিএনপির ঘাঁটি। মাত্র এক যুগের ব্যবধানে বদলে গেছে দৃশ্যপট। ঘাঁটিতেই এখন পায়ের নিচে মাটি নেই বিএনপির। গত ১২ বছরে দলীয় কার্যালয়ের ১০০ মিটারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে জেলা বিএনপির কার্যক্রম।
ক্ষমতাসীন দলের চাপ এবং পুলিশের পক্ষপাতমূলক আচরণের কারণে এমন দুরবস্থা হয়েছে বলে দাবি বগুড়ার বিএনপি নেতাদের। যদিও আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতারা বলছেন, অন্তর্কোন্দলেই সর্বনাশ হয়েছে বিএনপির। গত কয়েক বছরে নেতৃত্বের সংকট ও প্রভাব বিস্তার নিয়ে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের কারণেই বগুড়ায় সাংগঠনিকভাবে বিএনপি জৌলুশ হারিয়েছে বলে মনে করেন তৃণমূলের রাজনীতিকেরাও। নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলেও বিএনপির রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে কখনো অসহযোগিতা করা হয়নি বলে দাবি পুলিশের।
স্থানীয় পর্যায় থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, বগুড়ার রাজনীতিতে বিএনপির রমরমা অবস্থায় টান পড়ে ২০০৬ সালে বিএনপি ক্ষমতা ছাড়ার পর। এরপরও ২০০৮ সালের নির্বাচনে সারা দেশে যখন আওয়ামী লীগের জয়জয়কার, সেবারও জেলার সাতটি আসনের মধ্যে পাঁচটিতে বিজয়ী হন বিএনপির প্রার্থীরা। দল রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় না থাকলেও দলীয় এমপিদের বদৌলতে স্থানীয় রাজনীতিতে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছে বিএনপি। ২০১৩-১৪ সালে সরকারবিরোধী সকল আন্দোলনে উত্তরাঞ্চলের অন্যান্য জেলার চেয়ে বেশি সক্রিয়তা দেখিয়েছে বগুড়ার বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনগুলো। ২০১৪ সালে বিএনপি জাতীয় নির্বাচন বর্জন করায় জেলার সাতটি আসন চলে যায় আওয়ামী লীগ ও মহাজোটের শরিক দলগুলোর হাতে। মূলত এরপর থেকেই সাংগঠনিকভাবে দুর্বল হতে থাকে বিএনপির ভিত। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে অন্তর্কোন্দল, পদ নিয়ে লড়াই, আধিপত্য নিয়ে দ্বন্দ্ব এবং কতিপয় নেতার স্বার্থপর ভূমিকা। এসব জটিলতায় বিপর্যস্ত বিএনপি এখনো সেই ধকল কাটিয়ে উঠতে পারেনি। নেতাদের সমন্বয়হীনতায় কর্মীরাও মাঠ ছেড়ে ঘরে ঢুকে গেছেন।
বিএনপির তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা জানান, একসময়ের ঘাঁটিতে বিএনপির এখন এমনই সঙ্গীণ হাল যে ২০১৬ সালে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অর্থ মামলায় রায় হওয়ার পর প্রত্যাশা অনুযায়ী প্রতিক্রিয়াও দেখাতে পারেনি তারা। একইভাবে ২০১৮ সালে দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কারাদণ্ড হওয়ার পরও বিরাট কোনো প্রতিবাদ করতে পারেননি বগুড়ার নেতা-কর্মীরা। ২০১৯ সালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজনও ছিল নিতান্তই দায়সারা গোছের।
এ প্রসঙ্গে জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের কোনো দলীয় সভা-সমাবেশ করার অনুমতি দেয়নি পুলিশ। তারা মৌখিকভাবে পার্টি অফিসের সামনেই প্রোগ্রামের অনুমতি দেয়। প্রোগ্রামের আগের দিন থেকেই শতাধিক পুলিশ বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান নেয়। উপজেলা এবং শহরতলি এলাকাগুলোর মিছিল শহরে ঢুকতেই দেয় না আর কার্যালয়ের সামনের মিছিলকেও সামনে আগাতে বাধা দেয়। ১২ বছর ধরেই আমাদের এই অবস্থা।’ পুলিশের পাশাপাশি তার দলের নেতা-কর্মীরা ছাত্রলীগেরও বাধার মুখে পড়েন বলেন তিনি।
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও সদর আসনের সংসদ সদস্য গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, জেলা বিএনপির সঙ্গে পুলিশের আচরণ বিদ্বেষমূলক। তারা সাধারণ বিষয়েও বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সামান্য সৌজন্যমূলক আচরণও করেন না। ২০২০ সালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনুমতি দেওয়ার পরও বগুড়ায় ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ করতে দেয়নি স্থানীয় পুলিশ। পুলিশি বাধা অতিক্রম করে কখনো আন্দোলনের চেষ্টা হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এমন কিছু করতে গেলে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয়। ১২ বছরে প্রায় ২ হাজার মামলায় বিএনপির পঁচিশ হাজার নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে।
অভ্যন্তরীণ কোন্দলের ব্যাপারে জানতে চাইলে জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন চান দাবি করেন, তাঁদের মধ্যে কোনো বিভেদ নেই। গত এক যুগে জেলা বিএনপির শীর্ষস্থানীয় বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালনকারী ভিপি সাইফুল দলের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে কোনো মন্তব্যই করতে রাজি হননি।
বিএনপির পরিস্থিতি নিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রাগেবুল আহসান রিপু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কখনো কোন হামলার ঘটনা ঘটাইনি। বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দলে নিজেরাই মারামারি করে আহত হয়ে আমাদের নামে দোষ দিচ্ছে।’
পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগের ব্যাপারে জেলার সদ্য সাবেক পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞা বলেন, ‘রাষ্ট্রের নিরাপত্তা এবং শান্তিবিধানে কাজ করেছি আমরা। যেসব কর্মকাণ্ডে নাশকতার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে আমরা সেগুলো প্রতিহত করেছি। বিএনপির সুস্থ রাজনীতির পথে কখনো বাধা হয়নি পুলিশ।’
জিয়াউর রহমানের জন্মস্থান হিসেবে বিএনপির রাজনীতিতে বরাবরই বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে বগুড়া। উত্তরের এই জেলায় সাংগঠনিকভাবেও শক্ত অবস্থান ছিল বিএনপির। ভোটের রাজনীতিতেও ধানের শীষের প্রভাব ছিল একচেটিয়া। তাই বগুড়াকে বলা হতো বিএনপির ঘাঁটি। মাত্র এক যুগের ব্যবধানে বদলে গেছে দৃশ্যপট। ঘাঁটিতেই এখন পায়ের নিচে মাটি নেই বিএনপির। গত ১২ বছরে দলীয় কার্যালয়ের ১০০ মিটারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে জেলা বিএনপির কার্যক্রম।
ক্ষমতাসীন দলের চাপ এবং পুলিশের পক্ষপাতমূলক আচরণের কারণে এমন দুরবস্থা হয়েছে বলে দাবি বগুড়ার বিএনপি নেতাদের। যদিও আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতারা বলছেন, অন্তর্কোন্দলেই সর্বনাশ হয়েছে বিএনপির। গত কয়েক বছরে নেতৃত্বের সংকট ও প্রভাব বিস্তার নিয়ে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের কারণেই বগুড়ায় সাংগঠনিকভাবে বিএনপি জৌলুশ হারিয়েছে বলে মনে করেন তৃণমূলের রাজনীতিকেরাও। নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলেও বিএনপির রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে কখনো অসহযোগিতা করা হয়নি বলে দাবি পুলিশের।
স্থানীয় পর্যায় থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, বগুড়ার রাজনীতিতে বিএনপির রমরমা অবস্থায় টান পড়ে ২০০৬ সালে বিএনপি ক্ষমতা ছাড়ার পর। এরপরও ২০০৮ সালের নির্বাচনে সারা দেশে যখন আওয়ামী লীগের জয়জয়কার, সেবারও জেলার সাতটি আসনের মধ্যে পাঁচটিতে বিজয়ী হন বিএনপির প্রার্থীরা। দল রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় না থাকলেও দলীয় এমপিদের বদৌলতে স্থানীয় রাজনীতিতে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখতে পেরেছে বিএনপি। ২০১৩-১৪ সালে সরকারবিরোধী সকল আন্দোলনে উত্তরাঞ্চলের অন্যান্য জেলার চেয়ে বেশি সক্রিয়তা দেখিয়েছে বগুড়ার বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনগুলো। ২০১৪ সালে বিএনপি জাতীয় নির্বাচন বর্জন করায় জেলার সাতটি আসন চলে যায় আওয়ামী লীগ ও মহাজোটের শরিক দলগুলোর হাতে। মূলত এরপর থেকেই সাংগঠনিকভাবে দুর্বল হতে থাকে বিএনপির ভিত। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে অন্তর্কোন্দল, পদ নিয়ে লড়াই, আধিপত্য নিয়ে দ্বন্দ্ব এবং কতিপয় নেতার স্বার্থপর ভূমিকা। এসব জটিলতায় বিপর্যস্ত বিএনপি এখনো সেই ধকল কাটিয়ে উঠতে পারেনি। নেতাদের সমন্বয়হীনতায় কর্মীরাও মাঠ ছেড়ে ঘরে ঢুকে গেছেন।
বিএনপির তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা জানান, একসময়ের ঘাঁটিতে বিএনপির এখন এমনই সঙ্গীণ হাল যে ২০১৬ সালে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অর্থ মামলায় রায় হওয়ার পর প্রত্যাশা অনুযায়ী প্রতিক্রিয়াও দেখাতে পারেনি তারা। একইভাবে ২০১৮ সালে দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কারাদণ্ড হওয়ার পরও বিরাট কোনো প্রতিবাদ করতে পারেননি বগুড়ার নেতা-কর্মীরা। ২০১৯ সালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজনও ছিল নিতান্তই দায়সারা গোছের।
এ প্রসঙ্গে জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের কোনো দলীয় সভা-সমাবেশ করার অনুমতি দেয়নি পুলিশ। তারা মৌখিকভাবে পার্টি অফিসের সামনেই প্রোগ্রামের অনুমতি দেয়। প্রোগ্রামের আগের দিন থেকেই শতাধিক পুলিশ বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান নেয়। উপজেলা এবং শহরতলি এলাকাগুলোর মিছিল শহরে ঢুকতেই দেয় না আর কার্যালয়ের সামনের মিছিলকেও সামনে আগাতে বাধা দেয়। ১২ বছর ধরেই আমাদের এই অবস্থা।’ পুলিশের পাশাপাশি তার দলের নেতা-কর্মীরা ছাত্রলীগেরও বাধার মুখে পড়েন বলেন তিনি।
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও সদর আসনের সংসদ সদস্য গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, জেলা বিএনপির সঙ্গে পুলিশের আচরণ বিদ্বেষমূলক। তারা সাধারণ বিষয়েও বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সামান্য সৌজন্যমূলক আচরণও করেন না। ২০২০ সালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনুমতি দেওয়ার পরও বগুড়ায় ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ করতে দেয়নি স্থানীয় পুলিশ। পুলিশি বাধা অতিক্রম করে কখনো আন্দোলনের চেষ্টা হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এমন কিছু করতে গেলে মামলা দিয়ে হয়রানি করা হয়। ১২ বছরে প্রায় ২ হাজার মামলায় বিএনপির পঁচিশ হাজার নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়েছে।
অভ্যন্তরীণ কোন্দলের ব্যাপারে জানতে চাইলে জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন চান দাবি করেন, তাঁদের মধ্যে কোনো বিভেদ নেই। গত এক যুগে জেলা বিএনপির শীর্ষস্থানীয় বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালনকারী ভিপি সাইফুল দলের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে কোনো মন্তব্যই করতে রাজি হননি।
বিএনপির পরিস্থিতি নিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রাগেবুল আহসান রিপু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কখনো কোন হামলার ঘটনা ঘটাইনি। বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দলে নিজেরাই মারামারি করে আহত হয়ে আমাদের নামে দোষ দিচ্ছে।’
পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগের ব্যাপারে জেলার সদ্য সাবেক পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞা বলেন, ‘রাষ্ট্রের নিরাপত্তা এবং শান্তিবিধানে কাজ করেছি আমরা। যেসব কর্মকাণ্ডে নাশকতার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে আমরা সেগুলো প্রতিহত করেছি। বিএনপির সুস্থ রাজনীতির পথে কখনো বাধা হয়নি পুলিশ।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪