কলকাতা প্রতিনিধি
বিতর্কিত কৃষি আইন প্রত্যাহারের ঘোষণা করেও বিতর্ক থেকে দূরে থাকতে পারছেন না ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিরোধীরা তো বটেই, দলের ভেতর থেকেও প্রশ্ন উঠছে, তিনটি কৃষি আইনই যখন প্রত্যাহার করা হবে, তখন কেন এত দিন নীরব ছিলেন প্রধানমন্ত্রী?
তিনটি কৃষি আইন নিয়ে দলকে বিপাকে ফেলার জন্য বিজেপিতে মোদি-বিরোধীরা সরব হতে শুরু করেছেন। কিন্তু এখনই প্রকাশ্যে তাঁরা মুখ খুলছেন না। সকলেই তাকিয়ে রয়েছেন উত্তর প্রদেশসহ ৫ রাজ্যের বিধানসভা ভোটের দিকে। ফল দলের অনুকূলে না গেলে মোদিবিরোধীরা সোচ্চার হবেন বলে ইঙ্গিত মিলতে শুরু করেছে। এমনকি সংঘ পরিবারের (আরএসএস) চাপও বাড়বে। বলা হচ্ছে, জনমতের আঁচ আগাম বুঝতে পেরেই সংঘ পরিবারের চাপে পিছু হটেছেন মোদী।
এদিকে প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর নাতি ও বিজেপির সাংসদ বরুণ গান্ধী বহুদিন ধরেই কৃষি আইনের বিরোধিতা করছিলেন। দলের লাইনের বাইরে গিয়ে সমানে বিতর্কিত মন্তব্য করে দলের নেতাদের বিব্রত করছিলেন। গত শুক্রবার কৃষি আইন প্রত্যাহারের ঘোষণা হতেই একগুচ্ছ প্রশ্ন তুলে মোদিকে প্রশ্নবাণে বিদ্ধ করেছেন তিনি। কৃষি আইনের প্রতিবাদ আন্দোলনে সাত শতাধিক কৃষকের মৃত্যু থেকে শুরু করে লখিমপুর-খেরিতে মন্ত্রীপুত্রের গাড়ি চাপায় চারজনের মৃত্যু—সব ঘটনার উল্লেখ করে ন্যায় চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে।
ভারতের সাবেক সেনা প্রধান তথা মোদি মন্ত্রিসভার প্রতিমন্ত্রী জেনারেল (অব.) ভিকে সিং-ও প্রশ্ন তুলেছেন কৃষি আইন প্রত্যাহারের যৌক্তিকতা নিয়ে। বিজেপির অন্দরে জল্পনা শুরু হয়েছে, এই আইন প্রত্যাহারে আদৌ দলের কোনো লাভ হবে কিনা তা নিয়ে। কারণ বিরোধীরা সমানে আক্রমণ করে চলেছে বিজেপিকে। মোদীর ভাবমূর্তিকেই টার্গেট করেছে কংগ্রেসসহ বিভিন্ন দলের নেতারা। ইতিমধ্যেই বিজেপির সাবেক জোট শরিক শিরোমণি আকালি দলের নেতা সুখবীর সিং বাদল জানিয়ে দিয়েছেন, কৃষি আইন প্রত্যাহার করা হলেও তাঁরা আর বিজেপির জোটে ফিরবেন না।
বিজেপিতে মোদী বিরোধীদের একটি বড় অংশ মনে করেন, কৃষি আইন প্রত্যাহার করার মাধ্যমে বিরোধীদের বক্তব্যকে কার্যত মেনে নিয়েছে সরকার। এবার নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন, জাতীয় নাগরিক পঞ্জীকরণ (এনআরসি) থেকে শুরু করে বিভিন্ন দাবিতে আন্দোলন আরও জোরদার হবে। তা ছাড়া মোদীর ঘোষণার পরও কৃষক আন্দোলন থামেনি। বরং নতুন নতুন দাবিতে, কৃষকেরা সরকারকে চাপে রাখার কৌশল নিয়েছে। সব মিলিয়ে ঘরে-বাইরে বেশ চাপেই রয়েছেন মোদী।
বিতর্কিত কৃষি আইন প্রত্যাহারের ঘোষণা করেও বিতর্ক থেকে দূরে থাকতে পারছেন না ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিরোধীরা তো বটেই, দলের ভেতর থেকেও প্রশ্ন উঠছে, তিনটি কৃষি আইনই যখন প্রত্যাহার করা হবে, তখন কেন এত দিন নীরব ছিলেন প্রধানমন্ত্রী?
তিনটি কৃষি আইন নিয়ে দলকে বিপাকে ফেলার জন্য বিজেপিতে মোদি-বিরোধীরা সরব হতে শুরু করেছেন। কিন্তু এখনই প্রকাশ্যে তাঁরা মুখ খুলছেন না। সকলেই তাকিয়ে রয়েছেন উত্তর প্রদেশসহ ৫ রাজ্যের বিধানসভা ভোটের দিকে। ফল দলের অনুকূলে না গেলে মোদিবিরোধীরা সোচ্চার হবেন বলে ইঙ্গিত মিলতে শুরু করেছে। এমনকি সংঘ পরিবারের (আরএসএস) চাপও বাড়বে। বলা হচ্ছে, জনমতের আঁচ আগাম বুঝতে পেরেই সংঘ পরিবারের চাপে পিছু হটেছেন মোদী।
এদিকে প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর নাতি ও বিজেপির সাংসদ বরুণ গান্ধী বহুদিন ধরেই কৃষি আইনের বিরোধিতা করছিলেন। দলের লাইনের বাইরে গিয়ে সমানে বিতর্কিত মন্তব্য করে দলের নেতাদের বিব্রত করছিলেন। গত শুক্রবার কৃষি আইন প্রত্যাহারের ঘোষণা হতেই একগুচ্ছ প্রশ্ন তুলে মোদিকে প্রশ্নবাণে বিদ্ধ করেছেন তিনি। কৃষি আইনের প্রতিবাদ আন্দোলনে সাত শতাধিক কৃষকের মৃত্যু থেকে শুরু করে লখিমপুর-খেরিতে মন্ত্রীপুত্রের গাড়ি চাপায় চারজনের মৃত্যু—সব ঘটনার উল্লেখ করে ন্যায় চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে।
ভারতের সাবেক সেনা প্রধান তথা মোদি মন্ত্রিসভার প্রতিমন্ত্রী জেনারেল (অব.) ভিকে সিং-ও প্রশ্ন তুলেছেন কৃষি আইন প্রত্যাহারের যৌক্তিকতা নিয়ে। বিজেপির অন্দরে জল্পনা শুরু হয়েছে, এই আইন প্রত্যাহারে আদৌ দলের কোনো লাভ হবে কিনা তা নিয়ে। কারণ বিরোধীরা সমানে আক্রমণ করে চলেছে বিজেপিকে। মোদীর ভাবমূর্তিকেই টার্গেট করেছে কংগ্রেসসহ বিভিন্ন দলের নেতারা। ইতিমধ্যেই বিজেপির সাবেক জোট শরিক শিরোমণি আকালি দলের নেতা সুখবীর সিং বাদল জানিয়ে দিয়েছেন, কৃষি আইন প্রত্যাহার করা হলেও তাঁরা আর বিজেপির জোটে ফিরবেন না।
বিজেপিতে মোদী বিরোধীদের একটি বড় অংশ মনে করেন, কৃষি আইন প্রত্যাহার করার মাধ্যমে বিরোধীদের বক্তব্যকে কার্যত মেনে নিয়েছে সরকার। এবার নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন, জাতীয় নাগরিক পঞ্জীকরণ (এনআরসি) থেকে শুরু করে বিভিন্ন দাবিতে আন্দোলন আরও জোরদার হবে। তা ছাড়া মোদীর ঘোষণার পরও কৃষক আন্দোলন থামেনি। বরং নতুন নতুন দাবিতে, কৃষকেরা সরকারকে চাপে রাখার কৌশল নিয়েছে। সব মিলিয়ে ঘরে-বাইরে বেশ চাপেই রয়েছেন মোদী।
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ দিন আগেআধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
০৮ মে ২০২৫