তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে ওএমএসের মাধ্যমে চাল ও আটা বিক্রয়কেন্দ্রগুলোতে সাধারণ মানুষের সারি দিন দিন দীর্ঘ হচ্ছে। চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ কম থাকায় চাল ও আটা কিনতে না পেরে অনেকেই খালি হাতে ফিরছেন। সে জন্য ওএমএসের বরাদ্দ ও বিক্রয়কেন্দ্র বাড়ানোর দাবি সাধারণ মানুষের।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, চাল ও আটার বরাদ্দ বাড়ানোর নির্দেশনা এখনো আসেনি, তাই এ মুহূর্তে বরাদ্দ বাড়ানোর সুযোগ নেই।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ৪ জানুয়ারি থেকে তাড়াশ পৌর এলাকায় তিনজন ডিলারের মাধ্যমে ওএমএসের চাল ও আটা বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিদিন প্রত্যেক ডিলার ২০০ মানুষের কাছে জনপ্রতি ৫ কেজি চাল ও ৫ কেজি আটা ওএমএসের মাধ্যমে বিক্রি করছেন। একজন ডিলার প্রতিদিন এক টন চাল ও এক টন আটা খাদ্যগুদাম থেকে উত্তোলন করে থাকেন।
চাল ও আটা কিনতে আসা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা একাধিক ক্রেতা জানান, বাজারে ধান, চাল, আটার ও ভোগ্যপণ্যের দাম ক্রমশ বাড়ায় সাধারণ মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। বাজার নিয়ন্ত্রণ না থাকায় স্বল্প আয়ের খেটে খাওয়া মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে ভোগ্যপণ্য। তাই সাধারণ মানুষ বাজারে বেশি দামে চাল ও আটা কিনতে পারছেন না। বাধ্য হয়ে ওএমএসের দোকানগুলোতে কেনার জন্য ভিড় করছেন।
উপজেলার কাউরাইল গ্রাম থেকে আসা মাহেলা খাতুন বলেন, ‘বাজারে এক কেজি মোটা চালের দাম ৪৫ থেকে ৫০ টাকা। এত টাকা দিয়া চাল কিনব কী করে। তাই সরকারি চালের জন্য অনেক দূর থেকে এখানে এসেছি।’
অন্যদিকে তাড়াশ পৌর এলাকার ভাদাশ গ্রামের সুখিতন বেওয়া বলেন, ‘স্বামী একজন রিকশাচালক। সারা দিনে তিন শ থেকে চার শ টাকা আয় করেন। এ টাকা দিয়ে বাজার থেকে চাল কিনলে অন্য কোনো কিছু করা যায় না। তাই ভোর থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে চাল কিনি। কোনো দিন কিনতে পারি আবার কোনো দিন পারি না। তখন খালি হাতে বাড়ি ফিরে যেতে হয়। গরিব মানুষের সংখ্যা বেশি, তাই চাল-আটার বরাদ্দ বাড়ানো প্রয়োজন।’
পৌর এলাকার ওএমএস ডিলার মো. তোরাপ আলী বলেন, ওএমএসে পণ্য নিতে প্রতিদিনই মানুষের ভিড় বাড়ছে। চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ কম থাকায় পণ্য না পেয়ে খালি হাতে ফিরতে হচ্ছে অনেককে। তবে সরকার চাল ও আটার বরাদ্দ বাড়ালে আরও অনেক গরিব মানুষই এর সুফল পেত। তিনি আরও বলেন, চালের চাহিদার চেয়ে আটার চাহিদা একটু বেশি। ১ টন আটা নিমেষেই শেষ হয়ে যায়। তাই বরাদ্দ বাড়ানো প্রয়োজন।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মো. ইয়াসিন আলী বলেন, ‘চাল ও আটার বরাদ্দ বাড়ানোর নির্দেশনা এখনো আসেনি। তাই এই মুহূর্তে চাল ও আটার বরাদ্দ বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। আমরা বরাদ্দ বাড়ানোর জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বলেছি।’ বরাদ্দ বাড়ানো হলে ডিলারদের চাল ও আটার পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া হবে।’
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে ওএমএসের মাধ্যমে চাল ও আটা বিক্রয়কেন্দ্রগুলোতে সাধারণ মানুষের সারি দিন দিন দীর্ঘ হচ্ছে। চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ কম থাকায় চাল ও আটা কিনতে না পেরে অনেকেই খালি হাতে ফিরছেন। সে জন্য ওএমএসের বরাদ্দ ও বিক্রয়কেন্দ্র বাড়ানোর দাবি সাধারণ মানুষের।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, চাল ও আটার বরাদ্দ বাড়ানোর নির্দেশনা এখনো আসেনি, তাই এ মুহূর্তে বরাদ্দ বাড়ানোর সুযোগ নেই।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ৪ জানুয়ারি থেকে তাড়াশ পৌর এলাকায় তিনজন ডিলারের মাধ্যমে ওএমএসের চাল ও আটা বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিদিন প্রত্যেক ডিলার ২০০ মানুষের কাছে জনপ্রতি ৫ কেজি চাল ও ৫ কেজি আটা ওএমএসের মাধ্যমে বিক্রি করছেন। একজন ডিলার প্রতিদিন এক টন চাল ও এক টন আটা খাদ্যগুদাম থেকে উত্তোলন করে থাকেন।
চাল ও আটা কিনতে আসা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা একাধিক ক্রেতা জানান, বাজারে ধান, চাল, আটার ও ভোগ্যপণ্যের দাম ক্রমশ বাড়ায় সাধারণ মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। বাজার নিয়ন্ত্রণ না থাকায় স্বল্প আয়ের খেটে খাওয়া মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে ভোগ্যপণ্য। তাই সাধারণ মানুষ বাজারে বেশি দামে চাল ও আটা কিনতে পারছেন না। বাধ্য হয়ে ওএমএসের দোকানগুলোতে কেনার জন্য ভিড় করছেন।
উপজেলার কাউরাইল গ্রাম থেকে আসা মাহেলা খাতুন বলেন, ‘বাজারে এক কেজি মোটা চালের দাম ৪৫ থেকে ৫০ টাকা। এত টাকা দিয়া চাল কিনব কী করে। তাই সরকারি চালের জন্য অনেক দূর থেকে এখানে এসেছি।’
অন্যদিকে তাড়াশ পৌর এলাকার ভাদাশ গ্রামের সুখিতন বেওয়া বলেন, ‘স্বামী একজন রিকশাচালক। সারা দিনে তিন শ থেকে চার শ টাকা আয় করেন। এ টাকা দিয়ে বাজার থেকে চাল কিনলে অন্য কোনো কিছু করা যায় না। তাই ভোর থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে চাল কিনি। কোনো দিন কিনতে পারি আবার কোনো দিন পারি না। তখন খালি হাতে বাড়ি ফিরে যেতে হয়। গরিব মানুষের সংখ্যা বেশি, তাই চাল-আটার বরাদ্দ বাড়ানো প্রয়োজন।’
পৌর এলাকার ওএমএস ডিলার মো. তোরাপ আলী বলেন, ওএমএসে পণ্য নিতে প্রতিদিনই মানুষের ভিড় বাড়ছে। চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ কম থাকায় পণ্য না পেয়ে খালি হাতে ফিরতে হচ্ছে অনেককে। তবে সরকার চাল ও আটার বরাদ্দ বাড়ালে আরও অনেক গরিব মানুষই এর সুফল পেত। তিনি আরও বলেন, চালের চাহিদার চেয়ে আটার চাহিদা একটু বেশি। ১ টন আটা নিমেষেই শেষ হয়ে যায়। তাই বরাদ্দ বাড়ানো প্রয়োজন।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মো. ইয়াসিন আলী বলেন, ‘চাল ও আটার বরাদ্দ বাড়ানোর নির্দেশনা এখনো আসেনি। তাই এই মুহূর্তে চাল ও আটার বরাদ্দ বাড়ানোর কোনো সুযোগ নেই। আমরা বরাদ্দ বাড়ানোর জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বলেছি।’ বরাদ্দ বাড়ানো হলে ডিলারদের চাল ও আটার পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪