অর্চি হক, ঢাকা
ইফতারি বাজার যেন খাবারদাবারের বিশাল এক প্রদর্শনী। কত রকম খাবারের সন্ধান যে পাওয়া যায় এ সময়, সেগুলোর হিসাব রাখা সত্যিই কঠিন।
চিকেন হরিয়ালি, রেশমি, লতা, বিফ শিক, মাটন বটিসহ ১২ রকম কাবাবের পসরা সাজিয়েছে বেইলি রোডের ক্যাপিটাল ইফতারি বাজার। একই এলাকার নিউ চিন চিন চায়নিজ ইফতারি বাজারে কাবাবের বৈচিত্র্য আরও বেশি। তাদের তালিকায় রয়েছে ২০ ধরনের কাবাব। তবে এই ইফতারি বাজারের ব্যবস্থাপক মুক্তি মোহাম্মদ মহিউল আজম জানালেন, তালিকায় ২০টির নাম থাকলেও তাঁরা আসলে ২৭ ধরনের কাবাব বিক্রি করছেন। নাটকপাড়া হিসেবে পরিচিত রাজধানীর বেইলি রোডের খাবারের দোকানগুলো বহু বছর ধরে বাহারি ইফতার আয়োজনের জন্য বিখ্যাত। প্রতিবছরের মতো এবারের রোজাতেও এই এলাকার দোকানগুলোতে নানান পদের, নানান স্বাদের ইফতারসামগ্রীর পসরা বসেছে। আর এসবেরবড় অংশজুড়ে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের কাবাব।
গতকাল শনিবার বেইলি রোডের বিভিন্ন খাবারের দোকান ঘুরে দেখা যায়, ৩৫টির বেশি ধরনের কাবাব বিক্রি হচ্ছে এখানে। কাবাবের সঙ্গে রয়েছে পরোটা, নানসহ বিভিন্ন ধরনের রুটি। আছে গরু, খাসি, মুরগি, কবুতর ও কোয়েলের মাংসের নানান পদ। শরবত আর মিষ্টির তালিকাতেও রয়েছে বৈচিত্র্য। হালিম, পোলাও, বিরিয়ানি, কাচ্চিসহ নিয়মিত পদগুলোও আছে বরাবরের মতো। নগরীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বেইলি রোডে ক্রেতারা আসছেন ইফতারি কিনতে। তবে বিক্রেতারা জানান, এখনো ইফতারির বাজার তেমন জমে ওঠেনি। লোকজন আসছে বটে, তবে বিক্রি তেমন হচ্ছে না। বিশেষ করে গত বছরের চেয়ে এবার বিক্রি কম। ক্রেতাদের অভিযোগ, গত বছরের তুলনায় এবার ইফতারসামগ্রীর দাম বেশি।
বেইলি রোডে কাবাব বিক্রি হয় ইউনিট হিসেবে। এর আবার অনেক ধরন আছে। এখানে কাবাব বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা ইউনিট হিসেবে। পরোটা বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ১৫০ টাকা প্রতিটি। সবচেয়ে কম দামে পাওয়া যাচ্ছে বাটার নান, প্রতিটি ৬ টাকা।
ইফতারি বাজার যেন খাবারদাবারের বিশাল এক প্রদর্শনী। কত রকম খাবারের সন্ধান যে পাওয়া যায় এ সময়, সেগুলোর হিসাব রাখা সত্যিই কঠিন।
চিকেন হরিয়ালি, রেশমি, লতা, বিফ শিক, মাটন বটিসহ ১২ রকম কাবাবের পসরা সাজিয়েছে বেইলি রোডের ক্যাপিটাল ইফতারি বাজার। একই এলাকার নিউ চিন চিন চায়নিজ ইফতারি বাজারে কাবাবের বৈচিত্র্য আরও বেশি। তাদের তালিকায় রয়েছে ২০ ধরনের কাবাব। তবে এই ইফতারি বাজারের ব্যবস্থাপক মুক্তি মোহাম্মদ মহিউল আজম জানালেন, তালিকায় ২০টির নাম থাকলেও তাঁরা আসলে ২৭ ধরনের কাবাব বিক্রি করছেন। নাটকপাড়া হিসেবে পরিচিত রাজধানীর বেইলি রোডের খাবারের দোকানগুলো বহু বছর ধরে বাহারি ইফতার আয়োজনের জন্য বিখ্যাত। প্রতিবছরের মতো এবারের রোজাতেও এই এলাকার দোকানগুলোতে নানান পদের, নানান স্বাদের ইফতারসামগ্রীর পসরা বসেছে। আর এসবেরবড় অংশজুড়ে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের কাবাব।
গতকাল শনিবার বেইলি রোডের বিভিন্ন খাবারের দোকান ঘুরে দেখা যায়, ৩৫টির বেশি ধরনের কাবাব বিক্রি হচ্ছে এখানে। কাবাবের সঙ্গে রয়েছে পরোটা, নানসহ বিভিন্ন ধরনের রুটি। আছে গরু, খাসি, মুরগি, কবুতর ও কোয়েলের মাংসের নানান পদ। শরবত আর মিষ্টির তালিকাতেও রয়েছে বৈচিত্র্য। হালিম, পোলাও, বিরিয়ানি, কাচ্চিসহ নিয়মিত পদগুলোও আছে বরাবরের মতো। নগরীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বেইলি রোডে ক্রেতারা আসছেন ইফতারি কিনতে। তবে বিক্রেতারা জানান, এখনো ইফতারির বাজার তেমন জমে ওঠেনি। লোকজন আসছে বটে, তবে বিক্রি তেমন হচ্ছে না। বিশেষ করে গত বছরের চেয়ে এবার বিক্রি কম। ক্রেতাদের অভিযোগ, গত বছরের তুলনায় এবার ইফতারসামগ্রীর দাম বেশি।
বেইলি রোডে কাবাব বিক্রি হয় ইউনিট হিসেবে। এর আবার অনেক ধরন আছে। এখানে কাবাব বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা ইউনিট হিসেবে। পরোটা বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ১৫০ টাকা প্রতিটি। সবচেয়ে কম দামে পাওয়া যাচ্ছে বাটার নান, প্রতিটি ৬ টাকা।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫