ফারুক ছিদ্দিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, কবি জসীমউদ্দীন হল ও বিজয় একাত্তর হলের মিলনস্থলের নাম হল চত্বর। এর পাশেই আছে আয়তনে বেশ বড় মাস্টারদা সূর্য সেন হল। জমজমাট এই এলাকাকে অনেকেইহল পাড়া নামে চেনেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যস্ততম এলাকাগুলোর মধ্যে এটি একটি। রমজান মাস এলে ইফতারসামগ্রী বিক্রির ধুম পড়ে যায় এখানে। দূরদূরান্ত থেকে যেমন পুরান ঢাকার বিখ্যাত চকবাজারের ইফতারি কিনতে যান লোকজন, হল পাড়াতেও তেমনি বিভিন্ন হল থেকে শিক্ষার্থীরা আসেন ইফতারি কিনতে।
দুপুরের গড়িয়ে বিকেল হতে থাকে। ধীরে ধীরে বসতে থাকে বিভিন্ন ফলের দোকান। বসে ছোলা, মুড়ি, জিলাপি, বুন্দিয়া, পেঁয়াজু, খিচুড়ি, শরবত, কাবাব থেকে শুরু করে মুখরোচক সব খাবারের দোকান। এই হল পাড়ায় সারি সারি ফল আর খাবারদাবারের দোকান দেখলে পুরান ঢাকার কোনো গলি বলে ভ্রম হয়।
এখানে ইফতারি কিনতে এসেছেন বিজয় একাত্তর হলের শিক্ষার্থী জাহিদ হাসান। তিনি জানালেন, হল পাড়ায় সব ধরনের খাবার পাওয়া যায়। পুরো দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে বিভিন্ন রুচির শিক্ষার্থীরা এখানে এসে জড়ো হন। তাঁদের রয়েছে বিভিন্ন খাদ্যাভ্যাস। এ ধরনের প্রয়োজন পূরণের যাবতীয় আয়োজন রয়েছে হল পাড়ায়।
হল পাড়ায় ভ্রাম্যমাণ দোকানে ছোলা ও পেঁয়াজু বিক্রি করেন মোহাম্মদ শরীফ। কথা হয় তাঁর সঙ্গে। সদ্য কৈশোর উত্তীর্ণ দোকানি শরীফ জানান, এখানে ইফতারসামগ্রী বিক্রি করে লাভ খারাপ হচ্ছে না। রোজা কেবল শুরু হয়েছে। সামনের দিনগুলোতে বিক্রি আরও ভালো হবে বলে তাঁর আশা। শরীফ একটু অন্য রকম মানুষ মনে হয়। কথায় কথায় আরও জানালেন, শিক্ষার্থীদের আবদার পূরণ করার মধ্যে অন্য রকম আনন্দ আছে। বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ছোলা-পেঁয়াজু বিক্রি করে সেই আনন্দ পাচ্ছেন তিনি!
বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে বিচিত্র মানুষের বসবাস। কেউ এসেছেন উত্তরবঙ্গ থেকে তো কেউ সুন্দরবনের কোল থেকে; আবার কেউ এসেছেন পাহাড় থেকে। ফলে খাদ্যরুচির এক দারুণ সমন্বয় করতে হয় এখানকার দোকানিদের। চট্টগ্রাম থেকে পড়তে আসা আ হা মু জিয়াউল হকের সঙ্গে ইফতারি নিয়ে কথা হয়। তিনি জানান, চট্টগ্রামের মানুষ ইফতারে যথেষ্ট ভাজাপোড়া খায়। হল পাড়াতেও চট্টগ্রামের মতো ইফতারি কিনতে পাওয়া যায়। ফলে খুব একটা সমস্যা হচ্ছে না।
আবার বন্ধুবান্ধব বিভিন্ন জায়গা থেকে ইফতারি কিনে আনছেন। সব মিলিয়ে বেশ ভালোই কাটছে সময়। তবে এখনো প্রায় পুরো মাস পড়ে আছে বলে সবার খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারে একটু বাড়তি সতর্কতা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল, কবি জসীমউদ্দীন হল ও বিজয় একাত্তর হলের মিলনস্থলের নাম হল চত্বর। এর পাশেই আছে আয়তনে বেশ বড় মাস্টারদা সূর্য সেন হল। জমজমাট এই এলাকাকে অনেকেইহল পাড়া নামে চেনেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যস্ততম এলাকাগুলোর মধ্যে এটি একটি। রমজান মাস এলে ইফতারসামগ্রী বিক্রির ধুম পড়ে যায় এখানে। দূরদূরান্ত থেকে যেমন পুরান ঢাকার বিখ্যাত চকবাজারের ইফতারি কিনতে যান লোকজন, হল পাড়াতেও তেমনি বিভিন্ন হল থেকে শিক্ষার্থীরা আসেন ইফতারি কিনতে।
দুপুরের গড়িয়ে বিকেল হতে থাকে। ধীরে ধীরে বসতে থাকে বিভিন্ন ফলের দোকান। বসে ছোলা, মুড়ি, জিলাপি, বুন্দিয়া, পেঁয়াজু, খিচুড়ি, শরবত, কাবাব থেকে শুরু করে মুখরোচক সব খাবারের দোকান। এই হল পাড়ায় সারি সারি ফল আর খাবারদাবারের দোকান দেখলে পুরান ঢাকার কোনো গলি বলে ভ্রম হয়।
এখানে ইফতারি কিনতে এসেছেন বিজয় একাত্তর হলের শিক্ষার্থী জাহিদ হাসান। তিনি জানালেন, হল পাড়ায় সব ধরনের খাবার পাওয়া যায়। পুরো দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে বিভিন্ন রুচির শিক্ষার্থীরা এখানে এসে জড়ো হন। তাঁদের রয়েছে বিভিন্ন খাদ্যাভ্যাস। এ ধরনের প্রয়োজন পূরণের যাবতীয় আয়োজন রয়েছে হল পাড়ায়।
হল পাড়ায় ভ্রাম্যমাণ দোকানে ছোলা ও পেঁয়াজু বিক্রি করেন মোহাম্মদ শরীফ। কথা হয় তাঁর সঙ্গে। সদ্য কৈশোর উত্তীর্ণ দোকানি শরীফ জানান, এখানে ইফতারসামগ্রী বিক্রি করে লাভ খারাপ হচ্ছে না। রোজা কেবল শুরু হয়েছে। সামনের দিনগুলোতে বিক্রি আরও ভালো হবে বলে তাঁর আশা। শরীফ একটু অন্য রকম মানুষ মনে হয়। কথায় কথায় আরও জানালেন, শিক্ষার্থীদের আবদার পূরণ করার মধ্যে অন্য রকম আনন্দ আছে। বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ছোলা-পেঁয়াজু বিক্রি করে সেই আনন্দ পাচ্ছেন তিনি!
বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে বিচিত্র মানুষের বসবাস। কেউ এসেছেন উত্তরবঙ্গ থেকে তো কেউ সুন্দরবনের কোল থেকে; আবার কেউ এসেছেন পাহাড় থেকে। ফলে খাদ্যরুচির এক দারুণ সমন্বয় করতে হয় এখানকার দোকানিদের। চট্টগ্রাম থেকে পড়তে আসা আ হা মু জিয়াউল হকের সঙ্গে ইফতারি নিয়ে কথা হয়। তিনি জানান, চট্টগ্রামের মানুষ ইফতারে যথেষ্ট ভাজাপোড়া খায়। হল পাড়াতেও চট্টগ্রামের মতো ইফতারি কিনতে পাওয়া যায়। ফলে খুব একটা সমস্যা হচ্ছে না।
আবার বন্ধুবান্ধব বিভিন্ন জায়গা থেকে ইফতারি কিনে আনছেন। সব মিলিয়ে বেশ ভালোই কাটছে সময়। তবে এখনো প্রায় পুরো মাস পড়ে আছে বলে সবার খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারে একটু বাড়তি সতর্কতা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪