বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
নাট্যনির্মাতা অনন্য ইমনের বিরুদ্ধে ১৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করে উচ্চ আদালতে মামলা করেছে সরকারের পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের ‘বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট’। ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে প্রচারিত টিভি নাটক ‘শেষ গল্পটা তুমিই’র একটি দৃশ্যের জন্য মামলাটি করা হয়। সুকন্যা দত্তের রচনা ও অনন্য ইমনের চিত্রনাট্য ও পরিচালনায় নাটকটির প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন তৌসিফ মাহবুব, তাসনিয়া ফারিণ, মিলি মুন্সি প্রমুখ। এ বছর ২৪ মার্চ থেকে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সিডি চয়েসের ইউটিউব চ্যানেলে দেখা যাচ্ছে নাটকটি।
নাটকটির ৫০ সেকেন্ডের একটি দৃশ্যে খাঁচায় বন্দী টিয়া পাখি দেখানো হয়। এতেই নির্মাতা অনন্য ইমনের বিরুদ্ধে ‘বন্য প্রাণী আইন ২০১২’-এর ৩৮(২), ৪১ এবং ৪৬ ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছে বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট। বন্য প্রাণী লালন–পালন প্রচারণার মাধ্যমে পরিবেশের আনুমানিক ক্ষতি ১০ কোটি টাকা, জুনোটিক ডিজিজজনিত (একটি সংক্রামক রোগ, যা প্রাণী থেকে মানুষ বা প্রাণীতে সংক্রমিত হয়) ক্ষতি ধরা হয়েছে ৫ কোটি টাকা।
পরিচালক অনন্য ইমন বলেন, ‘বন্য প্রাণী আইন সম্পর্কে পুরোপুরি জানতাম না। অনিচ্ছাকৃতভাবে ভুলটি হয়েছে। এ জন্য আমি লজ্জিত ও দুঃখিত। নাটকের চিত্রনাট্যে এমন কোনো দৃশ্যও ছিল না। যে বাড়িতে শুটিং করেছি, সেখানেই ছিল টিয়া পাখিটি। দৃশ্যায়নের সময় মনে হলো নায়ক কোনো একটা কাজ করতে করতে মা-বোনের সঙ্গে কথা বললে দৃশ্যটা বেশি বিশ্বাসযোগ্য হবে। তাই পাখিটিকে ব্যবহার করা হয়েছে। এটা নিয়ে আইনি ঝামেলায় পড়ে যাব, মাথাতেই আসেনি।’
পরিচালক ইমন বলেন, ‘নাটকটির বাজেট সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা। এই অল্প টাকা লগ্নি করার পর এমন বড় একটা জরিমানা হলে প্রযোজকসহ সবাই বিপদে পড়ে যাব। গত ২৬ জুন আদালতে হাজির হওয়ার কথা থাকলেও যেতে পারিনি। এরপর আমি আইনজীবী নিয়োগ করে ২১ জুলাই আদালতে যাই, বিচারক আমাকে ১ আগস্ট হাজির থাকতে বলেছেন।’
নাট্যনির্মাতা অনন্য ইমনের বিরুদ্ধে ১৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করে উচ্চ আদালতে মামলা করেছে সরকারের পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের ‘বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট’। ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে প্রচারিত টিভি নাটক ‘শেষ গল্পটা তুমিই’র একটি দৃশ্যের জন্য মামলাটি করা হয়। সুকন্যা দত্তের রচনা ও অনন্য ইমনের চিত্রনাট্য ও পরিচালনায় নাটকটির প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন তৌসিফ মাহবুব, তাসনিয়া ফারিণ, মিলি মুন্সি প্রমুখ। এ বছর ২৪ মার্চ থেকে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সিডি চয়েসের ইউটিউব চ্যানেলে দেখা যাচ্ছে নাটকটি।
নাটকটির ৫০ সেকেন্ডের একটি দৃশ্যে খাঁচায় বন্দী টিয়া পাখি দেখানো হয়। এতেই নির্মাতা অনন্য ইমনের বিরুদ্ধে ‘বন্য প্রাণী আইন ২০১২’-এর ৩৮(২), ৪১ এবং ৪৬ ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছে বন্য প্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট। বন্য প্রাণী লালন–পালন প্রচারণার মাধ্যমে পরিবেশের আনুমানিক ক্ষতি ১০ কোটি টাকা, জুনোটিক ডিজিজজনিত (একটি সংক্রামক রোগ, যা প্রাণী থেকে মানুষ বা প্রাণীতে সংক্রমিত হয়) ক্ষতি ধরা হয়েছে ৫ কোটি টাকা।
পরিচালক অনন্য ইমন বলেন, ‘বন্য প্রাণী আইন সম্পর্কে পুরোপুরি জানতাম না। অনিচ্ছাকৃতভাবে ভুলটি হয়েছে। এ জন্য আমি লজ্জিত ও দুঃখিত। নাটকের চিত্রনাট্যে এমন কোনো দৃশ্যও ছিল না। যে বাড়িতে শুটিং করেছি, সেখানেই ছিল টিয়া পাখিটি। দৃশ্যায়নের সময় মনে হলো নায়ক কোনো একটা কাজ করতে করতে মা-বোনের সঙ্গে কথা বললে দৃশ্যটা বেশি বিশ্বাসযোগ্য হবে। তাই পাখিটিকে ব্যবহার করা হয়েছে। এটা নিয়ে আইনি ঝামেলায় পড়ে যাব, মাথাতেই আসেনি।’
পরিচালক ইমন বলেন, ‘নাটকটির বাজেট সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা। এই অল্প টাকা লগ্নি করার পর এমন বড় একটা জরিমানা হলে প্রযোজকসহ সবাই বিপদে পড়ে যাব। গত ২৬ জুন আদালতে হাজির হওয়ার কথা থাকলেও যেতে পারিনি। এরপর আমি আইনজীবী নিয়োগ করে ২১ জুলাই আদালতে যাই, বিচারক আমাকে ১ আগস্ট হাজির থাকতে বলেছেন।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৯ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪