তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা
ঈদযাত্রায় এবার বঙ্গবন্ধু সেতুর এপার-ওপার দুই পারেই যানজটের আশঙ্কা করছেন যানবাহনের চালকেরা। ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল পেরিয়ে হাটিকুমরুল পর্যন্ত এই মহাসড়কে চারটি স্থান হতে পারে সবচেয়ে বিপজ্জনক। ফলে যানজট কোথায় গিয়ে ঠেকবে, তা কেউ ভাবতে পারছেন না।
গত বুধবার সকাল সাতটায় এই প্রতিবেদক ঢাকার গাবতলী থেকে একটি বাসে ওঠেন। সিরাজগঞ্জ মোড়ে পৌঁছাতেই বেলা ৩টা বেজে যায়। অথচ দূরত্ব অনুসারে এ পথটুকু পেরোতে তিন ঘণ্টার বেশি লাগার কথা না।
শুরুতেই ঢাকা পার হতে সাভার, নবীনগর, বাইপাইল ও ইপিজেড এলাকায় যানজটে পড়তে হয়। এসব এলাকায় যানজটের কারণ সড়কের কোথাও চার লেন আবার কোথাও দুই লেন। সড়কের পাশেই গড়ে উঠেছে বাজার, যেখানে গাড়ি দাঁড়িয়ে যাত্রী তোলা হয়। এ ছাড়া ছোট ছোট যানবাহন সিএনজিচালিত অটোরিকশা, লেগুনা, ইজিবাইক তো আছেই।
গাজীপুরের চন্দ্রা মোড়ে ওভারব্রিজ হওয়ায় জট নেই। চন্দ্রা পেরিয়েই চার লেনের প্রশান্তির সড়ক। গায়ে হাওয়া লাগিয়ে চলা যায়। তবে সে আরাম বেশিক্ষণ থাকে না। একটু পরেই মির্জাপুরের গোড়ায় অবস্থিত হাঁটুভাঙ্গা মোড়। সেখানে চলছে চার লেনের সড়কে ফ্লাইওভার নির্মাণকাজ। দুই পাশ সংকীর্ণ হয়ে গেছে। একটি করে গাড়ি চলছে। চার লেনের গাড়ি যখন হাঁটুভাঙ্গায় এক লেনে এসে পড়ে, তখনই যানজট লাগে। সে জট চন্দ্রা অবধি ঠেকে যায়।
হাঁটুভাঙ্গা মোড় কোনোভাবে পার হলেও এলেঙ্গায় এসে আরেক বিপদ। দুই লেনের মহাসড়কে ঢুকছে এলেঙ্গা বাজারে। সেখান থেকে ভূঞাপুর বাইপাস, বঙ্গবন্ধুর সেতুর পশ্চিম এবং পূর্ব পার পর্যন্ত জট লেগে যাচ্ছে। এই মহাসড়কের এলেঙ্গা বাজার হচ্ছে দ্বিতীয় বিষফোড়া।
বঙ্গবন্ধু সেতুর পার হয়ে পশ্চিম পারে সিরাজগঞ্জ অর্থনৈতিক জোনে ফ্লাইওভারের নির্মাণকাজ চলছে। এখানেও দুই পাশের রাস্তা ছোট হয়ে গেছে। সেতু থেকে যানবাহন নামার পরে এখানেও জট হচ্ছে। এর পর থেকেই এই দুই লাইনে গাড়ি আস্তে আস্তে চলা শুরু হবে এবং সেটি গিয়ে ঠেকবে কড্ডার মোড় পর্যন্ত। কড্ডায় ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হচ্ছে। এর কাজ শেষ না হওয়ায় এখানে দুই পাশে রাস্তা সংকীর্ণ হয়ে গেছে। গাড়ির চাপ বাড়লে সেখানেও যানজট হবে। এই মহাসড়কের তৃতীয় বিষফোড়া হলো কড্ডা মোড়।
আরেকটু সামনে সিরাজগঞ্জের হাটিকুমরুল মোড়। তার আগে নলকা ব্রিজের নির্মাণকাজ চলছে। সেই অংশেও যানজট লেগে থাকছে সব সময়। এর মধ্যে যদি বৃষ্টি হয় তাহলে কথাই নেই। নলকা ব্রিজ হলো এই মহাসড়কের চার নম্বর বিষফোড়া।
এত সব জট পেরিয়ে যদি ভাগ্য ভালো থাকে, তাহলে সময়মতো পৌঁছাতে পারবেন। নাহলে পথে থাকার প্রস্তুতি নিয়েই বের হতে হবে।
এই পথে চলা শ্যামলী এন আর ট্র্যাভেলসের চালক মো. রাশেদ আলী বলেন, কোথাও একটু যানজট লেগে গেলেই সেতুর দুই পারসহ চন্দ্রা থেকে সিরাজগঞ্জ মোড় পর্যন্ত জট লেগে যাবে। কারণ ঈদের সময় গাড়ির সংখ্যা বাড়বে। তিনি বলেন, ঈদে বাস চলাচল স্বাভাবিক রাখতে হলে ট্রাক চলাচল বন্ধ করে দিতে হবে।
ঈদযাত্রায় এবার বঙ্গবন্ধু সেতুর এপার-ওপার দুই পারেই যানজটের আশঙ্কা করছেন যানবাহনের চালকেরা। ঢাকা থেকে টাঙ্গাইল পেরিয়ে হাটিকুমরুল পর্যন্ত এই মহাসড়কে চারটি স্থান হতে পারে সবচেয়ে বিপজ্জনক। ফলে যানজট কোথায় গিয়ে ঠেকবে, তা কেউ ভাবতে পারছেন না।
গত বুধবার সকাল সাতটায় এই প্রতিবেদক ঢাকার গাবতলী থেকে একটি বাসে ওঠেন। সিরাজগঞ্জ মোড়ে পৌঁছাতেই বেলা ৩টা বেজে যায়। অথচ দূরত্ব অনুসারে এ পথটুকু পেরোতে তিন ঘণ্টার বেশি লাগার কথা না।
শুরুতেই ঢাকা পার হতে সাভার, নবীনগর, বাইপাইল ও ইপিজেড এলাকায় যানজটে পড়তে হয়। এসব এলাকায় যানজটের কারণ সড়কের কোথাও চার লেন আবার কোথাও দুই লেন। সড়কের পাশেই গড়ে উঠেছে বাজার, যেখানে গাড়ি দাঁড়িয়ে যাত্রী তোলা হয়। এ ছাড়া ছোট ছোট যানবাহন সিএনজিচালিত অটোরিকশা, লেগুনা, ইজিবাইক তো আছেই।
গাজীপুরের চন্দ্রা মোড়ে ওভারব্রিজ হওয়ায় জট নেই। চন্দ্রা পেরিয়েই চার লেনের প্রশান্তির সড়ক। গায়ে হাওয়া লাগিয়ে চলা যায়। তবে সে আরাম বেশিক্ষণ থাকে না। একটু পরেই মির্জাপুরের গোড়ায় অবস্থিত হাঁটুভাঙ্গা মোড়। সেখানে চলছে চার লেনের সড়কে ফ্লাইওভার নির্মাণকাজ। দুই পাশ সংকীর্ণ হয়ে গেছে। একটি করে গাড়ি চলছে। চার লেনের গাড়ি যখন হাঁটুভাঙ্গায় এক লেনে এসে পড়ে, তখনই যানজট লাগে। সে জট চন্দ্রা অবধি ঠেকে যায়।
হাঁটুভাঙ্গা মোড় কোনোভাবে পার হলেও এলেঙ্গায় এসে আরেক বিপদ। দুই লেনের মহাসড়কে ঢুকছে এলেঙ্গা বাজারে। সেখান থেকে ভূঞাপুর বাইপাস, বঙ্গবন্ধুর সেতুর পশ্চিম এবং পূর্ব পার পর্যন্ত জট লেগে যাচ্ছে। এই মহাসড়কের এলেঙ্গা বাজার হচ্ছে দ্বিতীয় বিষফোড়া।
বঙ্গবন্ধু সেতুর পার হয়ে পশ্চিম পারে সিরাজগঞ্জ অর্থনৈতিক জোনে ফ্লাইওভারের নির্মাণকাজ চলছে। এখানেও দুই পাশের রাস্তা ছোট হয়ে গেছে। সেতু থেকে যানবাহন নামার পরে এখানেও জট হচ্ছে। এর পর থেকেই এই দুই লাইনে গাড়ি আস্তে আস্তে চলা শুরু হবে এবং সেটি গিয়ে ঠেকবে কড্ডার মোড় পর্যন্ত। কড্ডায় ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হচ্ছে। এর কাজ শেষ না হওয়ায় এখানে দুই পাশে রাস্তা সংকীর্ণ হয়ে গেছে। গাড়ির চাপ বাড়লে সেখানেও যানজট হবে। এই মহাসড়কের তৃতীয় বিষফোড়া হলো কড্ডা মোড়।
আরেকটু সামনে সিরাজগঞ্জের হাটিকুমরুল মোড়। তার আগে নলকা ব্রিজের নির্মাণকাজ চলছে। সেই অংশেও যানজট লেগে থাকছে সব সময়। এর মধ্যে যদি বৃষ্টি হয় তাহলে কথাই নেই। নলকা ব্রিজ হলো এই মহাসড়কের চার নম্বর বিষফোড়া।
এত সব জট পেরিয়ে যদি ভাগ্য ভালো থাকে, তাহলে সময়মতো পৌঁছাতে পারবেন। নাহলে পথে থাকার প্রস্তুতি নিয়েই বের হতে হবে।
এই পথে চলা শ্যামলী এন আর ট্র্যাভেলসের চালক মো. রাশেদ আলী বলেন, কোথাও একটু যানজট লেগে গেলেই সেতুর দুই পারসহ চন্দ্রা থেকে সিরাজগঞ্জ মোড় পর্যন্ত জট লেগে যাবে। কারণ ঈদের সময় গাড়ির সংখ্যা বাড়বে। তিনি বলেন, ঈদে বাস চলাচল স্বাভাবিক রাখতে হলে ট্রাক চলাচল বন্ধ করে দিতে হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৭ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪