রাশেদ নিজাম, ঢাকা
তিন দিন আগেও বাড়িটি ছিল ফাঁকা। এলাকার আর দশটা বাড়ি নিয়ে যেমন মানুষের কোনো কৌতূহল ছিল না, এ বাড়িও ছিল তেমন। তবে ২৪ এপ্রিল থেকে বদলে গেছে দৃশ্যপট। বাড়িটি হয়ে উঠেছে বিশেষ। পথচলতি মানুষের উৎসুক চোখ দেখছে বাড়িটিকে। কাছেই জনাকয়েক মানুষ দাঁড়িয়ে। বাড়িটি ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা, অস্থায়ী তল্লাশিচৌকি।
রাজধানীর বনানী থেকে বিমান বন্দর যাওয়ার পথে কুড়িল উড়াল-সড়কে ওঠার মুখে বাঁ পাশে নিকুঞ্জ-১ আবাসিক এলাকার প্রবেশপথ। সামান্য ভেতরে ঢুকতেই সেই বাড়ি। এটির স্থাপত্যশৈলী আশপাশের বাড়িগুলোর তুলনায় সাদামাটা। বাড়ির মালিকও সাদামাটা। কিন্তু তিনি বসবাসের জন্য ওঠার পরই বাড়িটি হয়ে উঠেছে গুরুত্বপূর্ণ। সেই বাসিন্দা আর কেউ নন, সদ্য সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সময় রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে আসীন ছিলেন তিনি। টানা দুই মেয়াদে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন শেষে ২৪ এপ্রিল বঙ্গভবন থেকে বিদায় নিয়ে সপরিবারে চলে এসেছেন নিজের বাড়িতে। বাড়িটিতে তাঁর ওঠার খবর যে এলাকাবাসী জেনে গেছেন তা বোঝা গেল প্রশ্ন করার আগেই এক নিরাপত্তাকর্মীর কথায়, ‘রাষ্ট্রপতির বাড়িতে যাইবেন? ওই যে দুইটা বাড়ি পরেই।’
বাড়িটি নিকুঞ্জ ৩ নম্বর সড়কের মুখেই। তিনতলা বাড়িটির দোতলা ও তিনতলার সামনের দিকে দুটি করে বারান্দা। বাড়ির নম্বর ৬ লেক ড্রাইভ রোড, যা লেখা আছে সামনের দিকে। বাড়ির চারদিকে পুলিশের চারটি অস্থায়ী তল্লাশিচৌকি। নিরাপত্তায় রয়েছেন প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট (পিজিআর), স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ), পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি) ও পুলিশের সদস্যরা। টহল দিচ্ছে থানার পুলিশ।
হাওরের সন্তান আবদুল হামিদ রাষ্ট্রপতি হিসেবে টানা ১০ বছর ৪১ দিন কাটিয়েছেন রাষ্ট্রপতির বাসভবন বঙ্গভবনে। এখন তাঁর নিকুঞ্জের বাড়ির উল্টো পাশে আছে লেক। বারান্দায় দাঁড়ালেই যা চোখে পড়বে তাঁর।
জানা গেছে, ১৯৯৬ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর নিকুঞ্জ-১ আবাসিক এলাকায় এই তিন কাঠা জমি পান আবদুল হামিদ। ২০০০ সালের শেষ দিকে সেখানে শুরু হয় বাড়ির নির্মাণকাজ। নির্মাণের পর বাড়িটি ফাঁকাই থাকত বলে জানান দীর্ঘদিন দেখাশোনা করা ইসমাইল। বললেন, মাঝেমধ্যে এক দিনের জন্য পরিবার নিয়ে থাকতে আসতেন আবদুল হামিদ। তাঁর এক ছেলে রাসেল আহমেদ তুহিনও কিছুদিন এখানে থেকেছেন। তবে মাঝে বহুদিন বাসিন্দাহীন ছিল বাড়িটি। এখন স্ত্রী রাশিদা খানমকে নিয়ে উঠেছেন আবদুল হামিদ।
সদ্য সাবেক রাষ্ট্রপতির বাড়ির সামনের রাস্তার ওপারে লেক। তাঁর বাড়ির পাশের ৭ লেক ড্রাইভ রোডের বাড়িটি নাসির আহমেদ চৌধুরীর। তিনি জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী (লিটন) ও ফরিদপুর-৪ আসনের সংসদ সদস্য মজিবুর রহমানের (নিক্সন চৌধুরী) ভাই। এর পরের প্লট ফাঁকা। আবদুল হামিদের বাড়ির পেছনের প্লটও ফাঁকা। আরেক পাশে নিকুঞ্জ ৩ নম্বর সড়ক। ওই সড়কের উল্টো পাশের ২ নম্বর বাড়িটিও তাঁর পরিবারের বলে জানা যায়। সেটি ভাড়া দেওয়া।
আবদুল হামিদের বাড়ির সামনে দায়িত্বরত এক পুলিশ সদস্য বললেন, ‘স্যার গত মঙ্গলবার বিকেলে তিনতলার বারান্দায় দাঁড়িয়েছিলেন। ওনার মতো মাটির মানুষকে এত সব নিয়মকানুনে আটকে রাখা কষ্টের।’
৬ লেক ড্রাইভ রোডের বাড়ির সামনে ডেসকোর একটি গাড়িতে থাকা লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, সদ্য সাবেক রাষ্ট্রপতির বাড়ির বিদ্যুতের সংযোগগুলো ঠিকঠাক আছে কি না, তা পরখ করতে এসেছিলেন তাঁরা। নতুন শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র (এসি) বসানো হয়েছে। বাড়িটি যেন বিদ্যুৎবিভ্রাটে না পড়ে সে জন্য নিকুঞ্জের দুই অংশের বিদ্যুতের সংযোগই দেওয়া হয়েছে।
পানি বিশুদ্ধকরণ যন্ত্র বসাতে এসেছেন একটি প্রতিষ্ঠানের দুই কর্মী। অনুমতি এলে তাঁরা ঢুকলেন ভেতরে। স্থানীয় সংসদ সদস্য হাবিব হাসান পাঠিয়েছিলেন এক স্যানিটারি মিস্ত্রিকে। একবার ভেতরে ঢুকে কিছু কাজ করেছেন। আবারও ঢোকার অপেক্ষায় ছিলেন।
দীর্ঘদিন বঙ্গভবনে থাকা মানুষটি এখন কীভাবে সময় কাটাচ্ছেন, জানতে চাইলে তাঁর ছেলে রাসেল আহমেদ তুহিন বলেন, ‘রাজনৈতিক ব্যক্তিরা আসছেন, সাক্ষাৎ করছেন। এ ছাড়া দিনের বেশির ভাগ সময় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেই কাটাচ্ছেন বাবা-মা। আমিসহ অন্য ভাইদের ও স্বজনের বাসা থেকে আসা খাবারই খাচ্ছেন তাঁরা। তবে এসএসএফ সদস্যরা আগে তা পরখ করছেন। অনেকে এমনি দেখা করতে আসছেন, কিন্তু নিরাপত্তার কারণে পারছেন না।’
ঢাকা মহানগর পুলিশের ক্যান্টনমেন্ট জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) খন্দকার রেজাউল হাসান জানান, পুলিশ অর্ডার ম্যানেজমেন্ট থেকে প্রতিদিন দুই পালায় পুলিশ সদস্যরা বাড়ির সামনে নিরাপত্তায় থাকছেন। এ ছাড়া টহল দিচ্ছে বিভাগীয় ও থানার টহল দল।
কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, ২৪ এপ্রিল থেকেই কিশোরগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকার নেতারা সাবেক রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করতে আসছেন। তবে যিনি অনুমতি পাচ্ছেন, তিনি ভেতরে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম এসেছিলেন।
শেষজীবন কেমন কাটাবেন? বঙ্গভবন থেকে বিদায় নেওয়ার সময় আবদুল হামিদ সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘আমি তো এখন রিটায়ার্ড হয়ে গেছি। দোজ হু আর টায়ার্ড, দে গো ফর রিটায়ার্ড।’
অনেক সময় বলেছি, ‘আমি বন্দিজীবনে আছি। এর থেকে আমি মুক্তি পাচ্ছি। এখন সাধারণ নাগরিক হিসেবে স্বাচ্ছন্দ্যে চলাফেরা করতে পারব। এটাই আমার সবচেয়ে বড় আনন্দ।’
তিন দিন আগেও বাড়িটি ছিল ফাঁকা। এলাকার আর দশটা বাড়ি নিয়ে যেমন মানুষের কোনো কৌতূহল ছিল না, এ বাড়িও ছিল তেমন। তবে ২৪ এপ্রিল থেকে বদলে গেছে দৃশ্যপট। বাড়িটি হয়ে উঠেছে বিশেষ। পথচলতি মানুষের উৎসুক চোখ দেখছে বাড়িটিকে। কাছেই জনাকয়েক মানুষ দাঁড়িয়ে। বাড়িটি ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা, অস্থায়ী তল্লাশিচৌকি।
রাজধানীর বনানী থেকে বিমান বন্দর যাওয়ার পথে কুড়িল উড়াল-সড়কে ওঠার মুখে বাঁ পাশে নিকুঞ্জ-১ আবাসিক এলাকার প্রবেশপথ। সামান্য ভেতরে ঢুকতেই সেই বাড়ি। এটির স্থাপত্যশৈলী আশপাশের বাড়িগুলোর তুলনায় সাদামাটা। বাড়ির মালিকও সাদামাটা। কিন্তু তিনি বসবাসের জন্য ওঠার পরই বাড়িটি হয়ে উঠেছে গুরুত্বপূর্ণ। সেই বাসিন্দা আর কেউ নন, সদ্য সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সময় রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদে আসীন ছিলেন তিনি। টানা দুই মেয়াদে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন শেষে ২৪ এপ্রিল বঙ্গভবন থেকে বিদায় নিয়ে সপরিবারে চলে এসেছেন নিজের বাড়িতে। বাড়িটিতে তাঁর ওঠার খবর যে এলাকাবাসী জেনে গেছেন তা বোঝা গেল প্রশ্ন করার আগেই এক নিরাপত্তাকর্মীর কথায়, ‘রাষ্ট্রপতির বাড়িতে যাইবেন? ওই যে দুইটা বাড়ি পরেই।’
বাড়িটি নিকুঞ্জ ৩ নম্বর সড়কের মুখেই। তিনতলা বাড়িটির দোতলা ও তিনতলার সামনের দিকে দুটি করে বারান্দা। বাড়ির নম্বর ৬ লেক ড্রাইভ রোড, যা লেখা আছে সামনের দিকে। বাড়ির চারদিকে পুলিশের চারটি অস্থায়ী তল্লাশিচৌকি। নিরাপত্তায় রয়েছেন প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট (পিজিআর), স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ), পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি) ও পুলিশের সদস্যরা। টহল দিচ্ছে থানার পুলিশ।
হাওরের সন্তান আবদুল হামিদ রাষ্ট্রপতি হিসেবে টানা ১০ বছর ৪১ দিন কাটিয়েছেন রাষ্ট্রপতির বাসভবন বঙ্গভবনে। এখন তাঁর নিকুঞ্জের বাড়ির উল্টো পাশে আছে লেক। বারান্দায় দাঁড়ালেই যা চোখে পড়বে তাঁর।
জানা গেছে, ১৯৯৬ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর নিকুঞ্জ-১ আবাসিক এলাকায় এই তিন কাঠা জমি পান আবদুল হামিদ। ২০০০ সালের শেষ দিকে সেখানে শুরু হয় বাড়ির নির্মাণকাজ। নির্মাণের পর বাড়িটি ফাঁকাই থাকত বলে জানান দীর্ঘদিন দেখাশোনা করা ইসমাইল। বললেন, মাঝেমধ্যে এক দিনের জন্য পরিবার নিয়ে থাকতে আসতেন আবদুল হামিদ। তাঁর এক ছেলে রাসেল আহমেদ তুহিনও কিছুদিন এখানে থেকেছেন। তবে মাঝে বহুদিন বাসিন্দাহীন ছিল বাড়িটি। এখন স্ত্রী রাশিদা খানমকে নিয়ে উঠেছেন আবদুল হামিদ।
সদ্য সাবেক রাষ্ট্রপতির বাড়ির সামনের রাস্তার ওপারে লেক। তাঁর বাড়ির পাশের ৭ লেক ড্রাইভ রোডের বাড়িটি নাসির আহমেদ চৌধুরীর। তিনি জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী (লিটন) ও ফরিদপুর-৪ আসনের সংসদ সদস্য মজিবুর রহমানের (নিক্সন চৌধুরী) ভাই। এর পরের প্লট ফাঁকা। আবদুল হামিদের বাড়ির পেছনের প্লটও ফাঁকা। আরেক পাশে নিকুঞ্জ ৩ নম্বর সড়ক। ওই সড়কের উল্টো পাশের ২ নম্বর বাড়িটিও তাঁর পরিবারের বলে জানা যায়। সেটি ভাড়া দেওয়া।
আবদুল হামিদের বাড়ির সামনে দায়িত্বরত এক পুলিশ সদস্য বললেন, ‘স্যার গত মঙ্গলবার বিকেলে তিনতলার বারান্দায় দাঁড়িয়েছিলেন। ওনার মতো মাটির মানুষকে এত সব নিয়মকানুনে আটকে রাখা কষ্টের।’
৬ লেক ড্রাইভ রোডের বাড়ির সামনে ডেসকোর একটি গাড়িতে থাকা লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, সদ্য সাবেক রাষ্ট্রপতির বাড়ির বিদ্যুতের সংযোগগুলো ঠিকঠাক আছে কি না, তা পরখ করতে এসেছিলেন তাঁরা। নতুন শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র (এসি) বসানো হয়েছে। বাড়িটি যেন বিদ্যুৎবিভ্রাটে না পড়ে সে জন্য নিকুঞ্জের দুই অংশের বিদ্যুতের সংযোগই দেওয়া হয়েছে।
পানি বিশুদ্ধকরণ যন্ত্র বসাতে এসেছেন একটি প্রতিষ্ঠানের দুই কর্মী। অনুমতি এলে তাঁরা ঢুকলেন ভেতরে। স্থানীয় সংসদ সদস্য হাবিব হাসান পাঠিয়েছিলেন এক স্যানিটারি মিস্ত্রিকে। একবার ভেতরে ঢুকে কিছু কাজ করেছেন। আবারও ঢোকার অপেক্ষায় ছিলেন।
দীর্ঘদিন বঙ্গভবনে থাকা মানুষটি এখন কীভাবে সময় কাটাচ্ছেন, জানতে চাইলে তাঁর ছেলে রাসেল আহমেদ তুহিন বলেন, ‘রাজনৈতিক ব্যক্তিরা আসছেন, সাক্ষাৎ করছেন। এ ছাড়া দিনের বেশির ভাগ সময় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেই কাটাচ্ছেন বাবা-মা। আমিসহ অন্য ভাইদের ও স্বজনের বাসা থেকে আসা খাবারই খাচ্ছেন তাঁরা। তবে এসএসএফ সদস্যরা আগে তা পরখ করছেন। অনেকে এমনি দেখা করতে আসছেন, কিন্তু নিরাপত্তার কারণে পারছেন না।’
ঢাকা মহানগর পুলিশের ক্যান্টনমেন্ট জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) খন্দকার রেজাউল হাসান জানান, পুলিশ অর্ডার ম্যানেজমেন্ট থেকে প্রতিদিন দুই পালায় পুলিশ সদস্যরা বাড়ির সামনে নিরাপত্তায় থাকছেন। এ ছাড়া টহল দিচ্ছে বিভাগীয় ও থানার টহল দল।
কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, ২৪ এপ্রিল থেকেই কিশোরগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকার নেতারা সাবেক রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করতে আসছেন। তবে যিনি অনুমতি পাচ্ছেন, তিনি ভেতরে যাচ্ছেন। মঙ্গলবার ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম এসেছিলেন।
শেষজীবন কেমন কাটাবেন? বঙ্গভবন থেকে বিদায় নেওয়ার সময় আবদুল হামিদ সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘আমি তো এখন রিটায়ার্ড হয়ে গেছি। দোজ হু আর টায়ার্ড, দে গো ফর রিটায়ার্ড।’
অনেক সময় বলেছি, ‘আমি বন্দিজীবনে আছি। এর থেকে আমি মুক্তি পাচ্ছি। এখন সাধারণ নাগরিক হিসেবে স্বাচ্ছন্দ্যে চলাফেরা করতে পারব। এটাই আমার সবচেয়ে বড় আনন্দ।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪