কামাল হোসেন, কয়রা
কয়রা সদর থেকে কাশির হাটখোলা খেয়াঘাট পর্যন্ত ৯ কিলোমিটার রাস্তা দিয়ে চলতে হয় নাক-মুখ ঢেকে। রাস্তা দিয়ে মোটরসাইকেল, ইঞ্জিন ভ্যান ও ট্রলি চলাচল করলে ধুলোয় একাকার হয়ে যায়। কিছুই দেখা যায় না। ভাঙাচোরা সড়কে ঝাঁকুনি সহ্য করে গন্তব্যে যেতে হয় লোকজনকে।
কাশিরহাট সড়কের পাশের বাসিন্দারা বলেছেন, যানবাহন চলার সময় দরজা-জানালা বন্ধ করেও ঘরে থাকা যায় না। তখন নাকেমুখে কাপড় গুঁজে দিয়ে থাকতে হয়। গাড়ির শব্দ শুনলে ঘরের ফাঁকা জায়গায় চলে যেতে হয়। অবস্থা বর্তমানে এতটাই শোচনীয় রূপ নিয়েছে যে সড়কের অবস্থা দেখে বোঝার উপায় নেই এতে একসময় পিচ ঢালাই ছিল। ভাঙাচোরা সড়কে ঝাঁকুনি মোকাবিলা করে গন্তব্যে যেতে হয়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কয়রা উপজেলা সদর হতে বেদকাশী কাছারীবাড়ি হয়ে কাশির হাটখোলা খেয়াঘাট পর্যন্ত সড়ক ও জনপথ বিভাগের এ রাস্তাটি প্রায় ৯ কিলোমিটার দীর্ঘ। সড়কটির পিচের আস্তরণ উঠে গেছে। ধুলাবালু উড়ছে চারদিকে। আশপাশের ঘর-বাড়ি, দোকান আর গাছপালাও লাল ধুলায় ছেয়ে গেছে। সম্পূর্ণ রাস্তাজুড়ে ছোট বড় গর্ত। সড়কের বেশির ভাগ জায়গায় গর্তের গভীরতা এত বড় যে ছোট-বড় যেকোনো ধরনের গাড়ি উল্টে যেতে পারে যেকোনো সময়। দুর্ঘটনার ভয়ে যানবাহন ধীরে ধীরে যাতায়াত করছে।
জনদুর্ভোগ দেখে স্থানীয়দের প্রশ্ন, রাস্তাটি সংস্কারের দায়িত্ব কার? অথচ কয়রা ও পার্শ্ববর্তী শ্যামনগর উপজেলার মানুষ কয়রা উপজেলা সদর ও খুলনা জেলা সদরে যাতায়াতের জন্য এটাই একমাত্র রাস্তা। দক্ষিণ বেদকাশী ও উত্তর বেদকাশীর পুলিশ ক্যাম্প, ফরেস্ট অফিস, কাস্টমস অফিস, ওয়াপদা অফিসে যাতায়াতেও এটাই একমাত্র রাস্তা। প্রতিদিন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছোট-ছোট ছেলে-মেয়েরা এ পথ দিয়ে স্কুলে যাতায়াত করে।
এ ছাড়া প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ এ পথ দিয়ে উপজেলা সদর তথা জেলা সদর খুলনায় যাতায়াত করে। গুরুত্বপূর্ণ এ রাস্তাটি গত বর্ষাকাল শুরুর আগে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ মেরামতের উদ্যোগ নিলেও শেষ পর্যন্ত মেরামত কাজে হাত দেওয়া সম্ভব হয়নি। ফলে উত্তর ও দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের ৫০ হাজার মানুষ রাস্তাটি নিয়ে উদ্বিগ্ন।
কয়রা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলাম রাস্তাটির সংস্কার জরুরি উল্লেখ করে বলেন, এই রাস্তার টেন্ডার ও ওয়ার্কঅর্ডার সম্পন্ন হয়েছিল। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজও শুরু করেছিল। কিন্তু ঘূর্ণিঝড় আম্পানের কারণে সবকিছু আবার নষ্ট হয়ে যায়। পুনরায় রাস্তার কাজটি শুরু করার জন্য বরাদ্দ চেয়ে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
কয়রা সদর থেকে কাশির হাটখোলা খেয়াঘাট পর্যন্ত ৯ কিলোমিটার রাস্তা দিয়ে চলতে হয় নাক-মুখ ঢেকে। রাস্তা দিয়ে মোটরসাইকেল, ইঞ্জিন ভ্যান ও ট্রলি চলাচল করলে ধুলোয় একাকার হয়ে যায়। কিছুই দেখা যায় না। ভাঙাচোরা সড়কে ঝাঁকুনি সহ্য করে গন্তব্যে যেতে হয় লোকজনকে।
কাশিরহাট সড়কের পাশের বাসিন্দারা বলেছেন, যানবাহন চলার সময় দরজা-জানালা বন্ধ করেও ঘরে থাকা যায় না। তখন নাকেমুখে কাপড় গুঁজে দিয়ে থাকতে হয়। গাড়ির শব্দ শুনলে ঘরের ফাঁকা জায়গায় চলে যেতে হয়। অবস্থা বর্তমানে এতটাই শোচনীয় রূপ নিয়েছে যে সড়কের অবস্থা দেখে বোঝার উপায় নেই এতে একসময় পিচ ঢালাই ছিল। ভাঙাচোরা সড়কে ঝাঁকুনি মোকাবিলা করে গন্তব্যে যেতে হয়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কয়রা উপজেলা সদর হতে বেদকাশী কাছারীবাড়ি হয়ে কাশির হাটখোলা খেয়াঘাট পর্যন্ত সড়ক ও জনপথ বিভাগের এ রাস্তাটি প্রায় ৯ কিলোমিটার দীর্ঘ। সড়কটির পিচের আস্তরণ উঠে গেছে। ধুলাবালু উড়ছে চারদিকে। আশপাশের ঘর-বাড়ি, দোকান আর গাছপালাও লাল ধুলায় ছেয়ে গেছে। সম্পূর্ণ রাস্তাজুড়ে ছোট বড় গর্ত। সড়কের বেশির ভাগ জায়গায় গর্তের গভীরতা এত বড় যে ছোট-বড় যেকোনো ধরনের গাড়ি উল্টে যেতে পারে যেকোনো সময়। দুর্ঘটনার ভয়ে যানবাহন ধীরে ধীরে যাতায়াত করছে।
জনদুর্ভোগ দেখে স্থানীয়দের প্রশ্ন, রাস্তাটি সংস্কারের দায়িত্ব কার? অথচ কয়রা ও পার্শ্ববর্তী শ্যামনগর উপজেলার মানুষ কয়রা উপজেলা সদর ও খুলনা জেলা সদরে যাতায়াতের জন্য এটাই একমাত্র রাস্তা। দক্ষিণ বেদকাশী ও উত্তর বেদকাশীর পুলিশ ক্যাম্প, ফরেস্ট অফিস, কাস্টমস অফিস, ওয়াপদা অফিসে যাতায়াতেও এটাই একমাত্র রাস্তা। প্রতিদিন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছোট-ছোট ছেলে-মেয়েরা এ পথ দিয়ে স্কুলে যাতায়াত করে।
এ ছাড়া প্রতিদিন কয়েক হাজার মানুষ এ পথ দিয়ে উপজেলা সদর তথা জেলা সদর খুলনায় যাতায়াত করে। গুরুত্বপূর্ণ এ রাস্তাটি গত বর্ষাকাল শুরুর আগে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ মেরামতের উদ্যোগ নিলেও শেষ পর্যন্ত মেরামত কাজে হাত দেওয়া সম্ভব হয়নি। ফলে উত্তর ও দক্ষিণ বেদকাশি ইউনিয়নের ৫০ হাজার মানুষ রাস্তাটি নিয়ে উদ্বিগ্ন।
কয়রা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম শফিকুল ইসলাম রাস্তাটির সংস্কার জরুরি উল্লেখ করে বলেন, এই রাস্তার টেন্ডার ও ওয়ার্কঅর্ডার সম্পন্ন হয়েছিল। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজও শুরু করেছিল। কিন্তু ঘূর্ণিঝড় আম্পানের কারণে সবকিছু আবার নষ্ট হয়ে যায়। পুনরায় রাস্তার কাজটি শুরু করার জন্য বরাদ্দ চেয়ে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৯ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪