টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার কুশলী ইউনিয়নের লস্করডাঙ্গায় স্লুইচ গেট না থাকায় বছরের ১১ মাস জলাবদ্ধ থাকে ৩০০ বিঘা ফসলি জমি।
এতে ২০০ কৃষক চাষাবাদ করতে পারছেন না তাঁদের জমি। আবার যেটুকু জমিতে চাষাবাদ হয় সেই উৎপাদিত ফসলও নষ্ট হয়ে যায় জোয়ারের পানিতে। তাই সারা বছরই অর্থাভাবে দিনাতিপাত করতে হয় লস্করডাঙ্গা গ্রামের কৃষকদের।
কৃষকদের দাবি, এসব জমির পাশ দিয়ে প্রবাহিত খালে স্লুইচ গেট নির্মিত হলে কৃষকের ফসল রক্ষা পাবে। সেই সঙ্গে সারা বছর বিভিন্ন ফসলের আবাদ করে তাঁরা নিজেদের সুদিন ফেরাতে পারবেন।
টুঙ্গিপাড়া উপজেলার লস্করডাঙ্গা গ্রামের কৃষক হারেস ফকির, মিরাজ লস্কর, বেলায়েত হোসেন, হাসান গাজীসহ আরও অনেকে বলেন, ‘লস্করডাঙ্গায় প্রায় ১ হাজার বিঘা আছে। এর মধ্যে ৩০০ বিঘা জমি ১১ মাস জলাবদ্ধ থাকে। জোয়ারের পানি ও লবণ পানি ওঠে এসব জমিতে। আবার ধান কাটার সময় কোমর সমান পানি থাকে। তখন আমাদের দুর্ভোগ বেড়ে যায়।’
‘আমরা মাঝে মাঝে মাটি দিয়ে অস্থায়ী বাঁধ তৈরি করি। কিন্তু জোয়ারের চাপে সেসব বাঁধ ভেঙে যায়। বছরের ১০ থেকে ১১ মাস পানিবন্দী হয়ে থাকে ৩০০ বিঘা জমি। লস্কর ডাঙ্গার পাশে প্রবাহিত খালের সঙ্গে বর্নি বাঁওড়ের সংযোগ রয়েছে। এ কারণে শীত মৌসুমে জোয়ারের পানি জমিতে চলে আসে।’
এই কৃষক আরও বলেন, ‘এ ছাড়া মার্চ-এপ্রিলের দিকে লবণাক্ত পানি জমিতে ঢুকলে ফসল নষ্ট হয়। এতে আমাদের ব্যাপক ক্ষতি হয়। তাই এ খালে একটি স্লুইচ গেট করে দিলে আমাদের এ সমস্যা নিরসন হবে। ধানসহ অন্যান্য ফসল উৎপাদন করে আমরা ভালো থাকতে পারব।’
কুশলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন গাজী বলেন, ‘একটি স্লুইচ গেটের অভাবে কৃষকের চাষাবাদ ব্যাহত হচ্ছে। প্রতিবছর অন্তত ১ হাজার মণ ধান পানিতে ডুবে নষ্ট হয়। এতে কৃষকের অভাব অনটন লেগেই রয়েছে। এখানে একটি স্লুইচ গেট নির্মাণ করে জোয়ারের লবণ পানি প্রবেশ বন্ধ করতে হবে। তাই পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছে স্লুইচ গেট নির্মাণের দাবি জানাই।’
টুঙ্গিপাড়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী রাশেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এলাকাবাসী স্লুইচ গেটের দাবি করছেন। সরেজমিনে সুইচ গেট নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাই করব। তারপর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রস্তাব পাঠিয়ে আমি এটি বাস্তবায়নের চেষ্টা করব।’
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার কুশলী ইউনিয়নের লস্করডাঙ্গায় স্লুইচ গেট না থাকায় বছরের ১১ মাস জলাবদ্ধ থাকে ৩০০ বিঘা ফসলি জমি।
এতে ২০০ কৃষক চাষাবাদ করতে পারছেন না তাঁদের জমি। আবার যেটুকু জমিতে চাষাবাদ হয় সেই উৎপাদিত ফসলও নষ্ট হয়ে যায় জোয়ারের পানিতে। তাই সারা বছরই অর্থাভাবে দিনাতিপাত করতে হয় লস্করডাঙ্গা গ্রামের কৃষকদের।
কৃষকদের দাবি, এসব জমির পাশ দিয়ে প্রবাহিত খালে স্লুইচ গেট নির্মিত হলে কৃষকের ফসল রক্ষা পাবে। সেই সঙ্গে সারা বছর বিভিন্ন ফসলের আবাদ করে তাঁরা নিজেদের সুদিন ফেরাতে পারবেন।
টুঙ্গিপাড়া উপজেলার লস্করডাঙ্গা গ্রামের কৃষক হারেস ফকির, মিরাজ লস্কর, বেলায়েত হোসেন, হাসান গাজীসহ আরও অনেকে বলেন, ‘লস্করডাঙ্গায় প্রায় ১ হাজার বিঘা আছে। এর মধ্যে ৩০০ বিঘা জমি ১১ মাস জলাবদ্ধ থাকে। জোয়ারের পানি ও লবণ পানি ওঠে এসব জমিতে। আবার ধান কাটার সময় কোমর সমান পানি থাকে। তখন আমাদের দুর্ভোগ বেড়ে যায়।’
‘আমরা মাঝে মাঝে মাটি দিয়ে অস্থায়ী বাঁধ তৈরি করি। কিন্তু জোয়ারের চাপে সেসব বাঁধ ভেঙে যায়। বছরের ১০ থেকে ১১ মাস পানিবন্দী হয়ে থাকে ৩০০ বিঘা জমি। লস্কর ডাঙ্গার পাশে প্রবাহিত খালের সঙ্গে বর্নি বাঁওড়ের সংযোগ রয়েছে। এ কারণে শীত মৌসুমে জোয়ারের পানি জমিতে চলে আসে।’
এই কৃষক আরও বলেন, ‘এ ছাড়া মার্চ-এপ্রিলের দিকে লবণাক্ত পানি জমিতে ঢুকলে ফসল নষ্ট হয়। এতে আমাদের ব্যাপক ক্ষতি হয়। তাই এ খালে একটি স্লুইচ গেট করে দিলে আমাদের এ সমস্যা নিরসন হবে। ধানসহ অন্যান্য ফসল উৎপাদন করে আমরা ভালো থাকতে পারব।’
কুশলী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামাল হোসেন গাজী বলেন, ‘একটি স্লুইচ গেটের অভাবে কৃষকের চাষাবাদ ব্যাহত হচ্ছে। প্রতিবছর অন্তত ১ হাজার মণ ধান পানিতে ডুবে নষ্ট হয়। এতে কৃষকের অভাব অনটন লেগেই রয়েছে। এখানে একটি স্লুইচ গেট নির্মাণ করে জোয়ারের লবণ পানি প্রবেশ বন্ধ করতে হবে। তাই পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছে স্লুইচ গেট নির্মাণের দাবি জানাই।’
টুঙ্গিপাড়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী রাশেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এলাকাবাসী স্লুইচ গেটের দাবি করছেন। সরেজমিনে সুইচ গেট নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাই করব। তারপর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রস্তাব পাঠিয়ে আমি এটি বাস্তবায়নের চেষ্টা করব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৭ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪