নাঈমুল হাসান, টঙ্গী (গাজীপুর)
গাজীপুরের টঙ্গী-কালীগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কের পাশেই ময়লা ফেলছে সিটি করপোরেশন। সেই ময়লা পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। এতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে স্থানীয় এলাকাবাসী ও পথচারীদের।
এদিকে ময়লা-আবর্জনা অন্যত্র সরিয়ে না নেওয়ায় তা এ সড়কে এসে পড়ছে। এতে সড়কটি সরু হয়ে যাচ্ছে। ফলে যেকোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন ভুক্তভোগীরা।
অন্যদিকে ময়লার স্তূপের কারণে জন্ম নিচ্ছে মশা-মাছিসহ রোগজীবাণু।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ময়লা ফেলার নির্দিষ্ট কোনো স্থান না থাকায় গাজীপুর মহাসড়কের কয়েকটি ওয়ার্ডের বাসাবাড়ির ময়লা-আবর্জনা সংগ্রহ করে টঙ্গী-কালীগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কের পাশে ফেলা হচ্ছে। সেই ময়লা নিয়মিত সরিয়ে না নেওয়ায় তা ফুটপাত পেরিয়ে সড়কে এসে পড়েছে। ময়লার এ স্তূপের পাশেই রয়েছে ওষুধ কারখানা, আঞ্চলিক কর কমিশনারের কার্যালয় ও সমাজসেবা অধিদপ্তর। ফলে প্রতিদিন এ সড়কে চলাচল করা পোশাকশ্রমিক, ওষুধ কারখানার কর্মকর্তা-কর্মচারী ও পথচারীদের পোহাতে হচ্ছে দুর্ভোগ। এই সড়কে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার উড়ালসেতু ও টঙ্গী রেলস্টেশনে যেতে হয়। সিটি করপোরেশনের প্রয়োজনীয় নজরদারি না থাকায় দুর্ভোগ কাটছে না।
ডা. আসাদুজ্জামান লাজিজ নগরীর গাজীবাড়ি এলাকার বাসিন্দা। তিনি বলেন, ‘দুর্গন্ধে এ সড়কের এক পাশ দিয়ে চলাচল করা দুরূহ হয়ে পড়েছে। নিয়মিত ময়লা পরিষ্কার না করায় তা পচে আশপাশে বহু দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। সামান্য বৃষ্টি হলে ভোগান্তি আরও বাড়ে। এ সমস্যার সমাধানে সিটি করপোরেশনও কোনো উদ্যোগ নেয় না।’
বাসচালক মিজান বলেন, ‘টঙ্গী থেকে কালীগঞ্জ যেতে ওই ময়লার স্তূপের পাশেই বাস কাউন্টার। যাত্রীরা টিকিট সংগ্রহ করে ময়লা-আবর্জনার স্তূপের পাশ থেকে বাসে ওঠেন। আমাদেরও বাস থামিয়ে যাত্রী ওঠানামা করাতে হয়। এতে যাত্রীদের দুর্ভোগে পড়তে হয়। আর ময়লা সড়কে এসে পড়েছে। এতে সড়ক সরু হয়ে যাচ্ছে। অন্য যানবাহনকে সাইড দিতে গিয়ে যেকোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।’
এ বিষয়ে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৫৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল হাসেম বলেন, ‘আমার ওয়ার্ডের ময়লা ওইখানে ফেলা হয় না।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৫৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল হাসান বলেন, ‘ময়লা ফেলার জন্য নির্দিষ্ট স্থান না থাকায় সড়কের পাশেই তা জমিয়ে রাখেন সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা। রাতে আবর্জনা তুলে নিয়ে ময়লা ফেলার নির্দিষ্ট স্থানে রাখা হয়।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সহকারী প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মো. আরিফুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের নির্দিষ্ট কোনো জায়গা না থাকায় ওইখানে ময়লা ফেলতে হচ্ছে। তবে অস্থায়ীভাবে সড়কের পাশে ময়লা ফেলা হয়।’
গাজীপুরের টঙ্গী-কালীগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কের পাশেই ময়লা ফেলছে সিটি করপোরেশন। সেই ময়লা পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। এতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে স্থানীয় এলাকাবাসী ও পথচারীদের।
এদিকে ময়লা-আবর্জনা অন্যত্র সরিয়ে না নেওয়ায় তা এ সড়কে এসে পড়ছে। এতে সড়কটি সরু হয়ে যাচ্ছে। ফলে যেকোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন ভুক্তভোগীরা।
অন্যদিকে ময়লার স্তূপের কারণে জন্ম নিচ্ছে মশা-মাছিসহ রোগজীবাণু।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ময়লা ফেলার নির্দিষ্ট কোনো স্থান না থাকায় গাজীপুর মহাসড়কের কয়েকটি ওয়ার্ডের বাসাবাড়ির ময়লা-আবর্জনা সংগ্রহ করে টঙ্গী-কালীগঞ্জ আঞ্চলিক সড়কের পাশে ফেলা হচ্ছে। সেই ময়লা নিয়মিত সরিয়ে না নেওয়ায় তা ফুটপাত পেরিয়ে সড়কে এসে পড়েছে। ময়লার এ স্তূপের পাশেই রয়েছে ওষুধ কারখানা, আঞ্চলিক কর কমিশনারের কার্যালয় ও সমাজসেবা অধিদপ্তর। ফলে প্রতিদিন এ সড়কে চলাচল করা পোশাকশ্রমিক, ওষুধ কারখানার কর্মকর্তা-কর্মচারী ও পথচারীদের পোহাতে হচ্ছে দুর্ভোগ। এই সড়কে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার উড়ালসেতু ও টঙ্গী রেলস্টেশনে যেতে হয়। সিটি করপোরেশনের প্রয়োজনীয় নজরদারি না থাকায় দুর্ভোগ কাটছে না।
ডা. আসাদুজ্জামান লাজিজ নগরীর গাজীবাড়ি এলাকার বাসিন্দা। তিনি বলেন, ‘দুর্গন্ধে এ সড়কের এক পাশ দিয়ে চলাচল করা দুরূহ হয়ে পড়েছে। নিয়মিত ময়লা পরিষ্কার না করায় তা পচে আশপাশে বহু দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। সামান্য বৃষ্টি হলে ভোগান্তি আরও বাড়ে। এ সমস্যার সমাধানে সিটি করপোরেশনও কোনো উদ্যোগ নেয় না।’
বাসচালক মিজান বলেন, ‘টঙ্গী থেকে কালীগঞ্জ যেতে ওই ময়লার স্তূপের পাশেই বাস কাউন্টার। যাত্রীরা টিকিট সংগ্রহ করে ময়লা-আবর্জনার স্তূপের পাশ থেকে বাসে ওঠেন। আমাদেরও বাস থামিয়ে যাত্রী ওঠানামা করাতে হয়। এতে যাত্রীদের দুর্ভোগে পড়তে হয়। আর ময়লা সড়কে এসে পড়েছে। এতে সড়ক সরু হয়ে যাচ্ছে। অন্য যানবাহনকে সাইড দিতে গিয়ে যেকোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।’
এ বিষয়ে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৫৫ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল হাসেম বলেন, ‘আমার ওয়ার্ডের ময়লা ওইখানে ফেলা হয় না।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৫৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আবুল হাসান বলেন, ‘ময়লা ফেলার জন্য নির্দিষ্ট স্থান না থাকায় সড়কের পাশেই তা জমিয়ে রাখেন সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা। রাতে আবর্জনা তুলে নিয়ে ময়লা ফেলার নির্দিষ্ট স্থানে রাখা হয়।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সহকারী প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মো. আরিফুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের নির্দিষ্ট কোনো জায়গা না থাকায় ওইখানে ময়লা ফেলতে হচ্ছে। তবে অস্থায়ীভাবে সড়কের পাশে ময়লা ফেলা হয়।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪