ফারিয়া এজাজ
রান্না থেকে শুরু করে খাবার খাওয়া—সব জায়গাতেই নানা চামচের রয়েছে নানা ব্যবহার। ইতিহাসের আদিকাল থেকে চামচের ব্যবহার চলে আসছে। কিন্তু বর্তমান সময়ের মতো চামচগুলো প্লাস্টিক, স্টেইনলেস স্টিল বা কাচের মতো উপাদানে সীমাবদ্ধ ছিল না। প্রাচীন মিসর, চীন এবং পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় হাতির দাঁত, হাড়, ব্রোঞ্জ, রুপা, স্লেট পাথর ইত্যাদি দিয়ে চামচ বানানো হতো। সে সময় অবশ্য অনেক জায়গায় চামচটা এখনকার মতো দৈনন্দিনভাবে খাবার খাওয়া কিংবা রান্নার কাজে ব্যবহার হতো না। এটি ছিল বিলাসিতার বস্তু। তাই হয়তো ‘সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মানো’র প্রবাদ প্রচলিত আছে।
বিভিন্ন চামচের আছে বিভিন্ন ব্যবহার।
ড্রিংক ও পিকলস স্পুন
আমরা যেকোনো চামচ দিয়ে শরবত গুলিয়ে ফেলি। কিন্তু এর জন্যও রয়েছে আলাদা ড্রিংক স্পুন। সরু, চিকন হাতা আর মাথার দিকটায় ছোট গোলাকার আকারের এই চামচগুলো গ্লাসের চেয়ে লম্বা হয়, যেন সহজেই চামচটি দিয়ে শরবত গুলিয়ে নেওয়া যায়। এই চামচগুলো আবার আচার তোলার জন্যও ব্যবহার করতে পারেন।
ফরসেপ বা চিমটা এবং টং
মিষ্টি, রোস্ট, পরোটা, লুচি এ-জাতীয় খাবারগুলো তোলার জন্য ফরসেপ বা চিমটা ব্যবহার করা হয়। এগুলো দিয়ে একটি একটি করে খুব সুন্দরভাবে খাবারগুলো তুলে ফেলা যায়। টং একধরনের চামচ, যা চিকেন রোস্ট পরিবেশনে ব্যবহৃত হয়।
কাঁটাচামচ
কাঁটার সংখ্যার ওপর নির্ভর করে যে কাঁটাচামচটি কোন কাজে ব্যবহার করা হবে। তিন বা চার কাঁটার চামচগুলোকে বলা হয় ডেজার্ট ফর্ক। মিষ্টি খাওয়ার সময় এ চামচটি ব্যবহার করতে পারেন। দুই বা তিন কাঁটার চামচগুলো সালাদ ও ফল খাওয়ার জন্য। মাঝারি আকারের কাঁটা চামচগুলো টেবিল স্পুনের পাশাপাশি মূল খাবার খাওয়ার সময় ব্যবহার করা হয়।
স্যুপ স্পুন
স্যুপ স্পুন সাধারণত স্টেইনলেস স্টিল ও পাইরেক্স—এই দুই ধরনের উপাদানে তৈরি হয়ে থাকে। পাইরেক্সের স্যুপ স্পুনগুলো একই ধাঁচের হয়ে থাকে। তবে স্টেইনলেস স্টিলের যে চামচগুলোর মাথা গোল, সেগুলো স্যুপের জন্য ব্যবহৃত হয়।
কারি ও রাইস স্পুন
টেবিল চামচের চেয়ে যে চামচটি আকারে একটু বড়, সেটি কারি চামচ। ভাত, খিচুড়ি, পোলাও, চায়নিজ রাইস এগুলো পরিবেশনের জন্য চওড়া ও ফ্ল্যাট চামচ ব্যবহার করা হয়।
চা-চামচ বা টি স্পুন
কাটলারি সেটের সবচেয়ে ছোট আকারের চামচটি হলো চা-চামচ। চা নাড়তে, চায়ে দুধ, চিনি নিতে এটি ব্যবহার হয়।
টেবিল স্পুন
মেইন কোর্স মেন্যু বা মূল খাবার খাওয়া হয় এই চামচ দিয়ে। এই চামচগুলো আকারে একটু বড় হয়ে থাকে।
ডেজার্ট স্পুন
ডেজার্ট স্পুন বা মিষ্টি খাওয়ার জন্য ব্যবহৃত চামচগুলো চা-চামচের চেয়ে আকারে একটু বড় হয়। তবে অনেকেই এই ডেজার্ট স্পুনকে চা-চামচ ভেবে ভুল করেন।
জীবনধারা সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
রান্না থেকে শুরু করে খাবার খাওয়া—সব জায়গাতেই নানা চামচের রয়েছে নানা ব্যবহার। ইতিহাসের আদিকাল থেকে চামচের ব্যবহার চলে আসছে। কিন্তু বর্তমান সময়ের মতো চামচগুলো প্লাস্টিক, স্টেইনলেস স্টিল বা কাচের মতো উপাদানে সীমাবদ্ধ ছিল না। প্রাচীন মিসর, চীন এবং পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় হাতির দাঁত, হাড়, ব্রোঞ্জ, রুপা, স্লেট পাথর ইত্যাদি দিয়ে চামচ বানানো হতো। সে সময় অবশ্য অনেক জায়গায় চামচটা এখনকার মতো দৈনন্দিনভাবে খাবার খাওয়া কিংবা রান্নার কাজে ব্যবহার হতো না। এটি ছিল বিলাসিতার বস্তু। তাই হয়তো ‘সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্মানো’র প্রবাদ প্রচলিত আছে।
বিভিন্ন চামচের আছে বিভিন্ন ব্যবহার।
ড্রিংক ও পিকলস স্পুন
আমরা যেকোনো চামচ দিয়ে শরবত গুলিয়ে ফেলি। কিন্তু এর জন্যও রয়েছে আলাদা ড্রিংক স্পুন। সরু, চিকন হাতা আর মাথার দিকটায় ছোট গোলাকার আকারের এই চামচগুলো গ্লাসের চেয়ে লম্বা হয়, যেন সহজেই চামচটি দিয়ে শরবত গুলিয়ে নেওয়া যায়। এই চামচগুলো আবার আচার তোলার জন্যও ব্যবহার করতে পারেন।
ফরসেপ বা চিমটা এবং টং
মিষ্টি, রোস্ট, পরোটা, লুচি এ-জাতীয় খাবারগুলো তোলার জন্য ফরসেপ বা চিমটা ব্যবহার করা হয়। এগুলো দিয়ে একটি একটি করে খুব সুন্দরভাবে খাবারগুলো তুলে ফেলা যায়। টং একধরনের চামচ, যা চিকেন রোস্ট পরিবেশনে ব্যবহৃত হয়।
কাঁটাচামচ
কাঁটার সংখ্যার ওপর নির্ভর করে যে কাঁটাচামচটি কোন কাজে ব্যবহার করা হবে। তিন বা চার কাঁটার চামচগুলোকে বলা হয় ডেজার্ট ফর্ক। মিষ্টি খাওয়ার সময় এ চামচটি ব্যবহার করতে পারেন। দুই বা তিন কাঁটার চামচগুলো সালাদ ও ফল খাওয়ার জন্য। মাঝারি আকারের কাঁটা চামচগুলো টেবিল স্পুনের পাশাপাশি মূল খাবার খাওয়ার সময় ব্যবহার করা হয়।
স্যুপ স্পুন
স্যুপ স্পুন সাধারণত স্টেইনলেস স্টিল ও পাইরেক্স—এই দুই ধরনের উপাদানে তৈরি হয়ে থাকে। পাইরেক্সের স্যুপ স্পুনগুলো একই ধাঁচের হয়ে থাকে। তবে স্টেইনলেস স্টিলের যে চামচগুলোর মাথা গোল, সেগুলো স্যুপের জন্য ব্যবহৃত হয়।
কারি ও রাইস স্পুন
টেবিল চামচের চেয়ে যে চামচটি আকারে একটু বড়, সেটি কারি চামচ। ভাত, খিচুড়ি, পোলাও, চায়নিজ রাইস এগুলো পরিবেশনের জন্য চওড়া ও ফ্ল্যাট চামচ ব্যবহার করা হয়।
চা-চামচ বা টি স্পুন
কাটলারি সেটের সবচেয়ে ছোট আকারের চামচটি হলো চা-চামচ। চা নাড়তে, চায়ে দুধ, চিনি নিতে এটি ব্যবহার হয়।
টেবিল স্পুন
মেইন কোর্স মেন্যু বা মূল খাবার খাওয়া হয় এই চামচ দিয়ে। এই চামচগুলো আকারে একটু বড় হয়ে থাকে।
ডেজার্ট স্পুন
ডেজার্ট স্পুন বা মিষ্টি খাওয়ার জন্য ব্যবহৃত চামচগুলো চা-চামচের চেয়ে আকারে একটু বড় হয়। তবে অনেকেই এই ডেজার্ট স্পুনকে চা-চামচ ভেবে ভুল করেন।
জীবনধারা সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪