নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনকে যিনি নিজের ক্যামেরায় বন্দী করেছিলেন, যাঁর হাত ধরে শুরু হয়েছিল নজরুল গবেষণা, সেই অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম চিরনিদ্রায় শায়িত হয়েছেন। গতকাল বুধবার বিকেলে আজিমপুর নতুন কবরস্থানে বাবা জুলফিকার আলির কবরে সমাহিত করা হয় তাঁকে।
এর আগে বাংলা একাডেমি ও শহীদ মিনারে জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মরদেহে শেষ শ্রদ্ধা জানান বিভিন্ন সংগঠন ও শ্রেণি-পেশার মানুষ। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে প্রথমেই রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের পক্ষে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর শ্রদ্ধা জানানো হয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে।
দেশের এই কৃতি সন্তানকে শ্রদ্ধা জানাতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে যান সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সারা জাকের, সাবেক তথ্য কমিশনার ও আজকের পত্রিকার সম্পাদক অধ্যাপক ড. গোলাম রহমানসহ বিশিষ্টজনেরা।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ওবায়দুল কাদের বলেন, বাঙালির অধিকার আদায়ের সংগ্রামে আত্মনিবেদিত ছিলেন অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।
মেয়র ফজলে নূর তাপস বলেন, ‘বাঙালি সম্প্রীতির ধারক ও বাহক ছিলেন অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। নজরুল গবেষণায় তিনি অসামান্য অবদান রেখেছেন। তাঁর বিদায় আমাদের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।’
রফিকুল ইসলামের ছেলে বর্ষণ ইসলাম বলেন, ‘আমরা আব্বুকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আব্বু দেশেই থাকতে চেয়েছেন। তাই আমরা তাঁকে বিদেশে নিতে পারিনি।’
পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে তাঁকে শ্রদ্ধা জানান বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, সাংসদ আসাদুজ্জামান নূরসহ অনেকে।
এ সময় আসাদুজ্জামান নূর বলেন, অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস তাঁর ক্যামেরায় বন্দী করেছিলেন। নজরুল গবেষণা শুরু করেছিলেন তিনি। সারাটা জীবন তিনি কাজ করে গেছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা নামাজ শেষে আজিমপুর কবরস্থানে বাবার কবরে জাতীয় এই অধ্যাপককে সমাহিত করা হয়।
জাতীয় অধ্যাপক একুশে পদক ও স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি রফিকুল ইসলাম গত মঙ্গলবার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর।
বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনকে যিনি নিজের ক্যামেরায় বন্দী করেছিলেন, যাঁর হাত ধরে শুরু হয়েছিল নজরুল গবেষণা, সেই অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম চিরনিদ্রায় শায়িত হয়েছেন। গতকাল বুধবার বিকেলে আজিমপুর নতুন কবরস্থানে বাবা জুলফিকার আলির কবরে সমাহিত করা হয় তাঁকে।
এর আগে বাংলা একাডেমি ও শহীদ মিনারে জাতীয় অধ্যাপক রফিকুল ইসলামের মরদেহে শেষ শ্রদ্ধা জানান বিভিন্ন সংগঠন ও শ্রেণি-পেশার মানুষ। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে প্রথমেই রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের পক্ষে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর শ্রদ্ধা জানানো হয় প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে।
দেশের এই কৃতি সন্তানকে শ্রদ্ধা জানাতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে যান সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব সারা জাকের, সাবেক তথ্য কমিশনার ও আজকের পত্রিকার সম্পাদক অধ্যাপক ড. গোলাম রহমানসহ বিশিষ্টজনেরা।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ওবায়দুল কাদের বলেন, বাঙালির অধিকার আদায়ের সংগ্রামে আত্মনিবেদিত ছিলেন অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।
মেয়র ফজলে নূর তাপস বলেন, ‘বাঙালি সম্প্রীতির ধারক ও বাহক ছিলেন অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম। নজরুল গবেষণায় তিনি অসামান্য অবদান রেখেছেন। তাঁর বিদায় আমাদের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।’
রফিকুল ইসলামের ছেলে বর্ষণ ইসলাম বলেন, ‘আমরা আব্বুকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আব্বু দেশেই থাকতে চেয়েছেন। তাই আমরা তাঁকে বিদেশে নিতে পারিনি।’
পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে তাঁকে শ্রদ্ধা জানান বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, সাংসদ আসাদুজ্জামান নূরসহ অনেকে।
এ সময় আসাদুজ্জামান নূর বলেন, অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস তাঁর ক্যামেরায় বন্দী করেছিলেন। নজরুল গবেষণা শুরু করেছিলেন তিনি। সারাটা জীবন তিনি কাজ করে গেছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা নামাজ শেষে আজিমপুর কবরস্থানে বাবার কবরে জাতীয় এই অধ্যাপককে সমাহিত করা হয়।
জাতীয় অধ্যাপক একুশে পদক ও স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি রফিকুল ইসলাম গত মঙ্গলবার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪