নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণে মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে এখানে প্রায় এক হাজার গাছ লাগানোর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সরকার।
উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (তৃতীয় পর্যায়) প্রকল্পের পরিচালক ও সরকারের যুগ্মসচিব মো. হাবিবুল ইসলাম আজ শনিবার গণমাধ্যমকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানান।
মো. হাবিবুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধের সত্য ইতিহাস ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ও বিশ্ববাসীর নিকট তুলে ধরার উদ্দেশ্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতায় ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এরইমধ্যেই শিখাচিরন্তন, স্বাধীনতা স্তম্ভ ও ভুগর্ভস্থ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর প্রভৃতি নির্মাণ করা হয়েছে।’
যুগ্মসচিব বলেন, বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ভবঘুরে ও নানা রকমের মতলববাজ লোকের আনাগোনা। আমরা চাচ্ছি একটা মাস্টারপ্ল্যানের মাধ্যমে পুরো উদ্যানটাকে একটা আন্তর্জাতিক মানের করে গড়ে তুলতে। যেখানে পাকিস্তানি শাসনবিরোধী ২৩ বছরের মুক্তিসংগ্রাম ও ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্বলিত ভাস্কর্য স্থাপন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের স্থানে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপন, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের স্থানে ভাস্কর্য স্থাপন, ইন্দিরা মঞ্চ নির্মাণ, ওয়াটার বডি ও ফাউন্টেইন নির্মাণ, ভূগর্ভস্থ ৫০০ গাড়ীর কার পার্কিং ও শিশু পার্ক নির্মাণসহ বিভিন্ন নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে।
উদ্যানের গাছ কাটা প্রসঙ্গে যুগ্মসচিব বলেন, এগুলো বাস্তবায়ন করতে গিয়ে উদ্যানের কিছু গাছ কাটা নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে এ সকল কার্যক্রমগুলোর বিষয়ে খন্ডিত তথ্য প্রচারিত হওয়ায় অনেকের মাঝে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হচ্ছে, আগামী বর্ষা মৌসুমে প্রায় এক হাজার গাছ লাগানো হবে। সারা বছর যাতে উদ্যানের কোন না কোন গাছে ফুল থাকে, মানুষ এখানে প্রবেশ করে যাতে একটা আমেজ পায়।
মো. হাবিবুল ইসলাম বলেন, রেসকোর্স ময়দানে প্রথম গাছ লাগিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এটিকে উদ্যান বানিয়েছেন। ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের স্থান ও পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সারেন্ডার করবার স্মৃতি মুছে ফেলার উদ্দেশ্যে জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে রাষ্ট্রপতি হয়ে এই উদ্যানের ১৫ একর জায়গা জুড়ে ১৯৭৯ সালে শিশু পার্ক নির্মাণ করেন। পরিবেশবাদীরা তখন প্রশ্ন তোলেনি কেন?
যুগ্মসচিব বলেন, ‘একটা কথা বারবার বলা হচ্ছে যে এখানে খাবারের দোকান করা হচ্ছে। এখানে ভাতের দোকান হচ্ছে না। উদ্যানে ঘুরতে আসাদের জন্য প্রয়োজনীয় সাতটি ফুডকর্ণার হচ্ছে।
ঢাকা: রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণে মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে এখানে প্রায় এক হাজার গাছ লাগানোর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সরকার।
উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ নির্মাণ (তৃতীয় পর্যায়) প্রকল্পের পরিচালক ও সরকারের যুগ্মসচিব মো. হাবিবুল ইসলাম আজ শনিবার গণমাধ্যমকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানান।
মো. হাবিবুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধের সত্য ইতিহাস ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ও বিশ্ববাসীর নিকট তুলে ধরার উদ্দেশ্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আওতায় ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এরইমধ্যেই শিখাচিরন্তন, স্বাধীনতা স্তম্ভ ও ভুগর্ভস্থ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর প্রভৃতি নির্মাণ করা হয়েছে।’
যুগ্মসচিব বলেন, বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ভবঘুরে ও নানা রকমের মতলববাজ লোকের আনাগোনা। আমরা চাচ্ছি একটা মাস্টারপ্ল্যানের মাধ্যমে পুরো উদ্যানটাকে একটা আন্তর্জাতিক মানের করে গড়ে তুলতে। যেখানে পাকিস্তানি শাসনবিরোধী ২৩ বছরের মুক্তিসংগ্রাম ও ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্বলিত ভাস্কর্য স্থাপন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের স্থানে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপন, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের স্থানে ভাস্কর্য স্থাপন, ইন্দিরা মঞ্চ নির্মাণ, ওয়াটার বডি ও ফাউন্টেইন নির্মাণ, ভূগর্ভস্থ ৫০০ গাড়ীর কার পার্কিং ও শিশু পার্ক নির্মাণসহ বিভিন্ন নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে।
উদ্যানের গাছ কাটা প্রসঙ্গে যুগ্মসচিব বলেন, এগুলো বাস্তবায়ন করতে গিয়ে উদ্যানের কিছু গাছ কাটা নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে এ সকল কার্যক্রমগুলোর বিষয়ে খন্ডিত তথ্য প্রচারিত হওয়ায় অনেকের মাঝে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হচ্ছে, আগামী বর্ষা মৌসুমে প্রায় এক হাজার গাছ লাগানো হবে। সারা বছর যাতে উদ্যানের কোন না কোন গাছে ফুল থাকে, মানুষ এখানে প্রবেশ করে যাতে একটা আমেজ পায়।
মো. হাবিবুল ইসলাম বলেন, রেসকোর্স ময়দানে প্রথম গাছ লাগিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এটিকে উদ্যান বানিয়েছেন। ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের স্থান ও পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সারেন্ডার করবার স্মৃতি মুছে ফেলার উদ্দেশ্যে জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে রাষ্ট্রপতি হয়ে এই উদ্যানের ১৫ একর জায়গা জুড়ে ১৯৭৯ সালে শিশু পার্ক নির্মাণ করেন। পরিবেশবাদীরা তখন প্রশ্ন তোলেনি কেন?
যুগ্মসচিব বলেন, ‘একটা কথা বারবার বলা হচ্ছে যে এখানে খাবারের দোকান করা হচ্ছে। এখানে ভাতের দোকান হচ্ছে না। উদ্যানে ঘুরতে আসাদের জন্য প্রয়োজনীয় সাতটি ফুডকর্ণার হচ্ছে।
আজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ মেঘলা থাকলেও এ এলাকর আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ বুধবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেবায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ারের আজ বুধবার সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ৮৬। আইকিউ এয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের করা দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান ১৩তম।
১৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ‘নদীমাতৃক দেশ’ হলেও বেশির ভাগ নদ-নদীর উৎপত্তি দেশের বাইরে। বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত নদ-নদীগুলোর ৮০ শতাংশ উৎপত্তি হয়েছে প্রতিবেশী কোনো দেশ থেকে; বিশেষ করে ভারত থেকে। এ কারণে পানির প্রবাহ ও প্রাপ্যতা বাংলাদেশের জন্য হয়ে উঠেছে এক জটিল ও ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়।
২ দিন আগেসুন্দরবনে বেড়েছে বাঘের সংখ্যা। তবে এখনো তাদের অস্তিত্ব ঝুঁকিতে রয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তন, খাদ্য কমে যাওয়া, শিকারিদের অপতৎপরতা ও যথাযথ সুরক্ষা না থাকায় এমন পরিস্থিতি বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
২ দিন আগে