অনলাইন ডেস্ক
দেশের ৫৩ জেলায় বইছে দাবদাহ। চৈত্রের শেষে প্রচণ্ড গরমে নাকাল অবস্থা দেশবাসীর। শিগগিরই এই নাকাল অবস্থা থেকে পরিত্রাণ নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এদিকে টানা ১১ দিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। আজ বুধবারও জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ বুধবার বেলা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার এক পূর্বাভাসে আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন জানিয়েছেন, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। সারা দেশে এই সময় অস্থায়ীভাবে মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু থেকে মাঝারি দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকবে।
সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছেন এই আবহাওয়াবিদ।
এদিকে আজ বুধবার বিকেল তিনটায় চুয়াডাঙ্গায় ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। স্থানীয় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, এই তাপমাত্রা আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা হাটকালুগঞ্জে অবস্থিত প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, এপ্রিলের শুরু থেকেই চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়ছে। ২ এপ্রিল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গায় ৩৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর থেকে প্রতিদিনই এ জেলার তাপমাত্রা বেড়েছে। ৩ এপ্রিল ৩৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৪ এপ্রিল ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৫ এপ্রিল ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৬ এপ্রিল ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৭ এপ্রিল ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৮ এপ্রিল ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৯ এপ্রিল ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১০ এপ্রিল ৩৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং গতকাল ১১ এপ্রিল বিকেল ৬টায় চুয়াডাঙ্গায় ৩৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।
দেশের ৫৩ জেলায় বইছে দাবদাহ। চৈত্রের শেষে প্রচণ্ড গরমে নাকাল অবস্থা দেশবাসীর। শিগগিরই এই নাকাল অবস্থা থেকে পরিত্রাণ নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এদিকে টানা ১১ দিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। আজ বুধবারও জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ বুধবার বেলা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার এক পূর্বাভাসে আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন জানিয়েছেন, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। সারা দেশে এই সময় অস্থায়ীভাবে মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু থেকে মাঝারি দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকবে।
সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছেন এই আবহাওয়াবিদ।
এদিকে আজ বুধবার বিকেল তিনটায় চুয়াডাঙ্গায় ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। স্থানীয় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, এই তাপমাত্রা আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা হাটকালুগঞ্জে অবস্থিত প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, এপ্রিলের শুরু থেকেই চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়ছে। ২ এপ্রিল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গায় ৩৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর থেকে প্রতিদিনই এ জেলার তাপমাত্রা বেড়েছে। ৩ এপ্রিল ৩৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৪ এপ্রিল ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৫ এপ্রিল ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৬ এপ্রিল ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৭ এপ্রিল ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৮ এপ্রিল ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৯ এপ্রিল ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১০ এপ্রিল ৩৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং গতকাল ১১ এপ্রিল বিকেল ৬টায় চুয়াডাঙ্গায় ৩৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়।
দেশের বেশ কিছু অঞ্চলে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টিসহ মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার সতর্কবার্তা গতকালই দিয়েছিল আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজও তা অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস রয়েছে। সেই সঙ্গে চলমান তাপমাত্রাও অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজ অস্বাস্থ্যকর। সকালের রেকর্ড অনুযায়ী বায়ুমান সূচকে অবস্থান এগিয়ে শীর্ষ পাঁচে এসেছে। এই শহরের আজকের বায়ুমান ১৭৯, যেখানে ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায় ধরা হয়। অন্যদিকে আজ ঝুঁকিপূর্ণ বায়ুদূষণ নিয়ে শীর্ষে রয়েছে কম্বোডিয়ার নমপেন শহর, বায়ুমান ২১৫...
৬ ঘণ্টা আগেমাঘের মাঝামাঝি এসে আজ গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ দিন দুপুর পর্যন্ত মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। আগামীকালও এমন আবহাওয়া বিরাজ করার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে রাতে তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলে জানানো হয়েছে...
১ দিন আগেবায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের
১ দিন আগে