নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনার মতো মহামারি যাতে আর না আসে এবং এ ধরনের মহামারি স্থায়ীভাবে দূর করতে চাইলে প্রাণীবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রাণী বিশেষজ্ঞরা।
সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বিশ্ব প্রাণী দিবস উপলক্ষে ‘প্রভা অরোরা’ এর আয়োজনে ‘প্রাণীবান্ধব সমাজ বিনির্মাণে আগামী প্রজন্ম’ শীর্ষক বিশেষ আলোচনায় এ কথা বলেন বক্তারা। অনুষ্ঠানে সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ছিল হারমনি ফান্ড ওয়েস্ট হিরো অ্যালায়েন্স। ‘সবার জন্য বিশ্ব’ এই প্রতিপাদ্যে এবারের বিশ্ব প্রাণী দিবস পালিত হচ্ছে।
সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য অধ্যাপক নীতিশ চন্দ্র দেবনাথ। তিনি বলেন, প্রাণীদের আবাস্থল ধ্বংস হওয়ায় তারা লোকালয়ে চলে আসছে। পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ায় মানুষের জন্যই হুমকি তৈরি হচ্ছে। করোনার মতো মহামারি তৈরি হচ্ছে। বলা যায়, এখন মহামারির যুগ চলছে। তাই এর অবসান চাইলে প্রাণীদের কল্যাণে কাজ করতে হবে, নইলে ভারসাম্য থাকবে না। শহরে কুকুর হত্যা ও সিটি করপোরেশন থেকে কুকুর সরিয়ে নেওয়ার কঠোর সমালোচনা করেন এই প্রাণী বিশেষজ্ঞ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ‘প্রভা অরোরা’র প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিধান চন্দ্র পাল। তিনি সবাইকে মানবিক হওয়ার পাশাপাশি প্রাণবিক হওয়ার আহ্বান জানান। তরুণ প্রজন্মকে প্রাণীবান্ধব সমাজ ও পরিবেশ তৈরিতে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে প্রাণীবান্ধব জাতীয় প্ল্যাটফর্ম friendofaninals.com নামে একটি ওয়েবসাইটের উদ্বোধন করা হয়।
সভাপতির বক্তব্যে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ড. আবু জামিল ফয়সাল বলেন, এই প্ল্যাটফর্মটি দেশে প্রাণীবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। প্রাণীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় আরও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। নইলে প্রাণী থেকে নানা ধরনের সংক্রামক ও ভয়ানক রোগ মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়া ঠেকানো যাবে না।
ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রাণী বিশেষজ্ঞ ইমেরিটাস অধ্যাপক এম এ সাত্তার বলেন, বাজেটে এই খাতে আরও বেশি সরকারি সহায়তা বাড়াতে হবে এবং বিনিয়োগের ক্ষেত্র সম্প্রসারিত করতে হবে। দেশের প্রাণীজ বাজার ব্যবস্থা খুবই দুর্বল ও অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় আছে। এর উন্নয়ন ঘটাতে হবে। পাশাপাশি একটি মানবিক ও সংবেদনশীল প্রাণীবান্ধব সমাজ নির্মাণে সবাইকে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সংগঠন ও সংস্থা থেকে আসা আমন্ত্রিত অতিথিরা উন্মুক্ত আলোচনা ও প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেন।
করোনার মতো মহামারি যাতে আর না আসে এবং এ ধরনের মহামারি স্থায়ীভাবে দূর করতে চাইলে প্রাণীবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রাণী বিশেষজ্ঞরা।
সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বিশ্ব প্রাণী দিবস উপলক্ষে ‘প্রভা অরোরা’ এর আয়োজনে ‘প্রাণীবান্ধব সমাজ বিনির্মাণে আগামী প্রজন্ম’ শীর্ষক বিশেষ আলোচনায় এ কথা বলেন বক্তারা। অনুষ্ঠানে সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ছিল হারমনি ফান্ড ওয়েস্ট হিরো অ্যালায়েন্স। ‘সবার জন্য বিশ্ব’ এই প্রতিপাদ্যে এবারের বিশ্ব প্রাণী দিবস পালিত হচ্ছে।
সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য অধ্যাপক নীতিশ চন্দ্র দেবনাথ। তিনি বলেন, প্রাণীদের আবাস্থল ধ্বংস হওয়ায় তারা লোকালয়ে চলে আসছে। পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হওয়ায় মানুষের জন্যই হুমকি তৈরি হচ্ছে। করোনার মতো মহামারি তৈরি হচ্ছে। বলা যায়, এখন মহামারির যুগ চলছে। তাই এর অবসান চাইলে প্রাণীদের কল্যাণে কাজ করতে হবে, নইলে ভারসাম্য থাকবে না। শহরে কুকুর হত্যা ও সিটি করপোরেশন থেকে কুকুর সরিয়ে নেওয়ার কঠোর সমালোচনা করেন এই প্রাণী বিশেষজ্ঞ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ‘প্রভা অরোরা’র প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিধান চন্দ্র পাল। তিনি সবাইকে মানবিক হওয়ার পাশাপাশি প্রাণবিক হওয়ার আহ্বান জানান। তরুণ প্রজন্মকে প্রাণীবান্ধব সমাজ ও পরিবেশ তৈরিতে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে প্রাণীবান্ধব জাতীয় প্ল্যাটফর্ম friendofaninals.com নামে একটি ওয়েবসাইটের উদ্বোধন করা হয়।
সভাপতির বক্তব্যে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ড. আবু জামিল ফয়সাল বলেন, এই প্ল্যাটফর্মটি দেশে প্রাণীবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। প্রাণীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় আরও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। নইলে প্রাণী থেকে নানা ধরনের সংক্রামক ও ভয়ানক রোগ মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়া ঠেকানো যাবে না।
ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রাণী বিশেষজ্ঞ ইমেরিটাস অধ্যাপক এম এ সাত্তার বলেন, বাজেটে এই খাতে আরও বেশি সরকারি সহায়তা বাড়াতে হবে এবং বিনিয়োগের ক্ষেত্র সম্প্রসারিত করতে হবে। দেশের প্রাণীজ বাজার ব্যবস্থা খুবই দুর্বল ও অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় আছে। এর উন্নয়ন ঘটাতে হবে। পাশাপাশি একটি মানবিক ও সংবেদনশীল প্রাণীবান্ধব সমাজ নির্মাণে সবাইকে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সংগঠন ও সংস্থা থেকে আসা আমন্ত্রিত অতিথিরা উন্মুক্ত আলোচনা ও প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেন।
বাংলাদেশের বন থেকে ৩১ প্রজাতির বন্য প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে গেছে। বিলুপ্তির পথে রয়েছে আরও ৩৯০ প্রজাতির প্রাণী। বিলুপ্তির পথে থাকা প্রাণী রক্ষা এবং বিলুপ্ত হওয়া প্রাণী বনে ফেরানোর উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। ময়ূর দিয়ে বিলুপ্ত প্রাণী বনে ফেরাতে চায় সরকার
৯ ঘণ্টা আগেশব্দদূষণ রোধ ও সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে শ্রবণক্ষমতা হারানোর ঝুঁকি কমানো সম্ভব। এ জন্য আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন আনতে হবে এবং অপ্রয়োজনীয় শব্দ সৃষ্টি থেকে বিরত থাকতে হবে...
১৬ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস বর্তমানে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে। বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১২৫টি দেশের মধ্যে শীর্ষে অবস্থান করছে বাংলাদেশের রাজধানী শহরটি। গতকাল তালিকায় সপ্তম স্থানে থাকলেও আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৮টার রেকর্ড অনুযায়ী, ২৫৮ বায়ুমান নিয়ে ঢাকা প্রথম স্থানে রয়েছে। গতকাল এই সময়ে ঢাকার বায়ুমান
১ দিন আগেপ্রাচীন রোম ও চীনে মূত্রকে প্রাকৃতিক সার হিসেবে ব্যবহার করা হতো। সম্প্রতি চীনা বিজ্ঞানীরাও মূত্র ব্যবহার করে সার উৎপাদনের চেষ্টা করছেন। তবে যুক্তরাষ্ট্রের ভারমন্ট অঙ্গরাজ্যের কৃষকেরা ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধির পাশাপাশি টেকসই কৃষির লক্ষ্যে প্রাচীন চীনা ও রোমক পদ্ধতি আবারও গ্রহণ করছেন।
২ দিন আগে