নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মোবাইল অপারেটর থেকে এসএমএসের মাধ্যমে আবহাওয়া পূর্বাভাস ও সতর্কবার্তা দিতে কাজ করছে সরকার। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটিতে এ তথ্য জানায় মন্ত্রণালয়।
এর আগের বৈঠকে এ সংক্রান্ত একটি সুপারিশ করে সংসদীয় কমিটি। সেই আলোকে আজকের বৈঠকে বাস্তবায়ন অগ্রগতির প্রতিবেদন দেয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ‘আবহাওয়া তথ্য সেবা ও আগাম সতর্কবাণী পদ্ধতি জোরদারকরণ (কম্পোনেন্ট এ) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ওয়েব ভিত্তিক স্বয়ংক্রিয় সমন্বিত পদ্ধতির সাহায্যে মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে আবহাওয়া পূর্বাভাস ও সতর্কবার্তা দেওয়ার কার্যক্রম চলমান। প্রকল্পটি আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন হওয়ার আশা প্রকাশ করা হয় প্রতিবেদনে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে আবহাওয়া অধিদপ্তর দেশে বিদ্যমান সব মোবাইল অপারেটর থেকে এসএমএসের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার মানুষের কাছে আবহাওয়ার পূর্বাভাস ও সতর্কবার্তা পৌঁছে দিতে পারবে।
আগের বৈঠকের কার্যবিবরণী সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে কমিটির সদস্য মোতাহার হোসেন বলেন, সরকারের বিভিন্ন তথ্য মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জনসাধারণের কাছে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। মোবাইল এসএমএসের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের কাছে আবহাওয়ার পূর্বাভাস যথাসময়ে পৌঁছে দেওয়া যায় কি না তা খতিয়ে দেখতে বলেন তিনি।
ওই বৈঠকে কমিটির সভাপতি সুবিদ আলী ভূঁইয়া জানতে চান, উন্নত বিশ্বে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ছয় মাস থেকে এক বছর আগে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হয়। বাংলাদেশে কত দিন আগে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব।
বৈঠকে উপস্থিত থাকা আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক কমিটিকে জানান, বাংলাদেশে আবহাওয়া অধিদপ্তর ১০ দিন আগে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেয়। তবে জুন–সেপ্টেম্বর মাসে এক মাসের আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হয়। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতেও বাংলাদেশের মতো ১০ দিন আগে আবহাওয়ার প্রতিবেদন দেয় বলে জানান পরিচালক।
উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে আবহাওয়ার দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস দেওয়ার জন্য আড়াই শ কোটি টাকার একটি প্রকল্প চলমান বলে জানান আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক। প্রকল্পের আওতায় ২২৫টি স্থানে স্বয়ংক্রিয় আবহাওয়া যন্ত্র বসানোর কাজ শেষ পর্যায়ে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। যন্ত্রগুলো চালু হলে বাংলাদেশও দীর্ঘমেয়াদি আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিতে পারবে বলে সংসদীয় কমিটিকে জানান পরিচালক।
কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ সুবিদ আলী ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে বৈঠকে অংশ নেন কমিটির সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান, নাসির উদ্দিন এবং নাহিদ ইজাহার খান।
মোবাইল অপারেটর থেকে এসএমএসের মাধ্যমে আবহাওয়া পূর্বাভাস ও সতর্কবার্তা দিতে কাজ করছে সরকার। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটিতে এ তথ্য জানায় মন্ত্রণালয়।
এর আগের বৈঠকে এ সংক্রান্ত একটি সুপারিশ করে সংসদীয় কমিটি। সেই আলোকে আজকের বৈঠকে বাস্তবায়ন অগ্রগতির প্রতিবেদন দেয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ‘আবহাওয়া তথ্য সেবা ও আগাম সতর্কবাণী পদ্ধতি জোরদারকরণ (কম্পোনেন্ট এ) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ওয়েব ভিত্তিক স্বয়ংক্রিয় সমন্বিত পদ্ধতির সাহায্যে মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে আবহাওয়া পূর্বাভাস ও সতর্কবার্তা দেওয়ার কার্যক্রম চলমান। প্রকল্পটি আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন হওয়ার আশা প্রকাশ করা হয় প্রতিবেদনে।
প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে আবহাওয়া অধিদপ্তর দেশে বিদ্যমান সব মোবাইল অপারেটর থেকে এসএমএসের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট এলাকার মানুষের কাছে আবহাওয়ার পূর্বাভাস ও সতর্কবার্তা পৌঁছে দিতে পারবে।
আগের বৈঠকের কার্যবিবরণী সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে কমিটির সদস্য মোতাহার হোসেন বলেন, সরকারের বিভিন্ন তথ্য মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে জনসাধারণের কাছে পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। মোবাইল এসএমএসের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের কাছে আবহাওয়ার পূর্বাভাস যথাসময়ে পৌঁছে দেওয়া যায় কি না তা খতিয়ে দেখতে বলেন তিনি।
ওই বৈঠকে কমিটির সভাপতি সুবিদ আলী ভূঁইয়া জানতে চান, উন্নত বিশ্বে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ছয় মাস থেকে এক বছর আগে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হয়। বাংলাদেশে কত দিন আগে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব।
বৈঠকে উপস্থিত থাকা আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক কমিটিকে জানান, বাংলাদেশে আবহাওয়া অধিদপ্তর ১০ দিন আগে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেয়। তবে জুন–সেপ্টেম্বর মাসে এক মাসের আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেওয়া হয়। পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতেও বাংলাদেশের মতো ১০ দিন আগে আবহাওয়ার প্রতিবেদন দেয় বলে জানান পরিচালক।
উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশে আবহাওয়ার দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস দেওয়ার জন্য আড়াই শ কোটি টাকার একটি প্রকল্প চলমান বলে জানান আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক। প্রকল্পের আওতায় ২২৫টি স্থানে স্বয়ংক্রিয় আবহাওয়া যন্ত্র বসানোর কাজ শেষ পর্যায়ে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। যন্ত্রগুলো চালু হলে বাংলাদেশও দীর্ঘমেয়াদি আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিতে পারবে বলে সংসদীয় কমিটিকে জানান পরিচালক।
কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ সুবিদ আলী ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে বৈঠকে অংশ নেন কমিটির সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান, নাসির উদ্দিন এবং নাহিদ ইজাহার খান।
দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ দশের মধ্যে দেখা যাচ্ছে তিন প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের রাজধানী শহর ঢাকা, পাকিস্তান ও দিল্লি। আজ রোববারও ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেহেমন্ত কালের শুরুতে শুষ্ক আবহাওয়ার ঢাকায় বায়ুদূষণ বেড়েই চলেছে। আজ শনিবার ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। সাধারণত বর্ষাকালে ঢাকায় দূষণের মাত্রা কমে আসে। আর শীতকালে সবচেয়ে বেশি দূষণের মাত্রা দেখা যায়।
১ দিন আগেহেমন্তের এই শুষ্ক আবহাওয়ায় সকালবেলায় ঢাকায় মিলেছে রোদের দেখা। তবে আজ ঢাকার আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১ দিন আগে