নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্রি হাইব্রিড–৭ জাতের আউশ ধানে রেকর্ড ফলন হয়েছে। বিঘায় ফলন পাওয়া গেছে ২৩ মণ, যা আউশ মৌসুমের অন্য যে কোনো জাতের চেয়ে অনেক বেশি।
ভোলার রাজাপুর ইউনিয়নের চরমনসা গ্রামের সবুজ বাংলা কৃষি খামারে গতকাল বুধবার ব্রি হাইব্রিড–৭ জাতের প্রদর্শনী প্লটের ধান কর্তন ও মাঠ দিবসে এই তথ্য পাওয়া গেছে। আজ বৃহস্পতিবার কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ভোলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, চরমনসা গ্রামের কৃষক মো. ইয়ানুর রহমান বিপ্লবের ৮ হেক্টর জমির প্রদর্শনী প্লটে ব্রি হাইব্রিড–৭ জাতের বীজ বপন করা হয়েছিল গত ৮ এপ্রিল। চারা রোপণ করা হয়েছিল ৩ মে। আর কম্বাইন হারভেস্টারের মাধ্যমে গতকাল বুধবার ধান কাটা হয়েছে। জীবনকাল ছিল ১১০ দিন। হেক্টর প্রতি ধানের ফলন ৭ টন (বিঘায় ২৩ মণ)। আর চালের হিসাবে হেক্টর প্রতি ৪ দশমিক ৬০ টন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মাঠ থেকেই কাঁচা ধান ৭৫০ টাকা মণ দরে বিক্রি হয়েছে। হেক্টর প্রতি উৎপাদন খরচ হয়েছে ৬০ হাজার টাকা। খরচ বাদে হেক্টর প্রতি কৃষকের লাভ ৭০ হাজার টাকা। সে হিসাবে ৮ হেক্টর জমিতে ৫ লাখ ৭০ হাজার টাকা লাভ হবে।
২০২১-২২ আউশ মৌসুমে ব্রি থেকে ব্রি হাইব্রিড–৭ জাতের বীজ সংগ্রহ করে কৃষকদের বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়েছে। আগামী মৌসুমে কৃষকের চাহিদা অনুযায়ী বীজ সরবরাহ করা হবে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আসাদুল্লাহ বলেন, ব্রি হাইব্রিড–৭ জাতের ধান কর্তনের ফলাফল খুবই আশাব্যঞ্জক। আগামী আউশ মৌসুমে এ জাতের ধান চাষ ব্যাপকভাবে সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া হবে। আউশ মৌসুমে বেশি করে এ জাতের ধান চাষ করার জন্য কৃষকদের আহ্বান জানান তিনি।
ব্রির মহাপরিচালক মো. শাহজাহান কবীর বলেন, ব্রি হাইব্রিড–৭ জাতটির আউশ মৌসুমে অন্য সব জাতের চেয়ে ফলন বেশি। আগামী দিনে এ জাতটিকে বিএডিসির মাধ্যমে কৃষকের কাছে সরবরাহ করতে আমরা সচেষ্ট থাকবো।
ব্রি হাইব্রিড–৭ জাতের আউশ ধানে রেকর্ড ফলন হয়েছে। বিঘায় ফলন পাওয়া গেছে ২৩ মণ, যা আউশ মৌসুমের অন্য যে কোনো জাতের চেয়ে অনেক বেশি।
ভোলার রাজাপুর ইউনিয়নের চরমনসা গ্রামের সবুজ বাংলা কৃষি খামারে গতকাল বুধবার ব্রি হাইব্রিড–৭ জাতের প্রদর্শনী প্লটের ধান কর্তন ও মাঠ দিবসে এই তথ্য পাওয়া গেছে। আজ বৃহস্পতিবার কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ভোলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, চরমনসা গ্রামের কৃষক মো. ইয়ানুর রহমান বিপ্লবের ৮ হেক্টর জমির প্রদর্শনী প্লটে ব্রি হাইব্রিড–৭ জাতের বীজ বপন করা হয়েছিল গত ৮ এপ্রিল। চারা রোপণ করা হয়েছিল ৩ মে। আর কম্বাইন হারভেস্টারের মাধ্যমে গতকাল বুধবার ধান কাটা হয়েছে। জীবনকাল ছিল ১১০ দিন। হেক্টর প্রতি ধানের ফলন ৭ টন (বিঘায় ২৩ মণ)। আর চালের হিসাবে হেক্টর প্রতি ৪ দশমিক ৬০ টন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মাঠ থেকেই কাঁচা ধান ৭৫০ টাকা মণ দরে বিক্রি হয়েছে। হেক্টর প্রতি উৎপাদন খরচ হয়েছে ৬০ হাজার টাকা। খরচ বাদে হেক্টর প্রতি কৃষকের লাভ ৭০ হাজার টাকা। সে হিসাবে ৮ হেক্টর জমিতে ৫ লাখ ৭০ হাজার টাকা লাভ হবে।
২০২১-২২ আউশ মৌসুমে ব্রি থেকে ব্রি হাইব্রিড–৭ জাতের বীজ সংগ্রহ করে কৃষকদের বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়েছে। আগামী মৌসুমে কৃষকের চাহিদা অনুযায়ী বীজ সরবরাহ করা হবে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আসাদুল্লাহ বলেন, ব্রি হাইব্রিড–৭ জাতের ধান কর্তনের ফলাফল খুবই আশাব্যঞ্জক। আগামী আউশ মৌসুমে এ জাতের ধান চাষ ব্যাপকভাবে সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া হবে। আউশ মৌসুমে বেশি করে এ জাতের ধান চাষ করার জন্য কৃষকদের আহ্বান জানান তিনি।
ব্রির মহাপরিচালক মো. শাহজাহান কবীর বলেন, ব্রি হাইব্রিড–৭ জাতটির আউশ মৌসুমে অন্য সব জাতের চেয়ে ফলন বেশি। আগামী দিনে এ জাতটিকে বিএডিসির মাধ্যমে কৃষকের কাছে সরবরাহ করতে আমরা সচেষ্ট থাকবো।
আজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
১৭ ঘণ্টা আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
১৭ ঘণ্টা আগেদই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সারা দেশের তাপমাত্রা আজ কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকালের বুলেটিন অনুযায়ী, আজ আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে
২ দিন আগেআজ দিনের তাপমাত্রা গতকালের তুলনায় সামান্য কমতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল ঢাকার কোথাও বৃষ্টিপাত হয়নি।
২ দিন আগে