বৈশ্বিক জলবায়ুর বর্তমান পরিস্থিতিতে পরিবেশবান্ধব জ্বালানির বিষয়টি মানব জাতিকে ভাবাচ্ছে ব্যাপকভাবে। বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীরা এককভাবে, যৌথভাবে নানা প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বিষয়টি মোকাবিলায়। এবার কৃত্রিম উপায়ে পরিবেশবান্ধব বৈদ্যুতিক প্রাকৃতিক গ্যাস বা ইলেকট্রনিক ন্যাচারাল গ্যাস (ই-এনজি) তৈরিতে জোট বাঁধছে বিশ্বের আটটি কোম্পানি।
ই-এনজি নিয়ে কাজ করা বেলজিয়ামের প্রতিষ্ঠান টিইএস ও ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম বৈদ্যুতিক প্রাকৃতিক গ্যাস বা ই-এনজির বিষয়ে বলা হয়েছে, মূলত প্রকৃতিতে বিদ্যমান কার্বন অক্সাইড আহরণ করে তার সঙ্গে হাইড্রোজেন মিশিয়ে প্রাকৃতিক গ্যাস মিথেন তৈরি করা হবে। সেই মিথেন পোড়ানোর ফলে বায়ুমণ্ডলে ঠিক আগের পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড ও হাইড্রোজেন অবমুক্ত হবে। ফলে, পরিবেশে খুব বেশি নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না।
টিইএস জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি ই-এনজি তৈরির জন্য বিশ্বের যেসব স্থানে সূর্যালোক ও বাতাসের প্রাচুর্য আছে, সেখানে বায়ুকল বা উইন্ড টারবাইন স্থাপন করে গ্রিন হাইড্রোজেন সংগ্রহ করবে। পরে সেই হাইড্রোজেন প্রকৃতি থেকে আহরিত কার্বন ডাই-অক্সাইডের সঙ্গে মিশিয়ে ই-এনজি তৈরি করা হবে।
প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, বিশ্বজুড়ে জ্বালানি খাতে যে অবকাঠামো আছে, সেসব অবকাঠামো ব্যবহার করে এটি করা যাবে। হয়তো সামান্য পরিবর্তন আনতে হবে। তবে সেটিও খুব বেশি ব্যয়বহুল নয়। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, এই ই-এনজি শিল্প, জাহাজ চলাচল ও সাধারণভাবে যেকোনো পরিবহন খাতে ব্যবহার করা যাবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ই-এনজি উৎপাদন খাত বিকাশের লক্ষ্যে বিশ্বের আটটি প্রতিষ্ঠান জোট গঠন করার ঘোষণা দিয়েছে। আজ মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে জাপানি এই প্রতিষ্ঠান জোট গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
মিতসুবিশি ছাড়াও এই জোটে থাকছে—ফ্রান্সের এনজি ও টোটাল এনার্জি, যুক্তরাষ্ট্রের সেম্প্রা ইনফ্রাস্ট্রাকচার, বেলজিয়ামের টিএসই, জাপানের ওসাকা গ্যাস, তোহো গ্যাস ও টোকিও গ্যাস। অর্থাৎ, এই জোটে জাপানের প্রতিষ্ঠানই প্রাধান্য পেয়েছে। জোটের আট সদস্যের মধ্যে জাপানের প্রতিষ্ঠানই ৫টি।
এই জোট গঠনের বিষয়ে মিতসুবিশির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অবদান রাখার লক্ষ্যে মিতসুবিশি ও এর অংশীদারেরা একটি নির্ভরযোগ্য, সাশ্রয়ী ও টেকসই উপায়ে ই-এনজির বিকাশ ত্বরান্বিত করার পরিকল্পনা করেছে।
বৈশ্বিক জলবায়ুর বর্তমান পরিস্থিতিতে পরিবেশবান্ধব জ্বালানির বিষয়টি মানব জাতিকে ভাবাচ্ছে ব্যাপকভাবে। বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীরা এককভাবে, যৌথভাবে নানা প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বিষয়টি মোকাবিলায়। এবার কৃত্রিম উপায়ে পরিবেশবান্ধব বৈদ্যুতিক প্রাকৃতিক গ্যাস বা ইলেকট্রনিক ন্যাচারাল গ্যাস (ই-এনজি) তৈরিতে জোট বাঁধছে বিশ্বের আটটি কোম্পানি।
ই-এনজি নিয়ে কাজ করা বেলজিয়ামের প্রতিষ্ঠান টিইএস ও ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম বৈদ্যুতিক প্রাকৃতিক গ্যাস বা ই-এনজির বিষয়ে বলা হয়েছে, মূলত প্রকৃতিতে বিদ্যমান কার্বন অক্সাইড আহরণ করে তার সঙ্গে হাইড্রোজেন মিশিয়ে প্রাকৃতিক গ্যাস মিথেন তৈরি করা হবে। সেই মিথেন পোড়ানোর ফলে বায়ুমণ্ডলে ঠিক আগের পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড ও হাইড্রোজেন অবমুক্ত হবে। ফলে, পরিবেশে খুব বেশি নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না।
টিইএস জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠানটি ই-এনজি তৈরির জন্য বিশ্বের যেসব স্থানে সূর্যালোক ও বাতাসের প্রাচুর্য আছে, সেখানে বায়ুকল বা উইন্ড টারবাইন স্থাপন করে গ্রিন হাইড্রোজেন সংগ্রহ করবে। পরে সেই হাইড্রোজেন প্রকৃতি থেকে আহরিত কার্বন ডাই-অক্সাইডের সঙ্গে মিশিয়ে ই-এনজি তৈরি করা হবে।
প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, বিশ্বজুড়ে জ্বালানি খাতে যে অবকাঠামো আছে, সেসব অবকাঠামো ব্যবহার করে এটি করা যাবে। হয়তো সামান্য পরিবর্তন আনতে হবে। তবে সেটিও খুব বেশি ব্যয়বহুল নয়। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, এই ই-এনজি শিল্প, জাহাজ চলাচল ও সাধারণভাবে যেকোনো পরিবহন খাতে ব্যবহার করা যাবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ই-এনজি উৎপাদন খাত বিকাশের লক্ষ্যে বিশ্বের আটটি প্রতিষ্ঠান জোট গঠন করার ঘোষণা দিয়েছে। আজ মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে জাপানি এই প্রতিষ্ঠান জোট গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
মিতসুবিশি ছাড়াও এই জোটে থাকছে—ফ্রান্সের এনজি ও টোটাল এনার্জি, যুক্তরাষ্ট্রের সেম্প্রা ইনফ্রাস্ট্রাকচার, বেলজিয়ামের টিএসই, জাপানের ওসাকা গ্যাস, তোহো গ্যাস ও টোকিও গ্যাস। অর্থাৎ, এই জোটে জাপানের প্রতিষ্ঠানই প্রাধান্য পেয়েছে। জোটের আট সদস্যের মধ্যে জাপানের প্রতিষ্ঠানই ৫টি।
এই জোট গঠনের বিষয়ে মিতসুবিশির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অবদান রাখার লক্ষ্যে মিতসুবিশি ও এর অংশীদারেরা একটি নির্ভরযোগ্য, সাশ্রয়ী ও টেকসই উপায়ে ই-এনজির বিকাশ ত্বরান্বিত করার পরিকল্পনা করেছে।
ঈদুল ফিতরের লম্বা ছুটিতে ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি হয়েছিল। কিন্তু ছুটি শেষে ব্যস্ত শহুরে জীবন শুরু হওয়ার পর থেকে বায়ুদূষণ ক্রমেই বাড়ছে। তারই ধারাবাহিকতায় বিগত কয়েক দিন ধরে ঢাকা আবারও বিশ্বজুড়ে বায়ুদূষণের ক্ষেত্রে শীর্ষ অবস্থানেই থাকছে। আজ শনিবারও ঢাকা আছে তালিকার শীর্ষে।
১৯ মিনিট আগেসবচেয়ে বিস্তৃতভাবে পাওয়া গেছে ক্যাডমিয়াম ধাতু, যা মানবস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকার কিছু অংশে এই ধাতুর উপস্থিতি আশঙ্কাজনক ভাবে বেশি।
১৮ ঘণ্টা আগেসাধারণত বৃষ্টি হলে কমে আসে দূষণ। তবে, গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীতে তুমুল বৃষ্টির পরও বায়ুমানে তেমন উন্নতি নেই। আজ শুক্রবার, বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স-একিউআইয়ের সকাল ৯টা ৫০ এর রেকর্ড অনুযায়ী, বায়ুমান ১৬১ নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে আছে ঢাকা। যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক...
১ দিন আগেসোনা জঙ্ঘা, রঙ্গিলা, চিত্রা বক কিংবা রঙ্গিলা সারস। নামেই দারুণ রঙিন একটা বিষয় আছে এর। আবার যদি জানেন যে এর নাম রাঙা মানিকজোড়, তাহলে আপনার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধুটির কথা মনে হতে পারে, অন্য বন্ধুরা যাকে আপনার মানিকজোড় বলত।
১ দিন আগে