
ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির দূষণ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। প্রতিবছর দিওয়ালির সময় পরিস্থিতি আরও মারাত্মক করে তোলে। এ বছর দিওয়ালির পরদিন গত বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) বিশ্বের সর্বোচ্চ দূষণের নগরী ছিল দিল্লি। এই বায়ুদূষণ মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলছে। দিল্লি ও জাতীয় রাজধানী অঞ্চলের (এনসিআর) ৬৯ শতাংশ পরিবার জানিয়েছে, পরিবারের অন্তত একজন সদস্য দূষণের কারণে ভুগছে।
সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
দিওয়ালির রাতে দিল্লি ও এনসিআরের বিভিন্ন অংশে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ৯৯৯-এ পৌঁছে গিয়েছিল। এযাবৎকালের মধ্যে এটিই সর্বোচ্চ রেকর্ড।
ভারতীয় জরিপ প্রতিষ্ঠান লোকাল সার্কেলসের করা সমীক্ষায় দিল্লি, নয়ডা, গুড়গাঁও, ফরিদাবাদ এবং গাজিয়াবাদের ২১ হাজারের বেশি বাসিন্দার প্রতিক্রিয়া রেকর্ড করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, ৬৯ শতাংশ পরিবারের অন্তত একজন সদস্য গলাব্যথা বা কাশির সমস্যায় ভুগছে। ৬২ শতাংশ পরিবারের অন্তত একজন সদস্য চোখে জ্বলুনি অনুভব করছে এবং ৪৬ শতাংশ পরিবারের সদস্যদের মধ্যে নাক দিয়ে পানি পড়া বা সর্দি–কাশির লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। অনেকেই একাধিক উপসর্গের কথা উল্লেখ করেছে।

এ ছাড়া শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমার সমস্যা পাওয়া গেছে ৩১ শতাংশ পরিবারে, মাথাব্যথা ৩১ শতাংশ, উদ্বেগ বা মনোযোগের ঘাটতি ২৩ শতাংশ এবং ঘুমের অসুবিধা ১৫ শতাংশ পরিবারে পাওয়া গেছে। অন্যদিকে, মাত্র ৩১ শতাংশ পরিবারের সদস্যরা বলেছেন, তাঁদের পরিবারের কেউই দূষণের কারণে কোনো সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন না।
একই ধরনের একটি সমীক্ষা গত ১৯ অক্টোবর পরিচালিত হয়েছিল। এদিন দিল্লিতে প্রথম ধাপের গ্র্যাপ (গ্রেডেড রেসপন্স অ্যাকশন প্ল্যান) কার্যকর করা হয়েছিল। এতে দেখা যায়, কেবল দুই সপ্তাহের মধ্যে গলাব্যথা বা কাশি সমস্যার পরিমাণ ৩৬ শতাংশ থেকে বেড়ে ৬৯ শতাংশে পৌঁছেছে।
এই দূষণজনিত সংকট কাটিয়ে উঠতে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার কথা ভাবছে মানুষ, সেটিও সমীক্ষায় জানার চেষ্টা করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, মাত্র ২৩ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, তাঁরা এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করবেন। একইসংখ্যক মানুষ বলেছেন, এই পরিস্থিতি সহ্য করা ছাড়া উপায় নেই!
১৫ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, এর মধ্যেই তাঁদের দৈনন্দিন কাজ চালিয়ে যেতে হবে এবং বাইরে বের হলে মাস্ক পরবেন। একইসংখ্যক মানুষ বলেছেন, তাঁরা ইমিউনিটি (রোগ প্রতিরোধক্ষমতা) বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় খাবার বা পানীয় গ্রহণ বাড়াবেন। কিছু উত্তরদাতা বলেছেন, একটু স্বাস্থ্যকর বাতাসে নিশ্বাস নিতে তাঁরা মাসের কিছু সময় ভ্রমণে কাটাবেন।
তবে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহারের সংখ্যাটি গত দুই সপ্তাহে ১৮ শতাংশ থেকে বেড়ে ২৩ শতাংশ হয়েছে।

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির দূষণ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। প্রতিবছর দিওয়ালির সময় পরিস্থিতি আরও মারাত্মক করে তোলে। এ বছর দিওয়ালির পরদিন গত বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) বিশ্বের সর্বোচ্চ দূষণের নগরী ছিল দিল্লি। এই বায়ুদূষণ মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলছে। দিল্লি ও জাতীয় রাজধানী অঞ্চলের (এনসিআর) ৬৯ শতাংশ পরিবার জানিয়েছে, পরিবারের অন্তত একজন সদস্য দূষণের কারণে ভুগছে।
সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
দিওয়ালির রাতে দিল্লি ও এনসিআরের বিভিন্ন অংশে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ৯৯৯-এ পৌঁছে গিয়েছিল। এযাবৎকালের মধ্যে এটিই সর্বোচ্চ রেকর্ড।
ভারতীয় জরিপ প্রতিষ্ঠান লোকাল সার্কেলসের করা সমীক্ষায় দিল্লি, নয়ডা, গুড়গাঁও, ফরিদাবাদ এবং গাজিয়াবাদের ২১ হাজারের বেশি বাসিন্দার প্রতিক্রিয়া রেকর্ড করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, ৬৯ শতাংশ পরিবারের অন্তত একজন সদস্য গলাব্যথা বা কাশির সমস্যায় ভুগছে। ৬২ শতাংশ পরিবারের অন্তত একজন সদস্য চোখে জ্বলুনি অনুভব করছে এবং ৪৬ শতাংশ পরিবারের সদস্যদের মধ্যে নাক দিয়ে পানি পড়া বা সর্দি–কাশির লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। অনেকেই একাধিক উপসর্গের কথা উল্লেখ করেছে।

এ ছাড়া শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমার সমস্যা পাওয়া গেছে ৩১ শতাংশ পরিবারে, মাথাব্যথা ৩১ শতাংশ, উদ্বেগ বা মনোযোগের ঘাটতি ২৩ শতাংশ এবং ঘুমের অসুবিধা ১৫ শতাংশ পরিবারে পাওয়া গেছে। অন্যদিকে, মাত্র ৩১ শতাংশ পরিবারের সদস্যরা বলেছেন, তাঁদের পরিবারের কেউই দূষণের কারণে কোনো সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন না।
একই ধরনের একটি সমীক্ষা গত ১৯ অক্টোবর পরিচালিত হয়েছিল। এদিন দিল্লিতে প্রথম ধাপের গ্র্যাপ (গ্রেডেড রেসপন্স অ্যাকশন প্ল্যান) কার্যকর করা হয়েছিল। এতে দেখা যায়, কেবল দুই সপ্তাহের মধ্যে গলাব্যথা বা কাশি সমস্যার পরিমাণ ৩৬ শতাংশ থেকে বেড়ে ৬৯ শতাংশে পৌঁছেছে।
এই দূষণজনিত সংকট কাটিয়ে উঠতে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার কথা ভাবছে মানুষ, সেটিও সমীক্ষায় জানার চেষ্টা করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, মাত্র ২৩ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, তাঁরা এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করবেন। একইসংখ্যক মানুষ বলেছেন, এই পরিস্থিতি সহ্য করা ছাড়া উপায় নেই!
১৫ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, এর মধ্যেই তাঁদের দৈনন্দিন কাজ চালিয়ে যেতে হবে এবং বাইরে বের হলে মাস্ক পরবেন। একইসংখ্যক মানুষ বলেছেন, তাঁরা ইমিউনিটি (রোগ প্রতিরোধক্ষমতা) বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় খাবার বা পানীয় গ্রহণ বাড়াবেন। কিছু উত্তরদাতা বলেছেন, একটু স্বাস্থ্যকর বাতাসে নিশ্বাস নিতে তাঁরা মাসের কিছু সময় ভ্রমণে কাটাবেন।
তবে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহারের সংখ্যাটি গত দুই সপ্তাহে ১৮ শতাংশ থেকে বেড়ে ২৩ শতাংশ হয়েছে।

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির দূষণ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। প্রতিবছর দিওয়ালির সময় পরিস্থিতি আরও মারাত্মক করে তোলে। এ বছর দিওয়ালির পরদিন গত বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) বিশ্বের সর্বোচ্চ দূষণের নগরী ছিল দিল্লি। এই বায়ুদূষণ মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলছে। দিল্লি ও জাতীয় রাজধানী অঞ্চলের (এনসিআর) ৬৯ শতাংশ পরিবার জানিয়েছে, পরিবারের অন্তত একজন সদস্য দূষণের কারণে ভুগছে।
সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
দিওয়ালির রাতে দিল্লি ও এনসিআরের বিভিন্ন অংশে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ৯৯৯-এ পৌঁছে গিয়েছিল। এযাবৎকালের মধ্যে এটিই সর্বোচ্চ রেকর্ড।
ভারতীয় জরিপ প্রতিষ্ঠান লোকাল সার্কেলসের করা সমীক্ষায় দিল্লি, নয়ডা, গুড়গাঁও, ফরিদাবাদ এবং গাজিয়াবাদের ২১ হাজারের বেশি বাসিন্দার প্রতিক্রিয়া রেকর্ড করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, ৬৯ শতাংশ পরিবারের অন্তত একজন সদস্য গলাব্যথা বা কাশির সমস্যায় ভুগছে। ৬২ শতাংশ পরিবারের অন্তত একজন সদস্য চোখে জ্বলুনি অনুভব করছে এবং ৪৬ শতাংশ পরিবারের সদস্যদের মধ্যে নাক দিয়ে পানি পড়া বা সর্দি–কাশির লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। অনেকেই একাধিক উপসর্গের কথা উল্লেখ করেছে।

এ ছাড়া শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমার সমস্যা পাওয়া গেছে ৩১ শতাংশ পরিবারে, মাথাব্যথা ৩১ শতাংশ, উদ্বেগ বা মনোযোগের ঘাটতি ২৩ শতাংশ এবং ঘুমের অসুবিধা ১৫ শতাংশ পরিবারে পাওয়া গেছে। অন্যদিকে, মাত্র ৩১ শতাংশ পরিবারের সদস্যরা বলেছেন, তাঁদের পরিবারের কেউই দূষণের কারণে কোনো সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন না।
একই ধরনের একটি সমীক্ষা গত ১৯ অক্টোবর পরিচালিত হয়েছিল। এদিন দিল্লিতে প্রথম ধাপের গ্র্যাপ (গ্রেডেড রেসপন্স অ্যাকশন প্ল্যান) কার্যকর করা হয়েছিল। এতে দেখা যায়, কেবল দুই সপ্তাহের মধ্যে গলাব্যথা বা কাশি সমস্যার পরিমাণ ৩৬ শতাংশ থেকে বেড়ে ৬৯ শতাংশে পৌঁছেছে।
এই দূষণজনিত সংকট কাটিয়ে উঠতে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার কথা ভাবছে মানুষ, সেটিও সমীক্ষায় জানার চেষ্টা করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, মাত্র ২৩ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, তাঁরা এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করবেন। একইসংখ্যক মানুষ বলেছেন, এই পরিস্থিতি সহ্য করা ছাড়া উপায় নেই!
১৫ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, এর মধ্যেই তাঁদের দৈনন্দিন কাজ চালিয়ে যেতে হবে এবং বাইরে বের হলে মাস্ক পরবেন। একইসংখ্যক মানুষ বলেছেন, তাঁরা ইমিউনিটি (রোগ প্রতিরোধক্ষমতা) বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় খাবার বা পানীয় গ্রহণ বাড়াবেন। কিছু উত্তরদাতা বলেছেন, একটু স্বাস্থ্যকর বাতাসে নিশ্বাস নিতে তাঁরা মাসের কিছু সময় ভ্রমণে কাটাবেন।
তবে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহারের সংখ্যাটি গত দুই সপ্তাহে ১৮ শতাংশ থেকে বেড়ে ২৩ শতাংশ হয়েছে।

ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির দূষণ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। প্রতিবছর দিওয়ালির সময় পরিস্থিতি আরও মারাত্মক করে তোলে। এ বছর দিওয়ালির পরদিন গত বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) বিশ্বের সর্বোচ্চ দূষণের নগরী ছিল দিল্লি। এই বায়ুদূষণ মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলছে। দিল্লি ও জাতীয় রাজধানী অঞ্চলের (এনসিআর) ৬৯ শতাংশ পরিবার জানিয়েছে, পরিবারের অন্তত একজন সদস্য দূষণের কারণে ভুগছে।
সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
দিওয়ালির রাতে দিল্লি ও এনসিআরের বিভিন্ন অংশে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ৯৯৯-এ পৌঁছে গিয়েছিল। এযাবৎকালের মধ্যে এটিই সর্বোচ্চ রেকর্ড।
ভারতীয় জরিপ প্রতিষ্ঠান লোকাল সার্কেলসের করা সমীক্ষায় দিল্লি, নয়ডা, গুড়গাঁও, ফরিদাবাদ এবং গাজিয়াবাদের ২১ হাজারের বেশি বাসিন্দার প্রতিক্রিয়া রেকর্ড করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, ৬৯ শতাংশ পরিবারের অন্তত একজন সদস্য গলাব্যথা বা কাশির সমস্যায় ভুগছে। ৬২ শতাংশ পরিবারের অন্তত একজন সদস্য চোখে জ্বলুনি অনুভব করছে এবং ৪৬ শতাংশ পরিবারের সদস্যদের মধ্যে নাক দিয়ে পানি পড়া বা সর্দি–কাশির লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। অনেকেই একাধিক উপসর্গের কথা উল্লেখ করেছে।

এ ছাড়া শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমার সমস্যা পাওয়া গেছে ৩১ শতাংশ পরিবারে, মাথাব্যথা ৩১ শতাংশ, উদ্বেগ বা মনোযোগের ঘাটতি ২৩ শতাংশ এবং ঘুমের অসুবিধা ১৫ শতাংশ পরিবারে পাওয়া গেছে। অন্যদিকে, মাত্র ৩১ শতাংশ পরিবারের সদস্যরা বলেছেন, তাঁদের পরিবারের কেউই দূষণের কারণে কোনো সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন না।
একই ধরনের একটি সমীক্ষা গত ১৯ অক্টোবর পরিচালিত হয়েছিল। এদিন দিল্লিতে প্রথম ধাপের গ্র্যাপ (গ্রেডেড রেসপন্স অ্যাকশন প্ল্যান) কার্যকর করা হয়েছিল। এতে দেখা যায়, কেবল দুই সপ্তাহের মধ্যে গলাব্যথা বা কাশি সমস্যার পরিমাণ ৩৬ শতাংশ থেকে বেড়ে ৬৯ শতাংশে পৌঁছেছে।
এই দূষণজনিত সংকট কাটিয়ে উঠতে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার কথা ভাবছে মানুষ, সেটিও সমীক্ষায় জানার চেষ্টা করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, মাত্র ২৩ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, তাঁরা এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করবেন। একইসংখ্যক মানুষ বলেছেন, এই পরিস্থিতি সহ্য করা ছাড়া উপায় নেই!
১৫ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, এর মধ্যেই তাঁদের দৈনন্দিন কাজ চালিয়ে যেতে হবে এবং বাইরে বের হলে মাস্ক পরবেন। একইসংখ্যক মানুষ বলেছেন, তাঁরা ইমিউনিটি (রোগ প্রতিরোধক্ষমতা) বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় খাবার বা পানীয় গ্রহণ বাড়াবেন। কিছু উত্তরদাতা বলেছেন, একটু স্বাস্থ্যকর বাতাসে নিশ্বাস নিতে তাঁরা মাসের কিছু সময় ভ্রমণে কাটাবেন।
তবে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহারের সংখ্যাটি গত দুই সপ্তাহে ১৮ শতাংশ থেকে বেড়ে ২৩ শতাংশ হয়েছে।

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
৭ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
২১ ঘণ্টা আগে
ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ দিন আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি আজ (২৭ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়টি আগামীকাল ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা বা রাত নাগাদ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
এদিকে ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর (আইএমডি) জানিয়েছে, শেষ ৬ ঘণ্টায় দক্ষিণ-পশ্চিম এবং সংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ১৭ কিলোমিটার গতিতে স্থলভাগের দিকে এগোচ্ছে মোন্থা। সর্বশেষ বুলেটিন অনুসারে, দুপুরে চেন্নাই থেকে ৪৪০ কিলোমিটার পূর্ব এবং দক্ষিণ-পূর্বে, কাকিনাড়া থেকে ৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ এবং বিশাখাপট্টনম থেকে ৫৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পূর্ব এবং গোপালপুর থেকে ৭১০ কিলোমিটার দক্ষিণ দিকে অবস্থান করছে। আগামীকাল মঙ্গলবার সকালের মধ্যে ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে’ পরিণত হবে। ‘প্রবল’ আকারেই মঙ্গলবার রাতে অন্ধ্র প্রদেশের মছলিপট্টনম এবং কাকিনাড়ার কাছে কলিঙ্গপট্টনম উপকূলের মধ্যবর্তী অংশে আছড়ে পড়বে। ঝড়ের সর্বোচ্চ গতি থাকবে ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার। দমকা হাওয়ার বেগ ছুঁতে পারে ১১০ কিলোমিটারের গণ্ডি।

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি আজ (২৭ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়টি আগামীকাল ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা বা রাত নাগাদ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
এদিকে ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর (আইএমডি) জানিয়েছে, শেষ ৬ ঘণ্টায় দক্ষিণ-পশ্চিম এবং সংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ১৭ কিলোমিটার গতিতে স্থলভাগের দিকে এগোচ্ছে মোন্থা। সর্বশেষ বুলেটিন অনুসারে, দুপুরে চেন্নাই থেকে ৪৪০ কিলোমিটার পূর্ব এবং দক্ষিণ-পূর্বে, কাকিনাড়া থেকে ৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ এবং বিশাখাপট্টনম থেকে ৫৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পূর্ব এবং গোপালপুর থেকে ৭১০ কিলোমিটার দক্ষিণ দিকে অবস্থান করছে। আগামীকাল মঙ্গলবার সকালের মধ্যে ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে’ পরিণত হবে। ‘প্রবল’ আকারেই মঙ্গলবার রাতে অন্ধ্র প্রদেশের মছলিপট্টনম এবং কাকিনাড়ার কাছে কলিঙ্গপট্টনম উপকূলের মধ্যবর্তী অংশে আছড়ে পড়বে। ঝড়ের সর্বোচ্চ গতি থাকবে ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার। দমকা হাওয়ার বেগ ছুঁতে পারে ১১০ কিলোমিটারের গণ্ডি।

এই দূষণজনিত সংকট কাটিয়ে উঠতে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার কথা ভাবছে মানুষ সেটিও সমীক্ষায় জানার চেষ্টা করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে মাত্র ২৩ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, তাঁরা এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করবেন। একই সংখ্যক মানুষ বলেছেন, এই পরিস্থিতি সহ্য করা ছাড়া উপায় নেই!
০২ নভেম্বর ২০২৪
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
২১ ঘণ্টা আগে
ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ দিন আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
এটি আজ সোমবার ভোর সাড়ে ৫টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘মোন্থা’ ২৭ অক্টোবর রাত সাড়ে ৩টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থকে ১৩৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থকে ১৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৮০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ‘মোন্থা’ আগামীকাল মঙ্গলবার ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা অথবা রাতের দিকে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরর্বতী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানান, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। যার কিছুটা প্রভাব বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে পড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে আঘাত হানতে পারে কাল সন্ধ্যা বা এর পরবর্তী সময়। আজ বাংলাদেশে এর প্রভাব পড়বে না। তবে কাল আঘাত হানার সময় বাংলাদেশের খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম উপকূলীয় অঞ্চলে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। রাজধানী ঢাকায়ও কাল বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘মোন্থা’ প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলসহ বেশ কিছু অঞ্চলে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে।
এদিকে আজ সকাল ৭টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। উত্তর উত্তরপূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫-১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
এটি আজ সোমবার ভোর সাড়ে ৫টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘মোন্থা’ ২৭ অক্টোবর রাত সাড়ে ৩টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থকে ১৩৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থকে ১৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৮০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ‘মোন্থা’ আগামীকাল মঙ্গলবার ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা অথবা রাতের দিকে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরর্বতী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানান, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। যার কিছুটা প্রভাব বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে পড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে আঘাত হানতে পারে কাল সন্ধ্যা বা এর পরবর্তী সময়। আজ বাংলাদেশে এর প্রভাব পড়বে না। তবে কাল আঘাত হানার সময় বাংলাদেশের খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম উপকূলীয় অঞ্চলে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। রাজধানী ঢাকায়ও কাল বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘মোন্থা’ প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলসহ বেশ কিছু অঞ্চলে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে।
এদিকে আজ সকাল ৭টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। উত্তর উত্তরপূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫-১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

এই দূষণজনিত সংকট কাটিয়ে উঠতে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার কথা ভাবছে মানুষ সেটিও সমীক্ষায় জানার চেষ্টা করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে মাত্র ২৩ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, তাঁরা এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করবেন। একই সংখ্যক মানুষ বলেছেন, এই পরিস্থিতি সহ্য করা ছাড়া উপায় নেই!
০২ নভেম্বর ২০২৪
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ দিন আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, আগ্নেয়গিরিটির নিচে বিপুল পরিমাণ গ্যাসের চাপ সৃষ্টি হচ্ছে, যা কোনো না কোনোভাবে ভবিষ্যতে নির্গত হতে বাধ্য। এটি সহিংস বিস্ফোরণের মাধ্যমেও ঘটতে পারে, অথবা ধীরে ধীরে গ্যাস নিঃসরণের মাধ্যমে।
গবেষণাটির প্রধান লেখক ও আগ্নেয়গিরি বিশেষজ্ঞ পাবলো গনজালেস লাইভ সায়েন্সকে বলেছেন, ‘এটি আতঙ্ক তৈরির জন্য নয়, বরং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জন্য একটি সতর্কবার্তা—যাতে তারা অঞ্চলটিতে পর্যবেক্ষণের জন্য রসদ বরাদ্দ করে।’
রোববার (২৬ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, স্থানীয় বাসিন্দারাও ইতিমধ্যে ২০২৩ সাল থেকেই আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি এলাকায় গ্যাস নিঃসরণের ধোঁয়া ও দুর্গন্ধ লক্ষ্য করেছেন। এমনকি চূড়া থেকে প্রায় ৩০ মাইল দূরেও এমনটি টের পাওয়া গেছে। ১২ হাজার ৯২৭ ফুট উচ্চতার এই বিশাল আগ্নেয়গিরি দক্ষিণ-পূর্ব ইরানের সবচেয়ে বড় এবং পার্শ্ববর্তী ছোট পাহাড়গুলোকে ছাপিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। দূরবর্তী ও প্রত্যন্ত অবস্থানের কারণে এটিকে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করাও কঠিন। এ অবস্থায় গবেষণারত শিক্ষার্থী মোহাম্মদ হোসেইন মোহাম্মদনিয়া ও পাবলো গনজালেস স্যাটেলাইট চিত্র ব্যবহার করে আগ্নেয়গিরির চূড়ার উচ্চতা বৃদ্ধির প্রমাণ পান।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই পরিবর্তনের কারণ সম্ভবত আগ্নেয়গিরির নিচের হাইড্রোথার্মাল ব্যবস্থায় পরিবর্তন, যা গ্যাস জমা বা ম্যাগমার স্থানচ্যুতি ঘটাতে পারে। তাঁরা জানিয়েছেন, তাফতান আগ্নেয়গিরির পরিস্থিতি এখন নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং গবেষণা অব্যাহত থাকবে।

ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, আগ্নেয়গিরিটির নিচে বিপুল পরিমাণ গ্যাসের চাপ সৃষ্টি হচ্ছে, যা কোনো না কোনোভাবে ভবিষ্যতে নির্গত হতে বাধ্য। এটি সহিংস বিস্ফোরণের মাধ্যমেও ঘটতে পারে, অথবা ধীরে ধীরে গ্যাস নিঃসরণের মাধ্যমে।
গবেষণাটির প্রধান লেখক ও আগ্নেয়গিরি বিশেষজ্ঞ পাবলো গনজালেস লাইভ সায়েন্সকে বলেছেন, ‘এটি আতঙ্ক তৈরির জন্য নয়, বরং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জন্য একটি সতর্কবার্তা—যাতে তারা অঞ্চলটিতে পর্যবেক্ষণের জন্য রসদ বরাদ্দ করে।’
রোববার (২৬ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, স্থানীয় বাসিন্দারাও ইতিমধ্যে ২০২৩ সাল থেকেই আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি এলাকায় গ্যাস নিঃসরণের ধোঁয়া ও দুর্গন্ধ লক্ষ্য করেছেন। এমনকি চূড়া থেকে প্রায় ৩০ মাইল দূরেও এমনটি টের পাওয়া গেছে। ১২ হাজার ৯২৭ ফুট উচ্চতার এই বিশাল আগ্নেয়গিরি দক্ষিণ-পূর্ব ইরানের সবচেয়ে বড় এবং পার্শ্ববর্তী ছোট পাহাড়গুলোকে ছাপিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। দূরবর্তী ও প্রত্যন্ত অবস্থানের কারণে এটিকে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করাও কঠিন। এ অবস্থায় গবেষণারত শিক্ষার্থী মোহাম্মদ হোসেইন মোহাম্মদনিয়া ও পাবলো গনজালেস স্যাটেলাইট চিত্র ব্যবহার করে আগ্নেয়গিরির চূড়ার উচ্চতা বৃদ্ধির প্রমাণ পান।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই পরিবর্তনের কারণ সম্ভবত আগ্নেয়গিরির নিচের হাইড্রোথার্মাল ব্যবস্থায় পরিবর্তন, যা গ্যাস জমা বা ম্যাগমার স্থানচ্যুতি ঘটাতে পারে। তাঁরা জানিয়েছেন, তাফতান আগ্নেয়গিরির পরিস্থিতি এখন নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং গবেষণা অব্যাহত থাকবে।

এই দূষণজনিত সংকট কাটিয়ে উঠতে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার কথা ভাবছে মানুষ সেটিও সমীক্ষায় জানার চেষ্টা করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে মাত্র ২৩ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, তাঁরা এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করবেন। একই সংখ্যক মানুষ বলেছেন, এই পরিস্থিতি সহ্য করা ছাড়া উপায় নেই!
০২ নভেম্বর ২০২৪
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
৭ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
২১ ঘণ্টা আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় (১১.৪ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৬.৬ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) অবস্থান করছে।
গভীর নিম্নচাপটি আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৩০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১২৭০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল।
এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটার এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ০১ (এক) নম্বর (পুনঃ) ০১ (এক) নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেসঙ্গে তাদেরকে গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় (১১.৪ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৬.৬ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) অবস্থান করছে।
গভীর নিম্নচাপটি আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৩০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১২৭০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল।
এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটার এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ০১ (এক) নম্বর (পুনঃ) ০১ (এক) নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেসঙ্গে তাদেরকে গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।

এই দূষণজনিত সংকট কাটিয়ে উঠতে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার কথা ভাবছে মানুষ সেটিও সমীক্ষায় জানার চেষ্টা করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে মাত্র ২৩ শতাংশ উত্তরদাতা জানিয়েছেন, তাঁরা এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করবেন। একই সংখ্যক মানুষ বলেছেন, এই পরিস্থিতি সহ্য করা ছাড়া উপায় নেই!
০২ নভেম্বর ২০২৪
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
৭ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
২১ ঘণ্টা আগে
ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ দিন আগে