এভাবেই ভাগ্যের চাকা ঘুরে যায়। ২০১৯ সালের পর সংখ্যায় দ্বিগুণেরও বেশি বেড়েছে একটি বিরল প্রজাতির হরিণের সংখ্যা। কাজাখস্তানের মধ্যাঞ্চলে প্রথমবারের মতো দুই বছর ধরে আকাশ থেকে পরিচালিত সমীক্ষায় দেখা গেছে, এই হরিণের সংখ্যা ৩ লাখ ৩৪ হাজা থেকে বেড়ে ৮ লাখ ৪২ হাজারে দাঁড়িয়েছে।
অথচ ২০১৫ সালে যে হারের প্রাণীটি মারা পড়ছিল তাতে আশঙ্কা করা হয়েছিল, শিগগিরই এ প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে যাবে। মাঠজুড়ে ছড়িয়ে থাকা হাজার হাজার হরিণের মৃতদেহ ওই সময় সারা বিশ্বে গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছিল।
তবে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সহযোগিতার পাশাপাশি শিকারিদের প্রতি কাজাখস্তান সরকারের কঠোর পদক্ষেপ বেশ কাজে এসেছে।
কাজাখস্তানের জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ সংস্থার (এসিবিকে) আলবার্ট সালেমগেরিয়েভ বলেন, যৌথ প্রচেষ্টায় প্রজাতির প্রাকৃতিক স্থিতিস্থাপকতার এই দৃষ্টান্ত আমাদের আশা জাগিয়ে তুলেছে।
বিবিসিকে তিনি বলেন, এই হরিণগুলো প্রতি বছর একসঙ্গে দুটি করে বাচ্চা দেয়। ফলে সুযোগ দিলে এই প্রজাতির দ্রুত পুনরুদ্ধারের উচ্চ সম্ভাবনা রয়েছে।
তবে বর্তমান এই সংখ্যা বৃদ্ধি সত্ত্বেও রাষ্ট্রীয় অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্পগুলো এবং তেল ও গ্যাস ক্ষেত্র বিকাশের প্রভাব ভয়াবহ হুমকি তৈরি করেছে। সোভিয়েত আমলে অনুমান করা হয়েছিল, এই হরিণের সংখ্যা প্রতি বছর লাখে লাখে বাড়বে। সেটি সম্ভবত আর হবার নয়, বলেন আলবার্ট সালেমগেরিয়েভ।
২০১৫ সালে দেশটির দক্ষিণে উতয়ুর্ত অঞ্চলে মাত্র এক হাজারের কিছু বেশি হরিণ অবশিষ্ট ছিল। তবে এই বছরের গণনায় সেখানে ১২ হাজারের দেখা পাওয়া গেছে।
বরফ যুগের বেঁচে যাওয়া অন্যতম প্রাণী এই হরিণ। একে বলা হয় সাইগা হরিণ। ২৪ লাখ বছর আগে বরফ যুগের শুরু হয় বলে ধারণা করা হয়। স্থায়ী হয় ১১ হাজার ৫০০ বছর আগে পর্যন্ত। এসময় পৃথিবীর তাপমাত্রা বারবার চরম শীতল থেকে চরম গ্রীষ্মকালের মধ্যে পরিবর্তিত হতে থাকে। এই সময় অনেক প্রাণীই বিলুপ্ত হয়ে যায়।
এভাবেই ভাগ্যের চাকা ঘুরে যায়। ২০১৯ সালের পর সংখ্যায় দ্বিগুণেরও বেশি বেড়েছে একটি বিরল প্রজাতির হরিণের সংখ্যা। কাজাখস্তানের মধ্যাঞ্চলে প্রথমবারের মতো দুই বছর ধরে আকাশ থেকে পরিচালিত সমীক্ষায় দেখা গেছে, এই হরিণের সংখ্যা ৩ লাখ ৩৪ হাজা থেকে বেড়ে ৮ লাখ ৪২ হাজারে দাঁড়িয়েছে।
অথচ ২০১৫ সালে যে হারের প্রাণীটি মারা পড়ছিল তাতে আশঙ্কা করা হয়েছিল, শিগগিরই এ প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে যাবে। মাঠজুড়ে ছড়িয়ে থাকা হাজার হাজার হরিণের মৃতদেহ ওই সময় সারা বিশ্বে গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছিল।
তবে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সহযোগিতার পাশাপাশি শিকারিদের প্রতি কাজাখস্তান সরকারের কঠোর পদক্ষেপ বেশ কাজে এসেছে।
কাজাখস্তানের জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ সংস্থার (এসিবিকে) আলবার্ট সালেমগেরিয়েভ বলেন, যৌথ প্রচেষ্টায় প্রজাতির প্রাকৃতিক স্থিতিস্থাপকতার এই দৃষ্টান্ত আমাদের আশা জাগিয়ে তুলেছে।
বিবিসিকে তিনি বলেন, এই হরিণগুলো প্রতি বছর একসঙ্গে দুটি করে বাচ্চা দেয়। ফলে সুযোগ দিলে এই প্রজাতির দ্রুত পুনরুদ্ধারের উচ্চ সম্ভাবনা রয়েছে।
তবে বর্তমান এই সংখ্যা বৃদ্ধি সত্ত্বেও রাষ্ট্রীয় অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্পগুলো এবং তেল ও গ্যাস ক্ষেত্র বিকাশের প্রভাব ভয়াবহ হুমকি তৈরি করেছে। সোভিয়েত আমলে অনুমান করা হয়েছিল, এই হরিণের সংখ্যা প্রতি বছর লাখে লাখে বাড়বে। সেটি সম্ভবত আর হবার নয়, বলেন আলবার্ট সালেমগেরিয়েভ।
২০১৫ সালে দেশটির দক্ষিণে উতয়ুর্ত অঞ্চলে মাত্র এক হাজারের কিছু বেশি হরিণ অবশিষ্ট ছিল। তবে এই বছরের গণনায় সেখানে ১২ হাজারের দেখা পাওয়া গেছে।
বরফ যুগের বেঁচে যাওয়া অন্যতম প্রাণী এই হরিণ। একে বলা হয় সাইগা হরিণ। ২৪ লাখ বছর আগে বরফ যুগের শুরু হয় বলে ধারণা করা হয়। স্থায়ী হয় ১১ হাজার ৫০০ বছর আগে পর্যন্ত। এসময় পৃথিবীর তাপমাত্রা বারবার চরম শীতল থেকে চরম গ্রীষ্মকালের মধ্যে পরিবর্তিত হতে থাকে। এই সময় অনেক প্রাণীই বিলুপ্ত হয়ে যায়।
পাসিজা, ইন্দোনেশিয়ার সেন্ট্রাল জাভা প্রদেশের ৫৫ বছর বয়সী এক নারী। প্রতিদিন সকালে তাঁর ঘুম ভাঙে সমুদ্রের শব্দে। বিষয়টি শুনতে রোমান্টিক মনে হলেও, পরিস্থিতি ঠিক উল্টো। সমুদ্র উপকূলে রেজোসারী সেনিক নামের এই ছোট গ্রামে তাঁর বাড়িটিই এখন একমাত্র টিকে থাকা ঘর। জাভার উত্তর উপকূলে একসময় গ্রামটি শুষ্ক ভূমিতে..
২১ ঘণ্টা আগেঈদুল ফিতরের লম্বা ছুটিতে ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি হয়েছিল। কিন্তু ছুটি শেষে ব্যস্ত শহুরে জীবন শুরু হওয়ার পর থেকে বায়ুদূষণ ক্রমেই বাড়ছে। তারই ধারাবাহিকতায় বিগত কয়েক দিন ধরে ঢাকা আবারও বিশ্বজুড়ে বায়ুদূষণের ক্ষেত্রে শীর্ষ অবস্থানেই থাকছে। আজ শনিবারও ঢাকা আছে তালিকার শীর্ষে।
১ দিন আগেসবচেয়ে বিস্তৃতভাবে পাওয়া গেছে ক্যাডমিয়াম ধাতু, যা মানবস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকার কিছু অংশে এই ধাতুর উপস্থিতি আশঙ্কাজনক ভাবে বেশি।
২ দিন আগেসাধারণত বৃষ্টি হলে কমে আসে দূষণ। তবে, গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীতে তুমুল বৃষ্টির পরও বায়ুমানে তেমন উন্নতি নেই। আজ শুক্রবার, বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স-একিউআইয়ের সকাল ৯টা ৫০ এর রেকর্ড অনুযায়ী, বায়ুমান ১৬১ নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে আছে ঢাকা। যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক...
২ দিন আগে