আধুনিক জীবনযাত্রার প্রতিটি স্তরেই বিভিন্নভাবে জড়িয়ে আছে নানা রকম প্লাস্টিক পণ্য। তবে প্লাস্টিক বর্জ্য যেখানে-সেখানে ফেললে তা আবার পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। ইতিমধ্যেই আবহাওয়া ও জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে প্রতি বছর বন্যা, খরা, সাইক্লোনের মতো প্রাকৃতিক বিপর্যয় বেড়েই চলেছে। ব্যবহারের পর প্লাস্টিক বর্জ্য যত্রতত্র ফেলে দেওয়ার কারণে মাটি, পানি এমনকি বাতাসেও ভেসে বেড়াচ্ছে এই প্লাস্টিক। এই সমস্যার কোনোভাবেই সমাধান হবে না, যদি মানুষ সচেতন না হয়।
হেমাস গ্রুপের একটি দায়িত্বশীল ব্র্যান্ড ‘কুমারিকা’ শুরু থেকেই প্রাকৃতিক যত্ন নিয়ে কথা বলে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৩ সালে অক্টোবর মাস থেকে শুরু হয়েছে পরিবেশ ও প্রকৃতি সংরক্ষণে কুমারিকার উদ্যোগ ‘সেভ দ্য নেচার’।
‘কুমারিকা সেভ দ্য নেচার’ উদ্যোগের প্রথম পর্যায়ে বর্তমানে গার্বেজম্যানের সঙ্গে পার্টনারশিপের মাধ্যমে ডোর-টু-ডোর কার্যক্রমে প্লাস্টিক সংগ্রহ করে রিসাইক্লিং করা হচ্ছে। এই কার্যক্রমে অংশ নিতে যেকোনো সচেতন নাগরিক কিউআর কোড স্ক্যান করে অথবা ওয়েব লিংক ভিজিট করে সাইন আপ করতে পারবেন। সাইন আপ করার পর গার্বেজম্যান তাঁদের বিশেষ কিছু গার্বেজ বিন সরবরাহ করে এবং সেগুলোতে প্লাস্টিক এবং অন্যান্য বর্জ্য কীভাবে আলাদা করে ফেলতে হবে তা শিখিয়ে দেয়। নির্দিষ্ট সময় পরপর গার্বেজম্যান তাঁদের কাছ গিয়ে গৃহস্থালি বর্জ্য সংগ্রহ করে আনে এবং প্লাস্টিক বর্জ্যগুলো আলাদা করে রিসাইকেল করা হয়।
এই উদ্যোগের অধীনে, অক্টোবর ২০২৩ থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ১০০০ বাড়ি থেকে মোট ৭,৪১৪. ১ কেজি প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এই প্লাস্টিকগুলোর মধ্যে পানির বোতল এবং জুসের বোতল রিসাইকেল করে পলিয়েস্টার স্টেপল ফাইবার তৈরি করা হচ্ছে, যা থেকে সুতা ও কাপড় তৈরি করা হয়। শ্যাম্পুর বোতল, প্লাস্টিকের মগ-বালতি ইত্যাদি রিসাইকেল করে প্লাস্টিক লাম্বার তৈরি হচ্ছে, যা বিভিন্নভাবে কাঠের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এছাড়াও প্লাস্টিক স্ট্র, চিপসের প্যাকেট ও পলিথিন ব্যাগ রিসাইকেল করে বিশেষ ধরনের কাঁচামাল তৈরি করা হয়, যা দিয়ে গবাদিপশুর খামারের জন্য ফ্লোর ম্যাট তৈরি করা যায়।
প্রাকৃতিক পণ্য তৈরি ও সরবরাহের গণ্ডি ছাড়িয়ে প্রকৃতি এবং প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের দীর্ঘমেয়াদি দায়বদ্ধতার একটি অগ্রসর মাইলফলক ‘কুমারিকা সেভ দ্য নেচার’। প্রাথমিকভাবে ঢাকা থেকে শুরু করে ধীরে ধীরে এই কার্যক্রমটি দেশব্যাপী ছড়িয়ে যাবে। ‘কুমারিকা’ আশা করে—প্রকৃতি বাঁচানোর এই অভিযান, সকলের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রচেষ্টায় আরও ব্যাপকভাবে বিস্তৃত হবে এবং সামনের দিনগুলোতে সবাইকে আরও সচেতন করে তুলবে।
আধুনিক জীবনযাত্রার প্রতিটি স্তরেই বিভিন্নভাবে জড়িয়ে আছে নানা রকম প্লাস্টিক পণ্য। তবে প্লাস্টিক বর্জ্য যেখানে-সেখানে ফেললে তা আবার পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্যের জন্য হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। ইতিমধ্যেই আবহাওয়া ও জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে প্রতি বছর বন্যা, খরা, সাইক্লোনের মতো প্রাকৃতিক বিপর্যয় বেড়েই চলেছে। ব্যবহারের পর প্লাস্টিক বর্জ্য যত্রতত্র ফেলে দেওয়ার কারণে মাটি, পানি এমনকি বাতাসেও ভেসে বেড়াচ্ছে এই প্লাস্টিক। এই সমস্যার কোনোভাবেই সমাধান হবে না, যদি মানুষ সচেতন না হয়।
হেমাস গ্রুপের একটি দায়িত্বশীল ব্র্যান্ড ‘কুমারিকা’ শুরু থেকেই প্রাকৃতিক যত্ন নিয়ে কথা বলে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০২৩ সালে অক্টোবর মাস থেকে শুরু হয়েছে পরিবেশ ও প্রকৃতি সংরক্ষণে কুমারিকার উদ্যোগ ‘সেভ দ্য নেচার’।
‘কুমারিকা সেভ দ্য নেচার’ উদ্যোগের প্রথম পর্যায়ে বর্তমানে গার্বেজম্যানের সঙ্গে পার্টনারশিপের মাধ্যমে ডোর-টু-ডোর কার্যক্রমে প্লাস্টিক সংগ্রহ করে রিসাইক্লিং করা হচ্ছে। এই কার্যক্রমে অংশ নিতে যেকোনো সচেতন নাগরিক কিউআর কোড স্ক্যান করে অথবা ওয়েব লিংক ভিজিট করে সাইন আপ করতে পারবেন। সাইন আপ করার পর গার্বেজম্যান তাঁদের বিশেষ কিছু গার্বেজ বিন সরবরাহ করে এবং সেগুলোতে প্লাস্টিক এবং অন্যান্য বর্জ্য কীভাবে আলাদা করে ফেলতে হবে তা শিখিয়ে দেয়। নির্দিষ্ট সময় পরপর গার্বেজম্যান তাঁদের কাছ গিয়ে গৃহস্থালি বর্জ্য সংগ্রহ করে আনে এবং প্লাস্টিক বর্জ্যগুলো আলাদা করে রিসাইকেল করা হয়।
এই উদ্যোগের অধীনে, অক্টোবর ২০২৩ থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ১০০০ বাড়ি থেকে মোট ৭,৪১৪. ১ কেজি প্লাস্টিক বর্জ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এই প্লাস্টিকগুলোর মধ্যে পানির বোতল এবং জুসের বোতল রিসাইকেল করে পলিয়েস্টার স্টেপল ফাইবার তৈরি করা হচ্ছে, যা থেকে সুতা ও কাপড় তৈরি করা হয়। শ্যাম্পুর বোতল, প্লাস্টিকের মগ-বালতি ইত্যাদি রিসাইকেল করে প্লাস্টিক লাম্বার তৈরি হচ্ছে, যা বিভিন্নভাবে কাঠের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এছাড়াও প্লাস্টিক স্ট্র, চিপসের প্যাকেট ও পলিথিন ব্যাগ রিসাইকেল করে বিশেষ ধরনের কাঁচামাল তৈরি করা হয়, যা দিয়ে গবাদিপশুর খামারের জন্য ফ্লোর ম্যাট তৈরি করা যায়।
প্রাকৃতিক পণ্য তৈরি ও সরবরাহের গণ্ডি ছাড়িয়ে প্রকৃতি এবং প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের দীর্ঘমেয়াদি দায়বদ্ধতার একটি অগ্রসর মাইলফলক ‘কুমারিকা সেভ দ্য নেচার’। প্রাথমিকভাবে ঢাকা থেকে শুরু করে ধীরে ধীরে এই কার্যক্রমটি দেশব্যাপী ছড়িয়ে যাবে। ‘কুমারিকা’ আশা করে—প্রকৃতি বাঁচানোর এই অভিযান, সকলের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রচেষ্টায় আরও ব্যাপকভাবে বিস্তৃত হবে এবং সামনের দিনগুলোতে সবাইকে আরও সচেতন করে তুলবে।
মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে দেশের বিভিন্ন স্থানে প্রভাবে বৃষ্টি হচ্ছে। গতকালের পর আজ শুক্রবারও রাজধানী ঢাকাসহ দেশের কিছু স্থানে বৃষ্টি হয়েছে। আজ পবিত্র ঈদুল আজহা। এই দিনে ঈদের নামাজের পর পশু কোরবানি করা হবে। এই জন্য শুষ্ক ও সুন্দর আবহাওয়া সবার প্রত্যাশা থাকে। তাই এই দিনে আবহাওয়া কেমন থাকবে, বৃষ্টি হবে কিনা
১৪ ঘণ্টা আগেআজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আজ শুক্রবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহা উপলক্ষে ছুটি শুরু হয়েছে। ভোর থেকেই অফিস-আদালত, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ব্যস্ততা নেই। সড়কেও নেই ভিড়। কিছুটা ফাঁকা হয়ে আসা ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রাও সহনীয় পর্যায়ে চলে এসেছে। আজ শুক্রবার সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার বাতাসের গুণমান সূচকে সকাল ১০টার রেকর্ড অনুযায়ী, রাজধানী শহরের বায়ুমান ৭৯। গতকাল
২১ ঘণ্টা আগেআজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ মেঘলা থাকলেও এ এলাকার আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ বৃহস্পতিবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ দিন আগে