পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা গত এক বছরে প্রাক্শিল্পযুগের চেয়ে অন্তত ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল। অর্থাৎ, জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার শুরুর আগে পৃথিবীর যে গড় তাপমাত্রা ছিল, তার চেয়ে এটি অনেক বেশি। সম্প্রতি ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন পরিচালিত কোপারনিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিস এই গবেষণা পরিচালনা করেছে। গবেষণা অনুসারে, ২০২৩ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত টানা ১২ মাস পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা প্রাক্শিল্পযুগের চেয়ে ১ দশমিক ৬৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল।
এই গবেষণার অর্থ এই নয় যে, বিশ্বনেতারা চলতি শতকের শেষ নাগাদ আমাদের গ্রহের তাপমাত্রা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠতে না দিতে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তা পালনে ব্যর্থ হয়েছেন। বরং সাম্প্রতিক সময়ে পৃথিবীর আবহাওয়া-জলবায়ু মারাত্মক আকার ধারণ করেছে, যা এই তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ত্বরান্বিত করেছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ধারাবাহিকভাবে তাপমাত্রার এই বৃদ্ধি একটি অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দেবে পৃথিবীকে।
এ বিষয়ে কোপারনিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিসের পরিচালক কারলো বুনতেম্পো বলেছেন, ‘এই গবেষণায় প্রাপ্ত ফলাফল পরিসংখ্যানগত কোনো কারসাজি নয়, বরং জলবায়ুতে একটি বড় ও ধারাবাহিক পরিবর্তন।’ তিনি আরও বলেন, ‘এমনকি যদি চরম তাপমাত্রার এই নির্দিষ্ট ধারাটি কোনো সময় শেষ হয়ে যায়, তবে জলবায়ু ক্রমাগত উষ্ণ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা নতুন রেকর্ড দেখতে থাকব, যদি আমরা অনিবার্যভাবে বায়ুমণ্ডল ও মহাসাগরে গ্রিনহাউস গ্যাস যোগ করা বন্ধ করতে না পারি।’
কোপারনিকাস জলবায়ুসংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করতে স্যাটেলাইট, জাহাজ, বিমান ও বিভিন্ন দেশের আবহাওয়া স্টেশন থেকে কোটি কোটি ডেটা সংগ্রহ করে তা বিশ্লেষণ করেছে। সংস্থাটি দেখতে পেয়েছে যে, ২০২৪ সালের জুন মাসে অতীতের যেকোনো জুন মাসের চেয়ে অনেক বেশি উত্তপ্ত ছিল এবং ১৮৫০ থেকে ১৯০০ সালের মধ্যে পৃথিবীর যে গড় তাপমাত্রা ছিল, তার চেয়ে ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল বিগত টানা ১২ মাস।
পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা গত এক বছরে প্রাক্শিল্পযুগের চেয়ে অন্তত ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল। অর্থাৎ, জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার শুরুর আগে পৃথিবীর যে গড় তাপমাত্রা ছিল, তার চেয়ে এটি অনেক বেশি। সম্প্রতি ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন পরিচালিত কোপারনিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিস এই গবেষণা পরিচালনা করেছে। গবেষণা অনুসারে, ২০২৩ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত টানা ১২ মাস পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা প্রাক্শিল্পযুগের চেয়ে ১ দশমিক ৬৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল।
এই গবেষণার অর্থ এই নয় যে, বিশ্বনেতারা চলতি শতকের শেষ নাগাদ আমাদের গ্রহের তাপমাত্রা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠতে না দিতে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তা পালনে ব্যর্থ হয়েছেন। বরং সাম্প্রতিক সময়ে পৃথিবীর আবহাওয়া-জলবায়ু মারাত্মক আকার ধারণ করেছে, যা এই তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে ত্বরান্বিত করেছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ধারাবাহিকভাবে তাপমাত্রার এই বৃদ্ধি একটি অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দেবে পৃথিবীকে।
এ বিষয়ে কোপারনিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিসের পরিচালক কারলো বুনতেম্পো বলেছেন, ‘এই গবেষণায় প্রাপ্ত ফলাফল পরিসংখ্যানগত কোনো কারসাজি নয়, বরং জলবায়ুতে একটি বড় ও ধারাবাহিক পরিবর্তন।’ তিনি আরও বলেন, ‘এমনকি যদি চরম তাপমাত্রার এই নির্দিষ্ট ধারাটি কোনো সময় শেষ হয়ে যায়, তবে জলবায়ু ক্রমাগত উষ্ণ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা নতুন রেকর্ড দেখতে থাকব, যদি আমরা অনিবার্যভাবে বায়ুমণ্ডল ও মহাসাগরে গ্রিনহাউস গ্যাস যোগ করা বন্ধ করতে না পারি।’
কোপারনিকাস জলবায়ুসংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করতে স্যাটেলাইট, জাহাজ, বিমান ও বিভিন্ন দেশের আবহাওয়া স্টেশন থেকে কোটি কোটি ডেটা সংগ্রহ করে তা বিশ্লেষণ করেছে। সংস্থাটি দেখতে পেয়েছে যে, ২০২৪ সালের জুন মাসে অতীতের যেকোনো জুন মাসের চেয়ে অনেক বেশি উত্তপ্ত ছিল এবং ১৮৫০ থেকে ১৯০০ সালের মধ্যে পৃথিবীর যে গড় তাপমাত্রা ছিল, তার চেয়ে ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল বিগত টানা ১২ মাস।
৪৪ বছরে অনিয়ন্ত্রিত নগরায়ণ, পরিকল্পনার অভাব ও সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতা ঢাকার পরিবেশ বিপর্যয়কে অনিবার্য করে তুলেছে। এই সময়ে হারিয়ে গেছে প্রায় ৬০ শতাংশ জলাধার। ঢাকার জলাধার এখন আয়তনের ৪ দশমিক ৮ শতাংশ। তাপমাত্রা কমাতে জলাভূমি পুনরুদ্ধার করা জরুরি।
৪ ঘণ্টা আগেআজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে বাহরাইনের মানামা। শহরটির বায়ুমান ১৭৭, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের লাহোর, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, মিশরের কায়রো ও ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে...
১৫ ঘণ্টা আগেঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগেদেশের অধিকাংশ এলাকাতেই আজ শনিবার বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। এমনটাই জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। মৌসুমি বায়ু এবং বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি নিম্নচাপের প্রভাবে এই বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এ ছাড়া, দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমারও সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।
২ দিন আগে