আজকের পত্রিকা ডেস্ক

আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত আগে থেকে বুঝতে পারলে অনেক জীবন রক্ষা করা সম্ভব। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন, আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি থাকা গাছের পাতার রং বদলে যেতে পারে অগ্ন্যুৎপাতের আগে। এই পরিবর্তন আগাম সতর্কবার্তা হিসেবে কাজ করতে পারে।
আগ্নেয়গিরি যত সক্রিয় হয়, ভূপৃষ্ঠের তত কাছাকাছি উঠে আসে ম্যাগমা। এতে চারপাশে কার্বন অক্সাইডের মাত্রা বাড়ে, যার প্রভাবে আশপাশের গাছগুলো আরও সবুজ ও সুস্থ হয়ে ওঠে।
এই পরিবর্তন ধরা যায় ‘নর্মালাইজড ডিফারেন্স ভেজিটেশন ইনডেক্স’ (এনডিভিআই) নামক এক পরিমাপে, যা স্যাটেলাইটের মাধ্যমে বিশ্লেষণযোগ্য। অর্থাৎ, স্থানীয় কোনো মাঠ পর্যায়ের কাজ ছাড়াই বা স্থলভিত্তিক সেনসর ছাড়াই আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের আগাম সংকেত পাওয়া সম্ভব—বিশেষ করে দুর্গম ও কঠিন এলাকায় এটি কার্যকর হতে পারে।
এই গবেষণার প্রধান গবেষক ও ইউনিভার্সিটি অব হিউস্টনের আগ্নেয়গিরি বিজ্ঞানী নিকোল গুইন বলেন, ‘এ ধরনের বিশ্লেষণের জন্য অনেক উপগ্রহ রয়েছে।’
সম্প্রতি গুইন নেতৃত্বাধীন এক গবেষণায় ইতালির মাউন্ট এথনার আশপাশে কার্বন ডাই-অক্সাইডের মাত্রা ও স্যাটেলাইট ছবি তুলনা করে দেখা যায়, গাছের পাতা যত সবুজ হয়, ততই বাড়ে গ্যাস নিঃসারণের মাত্রা।
দুই বছরের পর্যবেক্ষণে তাঁরা ১৬ বার এনডিভিআই ও কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ একসঙ্গে বেড়ে যাওয়ার স্পষ্ট প্রমাণ পেয়েছেন, যা ভূগর্ভস্থ ম্যাগমা ওপরের দিকে উঠে আসার সঙ্গে মিলে গেছে। এমনকি আগ্নেয়গিরির ফাটলের বাইরে থেকেও এই নিঃসারণের প্রভাব দেখা যায়।
এই গবেষণায় ২০১৯ সালের আরেক গবেষণার কথা উল্লেখ করা হয়। সেই গবেষণা পরিচালনা করেছিলেন ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের আগ্নেয়গিরি বিজ্ঞানী রবার্ট বোগ। সেখানে দেখা যায়, কোস্টারিকার দুটি সক্রিয় আগ্নেয়গিরির কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসারণ পার্শ্ববর্তী গাছের পাতায় প্রভাব ফেলেছে।
গুইন ও বোগ এখন নাসা ও স্মিথসোনিয়ান ইনস্টিটিউশনের নেতৃত্বাধীন একটি প্রকল্পে কাজ করছেন, যেখানে পানামা ও কোস্টারিকার আগ্নেয়গিরিগুলোর চারপাশে গাছপালার রঙের পরিবর্তন বিশ্লেষণ করা হচ্ছে।
এই প্রকল্পের নাম ‘এয়ারবোর্ন ভ্যালিডেশন ইউনিফায়েড এক্সপেরিমেন্ট: ল্যান্ড টু ওশান’ (এভিইউইএলও)। এর লক্ষ্য হলো, উপগ্রহের মাধ্যমে পৃথিবীর অবস্থা মাপার নতুন উপায় খুঁজে বের করা। নাসার বর্তমান অবজারভেটরি, যেমন: অরবিটিং কার্বন অবজারভেটরি ২, যা কেবল বড় অগ্ন্যুৎপাত শনাক্ত করতে পারে।
বোগ বলেন, ‘একটি আগ্নেয়গিরি থেকে মাঝারি পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসারণ ঘটলেও সেটা স্যাটেলাইটে ধরা পড়ে না। তাই আমাদের লক্ষ্য এমন একটি উপায় খুঁজে বের করা, যেখানে সরাসরি কার্বন ডাই-অক্সাইড না মেপেও তার পরিবর্তনের সংকেত পাওয়া যাবে।
ভূমিকম্পের কম্পন, ভূমির উচ্চতার পরিবর্তনের মতো আরও অনেক সংকেত আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পূর্বাভাসে কাজে আসে। এবার গাছের পাতা সবুজ হয়ে ওঠাও সেই সংকেতের তালিকায় যোগ হলো। যদিও সব অঞ্চলে এই প্রক্রিয়া উপযুক্ত না-ও হতে পারে।
এভিইউইএলও প্রকল্পের বিজ্ঞানীরা আরও একটি বিষয় নিয়ে আগ্রহী। কার্বন ডাই অক্সাইড বাড়লে গাছের ওপর সামগ্রিক কী ধরনের প্রভাব পড়ে, সেটা জানার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। তাই এমন পরিস্থিতিতে গাছপালা কীভাবে এই গ্যাস শোষণ করছে, সেটা জানাও ভবিষ্যতের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এদিকে এভিইউইএলও প্রকল্পের সদস্য ও ক্যালিফোর্নিয়ার চ্যাপম্যান ইউনিভার্সিটির জলবায়ুবিজ্ঞানী জশ ফিশার বলেন, ‘আমরা শুধু আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পূর্বাভাস নয়, বরং গাছগুলো কতটা কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করছে সেটাও জানতে চাই। কারণ ভবিষ্যতে পৃথিবীর সব গাছকেই উচ্চ কার্বন ডাই-অক্সাইডের মধ্যে বেঁচে থাকতে হবে।
এই গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে ‘রিমোট সেন্সিং অব এনভায়রনমেন্ট’ সাময়িকীতে।

আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত আগে থেকে বুঝতে পারলে অনেক জীবন রক্ষা করা সম্ভব। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন, আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি থাকা গাছের পাতার রং বদলে যেতে পারে অগ্ন্যুৎপাতের আগে। এই পরিবর্তন আগাম সতর্কবার্তা হিসেবে কাজ করতে পারে।
আগ্নেয়গিরি যত সক্রিয় হয়, ভূপৃষ্ঠের তত কাছাকাছি উঠে আসে ম্যাগমা। এতে চারপাশে কার্বন অক্সাইডের মাত্রা বাড়ে, যার প্রভাবে আশপাশের গাছগুলো আরও সবুজ ও সুস্থ হয়ে ওঠে।
এই পরিবর্তন ধরা যায় ‘নর্মালাইজড ডিফারেন্স ভেজিটেশন ইনডেক্স’ (এনডিভিআই) নামক এক পরিমাপে, যা স্যাটেলাইটের মাধ্যমে বিশ্লেষণযোগ্য। অর্থাৎ, স্থানীয় কোনো মাঠ পর্যায়ের কাজ ছাড়াই বা স্থলভিত্তিক সেনসর ছাড়াই আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের আগাম সংকেত পাওয়া সম্ভব—বিশেষ করে দুর্গম ও কঠিন এলাকায় এটি কার্যকর হতে পারে।
এই গবেষণার প্রধান গবেষক ও ইউনিভার্সিটি অব হিউস্টনের আগ্নেয়গিরি বিজ্ঞানী নিকোল গুইন বলেন, ‘এ ধরনের বিশ্লেষণের জন্য অনেক উপগ্রহ রয়েছে।’
সম্প্রতি গুইন নেতৃত্বাধীন এক গবেষণায় ইতালির মাউন্ট এথনার আশপাশে কার্বন ডাই-অক্সাইডের মাত্রা ও স্যাটেলাইট ছবি তুলনা করে দেখা যায়, গাছের পাতা যত সবুজ হয়, ততই বাড়ে গ্যাস নিঃসারণের মাত্রা।
দুই বছরের পর্যবেক্ষণে তাঁরা ১৬ বার এনডিভিআই ও কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ একসঙ্গে বেড়ে যাওয়ার স্পষ্ট প্রমাণ পেয়েছেন, যা ভূগর্ভস্থ ম্যাগমা ওপরের দিকে উঠে আসার সঙ্গে মিলে গেছে। এমনকি আগ্নেয়গিরির ফাটলের বাইরে থেকেও এই নিঃসারণের প্রভাব দেখা যায়।
এই গবেষণায় ২০১৯ সালের আরেক গবেষণার কথা উল্লেখ করা হয়। সেই গবেষণা পরিচালনা করেছিলেন ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের আগ্নেয়গিরি বিজ্ঞানী রবার্ট বোগ। সেখানে দেখা যায়, কোস্টারিকার দুটি সক্রিয় আগ্নেয়গিরির কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসারণ পার্শ্ববর্তী গাছের পাতায় প্রভাব ফেলেছে।
গুইন ও বোগ এখন নাসা ও স্মিথসোনিয়ান ইনস্টিটিউশনের নেতৃত্বাধীন একটি প্রকল্পে কাজ করছেন, যেখানে পানামা ও কোস্টারিকার আগ্নেয়গিরিগুলোর চারপাশে গাছপালার রঙের পরিবর্তন বিশ্লেষণ করা হচ্ছে।
এই প্রকল্পের নাম ‘এয়ারবোর্ন ভ্যালিডেশন ইউনিফায়েড এক্সপেরিমেন্ট: ল্যান্ড টু ওশান’ (এভিইউইএলও)। এর লক্ষ্য হলো, উপগ্রহের মাধ্যমে পৃথিবীর অবস্থা মাপার নতুন উপায় খুঁজে বের করা। নাসার বর্তমান অবজারভেটরি, যেমন: অরবিটিং কার্বন অবজারভেটরি ২, যা কেবল বড় অগ্ন্যুৎপাত শনাক্ত করতে পারে।
বোগ বলেন, ‘একটি আগ্নেয়গিরি থেকে মাঝারি পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসারণ ঘটলেও সেটা স্যাটেলাইটে ধরা পড়ে না। তাই আমাদের লক্ষ্য এমন একটি উপায় খুঁজে বের করা, যেখানে সরাসরি কার্বন ডাই-অক্সাইড না মেপেও তার পরিবর্তনের সংকেত পাওয়া যাবে।
ভূমিকম্পের কম্পন, ভূমির উচ্চতার পরিবর্তনের মতো আরও অনেক সংকেত আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পূর্বাভাসে কাজে আসে। এবার গাছের পাতা সবুজ হয়ে ওঠাও সেই সংকেতের তালিকায় যোগ হলো। যদিও সব অঞ্চলে এই প্রক্রিয়া উপযুক্ত না-ও হতে পারে।
এভিইউইএলও প্রকল্পের বিজ্ঞানীরা আরও একটি বিষয় নিয়ে আগ্রহী। কার্বন ডাই অক্সাইড বাড়লে গাছের ওপর সামগ্রিক কী ধরনের প্রভাব পড়ে, সেটা জানার চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। তাই এমন পরিস্থিতিতে গাছপালা কীভাবে এই গ্যাস শোষণ করছে, সেটা জানাও ভবিষ্যতের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এদিকে এভিইউইএলও প্রকল্পের সদস্য ও ক্যালিফোর্নিয়ার চ্যাপম্যান ইউনিভার্সিটির জলবায়ুবিজ্ঞানী জশ ফিশার বলেন, ‘আমরা শুধু আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পূর্বাভাস নয়, বরং গাছগুলো কতটা কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করছে সেটাও জানতে চাই। কারণ ভবিষ্যতে পৃথিবীর সব গাছকেই উচ্চ কার্বন ডাই-অক্সাইডের মধ্যে বেঁচে থাকতে হবে।
এই গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে ‘রিমোট সেন্সিং অব এনভায়রনমেন্ট’ সাময়িকীতে।

আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
১ দিন আগে
আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা আজ সোমবার সকালে ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১২ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩০ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা আজ সোমবার সকালে ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১২ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩০ মিনিটে।

আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত আগে থেকে বুঝতে পারলে অনেক জীবন রক্ষা করা সম্ভব। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন, আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি থাকা গাছের পাতার রং বদলে যেতে পারে অগ্ন্যুৎপাতের আগে। এই পরিবর্তন আগাম সতর্কবার্তা হিসেবে কাজ করতে পারে।
২৮ মে ২০২৫
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
১ দিন আগে
আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ২৫০, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি—বেচারাম দেউরি, গোড়ান, কল্যাণপুর, পল্লবী দক্ষিণ, ইস্টার্ন হাউজিং, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে থাকা ভারতের কলকাতার বায়ুমান আজ ২৬২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিসরের কায়রো (২৩৯), ভারতের দিল্লি (২৩২) ও কুয়েতের কুয়েত সিটি (১৯৮)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ২৫০, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি—বেচারাম দেউরি, গোড়ান, কল্যাণপুর, পল্লবী দক্ষিণ, ইস্টার্ন হাউজিং, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে থাকা ভারতের কলকাতার বায়ুমান আজ ২৬২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিসরের কায়রো (২৩৯), ভারতের দিল্লি (২৩২) ও কুয়েতের কুয়েত সিটি (১৯৮)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত আগে থেকে বুঝতে পারলে অনেক জীবন রক্ষা করা সম্ভব। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন, আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি থাকা গাছের পাতার রং বদলে যেতে পারে অগ্ন্যুৎপাতের আগে। এই পরিবর্তন আগাম সতর্কবার্তা হিসেবে কাজ করতে পারে।
২৮ মে ২০২৫
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগে
আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আজ মঙ্গলবার শীত কিছুটা বেশি পড়েছে। আগের দিন সোমবার সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি কমে হয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১২ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩০ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আজ মঙ্গলবার শীত কিছুটা বেশি পড়েছে। আগের দিন সোমবার সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি কমে হয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১২ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩০ মিনিটে।

আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত আগে থেকে বুঝতে পারলে অনেক জীবন রক্ষা করা সম্ভব। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন, আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি থাকা গাছের পাতার রং বদলে যেতে পারে অগ্ন্যুৎপাতের আগে। এই পরিবর্তন আগাম সতর্কবার্তা হিসেবে কাজ করতে পারে।
২৮ মে ২০২৫
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাস আসতে আর মাত্র দিন সাতেক বাকি। কিন্তু রাজধানী ঢাকায় এখনো পুরোপুরি শীতের আমেজ পড়েনি। আজ সোমবার ভোরবেলা ঢাকায় সামান্য কুয়াশার সঙ্গে ছিল হালকা শীত।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১১ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৯ মিনিটে।

পৌষ মাস আসতে আর মাত্র দিন সাতেক বাকি। কিন্তু রাজধানী ঢাকায় এখনো পুরোপুরি শীতের আমেজ পড়েনি। আজ সোমবার ভোরবেলা ঢাকায় সামান্য কুয়াশার সঙ্গে ছিল হালকা শীত।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকায় আজ সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৭৪ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ দুপুর পর্যন্ত ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১১ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ২৯ মিনিটে।

আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত আগে থেকে বুঝতে পারলে অনেক জীবন রক্ষা করা সম্ভব। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা দেখিয়েছেন, আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি থাকা গাছের পাতার রং বদলে যেতে পারে অগ্ন্যুৎপাতের আগে। এই পরিবর্তন আগাম সতর্কবার্তা হিসেবে কাজ করতে পারে।
২৮ মে ২০২৫
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ।
১ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
১ দিন আগে
আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগে