প্রায় তিন বছর ধরে ক্যানসারে ভুগছেন অভিনেত্রী আফরোজা হোসেন। চিকিৎসার জন্য ভারতেও গিয়েছিলেন তিনি। দীর্ঘ চিকিৎসার ব্যয় বহন করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে তাঁর পরিবারের জন্য। তাই আফরোজা হোসেনের চিকিৎসার সহায়তায় সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তাঁর সন্তানেরা—এমনটাই জানালেন অভিনেত্রী মনিরা মিঠু।
বুধবার মধ্যরাতে ফেসবুকে মনিরা মিঠু লেখেন, ‘অভিনেত্রী আফরোজা হোসেন আপা প্রায় তিন বছর ধরে ক্যানসারে ভুগছেন। উনি সিঙ্গেল মাদার। কিন্তু চমৎকারভাবে সংগ্রাম করে উনার সন্তানদের শিক্ষিত করেছেন। তাঁর সন্তানেরা বুদ্ধি খাটিয়ে চিকিৎসা করে যাচ্ছিলেন। বাংলাদেশে সামান্য ভুল চিকিৎসার কারণে উনার ক্যানসার ফুসফুসে আঘাত হানে। কিন্তু উনার ব্রিলিয়ান্ট সন্তানের কারণে উনি বারবার বেঁচে উঠছেন। হাসিমুখে কথাও বলেন। ভারতের মুম্বাই ও কেরালাতে উনি চিকিৎসায় সফল হয়েছিলেন।’
আফরোজার চিকিৎসায় সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে মিঠু লেখেন, ‘এই দীর্ঘ চিকিৎসার ব্যয়ভার আফরোজা আপার পরিবার বহন করে আসছিলেন। শিল্পীরাও সহযোগিতা করেছেন। গত তিন বছরে উনার পরিবার চিকিৎসা করিয়েছেন কোটি টাকা খরচ করে। কিন্তু বর্তমানে সন্তানদের পক্ষে খুব কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে এই চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করা। উনার দুই সন্তান আকুল আবেদন জানিয়েছেন, তাদের মায়ের চিকিৎসায় সহযোগিতার জন্য। কারণ, তাদের মা বেঁচে আছেন এবং আল্লাহ হায়াত রাখলে তিনি সুস্থ হয়ে উঠবেন। আসুন, আমরা এই মায়ের পাশে দাঁড়াই। তাঁর সন্তানদের মুখে হাসি ফোটাই। যে যার সামর্থ্য অনুযায়ী সাহায্য করি। সেটা যত ক্ষুদ্রই হোক। বিন্দু বিন্দু করেই কিন্তু সিন্ধু হয়। আপনি অসুস্থ রোগীকে সাহায্য করবেন, স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা আপনাকে সাহায্য করবেন।’
পোস্টের শেষ অংশে আফরোজা হোসেনের বিকাশ নম্বর ০১৯২৩৩৩৯১৯২ (পার্সোনাল) ও ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর ০২১০২২২১১০৮১১ (আইএফআইসি ব্যাংক, দারুসসালাম শাখা) উল্লেখ করেছেন মনিরা মিঠু।
২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে জরায়ুর ক্যানসার ধরা পড়ে আফরোজা হোসেনের। সেই ক্যানসার ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে মেরুদণ্ডের হাড়ে।
প্রায় তিন বছর ধরে ক্যানসারে ভুগছেন অভিনেত্রী আফরোজা হোসেন। চিকিৎসার জন্য ভারতেও গিয়েছিলেন তিনি। দীর্ঘ চিকিৎসার ব্যয় বহন করা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে তাঁর পরিবারের জন্য। তাই আফরোজা হোসেনের চিকিৎসার সহায়তায় সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তাঁর সন্তানেরা—এমনটাই জানালেন অভিনেত্রী মনিরা মিঠু।
বুধবার মধ্যরাতে ফেসবুকে মনিরা মিঠু লেখেন, ‘অভিনেত্রী আফরোজা হোসেন আপা প্রায় তিন বছর ধরে ক্যানসারে ভুগছেন। উনি সিঙ্গেল মাদার। কিন্তু চমৎকারভাবে সংগ্রাম করে উনার সন্তানদের শিক্ষিত করেছেন। তাঁর সন্তানেরা বুদ্ধি খাটিয়ে চিকিৎসা করে যাচ্ছিলেন। বাংলাদেশে সামান্য ভুল চিকিৎসার কারণে উনার ক্যানসার ফুসফুসে আঘাত হানে। কিন্তু উনার ব্রিলিয়ান্ট সন্তানের কারণে উনি বারবার বেঁচে উঠছেন। হাসিমুখে কথাও বলেন। ভারতের মুম্বাই ও কেরালাতে উনি চিকিৎসায় সফল হয়েছিলেন।’
আফরোজার চিকিৎসায় সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে মিঠু লেখেন, ‘এই দীর্ঘ চিকিৎসার ব্যয়ভার আফরোজা আপার পরিবার বহন করে আসছিলেন। শিল্পীরাও সহযোগিতা করেছেন। গত তিন বছরে উনার পরিবার চিকিৎসা করিয়েছেন কোটি টাকা খরচ করে। কিন্তু বর্তমানে সন্তানদের পক্ষে খুব কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে এই চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করা। উনার দুই সন্তান আকুল আবেদন জানিয়েছেন, তাদের মায়ের চিকিৎসায় সহযোগিতার জন্য। কারণ, তাদের মা বেঁচে আছেন এবং আল্লাহ হায়াত রাখলে তিনি সুস্থ হয়ে উঠবেন। আসুন, আমরা এই মায়ের পাশে দাঁড়াই। তাঁর সন্তানদের মুখে হাসি ফোটাই। যে যার সামর্থ্য অনুযায়ী সাহায্য করি। সেটা যত ক্ষুদ্রই হোক। বিন্দু বিন্দু করেই কিন্তু সিন্ধু হয়। আপনি অসুস্থ রোগীকে সাহায্য করবেন, স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা আপনাকে সাহায্য করবেন।’
পোস্টের শেষ অংশে আফরোজা হোসেনের বিকাশ নম্বর ০১৯২৩৩৩৯১৯২ (পার্সোনাল) ও ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর ০২১০২২২১১০৮১১ (আইএফআইসি ব্যাংক, দারুসসালাম শাখা) উল্লেখ করেছেন মনিরা মিঠু।
২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে জরায়ুর ক্যানসার ধরা পড়ে আফরোজা হোসেনের। সেই ক্যানসার ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে মেরুদণ্ডের হাড়ে।
ম্যানচেস্টারের প্রথম কনসার্টে জেমস ক্যামেরনের সঙ্গে কাজের কথা প্রকাশ করেন বিলি আইলিশ। যেহেতু জেমস ক্যামেরনের মতো বিশ্ববিখ্যাত নির্মাতার সঙ্গে প্রথম কাজ, বিলি আইলিশ তাই খবরটি ভক্তদের জানানোর জন্য উন্মুখ হয়ে ছিলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেচন্দ্র বারোটের প্রথম পরিচালনা ডন। প্রথম সিনেমাতেই ইতিহাস সৃষ্টি করেন তিনি। সেলিম-জাভেদের চিত্রনাট্যে নির্মিত ডন অমিতাভ বচ্চনের ক্যারিয়ারের অন্যতম আলোচিত সিনেমা।
১৬ ঘণ্টা আগেকোনালের সঙ্গে গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন নিলয় ডি রকস্টার। ময়না গানের ভিডিওতে মডেল হয়েছেন চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী এবং অভিনেতা ও নির্মাতা শরাফ আহমেদ জীবন।
১৬ ঘণ্টা আগেদুজন হাতে হাত ধরে ঢোকেন অনুষ্ঠানে। সারাক্ষণ তাঁরা একসঙ্গেই ছিলেন। সুস্মিতাকে মুহূর্তের জন্যও চোখের আড়াল করতে চাইছিলেন না সৃজিত। সুস্মিতার হাত ছেড়ে অন্য কোথাও যেতে দেখা যায়নি পরিচালককে।
২০ ঘণ্টা আগে