খায়রুল বাসার নির্ঝর, ঢাকা
ঈদের নাটক নিয়ে তুমুল ব্যস্ততা গেছে। প্রচণ্ড ধকলও গেছে জিয়াউল ফারুক অপূর্বর। লকডাউনের পর অনেকে কাজ শুরু করলেও তাই এখনো শুটিংয়ে ফেরেননি অপূর্ব। খানিকটা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
গতকাল দুপুরে যখন অপূর্বর সঙ্গে কথা হচ্ছিল ফোনে, তখনো তিনি বিছানা ছেড়ে ওঠেননি। কণ্ঠে ক্লান্তি। অপূর্ব বলেন, ‘শুটিং এখনো শুরু করিনি। অনেক কাজ করেছি তো ঈদের আগে। ঘুম হয়নি ঠিকমতো। খাওয়াদাওয়ায় খুব অনিয়ম হয়েছে। গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করেছি। সকালে উঠে আবার দৌড়াতে হয়েছে। এসব কারণে শরীর খারাপ করেছে। ব্যাকপেইন, শোল্ডার পেইন—সব মিলিয়ে অবস্থা কাহিল।’
শুটিংয়ে না ফিরলেও প্রতিদিন ভিডিও কলে নির্মাতাদের সঙ্গে শুটিং নিয়ে আলাপ হচ্ছে। অনেক স্ক্রিপ্ট জমা পড়েছে। সেগুলো পড়ছেন। আগামীর কাজ নিয়ে পরিকল্পনা গোছাচ্ছেন। শরীর সায় দিলেই আবার শুটিংয়ে ফিরবেন বলে জানালেন অপূর্ব।
যখন আমরা বলি, ভিন্ন ধরনের গল্প করব, তাতে অনেক রকম প্রতিবন্ধকতা থাকে। টিভি নাটকে অনেক কিছু দেখানো সম্ভব হয় না। একটা অন্য রকম সংলাপ দিতে গেলে দশবার চিন্তা করতে হয়। তার মধ্যেও কী করে নতুন কিছু আনা যায়, সেই চেষ্টাই করি।
— অপূর্ব, অভিনেতা
সাধারণত রোমান্টিক ঘরানার নাটকেই বেশি দেখা যায় তাঁকে। এবার কাজের ধরনে কি কোনো বদল আসবে? অপূর্ব বলেন, ‘কাজের ধরন কিংবা পলিসিগত কোনো পরিবর্তন নেই। আমার সব সময় একটা চিন্তাই থাকে, কীভাবে আরেকটু ভালো করা যায়। আসলে টিভি নাটকে তো আমাদের অনেক ধরনের লিমিটেশন নিয়েই কাজ করতে হয়। যখন আমরা বলি, ভিন্ন ধরনের গল্প করব, তাতে অনেক রকম প্রতিবন্ধকতা থাকে। টিভি নাটকে অনেক কিছু দেখানো সম্ভব হয় না। একটা অন্য রকম সংলাপ দিতে গেলে দশবার চিন্তা করতে হয়। তার মধ্যেও কী করে নতুন কিছু আনা যায়, সেই চেষ্টাই করি। সেটা কখনো হয় কখনো হয় না।’
সহকর্মীরা অনেকেই ওয়েব কনটেন্টে মুখ দেখালেও অপূর্ব ‘যদি কিন্তু তবুও’র পর আর পা বাড়াননি ওদিকে। তবে কাজের প্রস্তাব পাচ্ছেন অসংখ্য। তিনি বলেন, ‘ওটিটির জন্য বেস্ট অব দ্য বেস্ট কাজই করার চেষ্টা থাকবে। ধরা যাক তাড়াহুড়ো করে একটা কাজ করলাম, কিন্তু ভালো হলো না। তখন তো সবাই বলবে অপূর্ব সফল নয়।’ অপূর্ব তাই সময় নিচ্ছেন। নিজেকে আরেকটু গুছিয়ে নিচ্ছেন। পরিস্থিতি বুঝে, সমীকরণ কষে এগোতে চান সামনের দিকে।
ঈদের নাটক নিয়ে তুমুল ব্যস্ততা গেছে। প্রচণ্ড ধকলও গেছে জিয়াউল ফারুক অপূর্বর। লকডাউনের পর অনেকে কাজ শুরু করলেও তাই এখনো শুটিংয়ে ফেরেননি অপূর্ব। খানিকটা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
গতকাল দুপুরে যখন অপূর্বর সঙ্গে কথা হচ্ছিল ফোনে, তখনো তিনি বিছানা ছেড়ে ওঠেননি। কণ্ঠে ক্লান্তি। অপূর্ব বলেন, ‘শুটিং এখনো শুরু করিনি। অনেক কাজ করেছি তো ঈদের আগে। ঘুম হয়নি ঠিকমতো। খাওয়াদাওয়ায় খুব অনিয়ম হয়েছে। গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করেছি। সকালে উঠে আবার দৌড়াতে হয়েছে। এসব কারণে শরীর খারাপ করেছে। ব্যাকপেইন, শোল্ডার পেইন—সব মিলিয়ে অবস্থা কাহিল।’
শুটিংয়ে না ফিরলেও প্রতিদিন ভিডিও কলে নির্মাতাদের সঙ্গে শুটিং নিয়ে আলাপ হচ্ছে। অনেক স্ক্রিপ্ট জমা পড়েছে। সেগুলো পড়ছেন। আগামীর কাজ নিয়ে পরিকল্পনা গোছাচ্ছেন। শরীর সায় দিলেই আবার শুটিংয়ে ফিরবেন বলে জানালেন অপূর্ব।
যখন আমরা বলি, ভিন্ন ধরনের গল্প করব, তাতে অনেক রকম প্রতিবন্ধকতা থাকে। টিভি নাটকে অনেক কিছু দেখানো সম্ভব হয় না। একটা অন্য রকম সংলাপ দিতে গেলে দশবার চিন্তা করতে হয়। তার মধ্যেও কী করে নতুন কিছু আনা যায়, সেই চেষ্টাই করি।
— অপূর্ব, অভিনেতা
সাধারণত রোমান্টিক ঘরানার নাটকেই বেশি দেখা যায় তাঁকে। এবার কাজের ধরনে কি কোনো বদল আসবে? অপূর্ব বলেন, ‘কাজের ধরন কিংবা পলিসিগত কোনো পরিবর্তন নেই। আমার সব সময় একটা চিন্তাই থাকে, কীভাবে আরেকটু ভালো করা যায়। আসলে টিভি নাটকে তো আমাদের অনেক ধরনের লিমিটেশন নিয়েই কাজ করতে হয়। যখন আমরা বলি, ভিন্ন ধরনের গল্প করব, তাতে অনেক রকম প্রতিবন্ধকতা থাকে। টিভি নাটকে অনেক কিছু দেখানো সম্ভব হয় না। একটা অন্য রকম সংলাপ দিতে গেলে দশবার চিন্তা করতে হয়। তার মধ্যেও কী করে নতুন কিছু আনা যায়, সেই চেষ্টাই করি। সেটা কখনো হয় কখনো হয় না।’
সহকর্মীরা অনেকেই ওয়েব কনটেন্টে মুখ দেখালেও অপূর্ব ‘যদি কিন্তু তবুও’র পর আর পা বাড়াননি ওদিকে। তবে কাজের প্রস্তাব পাচ্ছেন অসংখ্য। তিনি বলেন, ‘ওটিটির জন্য বেস্ট অব দ্য বেস্ট কাজই করার চেষ্টা থাকবে। ধরা যাক তাড়াহুড়ো করে একটা কাজ করলাম, কিন্তু ভালো হলো না। তখন তো সবাই বলবে অপূর্ব সফল নয়।’ অপূর্ব তাই সময় নিচ্ছেন। নিজেকে আরেকটু গুছিয়ে নিচ্ছেন। পরিস্থিতি বুঝে, সমীকরণ কষে এগোতে চান সামনের দিকে।
১৯৯৯ সালে যাত্রা শুরু নেমেসিস ব্যান্ডের। প্রতিষ্ঠার ছয় বছর পর ২০০৫ সালে প্রকাশ পেয়েছিল ব্যান্ডের প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম ‘অন্বেষণ’। এরপর ২০১১ ও ২০১৭ সালে আসে ‘তৃতীয় যাত্রা’ ও ‘গণজোয়ার’ নামের আরও দুটি স্টুডিও অ্যালবাম। প্রতিটি অ্যালবামে ছিল ৬ বছরের গ্যাপ। তবে চতুর্থ অ্যালবাম প্রকাশ করতে আরও বেশি সময়
১৫ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপনের মডেল হওয়ার পর গত বছর মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজের ‘সন্ধিক্ষণ’ নাটক দিয়ে অভিনয়ে নাম লিখিয়েছেন মালাইকা চৌধুরী। সম্পর্কে তিনি মেহজাবীন চৌধুরীর ছোট বোন। নিজ অভিজ্ঞতার আলোকে পরামর্শ দিয়ে বোন মালাইকাকে সার্বক্ষণিক সহযোগিতা করছেন মেহজাবীন। অভিনয়ের প্রথম প্রশিক্ষণও বড় বোনের কাছেই পেয়েছেন মালাইকা।
১৫ ঘণ্টা আগে৫ মে শুরু হয়েছে তারকাদের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট ‘সেলিব্রিটি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি’ বা সিসিটি। প্রথম রাউন্ড শেষে ফাইনালে উঠেছে গিগাবাইট টাইটানস ও স্বপ্নধরা স্পারটান্স। দল দুটির মেন্টর হিসেবে আছেন নির্মাতা গিয়াস উদ্দিন সেলিম ও মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ।
১৫ ঘণ্টা আগেসিনেমার কোনো সীমান্ত নেই, সিনেমা মানে না কাঁটাতারের বিধিনিষেধ—প্রতিবছর কান চলচ্চিত্র উৎসবে সেটা আরও স্পষ্ট হয়ে ধরা দেয়। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পরিচালক, প্রযোজক, সেলস এজেন্ট ও সাংবাদিকেরা হাজির হন ‘বড় পর্দার অলিম্পিক’খ্যাত এ উৎসবে। নির্মাতারা আসেন তাঁদের সিনেমা দেখাতে। সেসব বিক্রির প্রক্রিয়া
১৫ ঘণ্টা আগে