দুলকার সালমান আজ তাঁর চলচ্চিত্র ক্যারিয়ারের এগারো বছর পার করছেন। ২০১২ সালে ‘সেকেন্ড শো’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তিনি তাঁর অভিনয়জীবন শুরু করেন। মালায়ালাম চলচ্চিত্রের মাধ্যমে কাজ শুরু করলেও এখন তিনি সারা ভারতেই জনপ্রিয় অভিনেতাদের একজন। ওস্তাদ হোটেলের উচ্চাকাঙ্ক্ষী শেফের চরিত্র থেকে সীতা রামাম-এ রোমান্টিক সৈনিকের চরিত্রে, সব চরিত্রেই নিজেকে মানিয়ে নিতে পারেন তিনি।
মালায়ালাম সিনেমা জগতের প্রতিষ্ঠিত অভিনেতা মাম্মুতির ছেলে হলেও নিজ যোগ্যতায় অবস্থান পোক্ত করেছেন দুলকার। দুলকারের অভিনয়ের ধরনও বাবার চেয়ে আলাদা। তাঁর অভিনীত ‘উস্তাদ হোটেল’, ‘ব্যাঙ্গালোর ডেইজ’, ও ‘চার্লি’ সেরা তিন চলচ্চিত্র। বিশেষ দিনে চলুন জেনে নেই, সেই তিন মালায়ালাম চলচ্চিত্র সম্পর্কে।
‘উস্তাদ হোটেল’–২০১২
‘উস্তাদ হোটেল’ আনোয়ার রশীদ পরিচালিত অসম্ভব সুন্দর একটি চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটিতে ফাইজির চরিত্রে দুর্দান্ত অভিনয় করেছিলেন দুলকার। কিন্তু তার আগে চলচ্চিত্রটি প্রথমে অফার করা হয় সিদ্ধার্থকে। কারণ তখনো দুলকারের অভিষেক হয়নি। কিন্তু সিদ্ধার্থ অফার ফিরিয়ে দিলে তা চলে যায় দুলকারের কাছে। দুলকার এক মুহূর্ত চিন্তা না করে চুক্তিবদ্ধ হন।
উস্তাদ হোটেল ফাইজি নামের এক তরুণের গল্প। ফাইজি হোটেল ম্যানেজমেন্ট পড়ার জন্য সুইজারল্যান্ড যায়। ফিরে আসার পর সে জানায় সে লন্ডনের একটি রেস্টুরেন্টে শেফ হিসেবে জব পেয়েছেন এবং এ সপ্তাহেই জয়েন করতে চান। কিন্তু ফাইজির বাবা সেটা মেনে নিতে পারেন না, তাই তার পাসপোর্ট নিজের কাছে রেখে দেন। ফলশ্রুতিতে ফাইজি বাসা ছেড়ে তার দাদা করিম ইক্কার কাছে চলে আসেন এবং দায়িত্ব নেন তার দাদার ছোট রেস্তোরাঁর।
এই চলচ্চিত্রটি তিনটি ক্যাটাগরিতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে। এর ভেতর করিম ইক্কা ওরফে অভিনেতা থিলাকান কে স্পেশাল মেনশনে মরণোত্তর পুরস্কৃত করা হয়।
‘ব্যাঙ্গালোর ডেজ’–২০১৪
অঞ্জলি মেনন পরিচালিত রোমান্টিক কমেডি-ড্রামা চলচ্চিত্র 'ব্যাঙ্গালোর ডেজ'। এতে দুলকার সালমান ছাড়াও অন্যান্যদের মধ্যে নিভিন পাওলি, ফাহাদ ফাসিল এবং পার্বতী থিরুভোথু অভিনয় করেছেন। ব্যাঙ্গালোর ডেজ তিনজন কাজিনের বন্ধুত্বের গল্প। চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের হিসেবে আলাদা এই তিনজনের স্বপ্ন এক জায়গায় ঘুরতে থাকে। বড় হয়ে তারা তিনজনই চান ব্যাঙ্গালোর যেতে। একটা সময় তিনজন সেখানে যায়ও। তারপর জীবন কাকে, কীভাবে, কোন ঘূর্ণিস্রোতে টেনে নেয় তারই হৃদয়াবেগপূর্ণ গল্পই সিনেমাটিতে উঠে এসেছে।
‘ব্যাঙ্গালোর ডেজ’ চলচ্চিত্রটি ২০১৪ সালের সবচেয়ে বেশি আয় করা মালায়ালাম ছবি। কেরালা স্টেট ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডস, ৬২ তম ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস (সাউথ), এশিয়া নেট ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডস ও এশিয়াভিশন অ্যাওয়ার্ডস-এ সিনেমাটি একাধিক বিভাগে পুরস্কার পায়।
‘চার্লি’–২০১৫
মার্টিন প্রক্কট পরিচালিত ২০১৫ সালের আলোচিত ভারতীয় মালায়ালাম চলচ্চিত্র ‘চার্লি’। টেসা নামের একটি মেয়ে একটি বাসা ভাড়া নেওয়ার পর দেখতে পান, সে ঘরটিতে আগে খাকা এক যুবক তার সমস্ত জিনিসপত্র ফেলে গিয়েছে। এর জন্য শুরুতে টেসার তাকে চরম বিরক্তিকর মনে হয়। কিন্তু ঘরটি গোছানোর সময় টেসা সে যুবকের একটি স্কেচ বুক খুঁজে পায়। যেখানে বিগত থার্টি ফার্স্ট নাইটের অর্ধসমাপ্ত একটি কাহিনি থেকে যায়। এরপর সে রাতে কি ঘটে সেটা জানার কৌতূহল থেকে টেসা বেরিয়ে পড়ে সেই যুবকের খোঁজে। এমনভাবেই গল্পটি এগোতে থাকে।
চার্লি ২০১৬ সালের কেরালা রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কারের আটটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার অর্জন করেছিল। যার মধ্যে শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জিতে নেন দুলকার সালমান।
দুলকার সালমান আজ তাঁর চলচ্চিত্র ক্যারিয়ারের এগারো বছর পার করছেন। ২০১২ সালে ‘সেকেন্ড শো’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তিনি তাঁর অভিনয়জীবন শুরু করেন। মালায়ালাম চলচ্চিত্রের মাধ্যমে কাজ শুরু করলেও এখন তিনি সারা ভারতেই জনপ্রিয় অভিনেতাদের একজন। ওস্তাদ হোটেলের উচ্চাকাঙ্ক্ষী শেফের চরিত্র থেকে সীতা রামাম-এ রোমান্টিক সৈনিকের চরিত্রে, সব চরিত্রেই নিজেকে মানিয়ে নিতে পারেন তিনি।
মালায়ালাম সিনেমা জগতের প্রতিষ্ঠিত অভিনেতা মাম্মুতির ছেলে হলেও নিজ যোগ্যতায় অবস্থান পোক্ত করেছেন দুলকার। দুলকারের অভিনয়ের ধরনও বাবার চেয়ে আলাদা। তাঁর অভিনীত ‘উস্তাদ হোটেল’, ‘ব্যাঙ্গালোর ডেইজ’, ও ‘চার্লি’ সেরা তিন চলচ্চিত্র। বিশেষ দিনে চলুন জেনে নেই, সেই তিন মালায়ালাম চলচ্চিত্র সম্পর্কে।
‘উস্তাদ হোটেল’–২০১২
‘উস্তাদ হোটেল’ আনোয়ার রশীদ পরিচালিত অসম্ভব সুন্দর একটি চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটিতে ফাইজির চরিত্রে দুর্দান্ত অভিনয় করেছিলেন দুলকার। কিন্তু তার আগে চলচ্চিত্রটি প্রথমে অফার করা হয় সিদ্ধার্থকে। কারণ তখনো দুলকারের অভিষেক হয়নি। কিন্তু সিদ্ধার্থ অফার ফিরিয়ে দিলে তা চলে যায় দুলকারের কাছে। দুলকার এক মুহূর্ত চিন্তা না করে চুক্তিবদ্ধ হন।
উস্তাদ হোটেল ফাইজি নামের এক তরুণের গল্প। ফাইজি হোটেল ম্যানেজমেন্ট পড়ার জন্য সুইজারল্যান্ড যায়। ফিরে আসার পর সে জানায় সে লন্ডনের একটি রেস্টুরেন্টে শেফ হিসেবে জব পেয়েছেন এবং এ সপ্তাহেই জয়েন করতে চান। কিন্তু ফাইজির বাবা সেটা মেনে নিতে পারেন না, তাই তার পাসপোর্ট নিজের কাছে রেখে দেন। ফলশ্রুতিতে ফাইজি বাসা ছেড়ে তার দাদা করিম ইক্কার কাছে চলে আসেন এবং দায়িত্ব নেন তার দাদার ছোট রেস্তোরাঁর।
এই চলচ্চিত্রটি তিনটি ক্যাটাগরিতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করে। এর ভেতর করিম ইক্কা ওরফে অভিনেতা থিলাকান কে স্পেশাল মেনশনে মরণোত্তর পুরস্কৃত করা হয়।
‘ব্যাঙ্গালোর ডেজ’–২০১৪
অঞ্জলি মেনন পরিচালিত রোমান্টিক কমেডি-ড্রামা চলচ্চিত্র 'ব্যাঙ্গালোর ডেজ'। এতে দুলকার সালমান ছাড়াও অন্যান্যদের মধ্যে নিভিন পাওলি, ফাহাদ ফাসিল এবং পার্বতী থিরুভোথু অভিনয় করেছেন। ব্যাঙ্গালোর ডেজ তিনজন কাজিনের বন্ধুত্বের গল্প। চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের হিসেবে আলাদা এই তিনজনের স্বপ্ন এক জায়গায় ঘুরতে থাকে। বড় হয়ে তারা তিনজনই চান ব্যাঙ্গালোর যেতে। একটা সময় তিনজন সেখানে যায়ও। তারপর জীবন কাকে, কীভাবে, কোন ঘূর্ণিস্রোতে টেনে নেয় তারই হৃদয়াবেগপূর্ণ গল্পই সিনেমাটিতে উঠে এসেছে।
‘ব্যাঙ্গালোর ডেজ’ চলচ্চিত্রটি ২০১৪ সালের সবচেয়ে বেশি আয় করা মালায়ালাম ছবি। কেরালা স্টেট ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডস, ৬২ তম ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস (সাউথ), এশিয়া নেট ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডস ও এশিয়াভিশন অ্যাওয়ার্ডস-এ সিনেমাটি একাধিক বিভাগে পুরস্কার পায়।
‘চার্লি’–২০১৫
মার্টিন প্রক্কট পরিচালিত ২০১৫ সালের আলোচিত ভারতীয় মালায়ালাম চলচ্চিত্র ‘চার্লি’। টেসা নামের একটি মেয়ে একটি বাসা ভাড়া নেওয়ার পর দেখতে পান, সে ঘরটিতে আগে খাকা এক যুবক তার সমস্ত জিনিসপত্র ফেলে গিয়েছে। এর জন্য শুরুতে টেসার তাকে চরম বিরক্তিকর মনে হয়। কিন্তু ঘরটি গোছানোর সময় টেসা সে যুবকের একটি স্কেচ বুক খুঁজে পায়। যেখানে বিগত থার্টি ফার্স্ট নাইটের অর্ধসমাপ্ত একটি কাহিনি থেকে যায়। এরপর সে রাতে কি ঘটে সেটা জানার কৌতূহল থেকে টেসা বেরিয়ে পড়ে সেই যুবকের খোঁজে। এমনভাবেই গল্পটি এগোতে থাকে।
চার্লি ২০১৬ সালের কেরালা রাজ্য চলচ্চিত্র পুরস্কারের আটটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার অর্জন করেছিল। যার মধ্যে শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জিতে নেন দুলকার সালমান।
দুজন হাতে হাত ধরে ঢোকেন অনুষ্ঠানে। সারাক্ষণ তাঁরা একসঙ্গেই ছিলেন। সুস্মিতাকে মুহূর্তের জন্যও চোখের আড়াল করতে চাইছিলেন না সৃজিত। সুস্মিতার হাত ছেড়ে অন্য কোথাও যেতে দেখা যায়নি পরিচালককে।
১ ঘণ্টা আগেগুজব রটে, ‘কিং’ সিনেমার শুটিংয়ে আহত হয়েছেন শাহরুখ। চিকিৎসার জন্য তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হয়েছে, এমন খবরও আসে। তবে ভিন্ন তথ্য উঠেছে এসেছে এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে।
২ ঘণ্টা আগেগত কোরবানির ঈদে বাণিজ্যিক সিনেমায় অভিষেক হয় সাবিলা নূরের। রায়হান রাফীর ‘তাণ্ডব’ সিনেমায় তাঁকে দেখা গেছে শাকিব খানের বিপরীতে। ইন্ডাস্ট্রির নতুন মুখ হিসেবে সাবিলা হতে পারেন নির্মাতাদের ভরসার নাম। তাই অনেকের মত, সাবিলার উচিত সিনেমায় নিয়মিত হওয়া।
৫ ঘণ্টা আগেহাস্যরসাত্মক গল্পে নাসির উদ্দিন মাসুদ বানিয়েছেন দীর্ঘ ধারাবাহিক নাটক ‘নামে চালাক কামে বোকা’। গ্রামের বোকা মানুষদের গল্প দেখা যাবে এই নাটকে। রচনা করেছেন সুজিত বিশ্বাস।
৫ ঘণ্টা আগে