‘টেক্কা’ দিয়ে মৌসুমী হামিদ কি আবার ফিরলেন?
এটা আমার জীবনে অনেক বড় কামব্যাক। অনেক দিন ধরে কম কাজ করছিলাম। সুযোগ খুঁজছিলাম আসলে।
এ কাজের প্রস্তাব যখন আসে, তখন আপনি ক্যারিয়ার নিয়ে একধরনের স্ট্রাগল করছিলেন। মানসিক অবস্থা কেমন ছিল তখন?
প্রফেশনাল লাইফের স্ট্রাগল নিয়ে আমি কখনো অতটা ভুগিনি। উত্থান-পতন সবার জীবনেই আছে। কিন্তু এটা নিয়ে যদি অস্থির হয়ে যাই যে কাজ হচ্ছে না এখন কী করব, কোথায় যাব—এসব করলে তো ভালো কাজ হবে না। আমি এগোচ্ছি কচ্ছপের মতো ধীরগতিতে। কখনো দৌড়াতে চাইনি। ধৈর্য ধরেছি। তার ফলও পাচ্ছি।
‘টেক্কা’র জন্য প্রস্তুতি কেমন ছিল?
আমি খুব ওয়ার্ক আউট করেছি গল্প পাওয়ার পর। চরিত্রের আচরণ-হাঁটাচলা কেমন হবে, এসব নিয়ে দিনের পর দিন ভেবেছি। এটা যেহেতু আমার প্রথম ওয়েব সিরিজ, আমাকে ভালো কাজ দিয়েই প্রমাণ করতে হবে, এ ধরনের চিন্তা ছিল। এ ক্ষেত্রে আমাকে অনেক সহযোগিতা করেছে শ্যামল (মওলা)। সে বলেছে, ‘কিচ্ছু চিন্তা করার দরকার নেই। তুই শুধু অভিনয়টা ঠিকমতো কর।’ এ সিরিজে আমার চরিত্রের নাম ‘মায়া’। খুব কম সংলাপ তার। এর মধ্যেই চরিত্রের বুদ্ধিমত্তা বোঝাতে হবে। ইন্টারনেট ঘেঁটে দেখলাম, যারা বাঁ-হাতি তারা সাধারণত বেশি বুদ্ধিমান হয়। ঠিক করলাম, সিরিজে আমি বাঁ-হাতি হব। কিন্তু খুব কষ্ট হয়েছে এটা করতে।
তার কারণ কী? বাঁ-হাতে কাজ করতে আপনি অভ্যস্ত নন এ জন্য?
২০১৩ সালে এক মারাত্মক দুর্ঘটনায় পড়েছিলাম। তখন বাঁ-হাতে নয়টি স্ক্রু লাগাতে হয়েছে। সেগুলো আছে এখনো। ফলে কোনো জোর পাই না। ভারী কোনো কাজ করতে পারি না। সিরিজে আমি এ হাত ব্যবহার করে পিটিয়ে হকিস্টিক ভেঙে ফেলেছি, এমন দৃশ্যও আছে। সেটা করতে গিয়ে অনেকবার হাত ফুলে গেছে। শুটিংয়ের প্রতিদিনই আমাকে পেইন কিলার খেতে হতো।
নাটক, বিজ্ঞাপন, চলচ্চিত্র—আপনি সব মাধ্যমে কাজ করেছেন। ওয়েব সিরিজে কাজের ধরন কি অন্যগুলোর চেয়ে আলাদা?
একেবারেই আলাদা। ওয়েব প্ল্যাটফর্মটা আন্তর্জাতিক। এখন যেভাবে দর্শক ওয়েব কনটেন্ট দেখতে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন, তাতে ভালো কাজের গুণাগুণ বিচার করতে পারেন সবাই। আর আমরা যাঁরা অভিনয় করছি, তাঁদের ভেতরেও এখন ভালো কাজ করার প্রবণতা তৈরি হয়েছে। এটা খুব ইতিবাচক।
‘টেক্কা’ দিয়ে মৌসুমী হামিদ কি আবার ফিরলেন?
এটা আমার জীবনে অনেক বড় কামব্যাক। অনেক দিন ধরে কম কাজ করছিলাম। সুযোগ খুঁজছিলাম আসলে।
এ কাজের প্রস্তাব যখন আসে, তখন আপনি ক্যারিয়ার নিয়ে একধরনের স্ট্রাগল করছিলেন। মানসিক অবস্থা কেমন ছিল তখন?
প্রফেশনাল লাইফের স্ট্রাগল নিয়ে আমি কখনো অতটা ভুগিনি। উত্থান-পতন সবার জীবনেই আছে। কিন্তু এটা নিয়ে যদি অস্থির হয়ে যাই যে কাজ হচ্ছে না এখন কী করব, কোথায় যাব—এসব করলে তো ভালো কাজ হবে না। আমি এগোচ্ছি কচ্ছপের মতো ধীরগতিতে। কখনো দৌড়াতে চাইনি। ধৈর্য ধরেছি। তার ফলও পাচ্ছি।
‘টেক্কা’র জন্য প্রস্তুতি কেমন ছিল?
আমি খুব ওয়ার্ক আউট করেছি গল্প পাওয়ার পর। চরিত্রের আচরণ-হাঁটাচলা কেমন হবে, এসব নিয়ে দিনের পর দিন ভেবেছি। এটা যেহেতু আমার প্রথম ওয়েব সিরিজ, আমাকে ভালো কাজ দিয়েই প্রমাণ করতে হবে, এ ধরনের চিন্তা ছিল। এ ক্ষেত্রে আমাকে অনেক সহযোগিতা করেছে শ্যামল (মওলা)। সে বলেছে, ‘কিচ্ছু চিন্তা করার দরকার নেই। তুই শুধু অভিনয়টা ঠিকমতো কর।’ এ সিরিজে আমার চরিত্রের নাম ‘মায়া’। খুব কম সংলাপ তার। এর মধ্যেই চরিত্রের বুদ্ধিমত্তা বোঝাতে হবে। ইন্টারনেট ঘেঁটে দেখলাম, যারা বাঁ-হাতি তারা সাধারণত বেশি বুদ্ধিমান হয়। ঠিক করলাম, সিরিজে আমি বাঁ-হাতি হব। কিন্তু খুব কষ্ট হয়েছে এটা করতে।
তার কারণ কী? বাঁ-হাতে কাজ করতে আপনি অভ্যস্ত নন এ জন্য?
২০১৩ সালে এক মারাত্মক দুর্ঘটনায় পড়েছিলাম। তখন বাঁ-হাতে নয়টি স্ক্রু লাগাতে হয়েছে। সেগুলো আছে এখনো। ফলে কোনো জোর পাই না। ভারী কোনো কাজ করতে পারি না। সিরিজে আমি এ হাত ব্যবহার করে পিটিয়ে হকিস্টিক ভেঙে ফেলেছি, এমন দৃশ্যও আছে। সেটা করতে গিয়ে অনেকবার হাত ফুলে গেছে। শুটিংয়ের প্রতিদিনই আমাকে পেইন কিলার খেতে হতো।
নাটক, বিজ্ঞাপন, চলচ্চিত্র—আপনি সব মাধ্যমে কাজ করেছেন। ওয়েব সিরিজে কাজের ধরন কি অন্যগুলোর চেয়ে আলাদা?
একেবারেই আলাদা। ওয়েব প্ল্যাটফর্মটা আন্তর্জাতিক। এখন যেভাবে দর্শক ওয়েব কনটেন্ট দেখতে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন, তাতে ভালো কাজের গুণাগুণ বিচার করতে পারেন সবাই। আর আমরা যাঁরা অভিনয় করছি, তাঁদের ভেতরেও এখন ভালো কাজ করার প্রবণতা তৈরি হয়েছে। এটা খুব ইতিবাচক।
বিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
২ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
২ ঘণ্টা আগেকালজয়ী রূপকথা ‘স্নো হোয়াইট’কে নতুনভাবে পর্দায় নিয়ে এসেছে ডিজনি। প্রায় ২৭০ মিলিয়ন ডলার বাজেটে তৈরি হয়েছে স্নো হোয়াইট। ডিজনির অন্যতম ব্যয়বহুল এই মিউজিক্যাল ফ্যান্টাসি মুক্তির আগে থেকেই নানা বিতর্কে জড়িয়েছিল। গত ২১ মার্চে মুক্তির পর বিতর্ক বেড়েছে আরও।
২ ঘণ্টা আগে