ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের অন্যতম জনপ্রিয় শিল্পী ওস্তাদ রশিদ খান মারা গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৬ বছর। বেশ কিছুদিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। কয়েক বছর ধরে প্রস্টেট ক্যানসারে ভুগছিলেন শিল্পী। ২১ নভেম্বর স্ট্রোক করলে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় তাঁকে। চিকিৎসায় সাড়াও দিচ্ছিলেন। আজ মঙ্গলবার সকালে তাঁর অবস্থার অবনতি ঘটলে সংকটজনক অবস্থায় আইসিইউতে (ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট) নেওয়া হয় তাঁকে। রাখা হয় ভেন্টিলেশন সাপোর্টে। সেখানেই বেলা ৩টা ৪৫ মিনিটে মারা যান শিল্পী। স্ত্রী, দুই মেয়ে ও এক ছেলে রয়েছে রশিদ খানের।
দুপুরে হাসপাতালে যান পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভিতরে গিয়ে শিল্পীর খোঁজ নিয়ে বাইরে এলে চিকিৎসকেরা সংবাদমাধ্যমকে শিল্পীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম, কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল, মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, মন্ত্রী ও সংগীতশিল্পী ইন্দ্রনীল সেন। চিকিৎসক বলেন, ‘এত দিন হাসপাতালে থাকার ফলে সংক্রমণ হয়েছিল। ওঁকে ভেন্টিলেশনে পাঠাতে হয়। ওঁকে “রিভাইভ” করতে পারিনি। ৩টা ৪৫ মিনিটে তিনি মারা যান।’
এর পরেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বলেন, ‘রশিদ আমার ভাইয়ের মতো, গঙ্গাসাগর থেকে জয়নগরে গেলে ফোন এসেছিল। নবান্নে ফিরলে খবর আসে, কিছু একটা হয়েছে। রশিদ আলি খান বিশ্ববিখ্যাত নাম। ওঁর পরিচয় দিতে হবে না। বাংলাকে ভালোবেসে বাংলায় থেকে গিয়েছেন। বিশ্বের সব প্রান্তে গিয়ে প্রচার করেছেন।’
প্রস্টেট ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার পরে চিকিৎসায় ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছিলেন রশিদ খান। বোনম্যারো প্রতিস্থাপনও করা হয়েছিল। হঠাৎ করেই দেখা দেয় একাধিক সমস্যা। মাঝেমধ্যেই প্লাটিলেট কমে যেত তাঁর। তাই প্লাটিলেট নিতে ভর্তি হতেন হাসপাতালে। গত ২১ নভেম্বর স্ট্রোক করলে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় তাঁকে। সেই থেকে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তবে, দিনকয়েক আগে অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছিল। রাইস টিউবের মাধ্যমে খাওয়ানোও হয়েছিল তাঁকে। তবে, স্ট্রোক হওয়ার কারণে তাঁর শরীরের বাঁদিক পক্ষাঘাতগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা জানিয়েছিলেন চিকিৎসকেরা। আজ তাঁর মৃত্যর খবরে বাংলা সংগীত জগতে শোকের ছায়া নেমেছে।
১৯৬৮ সালের ১ জুলাই উত্তরপ্রদেশের বদায়ূঁতে জন্ম রশিদ খানের। তিনি রামপুর-সাসওয়ান ঘরানার শিল্পী। যে ঘরানার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এনায়েত হুসেন খাঁ সাহেব। রশিদ তালিম নিয়েছেন এই ঘরানারই আরেক দিকপাল ওস্তাদ নিসার হোসেন খাঁ সাহেবের কাছে। যিনি ছিলেন রশিদের দাদা। মামা গোয়ালিয়র ঘরানার ওস্তাদ গুলাম মুস্তাফা খাঁ সাহেবের কাছেও তালিম নিয়েছেন রশিদ। মূলত শাস্ত্রীয় সংগীত গাইলেও ফিউশন, বলিউড ও টালিউডের ছবিতে গান গেয়েছেন শিল্পী।
ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের অন্যতম জনপ্রিয় শিল্পী ওস্তাদ রশিদ খান মারা গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৬ বছর। বেশ কিছুদিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। কয়েক বছর ধরে প্রস্টেট ক্যানসারে ভুগছিলেন শিল্পী। ২১ নভেম্বর স্ট্রোক করলে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় তাঁকে। চিকিৎসায় সাড়াও দিচ্ছিলেন। আজ মঙ্গলবার সকালে তাঁর অবস্থার অবনতি ঘটলে সংকটজনক অবস্থায় আইসিইউতে (ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট) নেওয়া হয় তাঁকে। রাখা হয় ভেন্টিলেশন সাপোর্টে। সেখানেই বেলা ৩টা ৪৫ মিনিটে মারা যান শিল্পী। স্ত্রী, দুই মেয়ে ও এক ছেলে রয়েছে রশিদ খানের।
দুপুরে হাসপাতালে যান পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভিতরে গিয়ে শিল্পীর খোঁজ নিয়ে বাইরে এলে চিকিৎসকেরা সংবাদমাধ্যমকে শিল্পীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম, কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল, মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, মন্ত্রী ও সংগীতশিল্পী ইন্দ্রনীল সেন। চিকিৎসক বলেন, ‘এত দিন হাসপাতালে থাকার ফলে সংক্রমণ হয়েছিল। ওঁকে ভেন্টিলেশনে পাঠাতে হয়। ওঁকে “রিভাইভ” করতে পারিনি। ৩টা ৪৫ মিনিটে তিনি মারা যান।’
এর পরেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বলেন, ‘রশিদ আমার ভাইয়ের মতো, গঙ্গাসাগর থেকে জয়নগরে গেলে ফোন এসেছিল। নবান্নে ফিরলে খবর আসে, কিছু একটা হয়েছে। রশিদ আলি খান বিশ্ববিখ্যাত নাম। ওঁর পরিচয় দিতে হবে না। বাংলাকে ভালোবেসে বাংলায় থেকে গিয়েছেন। বিশ্বের সব প্রান্তে গিয়ে প্রচার করেছেন।’
প্রস্টেট ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার পরে চিকিৎসায় ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছিলেন রশিদ খান। বোনম্যারো প্রতিস্থাপনও করা হয়েছিল। হঠাৎ করেই দেখা দেয় একাধিক সমস্যা। মাঝেমধ্যেই প্লাটিলেট কমে যেত তাঁর। তাই প্লাটিলেট নিতে ভর্তি হতেন হাসপাতালে। গত ২১ নভেম্বর স্ট্রোক করলে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় তাঁকে। সেই থেকে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তবে, দিনকয়েক আগে অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছিল। রাইস টিউবের মাধ্যমে খাওয়ানোও হয়েছিল তাঁকে। তবে, স্ট্রোক হওয়ার কারণে তাঁর শরীরের বাঁদিক পক্ষাঘাতগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা জানিয়েছিলেন চিকিৎসকেরা। আজ তাঁর মৃত্যর খবরে বাংলা সংগীত জগতে শোকের ছায়া নেমেছে।
১৯৬৮ সালের ১ জুলাই উত্তরপ্রদেশের বদায়ূঁতে জন্ম রশিদ খানের। তিনি রামপুর-সাসওয়ান ঘরানার শিল্পী। যে ঘরানার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এনায়েত হুসেন খাঁ সাহেব। রশিদ তালিম নিয়েছেন এই ঘরানারই আরেক দিকপাল ওস্তাদ নিসার হোসেন খাঁ সাহেবের কাছে। যিনি ছিলেন রশিদের দাদা। মামা গোয়ালিয়র ঘরানার ওস্তাদ গুলাম মুস্তাফা খাঁ সাহেবের কাছেও তালিম নিয়েছেন রশিদ। মূলত শাস্ত্রীয় সংগীত গাইলেও ফিউশন, বলিউড ও টালিউডের ছবিতে গান গেয়েছেন শিল্পী।
পরিচালক মোহিত সুরির নতুন চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’ দ্বিতীয় সপ্তাহের মতো বক্স অফিস কাঁপাচ্ছে। দেশের বক্স অফিসে ২০০ কোটি রুপি আয়ের মাইলফলক অতিক্রম করার পথে রয়েছে ছবিটি। অভিনেতা আহান পাণ্ডের অভিষেক চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করলেন তিনি। প্রেক্ষাগৃহে দারুণ ব্যবসা করছে।
১ ঘণ্টা আগেগত বছর জুনে পথচলার চার দশক পূর্ণ করেছে দেশের ব্যান্ড ওয়ারফেজ। সে সময় দলটির প্রধান শেখ মনিরুল আলম টিপু জানিয়েছিলেন, চার দশক পূর্তি উপলক্ষে বছরব্যাপী দেশের বিভিন্ন স্থানে কনসার্টের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, ভারতসহ আরও কয়েকটি দেশে কনসার্ট করার পরিকল্পনা আছে তাদের।
৫ ঘণ্টা আগেবাদল সরকারের পেশাগত নাম সুধীন্দ্রনাথ সরকার। নাটক লিখেছেন প্রায় ৬০টি। তিনি মনে করতেন, নাটক সমাজের দর্পণ হওয়া উচিত। বাংলা থিয়েটারে ষাটের দশকের শেষ দিকে ‘থার্ড থিয়েটার’ নামক একটি নতুন নাট্যধারার প্রবর্তন করেন বাদল সরকার। ‘থার্ড থিয়েটার’ সমকালে অভিনব ও ব্যতিক্রমধর্মী নাট্যরীতি হিসেবে সমাদৃত হয়।
৫ ঘণ্টা আগেশুটিং বন্ধের নির্দেশনার জন্য প্রতিবাদ জানিয়েছেন অভিনয়শিল্পী সংঘের সাবেক সভাপতি আহসান হাবিব নাসিম। পাশাপাশি তিনি জানান আবাসিক এলাকায় বন্ধ করতে হবে শুটিং। পরামর্শ দেন বাণিজ্যিক শুটিং জোন গড়ে তোলার।
২০ ঘণ্টা আগে